Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home কৃষ্ণাঙ্গ ছেলেবন্ধুর সন্তান গর্ভে ধারণ, ঘর ছাড়তে হলো বাঙালি মেয়েকে
    গসিপ

    কৃষ্ণাঙ্গ ছেলেবন্ধুর সন্তান গর্ভে ধারণ, ঘর ছাড়তে হলো বাঙালি মেয়েকে

    Mohammad Al AminOctober 21, 20208 Mins Read
    Advertisement

    ফিচার ডেস্ক: কৃষ্ণাঙ্গ একজন ছেলেবন্ধুর সন্তান গর্ভে ধারণ করার ফলে ঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন সালমা নামক এক ব্রিটিশ-বাঙালি তরুণী। আর এ ঘটনার মধ্যে দিয়েই তার পরিবারের কৃষ্ণাঙ্গ-বিরোধী মানসিকতার মুখোমুখি হবার অভিজ্ঞতা হয় সালমার।

    তার পেছনে যখন মায়ের বাড়ির দরজা সশব্দে বন্ধ হয়ে গেল- সালমা বুঝেছিলেন কী অবস্থার মধ্যে পড়েছেন তিনি। একুশ বছরের তরুণী, দু মাসের গর্ভবতী, এবং এখন – একজন ‘হোমলেস’। গৃহহীন। কারণ একটাই। একজন বাঙালি নারী হয়ে তিনি একটি কালো লোকের সন্তানের মা হতে যাচ্ছেন।

    সালমার সমাজে বাঙালি মেয়েদের সাধারণত মিশ্র বর্ণের- বিশেষভাবে কৃষ্ণাঙ্গ পুরুষের সাথে বিয়ে হয় না, বিয়ের বাইরে সন্তান ধারণ তো বহু দূরের কথা।

    যেদিন সালমা বাড়ি থেকে বেরিয়ে এলেন, সেদিন তার খালা পুরো সকাল ধরে তাকে অনুনয় করেছেন, আরেকবার গর্ভপাত করিয়ে ফেলতে। কারণ সালমা এর আগে আরেকবার সন্তানসম্ভবা হয়েছিলেন এবং গর্ভপাত করিয়েছিলেন।

    তবে সালমার কথা- তখন তার বয়স ছিল কম। কিন্তু এখন গর্ভপাত করাবেন কিনা সেই সিন্ধান্ত নেবেন তিনি নিজে, অন্য কেউ নয়।

    সালমা বলেন, আমি চাইছিলাম, যে কোন ভাবেই হোক এ সন্তান আমি নেবোই। হ্যাঁ, এর মানে হচ্ছে আমার পরিবার, কেরিয়ার সবকিছুই আমাকে ছাড়তে হবে। কিন্তু আমার মনে হয়েছিল, এ ছাড়া আমার আর কোন উপায় নেই।

    মা কাঁদছেন

    বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাবার আগের মুহূর্তে সালমা দেখতে পেয়েছিলেন, তার মা কাঁদছেন। তার চোখের পানি ফোঁটায় ফোঁটায় পড়ছে সামনে রাখা আধা-খাওয়া রুটির ওপর।

    সালমা বলেন, আমি জানি, মা-র মনে হচ্ছিল আহা যদি তার মেয়ের পেটের বাচ্চাটা কোন বাঙালির হতো। তাহলে তিনি সেই ছেলের পরিবারকে ফোন করতে পারতেন, একটা বিয়ের ব্যবস্থা করতে পারতেন, তাহলে ব্যাপারটা আর ‘অবৈধ’ থাকতো না।

    কিন্তু এই সন্তানটির পিতা যে কৃষ্ণাঙ্গ।

    সালমা অন্য আত্মীয়-স্বজনদের এ নিয়ে কথা বলার বা তাদের বাড়িতে আসার সুযোগও দেননি। তিনি তার গোলাপি নোকিয়া ৩২১০ ফোনটি তুলে নিয়ে সোজা বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেলেন।

    তার কথা, তিনি গর্ভপাত করাবেন না, এবং এই সন্তান রাখার সিদ্ধান্ত যে পরিবার সমর্থন করে না তাদের সাথে তিনি থাকবেনও না।

    পাশের বাড়ির ছেলে

    সালমার প্রেমের গল্পকে বলা যায় ‘ক্লাসিক লাভ স্টোরি’। ছেলেটি থাকতো পাশের বাড়িতে। আর সালমা প্রেমে পড়তে উন্মুখ এক সহজ-সরল মেয়ে।

    যদিও দক্ষিণ এশীয়রা শত শত বছর ধরে বর্ণবাদের মোকাবিলা করেছেন, কিন্তু এই সম্প্রদায়ের মধ্যেই অন্য আরও কমিউনিটির মতোই কালো-বিরোধিতা বা কৃষ্ণাঙ্গ লোকদের প্রতি বিরূপ মনোভাব পোষণ করা অত্যন্ত ব্যাপক।

    সালমাকে কোন বাঙালি আন্টি কখনো সরাসরি বলেননি যে “কালোরা খারাপ লোক”। বরং কালোর ব্যাপারে এই বৈরিতা স্পষ্ট হয়ে উঠতো শৈশব থেকে সাধারণ নানা পারিবারিক কথাবার্তায়। যেমন, বাইরের রোদে যেওনা গায়ের রং কালো হয়ে যাবে বা ওই মেয়েটা ফর্সা, ওর বিয়ের প্রস্তাবের কোন অভাব হবেনা।

    সালমার মা এসেছিলেন বাংলাদেশ থেকে। সেখানে যে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক প্রথার মধ্যে তিনি বাস করেছিলেন – তার প্রভাবে এ ধারণা মজ্জাগত হয়ে গিয়েছিল যে ফর্সা রঙ মানেই শ্রেয়তর। শুধু তাই নয়, এর সাথে ছিল কৃষ্ণাঙ্গ মানুষদের সম্পর্কে বদ্ধমূল হয়ে যাওয়া সবচেয়ে খারাপ ধারণাগুলো।

    ১৬-বছরের সালমাকে তার মা বলেন, ওরা শুধু তোমাকে গর্ভবতী করতে চায়। মেয়েকে জড়িয়ে ধরে তিনি তার পেটে হাত দিয়েও দেখেছিলেন। পাশের বাড়ির ছেলেটির সম্পর্কে পারার পরে তিনি বলেছিলেন, ওদের কাছে তুমি দাম পাবে না।

    কিন্তু যখন তিন-তিনজন শ্বেতাঙ্গ মহিলা এই পরিবারেই বিয়ে করেছিলেন- তখন কেউ এরকম কোন কথাই বলেনি।

    অভিবাসীর স্বপ্ন

    সালমার বাবা-মা লন্ডনে এসেছিলেন ত্রিশ বছর আগে। বাংলাদেশ থেকে এসে তারা উঠেছিলেন লন্ডনের এমন একটি হা‌উজিং এস্টেটে যা ছিল বিলাসবহুল দোকান হ্যারডস থেকে হাঁটা পথ দূরে। অভিবাসীবাসীদের স্বপ্নের জীবন হাতে পেয়েছিলেন তারা।

    সালমা বলেন, আমাদের একটা হ্যারডসের শপিং ব্যাগ ছিল। আর সেটা ছিল পরিবারের একটা মূল্যবান জিনিসের মতো। ওটাকে সুন্দর করে ভাঁজ করে রান্না ঘরে রেখে দেয়া হতো, আর বাড়িতে কোন অতিথি এলে তা বের করা হতো। তারা জানতেন না যে ওই ব্যাগটা দেয়া হতো হ্যারডসের সবচেয়ে সস্তা জিনিসটা কেনার সময়- আর তা হলো চীনাবাদাম।

    সালমার বাবা-মা আলাদা হয়ে যাবার ব্যাপারটা তিনি বুঝতে পেরেছিলেন সেদিন, যেদিন তার নিজের চাবিটা দিয়ে বাড়ির সদর দরজা খোলা যাচ্ছিল না।

    মা আর মেয়ে মিলে ছুটি কাটাতে গিয়েছিলেন। সেই ফাঁকে বাবা বাড়ির সদর দরজার তালাটা পাল্টে ফেললেন। দুটি সন্তান নিয়ে সালমার মা হয়ে গেলেন গৃহহীন।

    বিবাহবিচ্ছেদের কারণে তার মাকে তার নিজের সমাজেই খারাপ চোখে দেখা হতো। কিন্তু যারা বাঙালি নয়, তাদের মধ্যেও তিনি ‘বাইরের লোক’ হিসেবেই রয়ে গেলেন।

    সালমা বলেন, মায়ের সবচেয়ে বড় ভয় ছিল যে আমার পরিণতিও তার মতোই হয় কিনা। তা সত্বেও আমি দমে যাইনি। আমি আমার সংস্কৃতি, কর্মজীবন আর নিজ সমাজকে ত্যাগ করতে প্রস্তুত হলাম, একজন কৃষ্ণাঙ্গ লোকের জন্য। আমি জানতাম তার সাথে অন্য মেয়েদের সম্পর্ক আছে, তার কখনোই আমাকে বিয়ে করার পরিকল্পনা ছিল না। এখন সে আমাকে একটি কন্যা সন্তান দিয়েছে। আমার মা মনে করেন, তাকে লালনপালন করার কোন ক্ষমতা আমার নেই।

    শিশু সন্তান নিয়ে আবার মায়ের কাছে ফেরা

    সালমার কন্যাসন্তান জন্মের এক সপ্তাহ পরই তিনি তার মায়ের বাড়িতে এলেন। জানালা দিয়ে উঁকি দিয়ে দেখলেন, ভেতরে বড়দিনের আলোকসজ্জা করা হয়েছে, পাওয়া যাচ্ছে মুরগির রোস্টের গন্ধ।

    কোলের শিশুটিকে সামলে তিনি কলিংবেল টিপলেন। দরজা খুলে দিল তার ভাই। বোনের কোলে ছোট বাচ্চাটিকে দেখে সে উল্লসিত হয়ে উঠলো।

    ভয়ে ভয়ে বাড়িতে ঢুকলেন সালমা। তিনি ভাবছিলেন, তার বাচ্চাকে দেখে মা কি জানি কি আচরণ করেন। তবে তার প্রিয় ইংলিশ খাবার রোস্ট চিকেনের গন্ধটা থেকে মনে হচ্ছিল – লক্ষণ ভালো। কারণ এ পরিবারে মৈত্রী স্থাপনের উপায় হচ্ছে খাবার।

    সালমা তার মেয়েকে আরেকটি ঘরে শুইয়ে রেখে খাবার টেবিলে এসে বসলেন। মা তাকে চিকেন পরিবেশন করলেন, কিন্তু তাদের মধ্যে চোখাচোখি হচ্ছিল না।

    এমন সময় পাশের ঘর থেকে বাচ্চাটি কেঁদে উঠলো। সালমা ওঠার উপক্রম করতেই তার মা তাকে ধামিয়ে দিয়ে বললেন, আমি যাচ্ছি। একটু পরই বাচ্চার কান্না থেমে গেল। মা তার নাতনিকে এই প্রথম কোলে নিয়েছেন। সালমার চোখে পানি এসে গেল।

    তিনি বুঝলেন, কালোদের সম্পর্কে খারাপ ধারণা না থাকলেও তার কন্যাসন্তানকে ভালোবাসতে পারবেন তার মা। তিনি চাইছিলেন এটাই- তার মায়ের সাহায্য এবং বাড়িতে ফিরে আসার সুযোগ।

    সালমা বলেন, কয়েকদিনের মধ্যেই মা আমার শিশু সন্তানের জন্য মুসলিম রীতিনীতি অনুযায়ী যা যা করণীয় তা সম্পন্ন করলেন, আমার মেয়েকে আশীর্বাদ করলেন।

    সালমা বাড়ি ছেড়ে যাবার পরের কয়েক মাসে কী হয়েছিল তা নিয়ে তাদের মধ্যে কোন কথাই হলো না।

    বিপর্যয়

    বিপর্যয় আঘাত হানলো পাঁচ সপ্তাহ পরই। সালমা জানতে পারলেন, তার ছেলে বন্ধুটি পুরো সময়টা জুড়েই অন্য আরেক নারীর সাথে ছিল, এবং সেই নারীও একটি সন্তান প্রসব করেছে।

    ব্যাপারটা এমন যে কৃষ্ণাঙ্গ পুরুষদের ব্যাপারে সালমার মা যে ভয়টা করতেন – তা-ই যেন সত্যি হয়ে এলো। তার বদ্ধমূল ধারণাগুলো সঠিক বলে নিশ্চিত হয়ে গেল।

    সালমাকে তার এক আত্মীয় বলেন, তুমি আরেকটু ফর্সা কাউকে বেছে নিলেই তো পারতে। তুমি আরেকটু ফর্সা কাউকে বেছে নিলেই তো পারতে।

    এ নিয়ে এক নিরব উত্তেজনা আর ক্রোধ সালমার জীবন বিষিয়ে তুললো – তিনি গভীর বিষণ্নতায় আক্রান্ত হলেন।

    সালমা বলেন, আমার মায়ের জন্য ব্যাপারটা দাঁড়ালো এরকম যেন তাকে দুটি সন্তানের যত্ন নিতে হচ্ছে – একটি আমি নিজে, আরেকটি আমার মেয়ে। তিনি আমাদের ঘুম থেকে জাগাতেন, খাওয়াতেন, যত্ন নিতেন এবং অন্য সবার কাছ থেকে আমাদের আড়াল করে রাখতেন।

    এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে সালমা কবিতা লিখতেন, পড়াশোনা করতেন। সন্তান জন্মের সাত মাস পর তিনি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যজুয়েশন শেষ করলেন। তিনি জানেন তার মায়ের সহায়তা ছাড়া কখনো এটা সম্ভব হতো না, তবে এ কথা তার মাকে তিনি কখনো বলেননি।

    সালমার মা তখনও তার মেয়ের বেছে নেয়া জীবন সমর্থন করতেন না। বিশেষ করে সালমা যখন তার ছেলে-বন্ধুর কাছে ফিরে যাওয়া এবং একসাথে থাকার সিদ্ধান্ত নিলেন।

    বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিগ্রি করার পর দ্রুতই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন সালমা। তার মায়ের প্রতি তিনি একই সাথে যে কৃতজ্ঞতা এবং বিরাগ বোধ করছিলেন তা তিনি প্রকাশ করতে পারেননি।

    অপ্রত্যাশিত মোড় বদল

    এর পরের কয়েক বছরে সালমার জীবনে আরও কিছু ঘটনা ঘটলো যা তিনি আশা করেন নি। সেই একই ছেলেবন্ধুর সাথে তার আরেকটি সন্তান হলো। তবে এর পর লোকটি তাকে একেবারেই ছেড়ে গেল।

    সালমা তখন তার যৌথ পরিবারের অন্য সদস্যদের সাথেও সম্পর্ক পুনপ্রতিষ্ঠা করতে শুরু করলেন। যারা এর আগে তার এবং তার সন্তানদের ত্যাজ্য করেছিল। তাদের একজন তো সালমার কাছে গর্ভপাতের পক্ষে কথা বলার জন্য দু:খ প্রকাশও করলেন।

    তবে সালমার আত্মীয়দের কথাবার্তায় কৃষ্ণাঙ্গ-বিরোধী মানসিকতা কখনো পুরোপুরি দূর হয়ে যায়নি।

    সালমার মা বলেন, ভালো হয়েছে যে ওরা বেশিরভাগ তোমার মতোই দেখতে হয়েছে। ওই ছেলেটি তো তোমাকে এক সময় ছেড়ে যেতোই।

    আরেকজন বলেছিলেন, তুমি আরেকটু ফর্সা কাউকে বেছে নিলেই তো পারতে। আর সালমা বোঝাতে চেষ্টা করেছিলেন যে এসব কথা কত অপমানজনক, কিন্তু তাতে কোন কাজ হয়নি।

    তবে সালমার নিজের সন্তানরা যখন বড় হতে লাগলো, তখন তিনি তার মায়ের উদ্বেগগুলো অনেক সহজে বুঝতে পারতেন।

    তিনি বলেন, আমি এখন বুঝি যে ভালোবাসা আর সুরক্ষার জায়গা থেকেই এটা এসেছিল। চূড়ান্ত বিচারে তিনি তাই করছিলেন যা থেকে তার মেয়ের সুখ ও শান্তি মিলবে বলে তাকে শেখানো হয়েছিল।

    তবে সালমা যে তার মায়ের কৃষ্ণাঙ্গ-বিরোধী মনোভাবকে চ্যালেঞ্জ করেননি তা নয়।

    একদিন তিনি তার মাকে বলেছিলেন, সে কালো বলেই তো তুমি এরকম করছো, তাই না? জবাবে তার মা শান্তভাবে জবাব দিয়েছিলেন, না, কালো বলে নয়। আসল কারণ সে মুসলিম ছিল না। সে আমাদেরকে বুঝতে পারেনি।

    সালমা স্তব্ধ হয়ে তার মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে রইলেন। এই প্রথম তার মা ধর্মের ওপর এতটা জোর দিচ্ছেন। কিন্তু যে তিনজন অমুসলিম মহিলাকে এ পরিবারে বউ হিসেবে স্বাগত জানানো হয়েছিল – সেটা তাহলে কী?

    সালমা এখন মনে করেন, তার মা ওই কথাটার মধ্যে দিয়ে মুখে না বললেও একভাবে স্বীকার করে নিয়েছিলেন তার কৃষ্ণাঙ্গ-বিরোধী মনোভাবের কথা।

    তিনি বলেন, আমার মনে হয় ওই মুহূর্তে তিনি বুঝেছিলেন গায়ের রঙের ভিত্তিতে তৈরি ওই সব বদ্ধমূল বিরূপ ধারণাগুলো আসলে কতবড় অন্যায়। এবং সেজন্যই তিনি কথাটা ঘুরিয়ে ধর্মের দিকে নিয়ে গিয়েছিলেন।

    তার পর ওই পরিবারে আরও কিছু ঘটনা ঘটেছে। কয়েক মাস আগে সালমার ভাই একজন কৃষ্ণাঙ্গ মহিলার সাথে প্রেম করতে শুরু করেন। সালমাকে বিস্মিত করে তার মা একটুও ইতস্তত: না করে ব্যাপারটা মেনে নিলেন।

    আমি বলবো, যে মহিলা কখনও তার কৃষ্ণাঙ্গ বিরোধী মানসিকতার কথা স্বীকার করেননি বা এ নিয়ে প্রশ্ন তোলেননি – তার জন্য এটা একটা অগ্রগতি।

    সালমা বলছেন, মা যতদূর এগিয়ে এসেছেন তার জন্য আমি গর্বিত, তবে আমাদের আরো অনেক দূর যেতে হবে। ওই মানসিকতার জন্য আমি তাকে দোষ দিচ্ছি না, তবে এখন এটা চ্যালেঞ্জ করার সময় এসেছে, শুধু আমার একার দিক থেকে নয়, কমিউনিটি হিসেবেও।

    (সালমা নামটি একটি ছদ্মনাম। রিপোর্টে ব্যবহৃত ছবিগুলো এঁকেছেন তানজিনা পারিসা কবির)

    তথ্যসূত্র: বিবিসি বাংলা।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    কৃষ্ণাঙ্গ গর্ভে! গসিপ ঘর ছাড়তে ছেলেবন্ধুর ধারণ! বাঙালি মেয়েকে, সন্তান হলো
    Related Posts
    Mystery

    অবিশ্বাস্য ৯টি রহস্য, যেগুলো বিজ্ঞান আজও ব্যাখ্যা করতে পারেনি!

    February 24, 2025
    tiger

    প্রতি রাতে গরুর কাছে চিতাবাঘটি এসে থাকতো, একদিন রাতে যা ঘটলো

    October 20, 2024

    মেয়েরা বিয়ের জন্য যেমন ছেলেদের পারফেক্ট মনে করেন

    October 9, 2024
    সর্বশেষ খবর
    ওয়েব সিরিজ

    আপনার রাতের ঘুম উড়িয়ে দেবে উল্লুর এই ওয়েব সিরিজ, একা দেখুন

    asus rog flow z13

    Asus ROG Flow Z13 বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    সবজির চাষ

    এই সবজির চাষে এখন লাভ হবে বহুগুন

    sim

    আপনার নামে কেনা সিম যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে, জানুন বিটিআরসি’র নতুন নিয়ম

    ওয়েব সিরিজ

    রহস্যে মোড়ানো এক অনন্য প্রেমের গল্প নিয়ে সেরা ওয়েব সিরিজ, একা দেখুন!

    iPhone 17 Pro Max Best Camera Quality 2025

    iPhone 17 Pro Max Best Camera Quality 2025

    Samsung Galaxy S24 Ultra

    Samsung Galaxy S24 Ultra: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    ২০২৫ সালে মুনাফা

    ২০২৫ সালে মুনাফা বাড়িয়েছে যেসব ব্যাংক, কোথায় টাকা রাখলে লাভবান হবেন আপনি

    নকশা পিঠা

    নকশি পিঠা তৈরির সহজ উপায় জেনে নিন

    Nokia G500 Pro

    Nokia G500 Pro: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.