Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home কলকাতায় দুর্গাপূজার মণ্ডপে আজান নিয়ে বিতর্ক
    আন্তর্জাতিক

    কলকাতায় দুর্গাপূজার মণ্ডপে আজান নিয়ে বিতর্ক

    Shamim RezaOctober 8, 20194 Mins Read
    durgapuja-1-20191008201637
    বেলেঘাটার এই পূজা মন্ডপে চন্ডীপাঠের সঙ্গে আজান, চার্চের ঘন্টাধ্বনি সবই শোনানো হচ্ছে। ছবি- বিবিসি বাংলা
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : কলকাতার একটি দুর্গাপূজা মণ্ডপে আজানের আওয়াজ কেন ব্যবহার করা হচ্ছে, তা নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। পূজার উদ্যোক্তারা বলছেন, সব ধর্মের মধ্যে সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছে দিতেই তারা এবারের পূজার ‘থিম’ করেছেন। যার নাম দেয়া হয়েছে, ‘আমরা এক, একা নই’।

    সেই সূত্রেই মণ্ডপ সজ্জায় তারা যেমন হিন্দু-ইসলাম-খৃষ্টান সব ধর্মের নানা মোটিফ তুলে ধরেছেন, তেমনই থিম সঙ্গীত হিসাবে যা মণ্ডপে বাজানো হচ্ছে, সেখানেও চন্ডীপাঠের সঙ্গে আজান এবং বাইবেল পাঠ আর চার্চের ঘন্টাধ্বনি ব্যবহার করেছেন। খবর-বিবিসি বাংলার।

    পূজা কমিটির সম্পাদক সুশান্ত সাহা বলেন, ‘আমাদের মণ্ডপ সজ্জার অঙ্গ হিসাবে যে থিম মিউজিকটা চালাচ্ছি, সেখানে কিন্তু আজান নেই শুধু, চন্ডীপাঠও যেমন আছে, তেমনই বাইবেল থেকে পাঠও রয়েছে আজানের সঙ্গে। আমরা একটা স্পষ্ট বার্তা দিতে চেয়েছি – সেটা হল সম্প্রীতির বার্তা।’

    কিন্তু হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের একাংশ মনে করছেন দেবী দুর্গার পূজা হচ্ছে যেখানে, সেখানে আজান কেন বাজানো হবে! ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগার অভিযোগে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছেন কলকাতা হাইকোর্টের এক আইনজীবী, যিনি একটি হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত।

       

    আইনজীবী তরুণ জ্যোতি তিওয়ারী বলেন, ‘আমি যখন বেলেঘাটার ওই মণ্ডপে যাই, তখন শুনতে পাই আল্লাহু-আকবর ধ্বনি বাজছে। কোনো চার্চে ক্রিসমাস ক্যারলের সময়ে নিশ্চই গায়ত্রী মন্ত্র বাজানো হবে না অথবা ঈদের দিন কোনো মসজিদে নিশ্চয়ই হনুমান চালিসা পাঠ হয় না!

    তিনি আরও বলেন, ‘দুর্গাপূজার প্রথমেই প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয় অর্থাৎ পূজার চারদিন সেটা হিন্দুদের কাছে মন্দিরের সমতূল্য। সেখানে আজান বা অন্য যে কোনো ধর্মের ধ্বনি কেন বাজানো হবে? থিমের নামে যা খুশি তা তো করা যায় না!’

    তবে শুধু হিন্দু ধর্মাবলম্বী নয় কলকাতার মুসলিমদেরও একাংশও মনে করছেন, এভাবে ধর্মীয় সম্প্রীতির সেতু বানানো যায় না। তারাও যেমন মসজিদে দুর্গামন্ত্র বললে মেনে নেবেন না সেরকমই হিন্দু পূজায় আজান ব্যবহার করাও অনুচিত হয়েছে।

    কলকাতার সাংবাদিক মোক্তার হোসেইন বলেন, ‘হিন্দু ভাইদের অনুভূতিতে আঘাত লাগাটা যথার্থ। মসজিদে যদি দুর্গার প্রশংসাসূচক গান পরিবেশিত হয় তাহলে সেটা যেমন আপত্তিকর, তেমনি দুর্গাপূজার মণ্ডপে অন্য ধর্মের কিছু বাজানো হলেও তাদের আপত্তি থাকতেই পারে!’

    তিনি আরও বলেন, ‘এভাবে সম্প্রীতি রক্ষা হয় না, উল্টো ধর্ম নিয়ে আরও অশান্তি পাকিয়ে ওঠে।’ তবে ওই এলাকার বাসিন্দা একজন হিন্দু আর ঠাকুর দেখতে আসা একজন মুসলমান বিবিসিকে বলেছেন ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগার মতো কিছু তারা তো অন্তত দেখতে পাচ্ছেন না!

    স্থানীয় বাসিন্দা অঙ্কন অধিকারী বলেন, ‘প্রথমত এটা একটা শিল্প ভাবনা – এমন তো নয় যে দুর্গাপূজায় শুধুই আজান বাজানো হচ্ছে! বাইবেল থেকে পাঠও হচ্ছে, আবার চন্ডীপাঠও আছে। এতে আমার তো অন্তত ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগেনি। লাগবেই বা কেন?’

    তার মতে, ‘দুর্গাপূজাটা তো এখন সকলের উৎসব। গঙ্গাসাগর মেলা বা কুম্ভ মেলায় যেমন বহু মুসলমান যান তেমনই অন্য ধর্মের মানুষও তো দুর্গাপূজার উৎসবে সামিল হন। একে অপরকে যদি মানুষ হিসেবে ভালো না বাসতে পারি, তাহলে আর কীসের ধর্ম!’

    মুহম্মদ রিয়াজ আহমেদ বেলেঘাটা থেকে বেশ কিছুটা দূরের এলাকা রাজাবাজারের বাসিন্দা। মঙ্গলবার তিনি ওই মণ্ডপের ঠাকুর দেখে বেরচ্ছিলেন। তিনি বলেন, ‘এটা দেখেই ভাল লাগলো যে হিন্দু-মুসলমান-খ্রিষ্টান সব ধর্মই এই পূজাতে মিশে গেছে।

    তার মতে, ‘মণ্ডপে আজানও হচ্ছে, মন্ত্রও তো পড়া হচ্ছে, আবার বাইবেলও পাঠ হচ্ছে- শুনে তো খুবই ভাল লাগল আমার। এতে খারাপটা কোথায়? কোনো ভুল তো দেখছি না আমি।’

    তবে তরুণ সাংবাদিক মন্ডলের পরামর্শ, ‘এভাবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি তৈরি হয় না। এই কলকাতা শহরেই দুই ধর্মের মানুষ পাশাপাশি রয়েছেন অনেক শতাব্দী ধরে কিন্তু একে অপরের ধর্মীয় রীতিনীতি সম্বন্ধে কতটুকু জানি আমরা?’

    তার মতে, ‘উদ্যোক্তারা সত্যিই যদি দুই ধর্মের মধ্যে সম্প্রীতির পরিবেশ তৈরি করতে চান তাহলে উচিত হবে দুর্গাপূজায় মুসলমানদের ডেকে নিয়ে এসে দুর্গাপূজাটা কী, কীভাবে হয়, কালীপূজায় কী কী হয়, সেসব বোঝাতে পারতেন।’

    তিনি বলেন, ‘ঠিক তেমনি করে একই ভাবে মুসলমান সমাজের নেতাদেরও উচিত হিন্দু ভাইদের আহ্বান করে এনে রোজা, ঈদ, আজান এসবের ব্যাপারে অবগত করানো। একে অপরকে জানলে বুঝলে তবেই তৈরি হবে সম্প্রীতির সেতু।’

    পূজা কমিটির সম্পাদক সুশান্ত সাহা অবশ্য মনে করেন, যারা ওই পূজার থিমের বিরোধিতা করছেন, তারা সম্প্রীতির পরিবেশটা নষ্ট করতে চাইছে। তারাই যেন হয়ে উঠছে দুর্গাপূজার আসল অসুর। আইনজীবী তরুণ জ্যোতির মতে, পশ্চিমবঙ্গে যে তোষণের সংস্কৃতি চলছে, এ তারই আরেকটা উদাহরণ।

     

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    গঙ্গা নদীর পানি

    গঙ্গা নদীর পানি কেন কখনো নষ্ট হয় না, এর পিছনের কারণ কি

    September 30, 2025
    পাকিস্তানে বোমা বিস্ফোরণ

    পাকিস্তানে বোমা বিস্ফোরণে ১০ জনের মৃত্যু, অভিযোগ ভারতের দিকে

    September 30, 2025
    most-expensive-countries

    বাড়ি ভাড়া দিতে গিয়েই ফকির হয়ে যাবেন, পৃথিবীর ব্যয়বহুল দেশ কোনটি

    September 30, 2025
    সর্বশেষ খবর
    WhatsApp নতুন ফিচার

    WhatsApp: iOS ও অ্যান্ড্রয়েডের জন্য আসছে ৬ নতুন ফিচার

    স্বর্ণের খনি

    স্বর্ণের উৎপত্তি কোথায়? এটি কেন এত মূল্যবান

    Samsung Galaxy S26 Ultra 5G

    Samsung Galaxy S26 Ultra 5G: নতুন এস-পেন ডিজাইন নিয়ে আসছে

    ধনী

    ধনী হবার ৮টি সহজ উপায়, যা অনেকেই জানেন না

    Samsung Galaxy Watch 8 Classic

    Samsung Galaxy Watch 8 Classic রিভিউ: ক্লাসিক ডিজাইন ও আধুনিক প্রযুক্তি

    iPhone

    গরিবের হাতেও কীভাবে iPhone, কিভাবে সম্ভব?

    kirill kaprizov

    What to know Kirill Kaprizov about Minnesota Wild star’s new contract: record 8-year, $136M deal

    পাউরুটি

    পাউরুটি কীভাবে বানানো হয়? অনেকেই জানেন না

    বিমান বাহিনীর জুনিয়র কমান্ড ও স্টাফ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত

    joint base mcguire-dix-lakehurst

    Joint Base McGuire-Dix-Lakehurst Lockdown Lifted After Unfounded Active Shooter Report

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.