শখের বাইকটিকে নিয়ে প্রতিদিন বের হচ্ছেন। যখন ইচ্ছা লং ট্যুরে যাচ্ছেন বাইক নিয়ে। বাইকের ভালো মাইলেজ পেতে, নিয়মিত বাইকের সার্ভিসিং করাটা জরুরি। জানেন কি, কত কিলোমিটার চালানোর পর বাইক সার্ভিসিং করানো প্রয়োজন?
এক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় আগেই দেখে নিতে হবে। যেমন-আপনার বাইক কত সিসির, প্রতিদিন, সপ্তাহে কয়েকবার বা মাসে কতবার বাইক চালাচ্ছেন, কোন ধরনের রাস্তায় বাইক চালানো হয়: শহরে, হাইওয়েতে বা অফ-রোডে। চলুন দেখে নেওয়া যাক কত কিলোমিটার চালানোর পর বাইক সার্ভিসিং করাবেন-
১. নতুন বাইক হলে প্রথম ৫০০ কিলোমিটারের পর প্রথম সার্ভিসিং করা উচিত। এরপর প্রতি ৩ মাস বা ৩ হাজার কিলোমিটারে এর সার্ভিসিং করা উচিত।
২. পুরোনো বাইক হলে প্রতি ৩-৪ মাস বা ২-৩ হাজার কিলোমিটারে সার্ভিসিং করা উচিত।
৩. অনেক বেশি যারা বাইক ব্যবহার করেন তারা প্রতি ২-৩ মাস বা ১ হাজার ৫০০-২ হাজার কিলোমিটারে সার্ভিসিং করাতে পারেন।
আরও পড়ুনঃ ২৪ ঘণ্টাই এই রাউটার চালু রাখা কি ঠিক?
৪. কেউ যদি বাইক কম চালান তারা ৪-৬ মাসে একবার সার্ভিসিং করাতে পারেন।
৫. কেউ যদি কঠোর পরিস্থিতিতে বাইক চালান, অর্থাৎ খারাপ রাস্তায় আরও ঘন ঘন সার্ভিসিং প্রয়োজন হবে।
৬. যদি বাইকের ইঞ্জিন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি আওয়াজ করে, তবে এটি একটি চিহ্ন হতে পারে যে বাইকের তেল পরিবর্তন বা অন্যান্য মেরামতের প্রয়োজন।
৭. যদি বাইক আগের তুলনায় কম মাইলেজ দেয়, তবে এটি একটি চিহ্ন হতে পারে যে বাইকের এয়ার ফিল্টার প্রতিস্থাপন করতে হবে বা অন্যান্য মেরামত করতে হবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।