জানা গেছে, রবিবার ভোরে সমুদ্রের নিচে একটি প্লাটফর্ম থেকে মিসাইলটি উৎক্ষেপণ করা হয়। এটি সাড়ে ৩ হাজার দূরত্বের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম।
ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংগঠনের (ডিআরডিও) তৈরি এই মিসাইলকে শিগগিরই আইএনএস আরিহান্ট শ্রেণির পরমাণু সঞ্চালিত ডুবোজাহাজে যুক্ত করা হবে। কে-ফোর মিসাইল ক্ষেপণাস্ত্রটি ১২ মিটার দীর্ঘ এবং ওজন ১৭ টন। এই ক্ষেপণাস্ত্রটির বিশেষত্ব হলো, এটি রাডারের মধ্যে সহজেই আসে না।
এই মিসাইলটি ভারতেই তৈরি করা হয়েছে। পরমাণু শক্তিচালিত অ্যারিহান্ত ক্লাস সাবমেরিনে যুক্ত করা হবে এই কে ফোর মিসাইলটি। তবে তার আগে আরও পরীক্ষা করা হতে পারে।
ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংগঠন (ডিআরডিও) যে দুটি আন্ডার ওয়াটার মিসাইল তৈরি করেছে, তার মধ্যে কে-ফোর একটি। অন্যটি হলো ৭০০ কিলোমিটারের বেশি স্ট্রাইক রেঞ্জের বিও ফাইভ ক্ষেপণাস্ত্র। এই কে-ফোর মিসাইল পরীক্ষা করা হবে জানিয়ে, আগেই সতর্কতামূলক নোটিশ জারি করা হয়েছিল ।
সরকারি সূত্রগুলোর পক্ষ থেকে আগেই স্পষ্ট করে জানানো হয়েছিল, কে-ফোরের পরীক্ষা পানির নিচের প্লাটফর্ম থেকে করা হবে। কারণ এটি এখনও একটি পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ। কে-ফোর মিসাইল ভারতীয় নৌসেনায় যুক্ত হলে ভারত মহাসাগরে নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করা চিন সমস্যায় পড়বে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।