জুমবাংলা ডেস্ক : স্যার ডেভিড অ্যাটেনবরো। উদ্ভাবনে ও অভিযাত্রার জগতের এক পরিচিত নাম। প্রাকৃতিক জগৎ নিয়ে পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে কাজ করছেন তিনি।
স্যার ডেভিড অ্যাটেনবরো ১৯২৬ সালের ৮ মে জন্মগ্রহণ করেন। একাধারে তিনি লেখক, ব্রডকাস্টার ও প্রকৃতিবিদ। কেমব্রিজের ক্লেয়ার কলেজ থেকে পড়াশোনা শেষ করে ১৯৫২ সালে পা রাখেন কর্মজীবনে। বিবিসিতে প্রশিক্ষণার্থী হিসেবে কাজ শুরু করেন।
বিবিসি টু চ্যানেলের নিয়ন্ত্রক হিসেবে ইউরোপে প্রথম টেলিভিশনে রঙিন সম্প্রচার তত্ত্বাবধান করেন তিনি। ৭০ বছর ধরে প্রাকৃতিক ইতিহাসের নানা রকেমর তথ্যচিত্র আর অভিযানে তাকে দেখা গেছে।
৪০টিরও বেশি প্রাণী ও উদ্ভিদের প্রজাতির নামকরণ করা হয়েছে তারই নামে। এই ব্যক্তির নামেই একটি নক্ষত্রের নামও রাখা হয়েছে।
টেনবোরোসরাস নামের একটি লম্বা গলার ডাইনোসরের নামকরণ করা হয় তার নামে। প্রথম বার তিনিই কমোডো ড্রাগনকে পর্দায় তুলে আনেন। লোমশ অ্যাঙ্গলার মাছ কিংবা ডাম্বো অক্টোপাসসহ অনেক অচেনা ও অজানা প্রজাতির ভিডিও করেন স্যার ডেভিড অ্যাটেনবরো।
![](https://inews.zoombangla.com/wp-content/uploads/2024/03/34-5.jpg)
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।