যে তিনটি কারাগারে সংঘর্ষ হয়েছে সেখানেই দেশটির প্রায় ৭০ শতাংশ কয়েদী বন্দি আছেন। এদিন কুয়ানকা কারাগারে ৩৩ জন, গায়াকুইল কারাগারে ২১ জন এবং লাটাকাঙ্গা কারাগারে ৮ কয়েদী নিহত হন। কারা কর্তৃপক্ষ পরে আরো ১৩ জন কয়েদীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন। তবে তারা কোন কারাগারে ছিলেন সেটা আর উল্লেখ করেনি।
ইকুয়েডরে কারাগারে সংঘর্ষ, ৭৫ কয়েদী নিহত
এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হওয়ার খবরও পাওয়া গেছে। তবে নিহত সবাই কয়েদী।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কারাগারের ভেতরের নিয়ন্ত্রণ নেয়াকে কেন্দ্র করে এই সংঘর্ষ হতে পারে। গত ডিসেম্বরে এক গ্যাং-লিডার নিহতের পর থেকেই কারাগারের দখল নেয়া নিয়ে কয়েদীদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল।
এর আগে গত দুই বছরে ইকুয়েডর সরকার দেশটির কারাগারগুলোতে দুইবার জরুরি অবস্থা জারি করেছিল। প্রথমবার ২০১৯ সালের মে মাসে। তখন কয়েক সপ্তাহে ১০ কয়েদীকে হত্যা করা হয়। পরের বার ২০২০ সালের আগস্টে। সে সময় একটি দুর্নীতির মামলার রাজসাক্ষী নিজের কারাকক্ষে খুন হন।
যাদের বাচ্চা আছে, এই এক গেইমে আপনার বাচ্চার লেখাপড়া শুরু এবং শেষ হবে খারাপ গেইমের প্রতি আসক্তিও।ডাউনলোডকরুন : https://play.google.com/store/apps/details?id=com.zoombox.kidschool