Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home কনটেন্ট ক্রিয়েটর হতে যা করবেন
    লাইফস্টাইল

    কনটেন্ট ক্রিয়েটর হতে যা করবেন

    Soumo SakibApril 6, 2025Updated:April 6, 20257 Mins Read

    মো. এনায়েত চৌধুরী : ‘কনটেন্ট ইজ কিং’—এক নিবন্ধে লিখেছিলেন বিল গেটস। কবে? সেই ১৯৯৬ সালে! আজকের পৃথিবীতে, অর্থাৎ ইন্টারনেটের এই দুনিয়ায় ‘কনটেন্ট’ই যে ‘রাজা’ হয়ে উঠবে, মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা সেটা অনুমান করেছিলেন আজ থেকে প্রায় ৩০ বছর আগেই।

    Advertisement

    কনটেন্ট ক্রিয়েটর হতেকিন্তু কনটেন্ট ক্রিয়েটর, অর্থাৎ কনটেন্টের নির্মাতারা যে এতটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবেন, সেটা কি বিল গেটসও ভেবেছিলেন? জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সব পর্যায়েই অর্থনীতি থেকে শুরু করে রাজনীতিতে বড় প্রভাব রাখছেন কনটেন্ট ক্রিয়েটররা।

    বাংলাদেশেও এখন অনেকে কনটেন্ট তৈরি করছেন, যা আমরা দেখতে পাই ভিডিও, পডকাস্ট, লেখা, ব্লগ, ভ্লগ, নানা আকারে। দেশি কনটেন্ট ক্রিয়েটরের সংখ্যা আগের চেয়ে এখন অনেক বেশি, বিশেষত কোভিড-পরবর্তী সময়টাতে এই ক্যারিয়ারের উত্থান আমরা দেখেছি। তবে যথাযথ অভিজ্ঞতা ও সঠিক তথ্যের অভাবে অনেকেই এই পথে পা বাড়িয়ে বিপদে পড়ছেন, বিপথে যাচ্ছেন।

    বলা যায়, প্রায় পাঁচ বছর শিক্ষামূলক ভিডিও কনটেন্ট বানিয়ে ইউটিউব ও ফেসবুকে দিচ্ছি। আমার এই অভিজ্ঞতার আলোকে কিছু ব্যাপার তুলে ধরার চেষ্টা করছি, যা হয়তো ভবিষ্যতে যাঁরা কনটেন্ট বানাতে চান, তাঁদের কাজে লাগবে।

    পা বাড়ানোর আগে
    যাঁরা ফেসবুক বা ইউটিউবের জন্য ভিডিও বানান, আমরা মূলত তাঁদেরই ‘কনটেন্ট ক্রিয়েটর’ ভাবি। তবে শুধু ভিডিও নয়; লেখা, আলোকচিত্র, নকশা, আঁকা, গ্রাফিকস—এসবও কিন্তু কনটেন্টের মধ্যেই পড়ে। তবে আমরা এখানে শুধু ভিডিও কনটেন্ট নিয়েই আলোচনা করব। ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করতে চান, বাংলাদেশে এমন মানুষের সংখ্যা অনেক। এ ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আপনার মাথায় রাখা উচিত—

    ১. আপনি আসলে কেন ভিডিও বানাতে চান? আপনার উদ্দেশ্য কী? আপনি কি শুধু টাকা আয়ের জন্য এই পথে পা বাড়াতে চাচ্ছেন? নাকি সত্যিকার অর্থেই আপনার ভিডিও বানাতে, মানুষকে বিনোদন দিতে, কিছু শেখাতে বা জানাতে ভালো লাগে? এ ব্যাপারে আপনার নিজের ভেতর পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। প্রতি সপ্তাহে অন্তত একটি ভিডিও দেওয়া কিন্তু সহজ কাজ নয়। নিয়মিত ভিডিও প্রকাশ না করলে অ্যালগরিদম আপনাকে ওপরে ওঠাবে না, যত ভালো ভিডিওই বানান না কেন (তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে অবশ্যই ব্যতিক্রম আছে)।

    ২. আপনি নতুন কী দিতে চাচ্ছেন? ‘অমুক তো পুরান ঢাকায় ঐতিহ্যবাহী খাবারের ওপর ভিডিও বানিয়ে অনেক ভিউ পাচ্ছেন, আমিও একই কাজ করলে আমাকেও বুঝি অনেক মানুষ দেখবে।’—এমন ভাবনা থেকে বাংলাদেশে অনেকেই অন্যের দেখাদেখি ভিডিও বানানো শুরু করে দেন। নিজেকেই একটা প্রশ্ন করুন। যে দোকান থেকে খুব ভালো মানের জিনিস আপনি পাচ্ছেন, ওই একই জিনিস কিনতে কি অন্য দোকানে যাবেন? এমন কিছু খুঁজতে হবে, যেটা অন্য কেউ করছে না।

    ৩. আপনি কি যথেষ্ট পরিশ্রমী? আমার একেকটি ভিডিওর গবেষণার পেছনে ৯-১০ ঘণ্টা সময় দেওয়া লাগে (কিছু ভিডিওর ক্ষেত্রে আরও অনেক বেশি), ভিডিও সম্পাদনা করতে লাগে আরও ৯-১০ ঘণ্টা। থাম্বনেল বানানোর জন্য ১-২ ঘণ্টা। একসময় এই প্রতিটি কাজ আমি নিজে করতাম। জীবনের প্রথম ভিডিওর সম্পাদনা থেকে শুরু করে সব শেষ করতে সময় লেগেছিল প্রায় ১৫ দিন। পরে অবশ্য নিয়মিত কাজ করায় অনেক ভিডিও ৩-৪ দিনেও শেষ করতে পেরেছিলাম। এখন তো আমার একেকটি ভিডিও বানানোর পেছনে পুরোদস্তুর একটা দল কাজ করে। বুঝতেই পারছেন, ভিডিও বানানো চাট্টিখানি কথা নয়।

    কনটেন্ট কী ধরনের হতে পারে
    বাংলাদেশে ও দেশের বাইরে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট নির্মাতা আছেন। তাঁরা একেকজন একেক বিষয়ে পারদর্শী। দেশে যেমন শিক্ষামূলক কনটেন্ট নির্মাতাদের মধ্যে আয়মান সাদিক, মুনজেরিন শহীদ, লাবিদ রাহাত, ইমতিয়াজ অর্ণব (স্টোরিহেড) প্রমুখের নাম উল্লেখযোগ্য। তাঁদের কেউ ঘরে বসে কীভাবে ইংরেজি শেখা যায়, সে বিষয়ে ভিডিও বানাচ্ছেন। কেউ দৈনন্দিন জীবনের নানা পরামর্শ সাধারণ মানুষকে দিচ্ছেন। কেউ কেউ আছেন টেক রিভিউয়ার, নানা ধরনের প্রযুক্তি, যেমন মুঠোফোন, ল্যাপটপ থেকে শুরু করে বৈদ্যুতিক সুগন্ধির রিভিউও দেন। এটিসি-অ্যান্ড্রয়েড টো টো কোম্পানি, স্যামজোন, সোহাগ ৩৬০–সহ এমন আরও অনেক চ্যানেল নিশ্চয়ই আপনারা চেনেন। পুরোপুরি বিনোদনমূলক কনটেন্ট তৈরি করেন, এমন অনেক নির্মাতাও আছেন। তাঁদের নাম বলে শেষ করা যাবে না।

    বিদেশি কনটেন্ট নির্মাতাদের মধ্যে যেমন আছেন জনি হ্যারিস (যুক্তরাষ্ট্র), ধ্রুব রাঠি (ভারত), মোহক মোঙ্গল (ভারত), জুনায়েদ আকরাম (পাকিস্তান)। তাঁরা মূলত শিক্ষামূলক কনটেন্ট তৈরি করেন। মার্ক রবার কিংবা ডেরেক মুলারের (ভেরিটাসিয়াম) মতো কনটেন্ট নির্মাতারা বিজ্ঞানভিত্তিক বিনোদনমূলক কনটেন্ট বানান। মিস্টার বিস্ট কিংবা পিউডিপাইয়ের মতো যাঁরা আছেন, তাঁরা বিভিন্ন বাস্তব জীবনভিত্তিক গেমিং শো কিংবা অনলাইন গেমিংয়ের মাধ্যমে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে পৌঁছেছেন। আসলে এসব উদাহরণ থেকে বোঝা যায়, ভিডিওর ধরনের কোনো সীমা নেই।

    বেইলি সারিয়ান নামে একজন ইউটিউবার আছেন, যিনি ভিডিওর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বাস্তবে ঘটে যাওয়া ক্রাইম ইভেন্ট (রহস্যজনক খুন কিংবা হামলা, যা ট্রু ক্রাইম নামে পরিচিত) বর্ণনা করতে থাকেন আর সেই সঙ্গে নিজের চেহারায় মেকআপ করতে থাকেন। এখন ইউটিউবে তাঁর সাবস্ক্রাইবার ৭৬ দশমিক ৩ লাখের বেশি। ভাবা যায়!

    খরচ কি অনেক
    কনটেন্ট বানানোর শুরুতে অনেক বেশি টাকা খরচ করার প্রয়োজন নেই। আমি যখন শুরু করি, একদম কম দামি একটি স্মার্টফোনে ভিডিও রেকর্ড হতো। অডিওর জন্য বাসার হেডফোনের মাইক ব্যবহার করতাম, পরে বিভিন্ন ফ্রি মোবাইল অ্যাপে সম্পাদনা করতাম। সবাই যে ভুলটি করেন, ভিডিও বেশি চাকচিক্যময় করতে গিয়ে অডিওর দিকে নজর দেন না। ভিডিওর মান কিছুটা খারাপ থাকলেও অডিও যদি ভালো হয়, মানুষ দেখবে—এ ব্যাপারে নিশ্চিত থাকুন। অডাসিটি, অ্যাডোবি পডকাস্টের মতো ফ্রি টুল দিয়ে অডিও খুব ভালোভাবে সম্পাদনা করা যায়। ভিডিও সম্পাদনার জন্য সবচেয়ে ভালো ফ্রি সফটওয়্যার হচ্ছে দা ভিঞ্চি রিসলভ। মোবাইলে ক্যাপকাট, ফিলমওরা, কিনেমাস্টারের মতো সফটওয়্যার দিয়েও ভিডিও এডিট করা যায়। থাম্বনেল বানাতে পিকসআর্ট, অ্যাডোবি লাইটরুম, বা অন্যান্য মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন। ইদানীং চ্যাটজিপিটি বা মিডজার্নির মতো এআই নির্ভর প্ল্যাটফর্মও এ ক্ষেত্রে খুব কাজের।

    অর্থাৎ কোনো টাকা খরচ না করেও আপনি আপনার কাছে থাকা ডিভাইস ও ফ্রি সফটওয়্যার দিয়ে ভিডিও বানানোর কাজ শুরু করতে পারবেন। আমি আমার জীবনের প্রথম ১৮টি ভিডিওতে নিজের পকেট থেকে এক টাকাও অতিরিক্ত খরচ করিনি। নিজের কাছে যা যা ছিল, তা-ই কাজে লাগিয়েছি। পরে কিছু টাকা জমিয়ে আট হাজার টাকায় একটি কন্ডেন্সার মাইক্রোফোন কিনি, সঙ্গে অন্যান্য কিছু যন্ত্রাংশ। বুঝতেই পারছেন, ভিডিও বানানোর প্রথম খরচটিই করেছি অডিও উন্নয়নের জন্য, কোনো দামি ক্যামেরা প্রথমেই কিনে ফেলিনি।

    ভিডিও বানিয়ে কত টাকা আয় করা সম্ভব
    ইউটিউবে প্রথম ভিডিও আপলোড দিই ২০২০ সালের ২৭ মে। আর প্রথম আমার কোনো ভিডিও থেকে আয় আসে একই বছরের ২ নভেম্বর। অর্থাৎ প্রায় পাঁচ মাসের বেশি সময় পর। সেদিন আয় হয় মাত্র ২ টাকা ৪১ পয়সা।

    তত দিনে প্রায় ২৪টি ভিডিও আপলোড করে ফেলেছি। ভিডিওর গবেষণা আর সম্পাদনার পেছনে ব্যয় করেছি ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময়! টাকার আশায় যদি বসে থাকতাম, তাহলে কখনো হয়তো আর শুরুই করা হতো না। আমার প্রতিটি ভিডিও বানানোর পেছনে এখন প্রায় ১২ হাজার টাকা খরচ হয়। যদি শুরু থেকেই অন্যদের দিয়ে ভিডিওর গবেষণার কাজ ও সম্পাদনা করাতাম, তাহলে এই ২৪টি ভিডিওর পেছনে খরচ হয়ে যেত প্রায় ২ লাখ ৮৮ হাজার টাকা।

    পরে স্পনসরশিপ, মনিটাইজেশন বা পেইড কোলাবোরেশন থেকে আপনি হয়তো অনেক টাকা আয় করতে পারবেন। কিন্তু শুরুটা প্রত্যেক ইউটিউবারের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। টাকার লোভে ভিডিও বানানো শুরু করলে একটা সময় আপনি হতাশ হয়ে পড়তে বাধ্য। ভিডিও বানানোর কাজ উপভোগ করুন, বাকি সব এমনিতেই পেছন পেছন চলে আসবে।

    প্রতারণা থেকে বেঁচে চলা
    কনটেন্ট বানানো শুরুর পর থেকেই দেশি–বিদেশি অনেক প্রতারক চক্রের কাছ থেকে অনেক টাকার প্রলোভন দেখানো ই–মেইল আসা শুরু করবে। ওরা বলবে ওরা আপনার ভিডিওতে স্পনসর করবে। কিন্তু আদতে প্রতারণা করে আপনার চ্যানেল বা পেজ হ্যাক করাই ওদের মূল ধান্দা। এদের থেকে বাঁচতে নিজের ডিজিটাল লিটারেসি বাড়াতে হবে। কখনো কোনো অপরিচিত বা সন্দেহজনক ওয়েব লিংকে ক্লিক করা যাবে না। কখনো কিছু ডাউনলোড করতে বললে হুট করে ডাউনলোড করে নিজের কম্পিউটারে ইনস্টল করে ফেলবেন না। ই–মেইল এলে ই–মেইল অ্যাড্রেসটি আদতেই কোনো অফিশিয়াল ই–মেইল অ্যাড্রেস কি না, ভালো করে পরীক্ষা করুন। এভাবে সতর্ক থাকাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

    যে ৮ অভ্যাস একজন পুরুষকে অগ্রহণযোগ্য করে তোলে

    সবশেষে বলব সফল কনটেন্ট নির্মাতা হতে পারাটা বেশ পরিশ্রম ও ধৈর্যের কাজ। যথেষ্ট সময়, পরিশ্রম ও আগ্রহ থাকলেই কেবল এখানে নিজের একটি জায়গা বানানো সম্ভব। মন খারাপ? বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে? আজকে ভিডিও দিতে অনেক আলসেমি লাগছে? তা-ও আপনাকে বিছানা থেকে পিঠ উঠিয়ে চেয়ারে বসতে হবে ভিডিওর কাজ করার জন্য। ক্যামেরা বা মাইকের সামনে যত লজ্জাই লাগুক, কথা বলে যেতে হবে। কেউ একজন যথার্থই বলেছেন, একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটরের জন্য দিনের সবচেয়ে কঠিন কাজ ক্যামেরার রেকর্ড বাটনটিতে চাপ দেওয়া।

                                                                      লেখক : শিক্ষক ও ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    কনটেন্ট করবেন ক্রিয়েটর’ যা লাইফস্টাইল হতে
    Related Posts
    তেজপাতা

    এক তেজপাতাতেই সর্ব রোগের বিনাশ, রইল খাওয়ার নিয়ম

    July 2, 2025
    ঈমানদার হওয়ার উপায়

    ঈমানদার হওয়ার উপায়: সত্যের পথে চলুন

    July 2, 2025
    পটল

    পটলের বীজ খেয়ে ফেললে যা ঘটবে আপনার শরীরে

    July 2, 2025
    সর্বশেষ খবর
    তেজপাতা

    এক তেজপাতাতেই সর্ব রোগের বিনাশ, রইল খাওয়ার নিয়ম

    ওয়েব সিরিজ

    নতুন ওয়েব সিরিজ নিয়ে উত্তেজনা, দর্শকদের মুগ্ধ করছে অভিনয়!

    DR Yunus

    সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ গুজব ও ভুয়া তথ্য মোকাবিলা করা : ড. ইউনূস

    Electric Bike

    লাইসেন্স ছাড়াই চালাতে পারবেন এই ইলেকট্রিক স্কুটার, থাকছে দুর্দান্ত যত সুবিধা

    ইলিশের দাম

    সারাদেশে ইলিশের দাম নির্ধারণে উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার

    বর্ষায় যে মোডে এসি চালালে খরচ কমবে

    বর্ষায় যে মোডে এসি চালালে খরচ কমবে

    মেয়ে

    মেয়েদের শরীরের কোন অঙ্গটি সবসময় তরুণ থাকে

    ঋতুপর্ণার জোড়া গোলে

    ঋতুপর্ণার জোড়া গোলে এশিয়ান কাপে এক পা বাংলাদেশের

    Karina

    স্কুলে থাকতে ১৪ বছরে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন কারিনা কাপুর

    ঈমানদার হওয়ার উপায়

    ঈমানদার হওয়ার উপায়: সত্যের পথে চলুন

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.