Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home এখনো ভয় কাটেনি পুলিশের, থানায় ফিরলেও মাঠে নেই
    জাতীয়

    এখনো ভয় কাটেনি পুলিশের, থানায় ফিরলেও মাঠে নেই

    Tomal NurullahAugust 18, 20248 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে গত ৫ই অগাস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর ওইদিনই সারাদেশের অধিকাংশ থানায় হামলার অভিযোগ পাওয়া যায়। বিক্ষোভকারীদের দেয়া আগুন ও ভাংচুরের পর দেশের পুলিশের সব থানার কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়।

    সংঘর্ষ চলার সময় ও থানায় হামলায় রাজধানীসহ সারাদেশে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্যের মৃত্যুর ঘটনায় কয়েক দফা দাবিতে কর্মবিরতি শুরু করে সারাদেশের পুলিশ সদস্যরা।

    পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশে ৪৩ জন পুলিশ সদস্যের মৃত্যু হয়েছে।

    অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর সারাদেশের ভেঙে পড়া আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার উদ্যোগ নেয়া হয়। বৃহস্পতিবারের মধ্যে সব পুলিশ সদস্যকে কাজে যোগ দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল।

    এরই মধ্যে সরকারের নির্দেশে ও আলোচনার পর কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে পুলিশ কাজে ফিরেছে, সব থানার কার্যক্রমও শুরু হলেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এখনো পুলিশের খুব একটা তৎপরতা চোখে পড়ছে না।

    ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গুলশান জোনের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিবিসি বাংলাকে বলেন, “সাধারণ মানুষ এখন পুলিশকে আর মানছে না। কোন ধরনের অপরাধের তথ্য পেলেও নিজ উদ্যোগে আমরা অভিযানে যেতে পারছি না আতঙ্কে। সেনাবাহিনীর টিম সাথে নিয়ে আমাদের অভিযানে যেতে হচ্ছে”।

    হামলা ও আগুনের ঘটনায় পুলিশের অসংখ্য গাড়ি ও ভবনআগুনে পুড়ে গেছে। অবকাঠামোগত ক্ষতির কারণে অনেক থানায় কোন আসামী এনেও রাখার সুযোগ নেই বলেও জানিয়েছে কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তা।

    পুলিশ হেডকোয়ার্টারের সহকারী পুলিশ মহাপরিদর্শক (মিডিয়া) এনামুল হক সাগর বিবিসি বাংলাকে বলেন, “যে থানাগুলোতে পুরোপুরিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেগুলোতে লজিস্টিক্যাল সাপোর্ট দিচ্ছি আমরা। আমরা চেষ্টা করছি পুলিশের কার্যক্রম পুরোপুরি স্বাভাবিক করতে”।

    রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন থানায় কথা বলে যতটুকু জানা গেছে সাধারণ ডায়েরি, মামলা ও ঢাকার বাইরের থানাগুলোতে টহল দেয়া ছাড়া খুব বেশি কাজ করছে না পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

    ভেঙে পড়া পুলিশি ব্যবস্থা পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে কত সময় লাগতে পারে সেই প্রশ্নই উঠছে।

    গত শুক্রবার রাতে মিরপুর বাংলা কলেজ এলাকায় একটি বাসায় তল্লাশির অভিযান চালাতে যান এক ব্যক্তি। তিনি নিজেকে সিআইডি পুলিশ কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে অভিযান পরিচালনার জন্য স্থানীয় একটি পুলিশ বক্সে কর্মরত পুলিশদের সহযোগিতা চান।

    এক পর্যায়ে পুলিশ বক্সের কর্মকর্তারা তার সাথে যেতেও রাজি হন। পরে ওই “সিআইডি” কর্মকর্তা পরিচয় দেয়া ব্যক্তির সাথে থাকা আইডি কার্ডটির সাথে তার চেহারার মিল না পেয়ে তাকে পুলিশ বক্সে এনে জেরা করেন।

    এক পর্যায়ে পুলিশ বক্সে কর্মরত ট্রাফিক পুলিশের দলটির কাছে তিনি স্বীকার করেন তিনি চাকুরিচ্যুত সাবেক এক সিআইডি কর্মকর্তার আইডি কার্ডটি নিয়ে এসেছিলেন। তবে তিনি পুলিশের কেউ নন।

    সেখানে থাকা ট্রাফিক পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, “আমরা ভুয়া পুলিশ পরিচয় দেয়া ওই লোকটিকে আটক করি। তারপর থানায় ফোন দেই”।

    থানায় ফোন দেয়ার পর মিরপুর মডেল থানা পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়, সেখানের হাজতখানার দরজা জানালা কিছুই নাই। তাছাড়া থানায় রাখার কোন জায়গাই নাই।

    ওই ট্রাফিক পুলিশের সদস্য বলেন, “ডিউটিরত অবস্থায় ছিলাম আমরা। তাকে যে আটকে ধরে রাখবো সেই উপায়ও আমাদের ছিল না। বাধ্য হয়ে তাকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দিতে হয়েছে”।

    গত ৫ই অগাস্ট হামলায় রাজধানীর অধিকাংশ থানাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় যাত্রাবাড়ি থানা।

    যাত্রাবাড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শনিবার জানান, “আমরা মাত্র ১০ জন নিয়ে কাজ শুরু করেছি। যতটুকু সেবা দেয়ার সেটুকু দিচ্ছি। এর চেয়ে বেশি কিছু বলার মত কিছু নেই”।

    জিডি আর মামলা ছাড়া অন্য সেবা প্রায় বন্ধ

    ঢাকা মেট্রো পলিটন পুলিশের অন্তত চারটি থানায় কর্মরত পুলিশ সদস্যদের সাথে কথা হয়েছে বিবিসি বাংলার। পুলিশি কার্যক্রমের বর্তমান অবস্থা নিয়ে তারা কথা বললেও কেউ নিজেদের নাম প্রকাশ করতে রাজি হন নি।

    গত ৫ই অগাস্ট ঢাকার মধ্যে যে সব থানা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তার একটি ভাটারা থানা।

    ভাটারা এলাকার এলাকার বাসিন্দা তাহসিন হোসেন গত বুধবার ভাটারা থানায় যান মামলা সংক্রান্ত একটি কাজে। সেখানে গিয়ে জানতে পারেন ভাটারা থানার ওই ভবনে কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ। থানার সব কাজ হচ্ছে গুলশানের এডিসি কার্যালয় থেকে।

    “বাধ্য হয়ে আমার কাজের জন্য গুলশানে যেতে হয়েছে” বলছিলেন মি. হোসেন।

    থানার পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই থানায় এখন শুধুমাত্র জিডি ও মামলা ছাড়া তেমন কোন সেবা তারা দিতে পারছে না।

    এই থানার একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, “থানা হামলা আমাদের অস্ত্র লুট হয়েছে, গাড়ি ভেঙেছে, অভিযান আমাদের লজিস্টিক অনেক সাপোর্ট দরকার সেবা দরকার। তার কিছুই আমাদের হাতে নেই”।

    রাজধানী ঢাকা ও এর বাইরের বেশ কিছু থানা পুলিশের সাথে কথা বলে একই চিত্র মিলেছে।

    পুলিশের সহকারী মহাপরিদর্শক(মিডিয়া) মি. সাগর বিবিসি বাংলাকে বলেন, “আমাদের পক্ষ থেকে বিকল্পভাবে সাপোর্ট দেয়া হচ্ছে, যাতে ওই থানাগুলো আগের রূপে ফিরে আসতে পারে”।

    পুলিশ সদর দপ্তরের গত মঙ্গলবারের তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশের ৬৩৯টি থানার মধ্যে ৬৩৪টির কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তবে থানা সম্পূর্ণরূপে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ৫টি থানার কার্যক্রম এখনো শুরু করা যায়নি।

    অভিযান ও আসামী ধরা বন্ধ!

    ঢাকা ও ঢাকার বাইরের থানাগুলোর অবস্থাও প্রায় একই। তবে, রাজধানী ঢাকার চেয়ে বাইরের থানাগুলোতে ক্ষয় ক্ষতির পরিমাণ কিছুটা কম। যে কারণে ওই সব থানায় পরিস্থিতি আগের চেয়ে স্বাভাবিক হয়েছে।

    নারায়ণগঞ্জ বন্দর থানা তাদের কার্যক্রম শুরু করতে কয়েক দফায় মিটিং করেছে স্থানীয় বিএনপি ও জামায়াতের নেতাদের সাথে। ওই দুটি রাজনৈতিক দলের সাথে আলাপের পর কিছুটা নির্ভয়ে কাজ শুরু করেছেন বলে জানান ওই থানা পুলিশের একজন সাব ইন্সপেক্টর।

    তিনি জানান, বন্দর থানার পেছনে সেনাবাহিনীর অস্থায়ী ক্যাম্পও রয়েছে। যে কোন প্রয়োজনে তারা সেনাবাহিনীর সহযোগিতা নিচ্ছেন।

    ওই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, “আগে আমরা নিয়মিত বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী ধরতাম। সেটি এখন পুরোপুরি বন্ধ। মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চলতো সেটিও এখন বন্ধ”।

    কেন বন্ধ সেই প্রশ্নে ওই কর্মকর্তা বলেন, “এখন সাধারণ মানুষের পুলিশের প্রতি এক ধরনের ক্ষোভ এখনো আছে। আমরা যদি অভিযান পরিচালনা করতে যাই তাহলে অনেক ধরনের ঝুঁকিও থাকে তাই আমরা যাচ্ছি না”।

    থানা মামলা জিডির পাশাপাশি ঢাকার বাইরের থানাগুলোতে দিন ও রাতে পুলিশের টহল বাড়ানো হয়েছে। তবে, এই টিমের সদস্য সংখ্যা আগের চেয়ে দ্বিগুণ করা হয়েছে হেডকোয়ার্টারের নির্দেশে।

    রাজধানী ঢাকায় মাদক ব্যবসার বিরুদ্ধে নিয়মিত পুলিশের অভিযান চলতো। কিন্তু গত ৫ই অগাস্টের পর এ নিয়ে আর কোন অভিযান চলেনি বলে বেশি কয়েকটি থানা পুলিশের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে।

    বাড্ডা থানা পুলিশের এক কর্মকর্তা বিবিসি বাংলাকে বলেন, “আগ বাড়িয়ে অভিযান পরিচালনা করতে যাওয়ার মতো লজিস্টিক সাপোর্ট বা পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয় নি”।

    কাউকে আটক করা হলে মানুষ এখন পুলিশকে সরাসরি ফোন করে স্থানীয় সেনা বাহিনীর ক্যাম্পে সহায়তা চাইছে। ১৫ই অগাস্ট ঘিরে ধানমন্ডি উত্তেজনাকর পরিস্থিতি সময় বিভিন্ন ঘটনার সময় আটক করা ব্যক্তিদের পুলিশের বদলে সেনা সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করার তথ্য পাওয়া যাচ্ছে।

    আতঙ্ক কাটছে না পুলিশের

    গত ১১ই আগস্ট থেকে থানাগুলো চালু হওয়ার পর কাজে ফেরে পুলিশ। থানা ও ট্রাফিক পুলিশ শুধুমাত্র সিগন্যালে নিয়মিত ডিউটি পালন করছে।

    ঢাকার দুটি জোনের দুই জন ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্টের সাথে কথা বলে জানা গেছে শুধুমাত্র সিগন্যালে ট্রাফিক ম্যানেজমেন্টের বাইরে কোন ধরনের যানবাহনের কাগজপত্র পরিদর্শন তারা করছেন না।

    আর থানা পুলিশের পক্ষ থেকে কোন আসামী ধরার প্রয়োজন হলে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা নেয়া হচ্ছে বলেও জানিয়েছে পুলিশ কর্মকর্তারা।

    গুলশান জোনের এক পুলিশ কর্মকর্তা বিবিসি বাংলাকে বলেন, “ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা যখন আমাদের কোন আসামী ধরার অর্ডার দিচ্ছে, আমরা তখন সেনাবাহিনীর সাপোর্ট নিচ্ছি।”

    কেন সেনাবাহিনীর সহযোগিতা নেয়ার প্রয়োজন হচ্ছে?

    এমন প্রশ্নের জবাবে ওই কর্মকর্তা বলেন, “সাধারণ মানুষের মনে পুলিশ সম্পর্কে এমন একটা ধারণা তৈরি হয়েছে এখন যদি শুধু পুলিশ অভিযানে যায় তাহলে পাবলিকের মাইর খাওয়ার ভয় আছে”।

    রাজধানী ঢাকার যে সব থানাগুলোতে পুলিশের বিভিন্ন ধরনের যানবাহন ছিল তার বহু সংখ্যক পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হচ্ছে।

    রামপুরা থানার এক বলেন, “একে তো সাধারণ মানুষের মধ্যে এক ধরনের ক্ষোভ, তাছাড়া টহলের জন্য পর্যাপ্ত গাড়ি না থাকার কারণে, আগে যে আমাদের নিয়মিত টহল টিম কাজ করতো সেটি এখন আর হচ্ছে না”।

    ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় এখনো আগের মতো পুলিশের টহল টিম দেখা যাচ্ছে না। অনেক স্থানে টহল গাড়িগুলো বা টিমকে অলসভাবে অবস্থান করতেও দেখা গেছে।

    এই সংকট কাটাতে চেষ্টা চলছে বলে জানানো হয়েছে পুলিশ হেডকোয়ার্টারের পক্ষ থেকে।

    সহকারী পুলিশ মহাপরিদর্শক এনামুল হক সাগর বিবিসি বাংলাকে বলেন, “আমরা সবার কাছে আহবান জানাই, মানুষের পক্ষ থেকে যে সহযোগিতা দরকার সেটুকু যেন আমরা পাই”।

    অনেক অভিযোগ, ৯৯৯ সেবায় যে সংকট

    শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে গত ৫ই আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। সরকার পতনের পর পুলিশ নির্ভর জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ কার্যক্রমে থমকে যায়। পুলিশি সহায়তা চেয়েও পাননি অনেকে।

    তবে গত ১১ অগাস্ট থেকে পুরোদমে চালু হয় এই সেবা।

    আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বিভিন্ন বাড়িঘরে হামলা, ডাকাতি, লুটপাট, ভাঙচুরসহ নানা অভিযোগ ৯৯৯ সেবা পেতে অনেক ফোন দেন।

    এছাড়াও জরুরি অন্যান্য সেবার জন্য থানার সহযোগিতা পেতে ৯৯৯ এ ফোন দেয়া হলেও কাঙ্ক্ষিত সেবা পাওয়া যাচ্ছে না বলেও অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে।

    জরুরি সেবা ৯৯৯-এ অনেকে ডাকাতি, হামলা, লুটপাট নিয়ে সেবার জন্য ফোন দিয়ে কাঙ্ক্ষিত সেবা পান নি।

    জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ এর ইন্সপেক্টর আনোয়ার সাত্তার বিবিসি বাংলাকে বলেন, “যে সব থানায় গাড়ি নাই। লজিস্টিক অভাব, সে সব থানায় যদি কেউ পুলিশি সহায়তা চেয়ে থাকে সেখানে তারা দিতে পারেনি লজিস্টিক কারণে।”

    তিনি জানান, গত ৬ই অগাস্ট থেকে ১১ই অগাস্ট পর্যন্ত সীমিত আকারে ছিল ফায়ার সার্ভিস অ্যাম্বুলেন্স সেবা।

    মি. সাত্তার বলেন, “আমাদের পক্ষ থেকে খবর পৌঁছে দিতে পারি। যে সব থানায় স্বাভাবিক যে কার্যক্রম চলছে সেগুলোতে দ্রুত সেবা দেয়া যাচ্ছে। কিন্তু পুলিশি থানা ড্যামেজের কারণে ৯৯৯ ফোন করলেও পুলিশ লজিস্টিক সাপোর্টের অভাবে সেবা দিতে পারছে না।

    এই সংকটের কথা মাথায় রেখে পুলিশ হেডকোয়ার্টার আগে থানাগুলোর লজিস্টিক সাপোর্ট বাড়ানোর দিকে জোর দিয়েছে।

    পুলিশের মিডিয়া শাখার সহকারী মহাপরিদর্শক মি. সাগর বিবিসি বাংলাকে বলেন, “ট্রিপল নাইনের রেসপন্সও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ মানুষ জরুরি সেবা পেতেই ট্রিপল নাইনে ফোন দেয়। কিছু জায়গায় চ্যালেঞ্জ আছে। সেটাকে অপারেশনাল করতে চেষ্টা করছি”। (বিবিসি বাংলা )

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় ‘থানায় ‘ভয় এখনো কাটেনি নেই: পুলিশের ফিরলেও মাঠে
    Related Posts
    শরীফকে চাকরি ফেরত

    সেই শরীফকে চাকরি ফেরত দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ

    July 9, 2025
    Palak

    আদালতে পলকের কান্না, যা জানালেন আইনজীবী

    July 9, 2025
    Dudok

    আলোচিত দুদক কর্মকর্তা শরীফ উদ্দিনের চাকরি ফেরত দেয়ার নির্দেশ

    July 9, 2025
    সর্বশেষ খবর
    বিকাশ থেকে বাংলালিংক

    বিকাশ থেকে বাংলালিংক-এ সর্বোচ্চ রিচার্জকারীরা জিতলেন বাইক, এসি, ফ্রিজ

    OnePlus Nord CE5

    বাজারে লঞ্চ হলো OnePlus Nord CE5, শক্তিশালী ব্যাটারিসহ দারুণ ফিচার

    ওয়েব সিরিজ

    রিলিজ হলো নতুন রোমান্টিক ওয়েব সিরিজ, সম্পর্কের জটিলতায় ভরপুর কাহিনি!

    Banana

    কলার আড়ত থেকে ‘সবুজ ফণিমনসা’ সাপ উদ্ধার

    iPhone 17 Pro iPhone Pro Max

    iPhone 17 Pro, iPhone Pro Max Get Major Camera Upgrade and New Design Ahead of September 2025 Launch

    ডিপজল

    মামলার পর মুখ খুললেন ডিপজল

    জেদ্দায়

    জেদ্দায় সৌদি যুবরাজের সঙ্গে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক

    Income

    ওয়েব সাইট দিয়ে কীভাবে ইনকাম করা যায়

    Emam

    ইমামতি না করেও শ্রেষ্ঠ ইমাম হলেন জসিম উদ্দিন

    রোমান্স

    রাত ১২ টায় কে কার উপরে চেপে বসে? উত্তর দিতে পারলে আপনি জিনিয়াস

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.