Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ঈদুল ফিতরের দিন করণীয়-বর্জনীয়
    ইসলাম ধর্ম

    ঈদুল ফিতরের দিন করণীয়-বর্জনীয়

    Saiful IslamMay 25, 20205 Mins Read
    Advertisement

    ধর্ম ডেস্ক : ঈদ মানে খুশি। ঈদ মানে আনন্দ। বছর ঘুরে মুসলিম পরিবারে আবার সমাগত পবিত্র ঈদুল ফিতর। ঈদুল ফিতর মুমিন রোজাদার বান্দার জন্য খুশির দিন। ঈদুল ফিতর হলো পুরস্কার লাভের দিন। ঈদুল ফিতর কেবল একটি খুশির বা আনন্দ উদযাপনের দিন নয়, ঈদ একটি ইবাদতের নাম।

    এ দিনটি আমাদের জন্য এক বিরাট নিয়ামত। এ দিনেও বিশেষ কিছু ইবাদত বা আমল রয়েছে এবং রয়েছে এসব আমল বা ইবাদতের বিশেষ প্রতিদান। রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পাঁচটি রাত জেগে ইবাদাত করবে, তার জন্য জান্নাত ওয়াজিব হবে। রাতগুলো হলো- ১. জিলহজের রাত। ২. আরাফার রাত। ৩. ঈদুল আজহার রাত। ৪. ঈদুল ফিতরের রাত, ৫. মধ্য শাবানের রাত। সুতরাং ঈদুল ফিতরের রাতে ইবাদত করা খুবই পুণ্যময় কাজ এবং এ ব্যাপারে মুমিন বান্দাদের একান্তভাবে সতর্ক থাকা উচিত।

    ঈদুল ফিতরের নামাজ:

    ঈদুল ফিতর বছরে একবার আসে। এদিনে বিশেষভাবে নামাজ আদায় করার জন্য আদেশ করেছেন নবীজি (সা.)। ঈদের নামাজ পড়ার ক্ষেত্রে অনেকের ধারণা, নামাজের নিয়ত আরবিতে করা জরুরি। এমনটি ঠিক নয়। যেকোনো ভাষায়ই নামাজের নিয়ত করা যায়। ঈদের দিন ইমামের পেছনে কিবলামুখী হয়ে দাঁড়িয়ে মনে মনে এই নিয়ত করতে হবে যে, আমি অতিরিক্ত ছয় তাকবিরসহ এই ইমামের পেছনে ঈদুল ফিতরের দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ আদায় করছি। এরপর উভয় হাত কান বরাবর উঠিয়ে ‘আল্লাহু আকবার’ বলে হাত বাঁধতে হবে। হাত বাঁধার পর ছানা অর্থাৎ ‘সুবহানাকা আল্লাহুম্মা…’ শেষ পর্যন্ত পড়তে হবে। এরপর ‘আল্লাহু আকবার’ বলে হাত কান পর্যন্ত উঠিয়ে ছেড়ে দিতে হবে। দ্বিতীয়বারও একই নিয়মে তাকবির বলে হাত ছেড়ে দিতে হবে। ইমাম সাহেব তৃতীয়বার তাকবির বলে হাত বেঁধে ‘আউজুবিল্লাহ’ ও ‘বিসমিল্লাহ’সহ সূরা ফাতিহা পড়বেন এবং সঙ্গে অন্য যেকোনো সূরা তেলাওয়াত করবেন। এ সময় মুক্তাদিরা নীরবে দাঁড়িয়ে থাকবেন। এরপর ইমাম সাহেব নিয়ম মতো রুকু-সিজদা সেরে দ্বিতীয় রাকাতের জন্য দাঁড়াবেন। মুক্তাদিরা ইমাম সাহেবকে অনুসরণ করবেন। দ্বিতীয় রাকাতে ইমাম সাহেব প্রথমে সূরা ফাতিহা পাঠ করবেন এবং সঙ্গে অন্য সূরা পড়বেন। এরপর আগের মতো তিন বার তাকবির বলতে হবে। প্রতি তাকবিরের সময়ই উভয় হাত কান পর্যন্ত উঠিয়ে ছেড়ে দিতে হবে। চতুর্থ তাকবির বলে হাত না উঠিয়েই রুকুতে চলে যেতে হবে। এরপর অন্যান্য নামাজের নিয়মেই নামাজ শেষ করে সালাম ফেরাতে হবে।

       

    ঈদুল ফিতরের দিন করণীয়-
    ঈদের দিন ভোর বেলা ফজর নামাজ জামাতে আদায় করার মাধ্যমে দিনটি শুরু করা উচিত। গোসল করার মাধ্যমে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অর্জন ও সুগন্ধি ব্যবহার করা। ইবনে উমার (রা.) থেকে বিশুদ্ধ সূত্রে বর্ণিত, তিনি ঈদুল ফিতরের দিন ঈদগাহে যাওয়ার আগে গোসল করতেন। ইবনে ওমার (রা.) থেকে সহিহ সনদে আরো বর্ণিত, তিনি দুই ঈদের দিনে সর্বোত্তম পোশাক পরিধান করতেন। (বায়হাকি)।

    ঈদের নামাজ আদায়ের জন্য যাওয়া:

    পায়ে হেঁটে ঈদগাহে যাওয়া সুন্নাত। হাদিসে এসেছে, হজরত আলী (রা.) থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, সুন্নাত হলো হেঁটে ঈদগাহে যাওয়া। ঈদগাহে এক পথে গিয়ে অন্য পথে ফিরে আসা সুন্নত। হজরত জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, নবী করিম (সা.) ঈদের দিনে পথ বিপরীত করতেন। (সহিহ বুখারি)। অর্থাৎ যে পথে ঈদগাহে যেতেন সে পথে ফিরে না এসে অন্য পথে আসতেন। এটা এ জন্য যে, যাতে উভয় পথের লোকদের সালাম দেয়া ও ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করা যায়। (যাদুল-মায়াদ)।

    তাকবির বলা:

    হাদিস দ্বারা প্র্র্রমাণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ (সা.) ঈদুল ফিতরের দিন ঘর থেকে বের হয়ে ঈদগাহে পৌঁছা পর্যন্ত তাকবির পাঠ করতেন। ঈদগাহে যাওয়ার পথে নিচু স্বরে তাকবির (আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হামদ) পড়া সুন্নত। ঈদের নামাজ শেষ হওয়া পর্যন্ত তাকবির পাঠ করতেন। যখন সালাত শেষ হয়ে যেত, তখন আর তাকবির পাঠ করতেন না।

    ঈদে শুভেচ্ছা বিনিময় করা:

    ঈদ উপলক্ষে পরস্পরকে শুভেচ্ছা জানানো শরীয়ত অনুমোদিত একটি বিষয়। ঈদের সালাতের আগে খাবার গ্রহণ করা। ঈদুল ফিতরের দিনে ঈদের সালাত আদায়ের আগে খাবার গ্রহণ করা এবং ঈদুল আজহার দিন ঈদের সালাতের আগে কিছু না খেয়ে সালাত আদায়ের পর কোরবানির গোশত খাওয়া সুন্নত। ঈদের সালাত আদায় ও খুতবা শ্রবণ করা। আত্মীয়-স্বজনের খোঁজ খবর নেয়া। ফিতরাহ আদায় করা।

    ঈদুল ফিতরের দিন বর্জনীয়-
    বিজাতীয় আচরণ প্র্র্রদর্শন না করা:

    বর্তমান কালে বিজাতীয় আদর্শ অনুসরণে বিজাতীয় আচরণ মুসলিম সমাজে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। নিজস্ব সংস্কৃতি, আদর্শ উপেক্ষা করে পোশাক পরিচ্ছদে, চালচলনে, শুভেচ্ছা বিনিময়ে অমুসলিমদের অন্ধ অনুকরণে লিপ্ত হয়ে পড়েছে মুসলমানদের অনেকেই। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি অন্য জাতির সঙ্গে সাদৃশ্য রাখবে সে তাদের দলভুক্ত বলে গণ্য হবে।’ (সহিহ আবু দাউদ)।

    জুয়া, মদ, জেনা ব্যভিচার ও মাদকদ্রব্য সেবন না করা:

    বর্তমানে মুসলিম মিল্লাতের অনেক পদস্খলন হয়েছে, চারিত্রিক অনেক অবক্ষয় ঘটেছে। জুয়া, মদ, জেনা ব্যভিচার ও মাদকদ্রব্য সেবন চলছে। আজকাল ঈদের দিনে আনন্দ ফূর্তির নামে এ ধরণের কবিরাহ গুণাহর কাজ হতে দেখা যায়। অশ্লীল গান-বাজনার জমজমাট আসর বসে। নারীদের খোলামেলা অবস্থায় রাস্তায় বের হয়ে যায়। গান-বাজনা করে। হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমার উম্মতের মধ্যে এমন একটা দল পাওয়া যাবে, যারা ব্যভিচার, রেশমি পোশাক, মদ ও বাদ্যযন্ত্রকে হালাল (বৈধ) মনে করবে। (সহিহ বুখারি)।

    নারী-পুরুষ একে অপরের বেশ ধারণ না করা:

    পোশাক-পরিচ্ছদ, চাল-চলন ও সাজ সজ্জার ক্ষেত্রে পুরুষ নারীর বেশ ধারণ ও নারী পুরুষের বেশ ধারণ হারাম। ঈদের দিনে এ কাজটি অন্যান্য দিনের চেয়ে বেশি পরিলক্ষিত হয়। রাসূল (সা.) পুরুষের বেশ ধারণকারী নারী ও নারীর বেশ ধারণকারী পুরুষকে অভিশপ্ত করেছেন। (আবু দাউদ)।

    নারীদের অশালীন পোশাকে রাস্তায় বের না হওয়া:

    খোলামেলা, অশালীন পোশাকে, নগ্ন, ও অর্ধনগ্ন পোশাকে রাস্তা ঘাটে বের হওয়া ইসলামি শরীয়তে নিষিদ্ধ। রাসূল (সা.) বলেছেন, একদল এমন নারী যারা পোশাক পরিধান করেও উলঙ্গ মানুষের মতো হবে, অন্যদের আকর্ষণ করবে ও অন্যরা তাদের প্রতি আকৃষ্ট হবে। তাদের মাথার চুলের অবস্থা উটের হেলে পড়া কুঁজের ন্যায়। ওরা জান্নাতে প্রবেশ করবে না, এমনকি তার সুগন্ধিও পাবে না, যদিও তার সুগন্ধি বহুদূর থেকে পাওয়া যায়। (সহিহ মুসলিম)।

    নারীদের সঙ্গে অবাধে দেখা-সাক্ষাৎ না করা:

    প্রয়োজনে ও পর্দার আড়ালে নারীদের সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ করা যাবে। কিন্তু গাইরে মাহরাম তথা শরীয়ত অনুমোদিত নয় এমন নিকট আত্মীয় নারীদের সঙ্গে অবাধে দেখা সাক্ষাৎ করা যাবে না। আমরা যদি ঈদকে ইবাদত হিসাবে পালন করতে চাই তবে অবশ্যই আমাদেরকে উল্লিখিত বিষয়সমূহ মেনে চলতে হবে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    জুমার দিন

    জুমার দিনের ফজিলত ও বিশেষ আমল

    October 3, 2025
    ইসলামে জাদু

    ইসলামে জাদু কেন হারাম? জেনে নিন জাদুর ক্ষতি থেকে বাঁচার উপায় ও দোয়া

    October 2, 2025
    জান্নাতের নিশ্চয়তা

    যে ছয় গুণধারীর জন্য র‍য়েছে জান্নাতের নিশ্চয়তা

    October 2, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Huawei AI chip

    Why Huawei Chose Samsung Memory for Its New AI Chip

    Goa Guardians PVL 2025

    Goa Guardians PVL 2025 Squad Revealed with Captain and International Stars

    Siddharth Das

    Siddharth Das Leaps into Record Books with Backward Skipping Feats

    Taylor Swift

    Taylor Swift Reveals “The Life of a Showgirl” Album Inspired by Eras Tour Highs and Personal Joy

    Trillion Trees Challenge

    New Global Initiative Aims to Plant One Trillion Trees by 2030

    SVU season 27 episode 2

    Law & Order: SVU Season 27 Episode 2 Unpacks Velasco’s Secret and Introduces a Risky New Detective

    Keith Urban divorce

    Keith Urban Divorce Filing Officially Confirmed

    Optical illusion

    Optical illusion কিভাবে মস্তিষ্কের কার্যকলাপে প্রভাব ফেলে

    salauddin

    শিগগির আসনভিত্তিক একক প্রার্থীর নাম ঘোষণা করবে বিএনপি

    NCP

    ‘শাপলা’ কেন লাগবে, ব্যাখ্যা দিল এনসিপি

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.