জুমবাংলা ডেস্ক: বাসায় বসে মোবাইল অ্যাপ কিংবা ওয়েব প্ল্যাটফর্মে দৈনন্দিন ব্যবহার্য দ্রব্যাদি, বই কিংবা খাবারের অর্ডার দেওয়া থেকেও জমির খতিয়ান (পর্চা) কিংবা ম্যাপ পাওয়া এখন অনেকটাই সহজ।
সেজন্য জমির খতিয়ান কিংবা ম্যাপ পেতে মোবাইল অ্যাপ কিংবা ওয়েব প্ল্যাটফর্মে ঢুকেও আবেদন করতে হবেনা, ডিজিটাল সার্ভিস গ্রহণে স্মার্ট ফোন থাকার বাধ্যবাধকতাও আর থাকছে না।
যেকোনো ফোন থেকে শুধু ১৬১২২ নম্বরে ফোন করলেই হবে। ফোনের অপরপ্রান্ত থেকে ভূমিসেবা হটলাইন অপারেটররাই গ্রাহকের হয়ে বাকি কাজ করে দেবে।
চার মিনিটেই খতিয়ান কিংবা মৌজা ম্যাপের আবেদন করা যাবে, দেওয়া যাবে এসবের ফিও। একইভাবে ভূমি উন্নয়ন করও পরিশোধ করা যাবে।
ডিজিটাল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস যেমন নগদ, রকেট, বিকাশ, উপায় এবং যেকোনো ডেবিট কিংবা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ফি দেওয়া যাবে।
এছাড়াও ১৬১২২ নম্বরে ফোন করা ছাড়াও জমির মালিক নিজেই আবেদন করতে পারেন ল্যান্ড.গভ.বিডি ভূমিসেবা ওয়েব প্ল্যাটফর্মে গিয়ে, মোবাইলের ভূমিসেবা অ্যাপ দিয়ে কিংবা ইউডিসির সহায়তায়।
আবেদনকারী ১৬১২২ ফোন করে এনআইডি সহ জমির তথ্য প্রদান করার পর কল-সেন্টার আবেদনকারীর পক্ষে খতিয়ান কিংবা জমির ম্যাপের আবেদন দাখিল করবে।
এরপর আবেদনকারী তাঁর মোবাইলে একটি টোকেন পাবেন। আবেদনকারী টোকেন নম্বরটি দিয়ে মোবাইলের মাধ্যমে ফি প্রদান করলে তিনি মোবাইলে আবেদনের আইডি ও ডেলিভারির তারিখ পাবেন।
নির্দিষ্ট তারিখে বাংলাদেশ ডাকবিভাগের প্রতিনিধি আবেদনকারীর ঠিকানায় খতিয়ান তথা পর্চা কিংবা জমির ম্যাপ পৌঁছে দিবে।
এছাড়াও ভার্চুয়াল রেকর্ড রুম থেকে যেকোনো সময় যেকোনো স্থান থেকে যে কোনো নাগরিক খতিয়ান (পর্চা) দেখতে পারবেন। সার্টিফাইড কপি কাউন্টার থেকে ডেলিভারির জন্য কোর্ট ফি ৫০ টাকা। ডাকযোগে নিজ ঠিকানায় খতিয়ান ডেলিভারির জন্য অতিরিক্ত ৪০টাকা প্রদান করতে হবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।