Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ক্যাসিনোকাণ্ডে ফেঁসে যাচ্ছেন রাশেদ খান মেনন
    অপরাধ-দুর্নীতি জাতীয় রাজনীতি স্লাইডার

    ক্যাসিনোকাণ্ডে ফেঁসে যাচ্ছেন রাশেদ খান মেনন

    October 20, 2019Updated:October 20, 20194 Mins Read

    রাশেদ খান মেননজুমবাংলা ডেস্ক: ক্যাসিনোকাণ্ডে এবার জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেননকে। ক্যাসিনোর ঘটনায় এরই মধ্যে গ্রেপ্তার যুবলীগের দুই নেতা রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে তার নাম জড়িয়ে তথ্য দিয়েছেন। তারা হলেন ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের বহিস্কৃত সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট ও সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া।

    রিমান্ডে খালেদ জানিয়েছেন, ক্যাসিনো কারবার থেকে প্রতি মাসে মেনন চার লাখ টাকা নিতেন। এ ছাড়া সম্রাটের কাছ থেকেও অর্থ নিতেন তিনি। তবে প্রতি মাসে প্রাপ্ত টাকার অঙ্ক বাড়াতে মেনন একাধিকবার ডেকে চাপও দিয়েছেন বলে দাবি করেন খালেদ। স্থানীয় এমপি হিসেবে মেননকে অবগত করেই মতিঝিল ও আরামবাগের বিভিন্ন ক্লাবে ক্যাসিনো খোলা হয়। ফকিরাপুলে ক্যাসিনো চালানো ইয়ংমেনস ক্লাবের গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান ছিলেন রাশেদ খান মেনন। ওই ক্লাবের সভাপতি ছিলেন খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া।

    সংশ্নিষ্ট একাধিক দায়িত্বশীল সূত্রের বরাত দিয়ে ক্যাসিনোকাণ্ডে এমপি মেননের জড়িত থাকা নিয়ে জাতীয় দৈনিক সমকালের আজকের সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছে সাংবাদিক সাহাদাত হোসেন পরশের একটি প্রতিবেদন।

    অভিযোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে রাশেদ খান মেনন দৈনিক সমকালকে বলেন, ‘কারা এটা বলেছে। তারা যদি বলে থাকে, তারাই প্রমাণ  করুক। যারা বলেছে, তারা কি জবানবন্দি দিয়েছে? আদালতে স্বীকার করেছে? পুলিশ কমিশনার ক্যাসিনোর কথা জানতেন না আর আমি কীভাবে জানব?’

    ইয়ংমেনস ক্লাবে র‌্যাবের অভিযানের সময় দেখা যায় সেখানে একটি কক্ষে রাশেদ খান মেননের ছবি ঝোলানো রয়েছে। একটি ক্রেস্ট প্রদান বা গ্রহণ করছেন- এমন আরেকটি ছবিও ঝুলছিল।

    এদিকে ইয়ংমেনস ক্লাবের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান হিসেবে স্থানীয় সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেননের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে স্বরাষ্ট্র সচিবসহ সংশ্নিষ্টদের লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। গত ২৫ সেপ্টেম্বর এ নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ।

    ২০১৬ সালের ১৯ জুন ফকিরাপুল ইয়ংমেনস ক্লাবের ৩১ সদস্যের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়। এতে খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে সভাপতি ও হাজি মো. সাব্বির হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়। ফকিরাপুলের এই ক্লাবটির প্যাভিলিয়নে কার্যনির্বাহী কমিটির এক সভায় ওই নতুন কমিটি অনুমোদনের পাশাপাশি তৎকালীন বেসামরিক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেননকে ক্লাবের গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়। যুবলীগ নেতা খালেদের সঙ্গে ওই ক্লাবের একটি অনুষ্ঠানে ফিতা কাটতে তাকে দেখা গেছে।

    সূত্র জানায়, ক্যাসিনোর ঘটনায় মেনন ছাড়া আরও কয়েকজন ফেঁসে যেতে পারেন। এরই মধ্যে গ্রেফতারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ ও তদন্তে আরও অনেক রাঘববোয়ালের নাম আসছে। আরও একাধিক কাউন্সিলর ক্যাসিনোকাণ্ডে গ্রেফতার হতে পারেন। তদন্তে যাদের ব্যাপারে অভিযোগ উঠেছে, তাদের সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

    সূত্র জানায়, ক্যাসিনোকাণ্ডে ফেঁসে যেতে পারেন মেনন- এমন আভাস পেয়েই গতকাল বরিশালে একটি অনুষ্ঠানে জাতীয় নির্বাচন, অর্থ পাচারসহ নানা ব্যাপারে মন্তব্য করেন তিনি।

    জানা গেছে, মতিঝিলের ক্যাসিনো কারবার নিয়ন্ত্রণে ছিলেন খালেদ। তবে ক্যাসিনো থেকে অর্জিত অর্থের একটি বড় অংশ চলে যেত সম্রাটের কাছে। আরমানের মাধ্যমে সম্রাট ওই টাকায় ভাগ বসাতেন। দিনে অন্তত এক লাখ টাকা ইয়ংমেনস ক্লাব থেকে পেতেন খালেদ। অল্প কিছু অর্থ ক্লাবের ফান্ডে দেওয়ার পর বাকি অর্থ নিজেরাই নিয়ে যেতেন।

    সূত্র বলছে, ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের একজন শীর্ষ নেতা হোটেল সারিনায় ক্যাসিনোর কারবার খুলে বসেন। তিনি নেপাল থেকে কয়েকজনকে এনে ওই কারবারে যুক্ত করেন। তবে সারিনায় ক্যাসিনো কারবার জমাতে ব্যর্থ হন ওই যুবলীগ নেতা। পরে সম্রাট যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মিজানুর রহমানের মাধ্যমে ক্যাসিনো কারবার খোলেন। মিজানকে খালেদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন তিনিই।

    রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে সম্রাট স্বীকার করেছেন, ঢাকার একাধিক অভিজাত ক্লাব থেকে ক্যাসিনোর টাকা তুলতেন তিনি। এর মধ্যে ফকিরাপুলের ইয়ংমেনস ক্লাব অন্যতম। এ ছাড়া মতিঝিল দিলকুশা স্পোর্টিং ক্লাব থেকেও ক্যাসিনোর টাকা পেতেন সম্রাট। ভিক্টোরিয়া ক্লাব ও মুক্তিযোদ্ধা ক্লাবের ক্যাসিনোর অন্যতম নিয়ন্ত্রক ছিলেন তিনি।

    তদন্ত-সংশ্নিষ্ট সূত্র জানায়, সম্রাট তার আস্থাভাজন হিসেবে কাউন্সিলর মমিনুল হক সাইদ, আরমান, স্বপন, সরোয়ার হোসেন মনা, মিজানুর রহমান বকুল, মোরছালিনকে ব্যবহার করতেন। মৎস্য ভবনে সম্রাটের আস্থাভাজন হিসেবে ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ করতেন বাবু ওরফে ক্যারেনসি বাবু। ‘গ্লাসবয়’ হিসেবে পরিচিত জাকিরের কাছে সম্রাটের কোটি কোটি টাকা গচ্ছিত রয়েছে। ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের নেতা রবিউল ইসলাম সোহেলও সম্রাটের ক্যাসিনো পার্টনার। একজন সাবেক এমপির এপিএস সম্রাটের সঙ্গে ক্যাসিনো আসরে নিয়মিত যেতেন।

    প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা গত ৭ সেপ্টেম্বর দলের যৌথ সভায় দলের ভেতরে শুদ্ধি অভিযান চালানোর নির্দেশনা দেন। এরপর দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভায় ছাত্রলীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে সরিয়ে দেওয়ার কথা বলেন। ওই সভায় যুবলীগের দুই নেতার সমালোচনা করা হয়। এর পাঁচ দিনের মাথায় ১৮ সেপ্টেম্বর গ্রেফতার করা হয় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে। এরপর তাকে সংগঠন থেকে বহিস্কার করা হয়। অভিযান শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় ৩০টি ক্লাব ও বারে অভিযান চালানো হয়েছে। আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের বেশ কয়েকজনের বাসায় তল্লাশি চালানো হয়। ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরুর পর এখন পর্যন্ত যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদের মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত হলেন সম্রাট। তবে গ্রেফতার হওয়ার আগ পর্যন্ত তাকে ঘিরে নানা নাটকীয় ঘটনাও ঘটে।

    ৬ অক্টোবর চৌদ্দগ্রাম থেকে গ্রেফতার হন সম্রাট। একই সঙ্গে গ্রেফতার হন তার সহযোগী এনামুল হক আরমান। সম্রাট ও আরমানকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে র‌্যাব। সম্রাট, আরমান ও খালেদ ছাড়াও ক্যাসিনোকাণ্ডে গ্রেফতার হন কলাবাগান ক্রীড়াচক্রের সভাপতি সফিকুল আলম ফিরোজ, মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের সভাপতি লোকমান হোসেন ভূঁইয়া ও অনলাইন ক্যাসিনো ব্যবসায়ী সেলিম প্রধান। গত ১১ অক্টোবর মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল থেকে গ্রেফতার করা হয় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৩২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাবিবুর রহমান মিজানকে। সর্বশেষ গতকাল রাতে বসুন্ধরা এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় তারেকুজ্জামান রাজীবকে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    rus

    ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির

    May 20, 2025
    বৃষ্টি

    আজকের আবহাওয়ার খবর: সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

    May 20, 2025
    জিরার চেয়ে চিকন ধান

    দুই মৌসুমেই আবাদ হয় জিরার চেয়ে চিকন ধান

    May 20, 2025
    সর্বশেষ সংবাদ
    Apple iPhone 17 Pro Max
    Apple iPhone 17 Pro Max or iPhone 16 Pro Max: Should You Wait or Buy Now?
    war 2 hrithik roshan
    War 2 Teaser: Hrithik Roshan and Jr. NTR Ignite a Fiery Spy Showdown
    নামাজের সময়সূচি ২০২৫
    নামাজের সময়সূচি : ২১ মে, ২০২৫
    আজকের টাকার রেট
    আজকের টাকার রেট : ২১ মে, ২০২৫
    ২২ ক্যারেট সোনার দাম
    ২২ ক্যারেট সোনার দাম : স্বর্ণের আজকের আপডেট রেট জেনে নিন
    rus
    ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির
    বৃষ্টি
    আজকের আবহাওয়ার খবর: সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
    জিরার চেয়ে চিকন ধান
    দুই মৌসুমেই আবাদ হয় জিরার চেয়ে চিকন ধান
    ৪০ বছর সঞ্চয়ে পরিচ্ছন্নকর্মী ও তার স্ত্রীর হজের স্বপ্ন পূরণ
    বিশ্বাসের পক্ষে
    বিশ্বাসের পক্ষে জীবন্ত উপন্যাস ড. আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ : ডা. শফিকুর রহমান
    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.