Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home উইকিপিডিয়া কিভাবে পরিচালিত হয়, কতটা নির্ভরযোগ্য এর তথ্য?
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    উইকিপিডিয়া কিভাবে পরিচালিত হয়, কতটা নির্ভরযোগ্য এর তথ্য?

    Soumo SakibNovember 6, 2024Updated:November 6, 20246 Mins Read
    Advertisement

    বিজ্ঞান প্রযুক্তি ডেস্ক : উইকিপিডিয়া আমাদের প্রায় অনেকেরই কাছে বেশ পরিচিত। কোনো তথ্য সংগ্রহের জন্য অনেকের প্রথম পছন্দ উইকিপিডিয়া, হোক সেটা একেবারে ছোটখাটো বিষয় কিংবা গুরুগম্ভীর কিছু।

    ভারতে কিছুদিন ধরেই খবরের শিরোনামে উইকিপিডিয়া। এর কারণ দিল্লি হাইকোর্টে দায়ের হওয়া একটা মামলা।

    উইকিপিডিয়ার বিরুদ্ধে এই মামলাটি করেছে বার্তা সংস্থা এশিয়ান নিউজ ইন্টারন্যাশনাল বা এএনআই।
    এই বার্তা সংস্থা সম্পর্কে উইকিপিডিয়ার একটা পেজে উল্লেখ করা হয়েছে, এএনআই ভুল তথ্য প্রকাশ করে। এই অভিযোগ অস্বীকার করে এএনআই এশিয়ান নিউজ ইন্টারন্যাশনালের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছে, যে সংস্থাটি উইকিপিডিয়া পরিচালনা করে।

    বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য জানতে বহুল ব্যবহৃত এই মাধ্যম সম্পর্কে প্রায়ই কয়েকটা প্রশ্ন উঠে থাকে – উইকিপিডিয়া কিভাবে কাজ করে? এই অনলাইন বিশ্বকোষ চালানোর জন্য কোথা থেকে টাকা আসে? সেখানে প্রকাশিত বিষয় সম্পর্কে কারা লেখেন? উইকিপিডিয়ার নেপথ্যে কে রয়েছে?

    উইকিপিডিয়া কী?

    উইকিপিডিয়াকে ‘অনলাইন এনসাইক্লোপিডিয়া’ বা ইন্টারনেটভিত্তিক বিশ্বকোষ বলা যেতে পারে।

    বিশ্বব্যাপী ২০০১ সাল থেকে পরিচিত এই বিশ্বকোষ বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যায় এবং এটা ‘ওপেন সোর্স’ সফটওয়্যারভিত্তিক। নির্দিষ্ট একটা সফটওয়্যারের কপিরাইটের অধিকারী ব্যক্তি বা সংস্থা যখন ব্যবহারকারীকে সম্পাদনা এবং উন্নয়নের অধিকার দেয়, তখন তাকে ওপেন সোর্স সফটওয়্যার বলে।

    ‘উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন’ নামক একটা অলাভজনক সংস্থা দ্বারা পরিচালিত হয় উইকিপিডিয়া। এই উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধেই দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে বার্তা সংস্থা এএনআই।

    উইকিপিডিয়া বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইটের মধ্যে একটা। বর্তমানে ছয় কোটিরও বেশি প্রকাশিত লেখা রয়েছে উইকিপিডিয়ায়। প্রতি মাসে এই ওয়েবসাইটের ‘পেজভিউ’ ১০ লাখ কোটিও বেশি।

    প্রশ্ন হলো, উইকিপিডিয়ার পেজে কি যে কেউ লিখতে পারেন?

    এর উত্তর – হ্যাঁ।

    কোনো নতুন বিষয়ে লেখার অনুমতি বা ইতিমধ্যে বিদ্যমান তথ্যে ‘হেরফের’ করার অনুমতি সবার রয়েছে।

    এটা সম্ভব হওয়ার কারণ উইকিপিডিয়ার নিয়ন্ত্রণ মুষ্টিমেয় কয়েকজন ব্যক্তির হাতে নেই। এটা উন্মুক্ত প্ল্যাটফরম, চাইলে যে কেউ লিখতে পারেন।
    কারা লেখেন এই তথ্য?

    উইকিপিডিয়ায় প্রকাশিত বিষয়ে কারা লেখেন সে সম্পর্কে অনেকেরই কৌতূহল রয়েছে।

    উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো স্বেচ্ছাসেবকরাই উইকিপিডিয়ার জন্য লেখেন।

    বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে উইকিপিডিয়ার জন্য কাজ করেন তিন লাখ স্বেচ্ছাসেবক। তারাই বিভিন্ন বিষয়ে লেখেন, নতুন বিষয়বস্তু সম্পর্কে তথ্য জোগাড় করেন এবং সেই তথ্য সঠিক কি না, সেটা যাচাই করাও তাদেরই দায়িত্ব।

    এই কাজ যে কেউ করতে পারেন। ওই ওয়েবসাইটে কাজের ওপর ভিত্তি করে এই স্বেচ্ছাসেবকদের বিভিন্ন ভূমিকা পালন করার দায়িত্ব দেওয়া হয়।

    উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের দাবি, এই ওয়েবসাইটে যারা কাজ করেন তারা সেটা স্বেচ্ছায় করেন এবং এর জন্য কোনো রকম বেতন পান না।

    প্রসঙ্গত, স্বেচ্ছাসেবকরা চাইলে নিজেদের পরিচয় গোপন রাখতে পারেন।

    কোনও গাইডলাইন আছে কি?

    উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের তথ্য মতে, ওয়েবসাইটের কোন পেজে কী লেখা হচ্ছে তার ওপর এই সংস্থার কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। তবে এর অর্থ এই নয়, যেকোনো বিষয় নিয়ে ইচ্ছেমতো কেউ লিখতে পারেন।

    ওয়েবসাইটে কী কী প্রকাশিত হবে সে বিষয়ে অনেক নীতিমালা ও গাইডলাইন রয়েছে।

    যেমন, উইকিপিডিয়ায় এমন কোনো নতুন তথ্য লেখা যাবে না, যা সম্পর্কে আজ পর্যন্ত কোথাও কোনো তথ্য প্রকাশিত হয়নি। শুধু নির্ভরযোগ্য মুদ্রিত উৎসকে ভিত্তি করেই কিছু লেখা যেতে পারে।

    প্রকাশিত বিষয়বস্তু সম্পাদক, ওয়েবসাইটের অ্যাডমিনিস্ট্রেটর বা প্রশাসক এবং ‘কম্পিউটার বট’ দ্বারা নিরীক্ষণ করা হয়। এর সত্যতাও যাচাই করা হয়।

    সম্পাদনার সময় সিনিয়র সম্পাদকরা কোনো নিবন্ধ, তার কিছু অংশ বদলাতে পারেন বা প্রয়োজন হলে বাদও দিতে পারেন।

    কোনো লেখা বা তার সম্পাদনা নিয়ে বিতর্ক দেখা দিলে স্বেচ্ছাসেবকরা তাদের বক্তব্য উপস্থাপন করেন। তারপর সে বিষয়ে আলোচনা হয় এবং পারস্পরিক সম্মতির পরই ওই লেখা প্রকাশ করা হয়। কোনো নিবন্ধ নিয়ে বিতর্ক দেখা দিলে বিষয়টার উল্লেখ উইকিপিডিয়ার পেজে থাকে। যে কেউ চাইলে তা দেখতে পারেন।

    কোনো লেখায় বিতর্ক বা বিবাদ দেখা দিলে তা সমাধানের জন্য ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতিও রয়েছে।

    কতটা নির্ভরযোগ্য এই তথ্য?

    একাডেমিক জগতের ব্যক্তিরা প্রায়ই পরামর্শ দিয়ে থাকেন, যেকোনো কিছু জানতে উইকিপিডিয়ার সাহায্য নেওয়া যেতে পারে কিন্তু সেই তথ্যকে ‘নির্ভরযোগ্য উৎস’ হিসেবে বিবেচনা করা যায় না।

    উইকিপিডিয়া নিজেও একই পরামর্শ দিয়ে থাকে। এই ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে যে সেখানে প্রকাশিত তথ্যকে প্রাথমিক উৎস হিসেবে ব্যবহার করা উচিত নয়।

    উইকিপিডিয়ায় প্রকাশিত লেখায় ভুল থাকা সম্ভব। প্রতিটা লেখার নিচে অনেকগুলো রিলেটেড সোর্স (সম্পর্কিত উৎসের) তালিকা থাকে। এই উৎসগুলোর ভিত্তিতেই নিবন্ধ লেখা হয়ে থাকে। ওই তালিকায় উল্লেখ করা প্রতিবেদন থেকে তথ্য সঠিক কি না, তা যাচাই করা যেতে পারে।

    যদি কোনো নিবন্ধে সম্পাদনা করে বহুবার পরিবর্তন করা হয়ে থাকে বা সেই পরিবর্তনগুলো নিয়ে বিতর্ক থাকে, তবে অন্তর্বর্তীকালীন সময়ের জন্য ওই লেখায় সম্পাদনাও নিষিদ্ধ করা হয়।

    বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন?

    উইকিপিডিয়ার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে অনেক বিশেষজ্ঞই প্রশ্ন তুলেছেন।

    মিডিয়া বিশেষজ্ঞ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ‘জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি’র অধ্যাপক অ্যামি ব্রুকম্যানের মতে, খুব একটা পরিচিত নয়, এমন বিষয়ে উইকিপিডিয়া থেকে পাওয়া তথ্য পুরোপুরি বিশ্বাসযোগ্য নাও হতে পারে। কিন্তু কোনো সুপরিচিত বিষয়ে উইকিপিডিয়ায় প্রকাশিত লেখা ‘সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য তথ্য’ হিসেবে কাজ করতে পারে।

    এর পেছনে যুক্তি হিসেবে অ্যামি ব্রুকম্যান জানিয়েছেন, কোনো জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদন শুধু কয়েকজন বিশেষজ্ঞই দেখেন এবং পরে সেই লেখায় কোনো পরিবর্তন হয় না। কিন্তু উইকিপিডিয়ার ক্ষেত্রে তা হয় না।

    তার কথায়, ‘কিন্তু উইকিপিডিয়ায় প্রকাশিত একটা জনপ্রিয় লেখা হাজার হাজার মানুষ পর্যালোচনা করতে পারেন।’

    উইকিপিডিয়া সম্পর্কে সমালোচনা যেমন হয়েছে, তেমনি অভিযোগও উঠেছে।

    উইকিপিডিয়ার বিরুদ্ধে রয়েছে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ।

    অন্যদিকে, এই অনলাইন বিশ্বকোষ সম্পর্কে যত সমালোচনা হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, এখানে পুরুষরাই বেশি লেখেন। এই কারণে এই ওয়েবসাইটে পুরুষের বিষয়ে বেশি প্রতিবেদন রয়েছে।

    রক্ষণশীল থিংক ট্যাংক ‘ম্যানহাটন ইনস্টিটিউট’-এর গবেষণায় দেখা যায় যে যুক্তরাষ্ট্রের ডানপন্থী ব্যক্তিত্বদের বেশি নেতিবাচকভাবে দেখানোর প্রবণতা রয়েছে উইকিপিডিয়ায়।

    তবে ‘ম্যানহাটন ইনস্টিটিউট’-এর পক্ষ থেকে এ কথা স্বীকার করে নেওয়া হয়েছে যে এই ওয়েবসাইট সর্বজনীন স্তরে তথ্য সংগ্রহের জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।

    উইকিপিডিয়া চালানোর জন্য অর্থ কোথা থেকে আসে?

    উইকিপিডিয়ার বিষয়ে যেসব প্রশ্ন রয়েছে তার অন্যতম হলো, এই অনলাইন বিশ্বকোষ চালানোর জন্য অর্থ কোথা থেকে আসে?

    এই ওয়েবসাইটের পেজে কোনো বিজ্ঞাপন থাকে না। উইকিপিডিয়ার দাবি, তারা ব্যবহারকারী ব্যক্তিদের পারসোনাল ডাটা (ব্যক্তিগত তথ্য) ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন করে না, যেমনভাবে অনেক ওয়েবসাইটই আয় করে থাকে। তাহলে টাকা কোথা থেকে আসে?

    আপনি যদি উইকিপিডিয়ায় প্রকাশিত কোনও লেখা পড়ে থাকেন, তাহলে নিশ্চয়ই তাদের ওয়েবসাইটে শুরুতেই অনুদান দেওয়ার জন্য একটা আবেদন আপনার চোখে পড়েছে। এই অনুদানের মাধ্যমে অর্থায়ন হয় উইকিপিডিয়ায়।

    উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন ২০২২-২৩ সালে ১৮ কোটি মিলিয়ন ডলারেরও বেশি অনুদান পেয়েছে।

    প্রসঙ্গত, অনেক দেশেই বিতর্কে জড়িয়েছে উইকিপিডিয়া। বিশ্বের কমপক্ষে ১৩টা দেশে উইকিপিডিয়ার ওপর ভিন্ন ভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে।

    চীন, মিয়ানমার ও উত্তর কোরিয়া উইকিপিডিয়ার ওপর পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এর পাশাপাশি রাশিয়া ও ইরান উইকিপিডিয়ার বেশ কিছু লেখা নিষিদ্ধ করেছে।

    শুধু তা-ই নয়, ২০২৩ সালে উইকিপিডিয়াকে তিন দিনের জন্য নিষিদ্ধ করেছিল পাকিস্তান। এর কারণ হিসেবে বলা হয়, উইকিপিডিয়ায় প্রকাশিত কিছু লেখা সে দেশের মুসলমানদের ভাবাবেগকে আঘাত করেছে।

    বার্তা সংস্থা এএনআইয়ের তরফে দায়ের করা মামলায় দিল্লি হাইকোর্টের একজন বিচারক উইকিপিডিয়াকে বলেছেন যে তাদের ভারতীয় আইন মেনে চলতে হবে। অন্যথায়, তিনি ভারতে উইকিপিডিয়া নিষিদ্ধ করার আদেশ দেবেন।

    বিদ্যা বালান কেন নিজেকে অপয়া ভাবতেন?

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    উইকিপিডিয়া এর কতটা কিভাবে তথ্য নির্ভরযোগ্য পরিচালিত প্রযুক্তি বিজ্ঞান হয়,
    Related Posts
    youtube

    ইউটিউবে আসছে নতুন নিয়ম, এক ভুলে হারাতে পারেন চ্যানেল

    July 7, 2025
    Lava Blaze AMOLED 5G

    Lava Blaze AMOLED 5G: বাজারে এলো ১৬ জিবি র‌্যামের সেরা স্মার্টফোন

    July 7, 2025
    scientists-find-second-earth-hid

    মানুষ-এলিয়ান যুদ্ধ আসন্ন? নাসার বিজ্ঞানীদের মাথায় হাত

    July 6, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Hulu Palm Springs (2020)

    Top 10 Most Popular Hulu Web Films of All Time: A Streaming Legacy

    Bkash Noor

    নির্বাচিত সরকার না থাকলে দেশ নানা ঝুঁকিতে থাকে : নুর

    Archita Pukham

    Archita Pukham Viral Video Download – Why Searching for It Destroys Your Digital and Personal Life

    youtube

    ইউটিউবে আসছে নতুন নিয়ম, এক ভুলে হারাতে পারেন চ্যানেল

    US immigration

    যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাকের ফ্ল্যাটবেড থেকে ১৩ অভিবাসী উদ্ধার

    Sakib Al Hasan

    যুক্তরাষ্ট্রের লিগে দল পেলেন সাকিবসহ বাংলাদেশের ৯ ক্রিকেটার

    Akhtar

    হাসিনা টুপ করে ঢুকে পড়লে আম গাছে বেঁধে বিচার করবে মানুষ: আখতার

    Rajshahi

    ডিসি-এসপিরা চিপায় পড়ে আমাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছেন: হাসনাত

    Sneha Paul

    Sneha Paul: The Chawl Sensation Who Set ULLU on Fire

    Lava Blaze AMOLED 5G

    Lava Blaze AMOLED 5G: বাজারে এলো ১৬ জিবি র‌্যামের সেরা স্মার্টফোন

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.