Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home কোরবানির ঈদ: উৎসবের ইতিহাস ও তাৎপর্য
    ইতিহাস

    কোরবানির ঈদ: উৎসবের ইতিহাস ও তাৎপর্য

    Md EliasJune 9, 20243 Mins Read
    Advertisement

    কোরবানির ঈদ বা ঈদুল আযহা ইসলাম ধর্মের একটি প্রধান উৎসব, মুসলমানদের বছরের দুটি বড় ধর্মীয় উৎসবের মধ্যে একটি। এটি সারাবিশ্বের মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যে অত্যন্ত গৌরবময় একটি উৎসব।

    কোরবানির ঈদ

    ঈদুল আযহার মূল তাৎপর্য হলো ধর্মীয় মাধ্যমে মানুষের একতা, সহযোগিতা, সৌখ্য এবং পরস্পরের মধ্যে ভালবাসা ও শান্তির বাণী প্রচার করা। ঈদুল আযহা মুসলমানদের জীবনের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগত, পারিবারিক এবং সামাজিক সম্পর্কগুলির পুনরুদ্ধারের জন্য একটি মাধ্যম হিসাবে প্রয়োজনীয়। এটি একটি উদ্ভাবনী অবস্থা যার মাধ্যমে মানুষ ধার্মিক কর্তব্যগুলি পালন করতে এবং ধর্মীয় সংস্কার গ্রহণ করতে পারে। ঈদুল আযহা বাংলা ভাষায় শুধুমাত্র ‘বড় ঈদ’ নামেও পরিচিত, ইসলামিক সমাজের প্রধান উৎসবের মধ্যে অন্যতম। ঈদুল আযহা ইসলামিক ক্যালেন্ডারের জিলহজ্জ মাসের ১০ তারিখে উপস্থাপন করা হয়।

    এ দিনটিতে মুসলমানেরা ফযরের নামাযের পর ঈদগাহে গিয়ে দুই রাক্বাত ঈদুল আযহার নামাজ আদায় করে ও পরে স্ব-স্ব আর্থিক সামর্থ্য অনুযায়ী গরু, ছাগল, ভেড়া, মহিষ ও উট আল্লাহর নামে কোরবানি করে।

    পবিত্র কুরআন ও সহীহ হাদিসের তথ্য অনুসারে পবিত্র ঈদুল আজহার সাথে জড়িয়ে রয়েছে নিগূঢ় ইতিহাস যার সূচনা হয়েছিল হযরত আদম আঃ পুত্ৰ হাবিল ও কাবিলের প্রতিযোগিতা মূলক কুরবানি করার মাধ্যমে তখন থেকে কোরবানির ধারা শুরু হয়েছিল।

    এ সম্পর্কে পবিত্র কুরআন বলছে- ওদেরকে আদমের দুই পুত্রের (হাবীল ও ক্বাবীল ঘটনা ঠিকঠিকভাবে শোনাও; যখন তারা (আল্লাহর উদ্দেশ্যে) একটি করে কোরবানি করেছিল। তাদের একজনের কোরবানি কবুল হল, অন্যজনের হল না। তখন দ্বিতীয়জন (প্রথমজনকে বলল, আমি তোমাকে খুন করে ফেলব।’ প্রথমজন বলল, আল্লাহ তো কেবল মুত্তাকীদের কোরবানি কবুল করেন। ( আল মায়িদাহ:২৭)।

    এরই ধারাবাহিকতায় হযরত ইব্রাহিম আঃ পর্যন্ত পৌঁছে। অনন্তর তিনি মহা পরীক্ষার সম্মুখীন হোন। স্বীয় পুত্র ইসমাইল আঃ কে উৎসর্গ করার দৃঢ় মনোবল ও মহান আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার ঈর্ষণীয় ঈমান নিয়ে আত্মোৎসর্গের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখে যান। তার আত্মত্যাগে মহান প্রতিপালক এতোই সন্তুষ্ট হয়ে পড়েন যে, পরবর্তী মুসলিম সম্প্রদায়ের উপর এই কোরবানির বিধান অত্যাবশ্যক করে দেন।

    ইব্রাহিম ও ইসমাইল আঃ এর মাঝে ঘটে যাওয়া চমৎকার বর্ণনা পবিত্র কুরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর যখন সে বাবার সাথে ছুটোছুটি করার বয়সে উপনীত হল তখন (একদিন) ইবরাহীম বলল, ‘বৎস! আমি স্বপ্নে দেখি যে, আমি তোমাকে জবাই (আল্লাহর নামে কোরবানি) করছি। অতএব ভেবে বল, তোমার মত কি?” তিনি (ইসমাইল) বললেন, ‘বাবা! তোমাকে যা করতে বলা হচ্ছে তাই কর। আমাকে তুমি ইনশাআল্লাহ ধৈর্যশীল পাবে।’ (আস সফফাত : ১০২)।

    এরপর এই ধারাক্রম যথানিয়মে বিশ্বনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত পৌঁছে এবং উম্মতে মুহাম্মদীর সামর্থবানের জন্য ঈদুল আজহায় কোরবানি করা ওয়াজিব বা আবশ্যক হিসেবে সাব্যস্ত করে দেয়া হয় ৷

    পবিত্র কুরআনে আরো বর্ণিত হয়েছে, ‘অতএব (কৃতজ্ঞতাস্বরূপ) তোমার প্রভুর উদ্দেশ্যে নামায পড় ও কোরবানি কর। (আল কাউছার : ০২) তেমনিভাবে সহিহ বুখারির ‘কোরবানির বিধান। ইবনে উমর রা. বলেছেনঃ কোরবানি সুন্নত এবং স্বীকৃত প্রথা’ পরিচ্ছেদে এসেছে, আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যাক্তি সালাত (নামায/নামাজ) আদায়ের আগে যবাহ করল সে নিজের জন্যই যবাহ করল। আর যে ব্যাক্তি সালাত আদায়ের পর যবাহ করল। তার কুরবানী পূর্ণ হলো এবং সে মুসলিমদের নীতি অনুসরণ করল। [ হাদিস নং ৫১৪৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশন।]

    ২৭ মণের ‘মাশাআল্লাহ’, দাম ১৫ লাখ

    কুরবানির মাধ্যমে ত্যাগ ও উৎসর্গের দ্বারা মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করাই কুরবানি দাতার মূল উদ্দেশ্য হওয়া চাই। কে কত টাকা খরচ করে পশু ক্রয় করেছে, কার পশু কত বড়- মহান আল্লাহ সেটা দেখবেন না। এজন্য আল্লাহ কুরআনে বলেন-‘কখনই আল্লাহর নিকট পৌঁছায় না এগুলোর গোস্ত এবং রক্ত, বরং পৌঁছায় তোমাদের তাকওয়া’ (সূরা আল-হাজ্ব)। তাই সকল কুরবানিদাতার এই নিয়্যত হওয়া উচিত, মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য তাকওয়ার সাথে কুরবানি করা। – এই প্রত্যাশা করি।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ইতিহাস ঈদ উৎসবের কোরবানির কোরবানির ঈদ তাৎপর্য
    Related Posts
    ইতিহাসে ২০ মার্চ

    ইতিহাসে ২০ মার্চ আলোচিত কী ঘটেছিল?

    March 20, 2025
    ১৯ মার্চ ঘটনাবলি

    ১৯ মার্চ : ইতিহাসের পাতায় আজকের ঘটনাবলি

    March 19, 2025
    ইতিহাসের পাতায় ১৫ মার্চ

    ইতিহাসের পাতায় (১৫) মার্চ আজকের এই দিনে

    March 15, 2025
    সর্বশেষ খবর
    OC Transfer

    বিএনপি নেতাকে মালা পরানো সেই পুলিশ কর্মকর্তাকে গোপালগঞ্জে বদলি

    BACHELOR-POINT-S-5

    ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ নিয়ে বড় দু:সংবাদ পেল নির্মাতা-প্রযোজক

    NBFI

    জামানতের চেয়ে তিনগুণ বেশি ঋণ, ঝুঁকিতে ২০ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

    grameen-phone

    অন্তর্বর্তী লভ্যাংশ দেবে গ্রামীণফোন

    Cinema

    সিনেমা মুক্তির এক বছর আগেই টিকিট বিক্রি শুরু

    Motijhil

    রাজধানীর সেনা কল্যাণ ভবনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৫ ইউনিট

    Honor X6C

    দেশের বাজারে অনারের নতুন ফোন, জানুন দাম ও স্পেসিফিকেশন

    Banmgladesh Bank

    ৫ আগস্ট দেশের সব তফশিলি ব্যাংক বন্ধ রাখার নির্দেশনা

    Nahid speace

    গোপালগঞ্জে আ. লীগের হামলা আমাদের দ্বিগুণ শক্তিশালী করেছে: নাহিদ ইসলাম

    Nokia G42 5G

    Nokia G42 5G Redefines Budget Smartphones with Repairable Design, Sustainable Build, and 5G Power

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.