Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে কাতার যেভাবে মধ্যস্থতাকারী হয়ে উঠল
    আন্তর্জাতিক

    ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে কাতার যেভাবে মধ্যস্থতাকারী হয়ে উঠল

    Saiful IslamNovember 28, 20236 Mins Read

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে সাম্প্রতিক অস্ত্র বিরতির মধ্যস্থতা করার পর আবারো আলোচনায় উঠে এসেছে মধ্যপ্রাচ্যের গ্যাস সমৃদ্ধ দেশ কাতার।

    Advertisement

    এ ঘটনার পর রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, কাতার সূক্ষ্মভাবে আন্তর্জাতিক ভারসাম্য রক্ষায় নিজের ভূমিকা তুলে ধরেছে।

    দেশটি একদিকে যেমন পশ্চিমাদের কাছে ‘জঙ্গি গোষ্ঠী’ হিসেবে পরিচিত সংগঠনগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রেখে আসছে তেমনি আবার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে প্রতিরক্ষা বিষয়ক সম্পর্কও বাড়িয়ে যাচ্ছে।

    গত ২৪ নভেম্বর থেকে ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে চার দিনের একটি অস্ত্র বিরতি শুরু হয়। পরে সেটি আরো দুইদিন বাড়ানো হয়। এই অস্ত্র বিরতির মধ্যস্থতা করেছে কাতার।

    কাতারের পররাষ্ট্র বিষয়ক মুখপাত্র মাজেদ আল আনসারি একটি চুক্তির ঘোষণা করেন যার মধ্যে অস্ত্র বিরতি এবং ইসরাইলি জিম্মিদের মুক্তির বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত ছিল।

    গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মধ্যপ্রাচ্যের অনেকগুলো দেশ নিজেদের মধ্যস্থতাকারী হিসেবে তুলে ধরতে চায়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, মিসর, ওমান এবং কুয়েত। তবে এদের ছাপিয়ে ওই অঞ্চলে কাতারই সংকট সমাধান ও আলোচনার উদ্যোক্তা দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।

    ইউক্রেন থেকে শুরু করে লেবানন, সুদান, ইরান, আফগানিস্তান এবং গাজা সংকটে মধ্যস্থতা করেছে কাতার।

    ২০১৭ সালে সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের সময় ইরাকে আটক জিম্মিদের মুক্তির বিষয়ে সমঝোতায় সাহায্য করেছিলো কাতার। অবশ্য ওই জিম্মিদের মধ্যে কাতারের ক্ষমতাসীন পরিবারের কয়েকজন সদস্যও ছিলেন।

    ২০১৯ সালে আফগানিস্তানের তালেবানদের হাতে আটক দুই জন পশ্চিমা জিম্মির মুক্তিতে মধ্যস্থতা করেছিলো কাতার। ২০২১ সালে তালেবানরা ক্ষমতায় আসার পর হাজার হাজার মানুষকে সরিয়ে নেয়ার বিষয়েও ভূমিকা রাখে দেশটি। আর চলতি বছর যুক্তরাষ্ট্র এবং ইরানের মধ্যে বন্দী বিনিময়েও কাজ করে দোহা।

    কাতারে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের আল-উদেইদ ঘাঁটি আফগানিস্তান থেকে আমেরিকার সৈন্য প্রত্যাহারের সময় গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে কাজ করেছে। একই সঙ্গে কাতার তালেবানদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘ যুদ্ধের সমাপ্তি টানতে সমঝোতা আলোচনায় স্বাগতিক দেশ হিসেবেও কাজ করেছে।

    ২০১৪ সালেও গাজায় ইসরাইলি সংঘাতের সময়ে মধ্যস্থতা করেছিলো কাতার।

    পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ছোট দেশ হলেও তরল গ্যাস সমৃদ্ধ ধনী এই দেশটি একদিকে যেমন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে নিজেকে অপরিহার্য হিসেবে তুলে ধরতে চেয়েছে, একই সঙ্গে প্রতিবেশী দুই বড় দেশ সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের অযাচিত হস্তক্ষেপ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে চেয়েছে। যার কারণে সংঘাতের মধ্যস্থতাকারী হিসেবে আবির্ভূত হতে চেয়েছে দেশটি।

    মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক লেখক ও গবেষক আতেফ আল-শায়ের বিবিসি বাংলাকে বলেন, কাতার এরইমধ্যে বিশ্বের বেশ কিছু ঘটনায় যুদ্ধরত পক্ষগুলোর মধ্যে সফলভাবে মধ্যস্থতা করেছে। বিশেষ করে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে বন্দী বিনিময়ে কাতার ভূমিকা পালন করেছে।

    আমেরিকান ও তালেবানদের মধ্যে মধ্যস্থতায়ও কাতার সফল হয়েছে। ফলে মধ্যস্থতাকারী দেশ হিসেবে কাতার আসলেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

    তিনি বলেন, মানবিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সংকট সমাধানে কাতার গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। কারণ সংঘাতে যুক্ত থাকা দুই পক্ষের ব্যক্তিরাই কাতারে রয়েছে। আর কাতার নিজেও এই ভূমিকায় নিজেকে তুলে ধরতে চায়।

    ১৯৯৫ সালে শেখ হামাদ বিন খলিফা আল থানি কাতারের আমির হওয়ার পর থেকে দেশটি মধ্যপ্রাচ্যে নিজেকে মধ্যস্থতাকারীর জায়গায় প্রতিষ্ঠা করে।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পশ্চিমা দেশগুলো যেসব ‘রাষ্ট্র নয় এমন সত্ত্বা’ যেমন বিভিন্ন আদিবাসী ও সশস্ত্র-বাহিনী- যাদের সাথে আলোচনায় প্রস্তুত নয়, এমন সব প্রতিষ্ঠান বা গোষ্ঠীগুলোর সাথেও আলোচনা করে কাতার।

    সময়ের সাথে সাথে এসব গোষ্ঠীর তালিকায় যুক্ত হয়েছে আফগানিস্তানের তালেবান, সিরিয়ার বিদ্রোহী গোষ্ঠী, হামাস এবং ফিলিস্তিনের অন্যান্য সংগঠন যেমন ইসলামিক জিহাদ।

    বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের তথ্য অনুযায়ী, কাতারে আশ্রয় নিয়েছেন হামাসের শীর্ষ নেতা খালেদ মাশাল যিনি ১৯৯৭ সালে জর্ডানে ইসরায়েলি হত্যাকাণ্ডের প্রচেষ্টা থেকে বেঁচে যান। এছাড়া হামাসের সুপ্রিম লিডার ইসমাইল হানিয়েহ কাতারে বাস করেন।

    ইরানের সাথেও কাতারের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। কয়েক বিলিয়ন ডলারের যৌথ প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র রয়েছে তাদের।

    গত কয়েক দশকে এ ধরনের সম্পর্ক কাতারকে এমন একটি অবস্থানে নিয়ে গেছে যেখানে দেশটি এই গোষ্ঠীগুলোর সাথে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ এবং ইসরাইলের চুক্তির বিষয়ে মধ্যস্থতা করে থাকে। দুই পক্ষের হয়েই চুক্তির বিষয়ে দরকষাকষি করে এই দেশটি।

    এই অবস্থাকে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা ‘সবার বন্ধু, কারো বন্ধু নয়’ বলে উল্লেখ করেছেন।

    বেশিরভাগ মুসলিম দেশের মতোই ফিলিস্তিনের সঙ্গে দীর্ঘদিনের সম্পর্ক রয়েছে কাতারের এবং দেশটি দুই রাষ্ট্রের সমাধানকে সমর্থন করে।

    ২০১২ সালে সাবেক আমির শেখ হামাদ প্রথম কোনো আরব নেতা হিসেবে গাজা সফর করেন। কাতার বছরে হামাসকে প্রায় এক বিলিয়ন পাউন্ড দেয় বলে স্কাই নিউজের এক খবরে উল্লেখ করা হয়। এছাড়া হামাসের রাজনৈতিক শাখা রয়েছে দোহায়। হামাসের বেশ কয়েক জন নির্বাসিত নেতারও ঠিকানা এই দোহা।

    একই সঙ্গে ইসরাইলের একটি ‘ট্রেড অফিস’ও রয়েছে দোহায়। মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে কাতারেই যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় সামরিক ঘাঁটি অবস্থিত।

    হাজার হাজার মার্কিন সেনা রয়েছে আল উদেইদ এয়ার বেইজ বা আল উদেইদ নামে এই বিমান ঘাঁটিতে। এখান থেকে নিয়মিত সামরিক অভিযান পরিচালনা করে যুক্তরাষ্ট্র।

    বিশ্লেষকরা বলছেন, তার মানে হচ্ছে, এখান থেকে যুক্তরাষ্ট্র তাদের নিজেদের স্বার্থের পক্ষে কাজ করতে পারে।

    ১৯৯৬ সালে প্রথম গালফ রাষ্ট্র হিসেবে ইসরাইলের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করেছিল কাতার। কিন্তু ২০০৯ সালে এটি আবার ইসরাইলের সাথে সম্পর্ক ছেদ করে গাজায় ইসরাইলের হামলার পর।

    ২০২০ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইনের মতো মধ্যপ্রাচীয় দেশগুলোর সঙ্গে ইসরাইলের সম্পর্ক স্থাপন করলেও কাতার বিরত ছিল।

    ইসরাইলে হামাসের হামলার জন্য ইসরাইলকেই দায়ী করে কাতার। তারা এই হামলার নিন্দা জানায়নি। উল্টো তারা গাজায় ইসরাইলি হামলার নিন্দা জানিয়েছে।

    বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস বা এপি’র এক প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র ন্যাটোর বাইরে কাতারকে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মিত্র মনে করে।

    বাইডেন প্রশাসন জিম্মিদের মুক্তির বিষয়ে কাতারের ভূমিকার বার বার প্রশংসা করেছে এবং মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন অতি সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যে তার কূটনীতিক তৎপরতার অংশ হিসেবে কাতার সফর করেছেন।

    মার্কিন পররাষ্ট্র বিভাগের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এর আগে ইসরাইলের জিম্মিদের মুক্তির বিষয়ে কাতারকে নিয়ে বলেন, কাতার আমাদের দীর্ঘদিনের অংশীদার এবং তারা আমাদের অনুরোধে সাড়া দিচ্ছে। কারণ আমার মনে হয়, তারা বিশ্বাস করে যে, নির্দোষ বেসামরিক নাগরিকদের মুক্তি দেয়া উচিত।

    রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, কাতারকে পশ্চিমা দেশগুলো ‘বিশ্বাসযোগ্য পক্ষ’ হিসেবে দেখে। কারণ তাদের চোখে কাতার হচ্ছে এমন একটি দেশ যারা আঞ্চলিক রাজনীতির পাশাপাশি আন্তর্জাতিক নিয়ম নীতিও বোঝে। কাতারের মধ্যস্থতায় এ পর্যন্ত যেসব চুক্তি হয়েছে তাতে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলো লাভবানই হয়েছে।

    ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে অস্ত্র বিরতির মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাতারের উঠে আসার পেছনে নানাবিধ কারণ রয়েছে বলে মনে করেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা।

    কিংস কলেজ অব লন্ডনের সহযোগী অধ্যাপক এবং কাতার বিশ্লেষক ড. ডেভিড বি রবাটর্স বিবিসি বাংলাকে বলেন, কাতারের মধ্যস্থতাকারী হওয়ার পেছনে অন্যতম কারণ হচ্ছে হামাসের সাথে দেশটির ভালো সম্পর্ক।

    তিনি বলেন, এ কারণে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইসরাইল- দুই পক্ষই চেয়েছে, কাতার যাতে এই সমঝোতা প্রক্রিয়ায় এগিয়ে আসে এবং তারা মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করে। তারা চেয়েছে এবং তাদের এটা দরকারও ছিল এমন একজন মধ্যস্থতাকারীর যারা হামাসের সাথে আলোচনা করতে পারবে। হামাসের সাথে কাতারের আগে থেকেই সম্পর্ক থাকার কারণে এই ভূমিকা পালন করতে পেরেছে দেশটি।

    একই সাথে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বটি পালনে কাতার বেশ আগ্রহী ছিল। কারণ কাতার মধ্যপ্রাচ্যে তো বটেই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে নিজেকে একটি সাহায্যকারী দেশ হিসেবে তুলে ধরে সুনাম কুড়াতে চায়। যুক্তরাষ্ট্রের কাছেও কাতার নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে প্রমাণ করতে চায়।

    ডেভিড বলেন, কাজেই এর পেছনে কোন একটি বিষয়কে কারণ হিসেবে উল্লেখ করা যাবে না। এর পেছনে অনেক কারণ রয়েছে।

    মধ্যপ্রাচ্য বিশেষজ্ঞ মুরাদ আসলান বিবিসি বাংলাকে বলেন, মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে কাতার মধ্যস্থতাকারী দেশ হিসেবে উঠে এসেছে কারণ তারা এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে অনেকটা অনুমোদনই নিয়েছে। দ্বিতীয়ত, দুই পক্ষের সাথেই আলোচনার জন্য কাতার হচ্ছে একটি দ্বার।

    কাতারকে বেছে নেয়ার কারণে হিসেবে তিনি বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতকে বেছে নেয়া যেতো না কারণ দেশটির সঙ্গে হামাসের সরাসরি কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। এছাড়া ফিলিস্তিনের বিরোধিতা করে এমন কিছু ব্যক্তিও আমিরাতে বাস করে। ফলে হামাস এখানে সমঝোতা এগিয়ে নিতে আগ্রহী হবে না। এই সব কারণ মিলিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাতারই সবচেয়ে বেশি উপযুক্ত।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    আন্তর্জাতিক ইসরাইল উঠল কাতার মধ্যস্থতাকারী মধ্যে যেভাবে হয়ে, হামাসের
    Related Posts
    rhino

    তরুণের গান শুনে জঙ্গল থেকে বেরিয়ে এল দুটি গন্ডার!

    July 3, 2025
    ডলারের দরপতনে রেকর্ড

    ডলারের দরপতনে রেকর্ড, ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে খারাপ অবস্থা

    July 2, 2025
    Boddo

    উত্তরসূরি নিয়ে দালাই লামার শপথ

    July 2, 2025
    সর্বশেষ খবর
    ভালো বন্ধু

    ভালো বন্ধু চেনার উপায়: সত্যিকারের বন্ধু চিনুন

    চোরাই স্বর্ণ

    চোরাই স্বর্ণের গহনা পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়ের সূত্র ধরে স্বামী গ্রেপ্তার

    অনলাইনে নিরাপদ কেনাকাটা

    অনলাইনে নিরাপদ কেনাকাটা: আপনার গাইড

    অর্থ উপদেষ্টা

    দুর্বল ব্যাংকগুলোর কাঠামোগত দুর্বলতা কাটাতে সংস্কার চলছে: অর্থ উপদেষ্টা

    ভ্রমণের টিপস

    লঞ্চে ভ্রমণের আগে করণীয়: নিরাপদ যাত্রার টিপস!

    পিরিয়ড চলাকালে স্বাস্থ্য সচেতনতা

    পিরিয়ড চলাকালে স্বাস্থ্য সচেতনতা নিয়ে ৭টি টিপস

    ফেসবুক নিরাপত্তা

    ফেসবুক নিরাপত্তা বাড়ানোর উপায়: আপনার গোপনীয়তা রক্ষা করুন

    আসিফ

    বাংলাদেশিদের বিদেশে শ্রমবাজার বন্ধের যে কারণ জানালেন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল

    ভালো বক্তা

    ভালো বক্তা হবার গাইডলাইন: সাফল্যের পথে হাঁটুন

    হজ্ব, প্রস্তুতি

    হজ্বে যাওয়ার প্রস্তুতি: প্রয়োজনীয় গাইড

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.