সকালের খাবারে দুধ আর কর্নফ্লেক্সের সঙ্গে অনেকেই কলা খেতে পছন্দ করেন। চটজলদি হাতের সামনেও মেলে এই ফল। দামেও সস্তা। সঙ্গে পুষ্টিগুণে ভরপুর। কলায় থাকা মিনারেল, ভিটামিন আর ফাইবার শরীরের জন্য খুব উপকারী। এছাড়া এই ফলটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। একটি মাঝারি মাপের কলা থেকে শরীরে প্রায় ৪০০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম প্রবেশ করে। যা ভালো রাখে হৃদযন্ত্র। তাই প্রতিদিন অবশ্যই একটি করে কলা খান। কলা খেলে শুধু একটি বা দুটি নয়, ৮০ ধরনের রোগ সেরে যায়।
বিশেষজ্ঞদের দাবি, কলা খুবই উপকারী। তবে অনেক সময় কলা ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা রয়ে যায়। কলায় ভিটামিন সি, ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন বি৬, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, গ্লুটাথিয়ন, ফেনোলিক্স, ডেলফিডিনিন পাওয়া যায়।
জেনে নিন কলার উপকারিতা-
শরীরের শুষ্কতা, হাড়ের রোগ, কোষ্ঠকাঠিন্য-সহ একাধিক সমস্যা কলা খেয়ে এসব এড়ানো সম্ভব।
আয়ুর্বেদ অনুসারে, যদি কারও শরীর শুষ্ক থাকে বা সবসময় ক্লান্ত লাগে তাহলে তার কলা খাওয়া উচিত। শরীর ঠান্ডা রাখে।
এ ছাড়া ভালো ঘুম না হওয়া, রাগ, প্রচণ্ড তৃষ্ণা বোধ এবং শরীর জ্বালা ইত্যাদি ক্ষেত্রে কলা খাওয়া উচিত।
মানসিক অবসাদে ভুগলে কলা খেতে পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা।
চোখের জন্য কলা খাওয়া খুব উপকারী। মূলত কাঁচাকলার কিছু উপাদান খুবই কাজে লাগে।
কলা ডায়াবেটিকদের জন্য বিপদজ্জনক। সুগার থাকলে কলা এড়িয়ে যাওয়া উচিত।
কফ জমলে বা হাঁপানিতে ভুগলে কলা খাওয়া উচিত নয়। কারণ এটি কফের সমস্যা বাড়িয়ে তোলে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।