বিনোদন ডেস্ক : কোথাও গিয়ে যেন সেই ঝুঁকিটা নিতে বাধ্য হয়েছিলেন ঐশ্বরিয়া বলিউডে ফেরার জন্য। একাধিকবার সেই প্রসঙ্গ ফিরে ফিরে এসেছে নেট দুনিয়ায়। কারণ ঐশ্বরিয়ার কাছে যখন এই ছবির প্রস্তাব আসে, তখন তিনি স্থির করেছিলেন..
বিয়ের পরই যেন বি-টাউন থেকে মুখ ফিরিয়েছেন ঐশ্বরিয়া, আদপে কি তাই! নাকি বি-টাউন মুখ ফিরিয়েছে তাঁর থেকে? যে উত্তর আজও স্পষ্ট নয়। তবে একটা সময় এটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল, হাতে আসা বড় ছবির প্রস্তাব ফেরাতে তিনি ছিলেন নারাজ। বচ্চন পরিবারের বউ, তাই কোনও ঘনিষ্ঠদৃশ্যে অভিনয় করা যাবে না, এমনটাই ছিল নির্দেশ। কিন্তু কোথাও গিয়ে যেন সেই ঝুঁকিটা নিতে বাধ্য হয়েছিলেন ঐশ্বর্য বলিউডে ফেরার জন্য। একাধিকবার সেই প্রসঙ্গ ফিরে ফিরে এসেছে নেট দুনিয়ায়। কারণ ঐশ্বর্যের কাছে যখন এই ছবির প্রস্তাব আসে, তখন তিনি স্থির করেছিলেন এই ছবিতে অভিনয় করবেন। ছবির নাম অ্যায় দিল হ্যায় মুশকিল।
তবে অ্যায় দিল হ্যায় মুশকিল ছবির ক্ষেত্রে বেশ কিছু দৃশ্য ছিল, যা মোটেও পছন্দ করত না বচ্চন পরিবার। সবটা বুঝতে পেরেই পুরো গল্প স্বামী অভিষেক বচ্চনকে বলেননি ঐশ্বর্য। পরবর্তীতে ছবির ট্রেলার সামনে আসার পরই তা ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হয়ে যায়। সমস্তটাই আঁচ করতে পারে বচ্চন পরিবার। আর তবে থেকেই শুরু হয় পরিবারে অশান্তি। ঐশ্বর্যকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তও এক সময় নিতে চলেছিলেন অভিষেক, তেমনই শোনা গিয়েছিল। যদিও সবটা পরবর্তীতে সামলে নিয়েছিলেন তাঁরা পরিবারের কথা ভেবে।
তবে শোনা যায় বচ্চন পরিবারের ফাটলের সূত্রপাত নাকি সেখান থেকেই। জয়া বচ্চনের সঙ্গে সম্পর্ক সেই সময় থেকেই খারাপ হতে শুরু করে। তবে অভিষেক বচ্চন যে সেই মুহূর্তে অনেকটাই ভেঙে পড়েছিলেন, সে ছবি ছিল স্পষ্ট। কারণ প্রকাশ্যে তাঁদের কখনই কথা বলতে শোনা যেত না। এমন কি এক সঙ্গে ছবি দিতেও রাজি ছিলেন না তাঁরা। তবে বর্তমানে ঠিক কী পর্যায় রয়েছে তাঁদের সম্পর্ক, তা নিয়ে যথেষ্ট প্রশ্ন বর্তমান সকলের মনে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।