জুমবাংলা ডেস্ক : বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির (এএসপি) ২০তম দ্বিবার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর নিমতলী গেট সংলগ্ন বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটির মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভায় সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সভার উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধন শেষে ইতিহাসবিদ ও এশিয়াটিক সোসাইটির ফেলো অধ্যাপক ড. আব্দুল মমিন চৌধুরীর প্রয়াণে শোক প্রস্তাব রাখা হয়। এরপর এশিয়াটিক সোসাইটির নবনির্বাচিত কাউন্সিলের নাম ঘোষণা করা হয়। এশিয়াটিক সোসাইটির সভাপতি ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. খন্দকার বজলুল হক অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন।
এরআগে গত ৩০ জানুয়ারি রাজধানীর এশিয়াটিক সোসাইটি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়। ২০২৪-২৫ বর্ষের কাউন্সিল নির্বাচনের মাধ্যমে এ সেশনের জন্য সংস্থাটির সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু চেয়ার অধ্যাপক হারুন অর রশিদ। এই নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান। তাদের দুজনের নেতৃত্বাধীন ‘মূলধারা প্যানেল’ এশিয়াটিক সোসাইটির ১৭টি পদের মধ্যে ১৩টি পদে জয় লাভ করে।
নবনির্বাচিত অন্যদের মধ্যে সহসভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন হাফিজা খাতুন, সাজাহান মিয়া ও ইয়ারুল কবির, ট্রেজারার মোহাম্মদ আবদুল মজিদ, সম্পাদক মোঃ আব্দুর রহিম, সদস্য এ কে এম গোলাম রাব্বানী, মাহবুবা নাসরীন, মোঃ লুৎফর রহমান, সাদেকা হালিম, আশা ইসলাম নাঈম, আবদুল বাছির, নাজমা খান মজলিস, মোঃ আব্দুল করিম, শুচিতা শারমিন, সাব্বীর আহমেদ। তাদের অধিকাংশই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র অধ্যাপক।
সভায় সংস্থাটির ২০২২-২৩ সেশনের বার্ষিক প্রতিবেদন সদস্যদের সামনে তুলে ধরেন সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান। তিনি বলেন, করোনা মহামারির কারণে আমরা পূর্ণ ২ বছর সময় পাইনি। তবে আমরা যেটুকু সময় পেয়েছি সে সময়ের মধ্যে সোসাইটির মূল উদ্দেশ্যে কাজ করেছি। বার্ষিক প্রতিবেদনে তিনি সোসাইটির প্রতিটি সেকশনের কাজের অগ্রগতি সদস্যদের সামনে তুলে ধরেন।
সভাপতির বক্তব্যে ড. খন্দকার বজলুল হক বলেন, আমি আশা করি এ বছর নতুন দায়িত্বে আসা কাউন্সিল আমাদের থেকেও বেশি কাজ করবে। এশিয়াটিক সোসাইটির কাজগুলো তাদের মাধ্যমে আরও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
ডালের উৎপাদন বেড়েছে ৪ গুণ, লক্ষ্য স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়া: কৃষিমন্ত্রী
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।