Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home দেশে অস্থিরতা তৈরি করতে নতুন কৌশলে আওয়ামী লীগ
    Bangladesh breaking news রাজনীতি

    দেশে অস্থিরতা তৈরি করতে নতুন কৌশলে আওয়ামী লীগ

    Tarek HasanJanuary 26, 20255 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট দেশ থেকে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। একইসঙ্গে পালিয়ে গেছেন আওয়ামী লীগের অধিকাংশ বড় নেতারা। এখন বিদেশে বসে দেশে নানা ধরনের অস্থিরতা তৈরি পায়তারা করছেন তারা। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের বিগত সাড়ে ১৫ বছরে দেশ থেকে পাচার করা অর্থের একটি অংশ এখন আবার রেমিট্যান্সের আদলে দেশে ফিরে আসছে। ওইসব অর্থের একটি অংশ সরকারকে চাপে ফেলতে ও দেশকে অস্থিতিশীল করতে ব্যবহৃত হচ্ছে।

    আওয়ামী লীগ

    ওইসব অর্থ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অস্থিরতা তৈরিতে শ্রমিক অসন্তোষ সৃষ্টি, সাম্প্রদায়িক উসকানি, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডসহ নানা খাতে ব্যয় করা হচ্ছে।

    এ ধরনের অর্থায়ন ঠেকাতে সরকার কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। এরই অংশ হিসাবে বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউজের মাধ্যমে দেশে এখন রেমিট্যান্স পাঠাতে হলে অর্থের উৎস জানাতে হবে। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের।

    কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, বিগত সরকারের শেষদিকে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স প্রবাহ কমছিল। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়তে শুরু করে। গত সরকারের শেষ মাসে অর্থাৎ জুলাইতে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৯১ কোটি ডলার। যা আগের বছরের একই মাসের তুলনায় ৩ দশমিক ৩০ শতাংশ কম।

    আগস্টে রেমিট্যান্স বেড়ে দাঁড়ায় ২২২ কোটি ডলারে। যা আগের বছরের একই মাসের তুলনায় ৩৮ দশমিক ৫৪ শতাংশ বেশি। সেপ্টেম্বরে তা আরও বেড়ে রেমিট্যান্স দাঁড়ায় ২৪১ কোটি ডলারে। যা আগের বছরের একই মাসের তুলনায় ৮১ দশমিক ২০ শতাংশ বেশি। অক্টোবরে রেমিট্যান্স আসে ২৪০ কোটি ডলার। যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় সাড়ে ২১ শতাংশ বেশি। নভেম্বরে রেমিট্যান্স সামান্য কমে দাঁড়ায় ২২০ কোটি ডলার।

    তবে তা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১৪ দশমিক ০২ শতাংশ বেশি ছিল। ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স প্রবাহ রেকর্ড পরিমাণে বেড়ে দাঁড়ায় ২৬৪ কোটি ডলার। যা আগের বছরের একই মাসের তুলনায় ৩২ দশমিক ৫২ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স বেড়েছিল ৩ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের ওই সময়ে বেড়েছে সাড়ে ২৭ শতাংশ।

    সরকারের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর নানা কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। এর মধ্যে ডলারের দাম বেড়েছে। রেমিট্যান্সের বিপরীতে সরকারি খাতের আড়াই শতাংশ এবং ব্যাংকগুলোর নিজস্ব উৎস থেকে আড়াই শতাংশসহ মোট ৫ শতাংশ প্রণোদনা দেওয়া হচ্ছে। বিগত সরকারের সময়ে হুন্ডির মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রবণতা বাড়লেও রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর তা কমেছে। মূলত এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে।

    কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর কিছুদিনের মধ্যেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা দেখা দেয়। একে কেন্দ্র করে দেশে-বিদেশে চলে নানা অপপ্রচার। বিভিন্ন শিল্পকারখানায় দেখা দেয় শ্রমিক অসন্তোষ। এতে উৎপাদন কর্মকাণ্ডে ব্যাঘাত ঘটে। এছাড়া নানা খাতে দাবির নামে আন্দোলনও শুরু হয়। পাশাপাশি বিচ্ছিন্নভাবে চলে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড। এসব কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে নানা উৎস থেকে অর্থের জোগান আসছে। যার অন্যতম হচ্ছে রেমিট্যান্সের একটি অংশ।

    ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সরকারের পক্ষের লোকজন নানাভাবে দেশ থেকে টাকা পাচার করেছে। ওইসব টাকার একটি অংশ সরকারের নীতিনির্ধারকদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ওইসব অর্থ এখন রেমিট্যান্সের আদলে দেশে পাঠানো হচ্ছে।

    যেগুলো দেশের মধ্যে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে ব্যবহৃত হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর প্রাথমিক তদন্তে সত্যতা মিলেছে। এসব কারণে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নানা ইস্যুতে একটি চক্র পরিকল্পিতভাবে শুরু করে অস্থিরতা; যার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে সরকারকে চাপে ফেলানো।

    এদিকে অর্থনৈতিক বিষয়ে শ্বেতপত্র তৈরি কমিটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশ থেকে আওয়ামী লীগ সরকার আমলে ২৩ হাজার ৪০০ কোটি ডলার পাচার করা হয়েছে।

    বিভিন্ন সংস্থার তদন্তে দেখা গেছে, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে কিছু ব্যক্তির ব্যাংক হিসাবে মাত্রাতিরিক্ত রেমিট্যান্সের অর্থ এসেছে। এগুলো নগদ তুলে নেওয়া হয়েছে। যার সঠিক হিসাব মিলছে না। পুরো ঘটনাটিই সন্দেহজনক বলে মনে করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ ধরনের কিছু ব্যাংক হিসাবের লেনদেন সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে।

    দেশে যে রেমিট্যান্স আসে তার একটি উল্লেখযোগ্য অংশ আসছে হুন্ডির মাধ্যমে। বর্তমানে হুন্ডির বড় অঙ্কের টাকা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে ঝুঁকি রয়েছে। যে কারণে সন্দেহজনক লেনদেনের ক্ষেত্রেও এখন ব্যাংক হিসাব ব্যবহৃত হচ্ছে। বিগত সরকারের সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল তার ব্যক্তিগত একটি গবেষণার উদাহরণ দিয়ে বলেছিলেন, দেশে আসা মোট রেমিট্যান্সের ৪২ শতাংশ আসে হুন্ডিতে।

    বেশ আগে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) এক জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, দেশের মোট রেমিট্যান্স প্রবাহের কমপক্ষে ৪০ শতাংশ আসছে হুন্ডিতে। হুন্ডিতে আসা রেমিট্যান্সের একটি অংশও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ব্যবহৃত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ কারণে হুন্ডি প্রতিরোধে নানামুখী তৎপরতা শুরু হয়েছে।

    সূত্র জানায়, রেমিট্যান্সের বিপরীতে সরকার ২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে দুই শতাংশ নগদ প্রণোদনা দেওয়া শুরু করে। পরে তা বাড়িয়ে আড়াই শতাংশ করা হয়। যা এখনো চলমান। প্রণোদনা দেওয়ার ফলে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়ে যায়। তখন অনেক বড় বড় তহবিল দেশে আসছিল রেমিট্যান্সের আদলে।

    এর মধ্যে পাচার করা টাকাও দেশে আসছিল বলে সন্দেহ করা হচ্ছিল। তখন সরকার ৫ লাখ টাকার বেশি রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে এর উৎস জানানোর সপক্ষে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউজগুলোতে জমা দেওয়ার বিধান করে। এতে রেমিট্যান্স প্রবাহ আবার কমে যায়।

    ২০২২ সালের মে মাসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক সার্কুলার জারির মাধ্যমে যে কোনো অঙ্কের রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে আয়ের উৎস ও এর সপক্ষে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেওয়ার বিধান প্রত্যাহার করে নেয়। ফলে সাময়িকভাবে রেমিট্যান্স প্রবাহ আবার বেড়েছে। কিন্তু বৈশ্বিক মন্দার প্রভাবে রেমিট্যান্স আবার কমেছে। তবে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর গত আগস্ট থেকে রেমিট্যান্স বাড়ছে। এর মধ্যে একটি অংশ আসছে পাচার করা অর্থ, যেগুলো সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ব্যবহৃত হচ্ছে।

    এমন তথ্য পাওয়ার পর গত ১৯ জানুয়ারি সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্তের আলোকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে একটি সার্কুলার জারি করা হয়।

    এতে বলা হয়, বিদেশ থেকে প্রবাসীরা যে কোনো অঙ্কের রেমিট্যান্স দেশে পাঠাতে তার বিপরীতে বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউজগুলোতে আয়ের উৎস জানাতে হবে এবং এক্সচেঞ্জ হাউজ তা সংরক্ষণ করবে। প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে তা জানাতে হবে। অর্থাৎ কোনো গ্রাহকের রেমিট্যান্সের বিপরীতে সন্দেহজনক লেনদেনের ঘটনা চিহ্নিত হলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ওইসব কাগজপত্র তলব করতে পারবে। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরও দুটি তথ্য জানাতে বলেছে।

    সব জিনিসের দাম একত্রে কমবে, এটা আশা করি না: অর্থ উপদেষ্টা

    এগুলো হচ্ছে, গ্রাহক যে মুদ্রায়ই রেমিট্যান্স পাঠাক না কেন, ওই মুদ্রার সঙ্গে টাকার বিনিময় হারের পরিপ্রেক্ষিতে প্রেরিত রেমিট্যান্সের পরিমাণ বাংলাদেশি মুদ্রায় কত তার পরিমাণ উল্লেখ করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট মুদ্রার সঙ্গে টাকার বিনিময় হার কত ধরা হয়েছে তারও উল্লেখ করতে হবে। একই সঙ্গে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিদেশি এক্সচেঞ্জ হাউজগুলোর সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের কাছে নিরাপত্তা জামানতের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে।

    সূত্র : যুগান্তর

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘আওয়ামী bangladesh, breaking news অস্থিরতা, আওয়ামী লীগ করতে কৌশলে তৈরি দেশে নতুন রাজনীতি লীগ
    Related Posts
    Pakistan-BNP

    পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের বৈঠক

    August 23, 2025

    পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জামায়াতের শীর্ষ পাঁচ নেতার বৈঠক

    August 23, 2025
    Shamim Haider Patwary

    জাতীয় পার্টিকে ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না: শামীম হায়দার পাটোয়ারী

    August 23, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Emine-Melania

    মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি পাঠালেন তুরস্কের ফার্স্ট লেডি

    tiktoker

    জনপ্রিয় ‘তরুণী’ টিকটকার গ্রেপ্তারের পর দেখা গেল ১৮ বছরের যুবক!

    India-China

    ‘ভারত এখন বুঝেছে, চীনের সঙ্গে বন্ধুত্ব করা কেন দরকার’

    Faridpur

    গণঅধিকার পরিষদের সভায় হাতাহাতি

    Arjun

    ২৫ বছর বয়সেই বাগদান, শচীন পুত্র অর্জুনের আয় ও সম্পত্তি কত?

    Ronaldo

    রোনালদোর শততম গোল করার ম্যাচে শিরোপা হারাল আল নাসর

    Trump’s Death Penalty Push Hits Legal Setbacks as Judges Block Reversals

    Trump Calls MSNBC Rebrand a ‘Desperate Move’ Amid Ratings

    Free Fire Uchihas Legacy MP40

    Free Fire Naruto x Obito Event Offers Exclusive Bundles for Diamonds

    Anti-aging foods

    How AI Meal Tracking Helps Users Monitor Nutrition

    Stanley Kubrick's Final Film Gets 4K Restoration from Criterion

    Stanley Kubrick’s Final Film Gets 4K Restoration from Criterion

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.