ঢাকা মহানগরের ছয়টি হাসপাতালে ৪০০ শয্যা, চট্টগ্রাম মহানগরে দুটি হাসপাতালে ১৫০ শয্যা, সিলেট মহানগরীতে দুটি হাসপাতালে ২০০ শয্যা, বরিশাল মহানগরীতে দুটি হাসপাতালে ৪০০ শয্যা, এবং রংপুর মহানগরীতে দুটি হাসপাতালে ২০০ শয্যা প্রস্তুত রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১২ মার্চ) স্বাস্থ্য অধিদফতরেরর রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদি সেব্রিনা ফ্লোরা স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সব তথ্য জানানো হয়।
এদিকে, সারা দেশে মাস্ক তৈরি করার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে উদ্যোগ নিতে আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক ডা. আবুল কালাম আজাদ।
সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করে তিনি জানিয়েছেন, পপলিনের কাপড় দিয়ে তিন স্তরবিশিষ্ট এ মাস্ক তৈরি করা যাবে। মাস্ক পরার জন্য পপলিনের ফিতা থাকতে হবে। একবার ব্যবহার করে তা সাবান-পানি দিয়ে ধুয়ে ও শুকিয়ে মাস্কটি আবার ব্যবহার করা যাবে।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক বলেন, ‘আমরা উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি যে, কোনো কোনো গণমাধ্যমে কোয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যক্তিদের পরিচয় প্রকাশের ঝুঁকি আছে এমনভাবে তাদের অবস্থান প্রকাশ করা হচ্ছে। তাদেরকে প্রকাশ্যে পুলিশ পাহারা দেয়ার মাধ্যমেও তাদের পরিচয় প্রকাশের ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। আমরা সারা বাংলাদেশে মোট কতজন কোয়ারেন্টাইনে এবং আইসোলেশনে আছেন তার সংখ্যা প্রকাশ করছি। রোগ প্রাদুর্ভাবের বর্তমান পর্যায়ে জেলা বা উপজেলাভিত্তিক সংখ্যা প্রকাশ করার প্রয়োজন নেই। পুলিশ প্রশাসনকে অনুরোধ করব, গৃহ/স্বেচ্ছা কোয়ারেন্টাইনে কারও নিরাপত্তা দেয়ার প্রয়োজন হলে আইইডিসিআর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে পরার্মশ গ্রহণ করুন।’
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।