Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home করোনা আক্রান্তের ডায়েরিতে যা লেখা আছে
    Coronavirus (করোনাভাইরাস)

    করোনা আক্রান্তের ডায়েরিতে যা লেখা আছে

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কMarch 29, 2020Updated:March 29, 20203 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: শুধু বৃদ্ধরা নয়, কভিড-১৯-এ আক্রান্ত হচ্ছেন তরুণ-যুবারাও। তাঁদেরই একজন মার্কিন তরুণী বিজোন্ডা হালিতি। তাঁর সে অভিজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন টুইটারে।

    সম্প্রতি কভিড-১৯-এ আক্রান্ত হয়েছেন ২২ বছর বয়সী মার্কিন এই তরুণী।

    জ্বরে পড়েই সেলফ কোয়ারেন্টিনে চলে যান বিজোন্ডা। ১০ দিনের মাথায় যখন নিশ্চিত হলেন আক্রান্ত হওয়ার খবর, তত দিনে সুস্থ হয়ে গেছেন অনেকটাই। দীর্ঘ সে অভিজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন টুইটারে। কারণটা বলেছেন প্রথম টুইটেই, ‘এ অভিজ্ঞতা প্রকাশ করব কি না তা নিয়ে আমি দ্বিধান্বিত ছিলাম। পরে মনে হলো, আমার মতো বয়সীদের এটা জানা উচিত।’

    এরপর একটার পর একটা ধারাবাহিক টুইটে ডায়েরির আদলে বর্ণনা করেছেন তাঁর পুরো অভিজ্ঞতা। লিখেছেন কবে কোন উপসর্গ দেখা দিয়েছিল। বিজোন্ডার সে অভিজ্ঞতা বাংলায় তরজমা করে দেওয়া হলো পাঠকদের জন্য।

    প্রথম দিন
    শুরু হয়েছিল শুকনো কাশি ও সামান্য গলা ব্যথা দিয়ে। সে রাতে ভীষণ ক্লান্তি বোধ করছিলাম।

    দ্বিতীয় দিন
    মাথার কিছু কিছু জায়গায় ভীষণ যন্ত্রণা হচ্ছিল। জোরে কাশিও দিতে পারছিলাম না। রাতে জ্বর আসে। খুব ঠাণ্ডা লাগছিল। চোখও ব্যথা করছিল। কালশিটে পড়ে গিয়েছিল। নাড়াতেই কষ্ট হচ্ছিল। পরে জেনেছি, ওটা ছিল মাইগ্রেনের ব্যথা।

    তৃতীয় দিন
    একেবারেই শক্তি পাচ্ছিলাম না। সারা দিন ঘুমিয়েছি। জ্বর ছিল। আরো ছিল শুকনো কাশি, মাইগ্রেনের ব্যথা, ঠাণ্ডা ও বমি বমি ভাব। সেদিনই ডাক্তার দেখাই। ফ্লু ও স্ট্রেপের পরীক্ষা করাই। কোনোটাই হয়নি। চিকিৎসকের ধারণা, কোনো ধরনের ইনফেকশন। অ্যান্টিবায়োটিকস ও আইবুপ্রফেন (জ্বর ও ব্যথার ওষুধ) দেন। পানি খাওয়া বাড়িয়ে দিই।

    চতুর্থ দিন
    অবশেষে জ্বর ছাড়ল। দেখা দিল নতুন উপসর্গ—শ্বাসকষ্ট। এত অস্বস্তি লাগছিল, মনে হচ্ছিল কেউ আমার বুকে ইট চাপা দিয়ে রেখেছে। ইন্টারনেট ঘেঁটে নিজে নিজেই একটা পরীক্ষা করি। শ্বাস বন্ধ করে মনে মনে ১০ পর্যন্ত গোনা। পরীক্ষায় ভালোভাবেই উতরে গিয়েছিলাম। এ সময় এসে মনে হলো, কভিড-১৯ পরীক্ষা করানো দরকার। এটা অবশ্য শুরুতে করালেই সবচেয়ে ভালো হতো। কিন্তু পরীক্ষাটা এখনো সুলভ নয়। তাই ডাক্তাররাও সহজে করাতে চান না। আপাতত সেলফ কোয়ারেন্টিনেই থাকলাম। পানি খাওয়া আরো বাড়িয়ে দিলাম।

    পঞ্চম দিন
    শ্বাসকষ্টের সঙ্গে যোগ হলো গলা ব্যথা ও কাশি। আগের ডাক্তারকেই আবার দেখালাম। কভিড-১৯ পরীক্ষা করতে চাইলাম। ডাক্তার বললেন, এখনই প্রয়োজন নেই। জোরাজুরি করলাম। সঙ্গে বুকের এক্স-রে। সেটির ফল হাতে হাতেই পাওয়া গেল। সব স্বাভাবিক। আর কভিড-১৯ পরীক্ষার রিপোর্ট আসবে পাঁচ-ছয় দিন পর! ডাক্তার উপদেশ দিলেন সেলফ কোয়ারেন্টিনে থাকতে।

    ষষ্ঠ দিন
    নিয়মিত অ্যান্টিবায়োটিকস ও আইবুপ্রফেন খাচ্ছিলাম। তার পরও গলা ব্যথা, কাশি ও শ্বাসকষ্ট যায়নি। তবে শরীরের দুর্বল ভাবটা কম ছিল।

    সপ্তম দিন
    শ্বাসকষ্ট যায়নি। তবে গলা ব্যথা ও কাশি সামান্য কমে। আগের চেয়ে শক্তিও বেশি পাচ্ছিলাম।

    অষ্টম দিন
    উপসর্গের মধ্যে ছিল শুধু সামান্য কাশি। শরীরে শক্তি অনেকটাই ফিরে পেয়েছিলাম।

    নবম দিন
    কাশিটা একটু বাড়ে। বাকি সব স্বাভাবিক।

    দশম দিন
    সামান্য কাশি আছে। কফ জমেছে। বাকি সব স্বাভাবিক। শরীরে দুর্বল ভাব আর নেই। ওদিকে কভিড-১৯ পরীক্ষার রিপোর্ট এসেছে। ‘পজিটিভ’। সুস্থ বোধ করলেও তাই সেলফ আইসোলেশনেই থাকছি। আবার পরীক্ষা না করে বের হওয়ার জো নেই। তবে তার জন্য পরীক্ষা করতে রাজি আছেন এমন ডাক্তারের সন্ধান পেতে হবে। এখনো সে সৌভাগ্য হয়নি।

    মনে রাখবেন, কভিড-১৯ হলে শরীর হাইড্রেটেড রাখা খুবই জরুরি। তাই প্রচুর পরিমাণে পানীয় পান করতে হবে। অনেকে ব্যথার তীব্রতা জানতে চাইছেন। এর চেয়ে বাজে রকম ঠাণ্ডা-কাশিতে আমি আগেও ভুগেছি। ডাক্তার দেখানোর দিনের ব্যথাকে আমি দশে চার দেব। প্রথম তিনটা দিনই ছিল সবচেয়ে কঠিন।

    আরেকটা জিনিস সবাই জিজ্ঞেস করছেন—আমি কিভাবে সংক্রমিত হলাম। আমার কাশি শুরু হয় রবিবার। বুধ থেকে শনিবার প্রতিদিনই আমি বের হয়েছিলাম। আমার ধারণা, তারই কোনো এক দিন ক্লাবে বা অন্য কোথাও সংক্রমিত হয়েছিলাম। আর সে কারণেই সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার ওপর এত গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    (করোনাভাইরাস) coronavirus আক্রান্তের আছে, করোনা ডায়েরিতে যা লেখা
    Related Posts
    করোনা ভাইরাস

    করোনা ভাইরাস নিয়ে বড় দু:সংবাদ

    January 13, 2024
    বিএসএমএমইউ উপাচার্য

    করোনায় আক্রান্তদের ১২ শতাংশ ডিপ্রেশনে ভুগছেন: বিএসএমএমইউ উপাচার্য

    January 30, 2023
    বানর ছানা

    হাত বাড়াতেই কাছে চলে এলো, বানর ছানাটি অবুঝ শিশুর মত ফল খাচ্ছে

    August 24, 2022
    সর্বশেষ খবর
    Ashura

    আজ পবিত্র আশুরা

    hasnat

    আ.লীগের ব্যবসাগুলো কারা চালায় আমরা জানি : হাসনাত

    food advisor

    খুব শিগগিরই চালের বাজার স্বাভাবিক হবে: খাদ্য উপদেষ্টা

    Tanjin Tisha

    সন্তান দাবি করে ছবি প্রকাশ, ক্ষোভ জানালেন তানজিন তিশা

    Roth

    ধামরাইয়ে উল্টো রথযাত্রায় নিহত ১, আহত ১০

    biometric metal credit card

    বাংলাদেশে চালু হলো বিশ্বের প্রথম বায়োমেট্রিক মেটাল কার্ড

    Ibotta Cash Back Innovations: Leading the Digital Savings Revolution

    Ibotta Cash Back Innovations: Leading the Digital Savings Revolution

    Sunday Rose Urban: Hollywood's Youngest Legacy in the Making

    Sunday Rose Urban: Hollywood’s Youngest Legacy in the Making

    Princess Andre: The Digital Dynasty Heiress Redefining Social Media Royalty

    Princess Andre: The Digital Dynasty Heiress Redefining Social Media Royalty

    Gaia Wise: The Visionary Voice Revolutionizing Environmental Activism

    Gaia Wise: The Visionary Voice Revolutionizing Environmental Activism

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.