Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home অভাবের দিন শেষ, কেঁচো সারে মাসে আয় ২০ হাজার টাকা
    অর্থনীতি-ব্যবসা

    অভাবের দিন শেষ, কেঁচো সারে মাসে আয় ২০ হাজার টাকা

    Sibbir OsmanNovember 10, 20223 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: পঞ্চগড় সদর উপজেলায় কেঁচো সার উৎপাদন করে স্বাবলম্বী হয়েছেন নাজমা-ফজলুল দম্পতি। সংসারের অভাব কেটে ফিরেছে সচ্ছলতা। তাদের দেখাদেখি আশপাশের অনেকেই কেঁচো সার উৎপাদন করে বাড়তি আয়ের পথ তৈরি করেছেন। জমিতে প্রয়োগের মধ্য দিয়ে স্থানীয় কৃষকদের মাঝে বেড়েছে কেঁচো সারের চাহিদা।

    সদর উপজেলার কামাত কাজলদীঘি ইউনিয়নের ঘটবর গ্রামের বাসিন্দা কৃষক ফজলুল হক। তিনি ও তার স্ত্রী নাজমা বেগম পাঁচ বছর আগে সমন্বিত খামার ব্যবস্থাপনা কৃষক সমিতি লিমিটেডের উদ্যোগে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসের মাধ্যমে কেঁচো সার উৎপাদনের ওপর প্রশিক্ষণ নেন। প্রশিক্ষণ নিয়ে বাড়িতে এসে ৪টি রিং স্লাব দিয়ে ছোট পরিসরে শুরু করেন কেঁচো সার উৎপাদন কার্যক্রম। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে পরিধি। এখন ৪টি রিং স্লাব থেকে ৪০টিতে উৎপাদন হচ্ছে এই জৈব সার।

    প্রতিটি রিংয়ে ১০০ কেজি গোবর, বিভিন্ন শাকসবজির উচ্ছিষ্ট ও কলাগাছের টুকরো মিশ্রণ করে দুই কেজি কেঁচো দেওয়া হয়েছে। চটের বস্তা দিয়ে রিংগুলো ঢেকে দেওয়া হয়েছে। এভাবে এক মাস ঢেকে রাখার পর তৈরি হয় ভার্মি পোস্ট বা কেঁচো সার।

    কৃষক ফজলুল হক বলেন, আমি সামান্য একজন ক্ষুদ্র চাষি। তিন-চার বিঘা জমি আবাদ করি। কৃষি অফিসে নিয়মিত যাওয়া আসার কারণে সেখানে কেঁচো সারের উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারি । এ সার চাষ করতে আগ্রহী হয়ে প্রথমে ৪টি রিং স্লাব দিয়ে কাজ শুরু করি। এখন আমার ৪০টি রিং স্লাবে সার উৎপাদন হচ্ছে। প্রতিটি রিং স্লাব থেকে ৯০-১০০ কেজি কেঁচো সার উৎপাদন করা যায়। প্রতি কেজি ১০ টাকা দরে বিক্রি করি।

       

    সারের পাশাপাশি কেঁচোও বিক্রি করা হয়। প্রতি কেজি কেঁচো বিক্রি করেন ১ হাজার ২০০ টাকা। এতে করে প্রতি মাসে সার ও কেঁচো বিক্রি করে ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকা হাতে আসছে। বিভিন্ন এলাকা থেকে কৃষকরা এসে এখান থেকে সার কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। এছাড়াও জেলার বিভিন্ন বাজারে গিয়েও এই সার বিক্রি করা হচ্ছে।

    কেঁচো সারে
    ছবি-সংগৃহীত

    ফজলুল হকের স্ত্রী নাজমা খাতুন বলেন, আমি ঘটবর সমন্বিত খামার ব্যবস্থাপনা কৃষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক। এ সংগঠনের উদ্যোগে কৃষি অফিস থেকে আমরা প্রশিক্ষণ নিয়ে কেঁচো সার উৎপাদনে কাজ শুরু করি। এ সংগঠনের সদস্যরাও উদ্বুদ্ধ হয়ে এ সার উৎপাদন করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন। আমি ও আমার স্বামী মিলে কাজ করে অভাব থেকে বের হয়ে স্বাবলম্বী হয়েছি। এখন ভালো চলছি, ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়ার খরচ চালাতে পারছি। এই সার দামে সস্তা। কোনো ক্ষতিকর দিক না থাকায় এই সার ব্যবহারে মাটি সতেজ, তাজা ও উর্বর হয়। দিন দিন কৃষকদের কাছে এই সারের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

    প্রতিবেশী লীলারানী-নয়ন চন্দ্র রায় দম্পতিসহ কৃষক আব্দুর রহমান, নিয়ামত আলী কেঁচো সার উৎপাদন করছেন। তারা জানান, আমরা ফজলুল ভাইয়ের দেখাদেখি ভার্মি পোস্ট তথা কেঁচো সার উৎপাদন করে নিজেদের জমিতে ব্যবহার করছি। এখান থেকে যা অতিরিক্ত থাকে তা বিক্রি করে আয়ও করছি। এটা দিয়ে সংসারে ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়ার খরচটাও হচ্ছে। এই সার মাটির স্বাস্থ্য ভালো রাখে। ভালো ফসল উৎপাদন হয়।

    কামাত কাজলদীঘি ইউনিয়নের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা হরি নারায়ণ রায় বলেন, এই এলাকায় প্রায় ৪০ থেকে ৫০ জন কৃষককে কেঁচো সার উৎপাদনে উদ্বুদ্ধ করেছি। তারা সফলভাবে এ সার উৎপাদন করছেন। উৎপাদিত এই সার তারা নিজেরা ব্যবহার করছে, পাশাপাশি উদ্বৃত্ত সার বিক্রি করে লাভবান হচ্ছেন। আশেপাশের কৃষকরাও উদ্বুদ্ধ হয়ে এ সার কৃষকের কাছে বিক্রি করছে। সেই সঙ্গে আমাদের ওপর রাসায়নিক সারের যে একটা চাপ রয়েছে, তা হ্রাস পাচ্ছে। কেঁচো দিয়ে পরিবেশবান্ধব কম্পোস্ট উৎপাদনে কৃষি অফিস কৃষকদের যাবতীয় উপকরণ, প্রশিক্ষণ ও সার্বিক সহযোগিতা করে আসছে।

    জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক শাহ আলম মিয়া বলেন, পঞ্চগড় জেলায় এ বছর ৪১ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন জৈব সার উৎপাদন হচ্ছে। তার মধ্যে ৮৫০ মেট্রিক টন কেঁচো সার তথা ভার্মি পোস্ট। এই সার উৎপাদনে কৃষি বিভাগ কৃষকদের বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছে। কৃষকরা এ সার ব্যবহার করে লাভবান হচ্ছেন। মাটির স্বাস্থ্য ভালো হচ্ছে। ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকরা নিজেরা যেমন জৈব সার ব্যবহার করছেন, তেমনি সার বিক্রি করে কিছু টাকা আয় করছেন। এই সারের ব্যবহার যত বাড়বে, ততই ক্ষতিকর রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমে আসবে।

    আজ থেকে ৫৫ টাকায় চিনি, ১১০ টাকায় সয়াবিন তেল মিলবে যেখানে

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ২০ অভাবের অর্থনীতি-ব্যবসা আয় কেঁচো টাকা দিন মাসে শেষ! সারে হাজার
    Related Posts
    Bazar

    বৃষ্টির প্রভাবে বেড়েছে সবজি ও মরিচের দাম

    October 3, 2025
    ইসলামী ব্যাংক

    ইসলামী ব্যাংকের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ হ্যাকড

    October 3, 2025
    Bazar

    সবজির বাজারে আগুন, কাঁচামরিচের কেজি ৩২০ টাকা

    October 2, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Atorrnny

    জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আইনগত কোনো বাধা নেই : অ্যাটর্নি জেনারেল

    Arthur Jones cause of death

    Arthur Jones cause of death: Everything confirmed so far

    nyt wordle hints

    Today’s Wordle Hints and Answer for October 4 (#1568)

    Samsung Galaxy M

    Samsung Galaxy M সিরিজের সর্বাধিক বিক্রিত ৫টি স্মার্টফোন

    পেঁপে

    পেঁপের সঙ্গে ভুলেও এই তিন খাবার খাবেন না

    ভারতীয় সেনাপ্রধান

    ‘মানচিত্র থেকে মুছে দেব’, হুমকি ভারতীয় সেনাপ্রধানের

    ওয়েব সিরিজ

    নতুন ওয়েব সিরিজের সাহসিকতা, পরিবারের সামনে না দেখাই ভাল!

    কানের ময়লা

    কানের ময়লা পরিষ্কার করার সঠিক উপায়

    পূজা চেরি

    বিয়ে নিয়ে যা বললেন পূজা চেরি

    Top 5 Cheapest Cars

    Top 5 Cheapest Cars : সাশ্রয়ী মূল্যের সেরা পাঁচটি গাড়ি!

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.