Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home আইসিটি মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের তদন্তের আড়ালে চলছে কোটি টাকার দেন দরবার
    জাতীয়

    আইসিটি মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের তদন্তের আড়ালে চলছে কোটি টাকার দেন দরবার

    September 15, 20243 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক : দুর্নীতির অভিযোগে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতাধীন এটুআই প্রোগ্রামের ১৪ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও পরামর্শক এবং পরবর্তীতে আইসিটি মন্ত্রণালয়ের ৬ জন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব পালন থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছিলো তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগ। এই কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগের তদন্ত করার প্রেক্ষিতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ গত ২০ আগস্ট ২০২৪ তারিখ রোজ মঙ্গলবার এই নির্দেশনা জারি করে।

    সামাজিক‌ যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে আসা অভিযোগের তদন্ত করতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মুহম্মদ মেহেদী হাসানকে সভাপতি করে প্রাথমিক পর্যায়ে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন এটুআই প্রোগ্রামের যুগ্ম প্রকল্প পরিচালক মোল্লা মিজানুর রহমান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উপসচিব মো. শাহীনুর আলম।

    তদন্ত সুষ্ঠভাবে পরিচালনার জন্য পরবর্তীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চাপে বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও অডিট অধিদপ্তরের এক জন করে প্রতিনিধিকে কমিটিতে যুক্ত করা হয়।

    কমিটি গঠনের দীর্ঘ ২২ দিন পর গত ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখ রোজ বুধবার কমিটির প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়!

    তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের বিভিন্ন মাধ্যম থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ইতোমধ্যেই তদন্ত কমিটির ৩ জনের সাথে এটুআই-এর কয়েকজন অভিযুক্ত কর্মকর্তার গোপন যোগাযোগ ও প্রায় দেড় কোটি টাকার অবৈধ লেনদেনের চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে!

    এই অভিযুক্ত কর্মকর্তারা প্রধান অভিযুক্ত এটুআই-এর পলিসি অ্যাডভাইজর ও সজীব ওয়াজেদ জয়ের বন্ধু আনীর চৌধুরীর উপর সকল দায়ভার চাপিয়ে অন্য সকল কর্মকর্তাকে দুর্নীতির অভিযোগ থেকে মুক্তি দেয়ার পায়তারা করছে।

    লেনদেনের সাথে কমিটির সভাপতি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মুহম্মদ মেহেদী হাসানের সম্পৃক্ততার প্রাথমিক অভিযোগ পাওয়া গেছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উপদেষ্টা জনাব নাহিদ ইসলাম তদন্তের শুরুতেই সতর্ক করে বলেছিলেন “তদন্ত কমিটিকে যাতে তদন্ত না করা লাগে।” তিনি সততার সাথে দ্রুত এই তদন্ত শেষ করার নির্দেশনাও প্রদান করেছিলেন।

    শেষ পর্যন্ত উপদেষ্টার আশংকাকে সত্য প্রমাণ করে তদন্ত কমিটির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ আসলো। এই অনৈতিক লেনদেনের মাধ্যমে এটুআই-এর ১৪ জন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের সত্যতা সুস্পষ্ট হয়েছে। এ বিষয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব‌ ও তদন্ত কমিটি প্রধান ড. মেহেদির সাথে যোগাযোগ করলে তিনি এ বিষয়ে ফোনে কথা বলতে অস্বীকার করেন।

    ছাত্র-জনতার পক্ষ থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অভিযোগ ছড়িয়ে পড়ার পর ইতিমধ্যেই একটি জনপ্রিয় টিভি চ্যানেল অনুসন্ধান করে অভিযোগের প্রমাণসহ রিপোর্ট প্রচার করেছে। অথচ তদন্ত কমিটি নাকি এই ধরনের কোন অভিযোগ খুঁজে পাচ্ছে না। বরং অভিযোগ সংগ্রহের নামে কালক্ষেপণের জন্য গত ১২ সেপ্টেম্বর তদন্ত কমিটির প্রধান ড. মুহাম্মদ মেহেদী হাসানের স্বাক্ষরে একটি বিজ্ঞপ্তি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। এতে আগামী সাত কর্ম দিবসের মধ্যে ইমেইল মারফত অভিযোগ প্রেরণ করতে বলা হয়েছে।

    এ ব্যাপারে বৈষম্যবিরোধী আইসিটি প্রকৌশলী পরিষদের সমন্বয়ক জনাব তালহা ইবনে আলাউদ্দিনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, “তদন্ত কমিটির নিকট আমরা দুই দফায় লিখিত ও সুনির্দিষ্ট অভিযোগ দাখিল করেছি। অভিযোগের তদন্ত, প্রমাণ ও অধিকতর সত্যতা নিরূপণের স্বার্থে আমরা বেশ কিছু ডকুমেন্ট এবং আইসিটি মন্ত্রণালয় ও এটুআই প্রোগ্রামের ঘটনা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নাম ও মোবাইল নাম্বার তদন্ত কমিটিকে প্রদান করলেও তারা আজ পর্যন্ত (১৫ সেপ্টেম্বর রাত এগারোটা) কারো সাথে যোগাযোগ করেননি। আমরা আশঙ্কা করছি তদন্ত কমিটি অনৈতিক সুবিধা নিয়ে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তির মুখোমুখি না করে বরং বাঁচানোর পায়তারা করছে”।

    এ বিষয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের তদন্ত কমিটির প্রধান ড. মুহাম্মদ মেহেদী হাসানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি এ বিষয়ে ফোনে কথা বলতে অস্বীকার করেন।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় আইসিটি আড়ালে, কর্মকর্তাদের কোটি চলছে টাকার তদন্তের দরবার দুর্নীতিবাজ দেন মন্ত্রণালয়ের
    Related Posts
    Jhoor

    রাতে যেসব জেলায় ঝড় বইতে পারে

    June 7, 2025
    Land Documents

    চলতি জুনেই চিরতরে বাতিল হচ্ছে যেসব জমির দলিল

    June 7, 2025
    Tareq-Younus

    প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে বিএনপিতে ‘তীব্র ক্ষোভ’!

    June 7, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Red Meat

    লাল মাংস খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন

    ওয়েব সিরিজ

    নিষিদ্ধ ভালোবাসার গল্প যা শেষ হয় না, একা দেখুন এই ওয়েব সিরিজ

    Jhoor

    রাতে যেসব জেলায় ঝড় বইতে পারে

    ওয়েব সিরিজ

    প্রয়োজনের চেয়েও বেশী সাহসী, নতুন ওয়েব সিরিজে ঝড় তুললেন আয়েশা কাপুর!

    Buy

    অনলাইন কেনাকাটায় ভুলেও যা করবেন না

    ওয়েব সিরিজ

    রোমাঞ্চে ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, দেখার জন্য প্রস্তুত!

    লাইফস্টাইল ডেস্ক : পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হয়ে যাওয়াকে গাইনেকোমাস্টিয়া বলে। এটি এমন একটি অবস্থা, যখন পুরুষদের স্তনের কোষ ফুলে যায়। শরীরের বিশেষ দুটি হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেলে এ অবস্থা হতে পারে। তবে যদি শুধু চর্বি জমার কারণে স্তন বড় হয়ে থাকে, তা হলে তা গাইনেকোমাস্টিয়া নয়। তখন তা পরিচিত হয় সিউডোগাইনেকোমাস্টিয়া নামে। গাইনেকোমাস্টিয়া নবজাতক, বয়ঃসন্ধিকাল ও বয়স্ক পুরুষের মধ্যে বেশি দেখা যায়। এর মধ্যে বয়ঃসন্ধিকালীন গাইনেকোমাস্টিয়া বেশি উদ্বেগের কারণ। সাধারণভাবে ৭৫ শতাংশ পুরুষের বয়ঃসন্ধিকালে খুব অল্প সময়ের জন্য স্তন বড় হওয়ার মতো পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে ১০ বছর বয়সে দেখা গেলেও মূলত ১৩ থেকে ১৪ বছর বয়সে এটি বেশিসংখ্যক ছেলের মধ্যে দেখা যায়। বয়ঃসন্ধিকালীন হরমোনজনিত পরিবর্তনের কারণে এমনটা হয়। এ অবস্থা সাধারণত দুই বছরের মধ্যে কমে যায়। কারণ জন্মগত ও পারিবারিক কিছু কারণও গাইনেকোমাস্টিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি করে। পাশাপাশি যেসব রোগ শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় বা অ্যান্ড্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দেয়, বিশেষ করে অণ্ডকোষ, অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি, ফুসফুস বা লিভারের রোগে আক্রান্ত হলে এবং কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় গাইনেকোমাস্টিয়া দেখা দিতে পারে। পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হওয়ার পেছনে ইস্ট্রোজেন নামক মেয়েলি হরমোনের আধিক্যকে বড় কারণ হিসেবে ধরা হয়। কিছু ওষুধ খেলেও গাইনেকোমাস্টিয়া হতে পারে, যেমন কেটকেনাজোল, সিমেটিডিন। এ ছাড়া কুষ্ঠ রোগ, লিভারের সমস্যা, কিডনির সমস্যা, ফাস্ট ফুড, অতিরিক্ত ওজন, হরমোনের সমস্যা বয়ঃসন্ধি গাইনেকোমাস্টিয়ার উল্লেখযোগ্য কারণ হিসেবে ধরা হয়। চিকিৎসা হরমোনের সমস্যা থাকলে হরমোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অনেকে বলেন ওষুধের মাধ্যমে স্তন ছোট করা যায়। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো রোগীর স্তন ওষুধের মাধ্যমে ছোট হতে দেখা যায়নি। স্তন ছোট করতে চাইলে অপারেশন ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। নিয়মিত ফাস্ট ফুড খাবার কারণে চর্বি জমে যাদের স্তন বড় হয়েছে, তারা ফাস্ট ফুড খাওয়া বন্ধ করলে এবং ওজন কমালে স্তন কিছুটা ছোট হয়। নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমেও বড় স্তন কিছুটা ছোট করা সম্ভব কিছু রোগীর ক্ষেত্রে। কিন্তু পুরোপুরি তা কমবে না। পুরুষালি বুক চাইলে অপারেশন প্রয়োজন। ডা. এস এম বখতিয়ার কামাল, সহকারী অধ্যাপক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ

    কিছু পুরুষদের বুক মেয়েদের মত কেন বড় হয়? অনেকেই জানেন না

    ওয়েব সিরিজ

    নেট দুনিয়ায় ঝড় তুললো এই ওয়েব সিরিজ, ভক্তদের জন্য নতুন চমক!

    Elon

    ট্রাম্পের সঙ্গে বাবার বিরোধ নিয়ে মাস্ক-কন্যার ব্যঙ্গ

    Land Documents

    চলতি জুনেই চিরতরে বাতিল হচ্ছে যেসব জমির দলিল

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.