Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ঘূর্ণিঝড় যেভাবে সৃষ্টি হয়, জানুন অজানা কিছু তথ্য
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি লাইফস্টাইল

    ঘূর্ণিঝড় যেভাবে সৃষ্টি হয়, জানুন অজানা কিছু তথ্য

    Sibbir OsmanMay 12, 20233 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় নিয়ে মানুষের উদ্বেগ আর কৌতুহল সেই প্রাচীনকাল থেকে। কারণ, এটি আবহাওয়ার একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া হলেও, উপকূলে পৌঁছালে বড় দুর্যোগের কারণ হয়ে উঠতে পারে।

    ব্রিটানিয়া ডটকম ওয়েবসাইটের হিসাব বলছে, গড়ে পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় ৮০টি ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়। যার বেশিরভাগ সাগরেই মিলিয়ে যায়। অল্প কিছু ঘূর্ণিঝড় উপকূলে আঘাত হানে।

    ঘূর্ণিঝড়ের গঠন, চরিত্র, শক্তি, চাপসহ নানা বিষয় এর তীব্রতা নির্ধারণে বড় ভূমিকা রাখে এবং সেসব হিসাব করেই জানা যায়, সামুদ্রিক ঝড়ের কোনটি উপকূলের দিকে ধেয়ে আসবে।

    সাধারণত সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রাই হলো ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির মূল নিয়ামক। ১০ থেকে ৪৫ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা ৮০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি হলেই ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হতে পারে।

       

    তবে এখানে বলে রাখা ভালো, শুধু সমুদ্রপৃষ্ঠই নয়, তাপমাত্রা পানির ৫০ মিটার নিচ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেলে বাষ্প তৈরির জন্য উপযুক্ত পরিবেশ হিসাবে ধরা হয়ে থাকে।
    ঘূর্ণিঝড়
    এই তাপমাত্রায় সমুদ্রের পানি বাষ্প হতে থাকে। এসব বাষ্প ক্রমাগত উপরে উঠতে শুরু করে। সেই সঙ্গে তৈরি করতে থাকতে স্যাঁতস্যাঁতে বাতাস। এই দুইয়ের যোগে তৈরি হয় মেঘ।

    সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে যখন বাষ্প উপরে উঠতে শুরু করে তখন বায়ুর চাপ ব্যাপকভাবে কমে যায়। আর এটিকেই নিম্নচাপ বলা হয়। শুরু হয় ঘূর্ণিঝড়ের প্রক্রিয়া।

    সমুদ্রপৃষ্ঠের নিম্নচাপ এলাকা বায়ূশূণ্য হয়ে পড়লে, আশপাশ থেকে বায়ু সেই শূণ্যতা পূরণের জন্য ছুটে যায়। তখনই তৈরি হয় একটি ঘূর্ণাবর্ত।

    সব ঘূর্ণাবর্তের একটি কেন্দ্র তৈরি হয়, যেটিকে ঘূর্ণিঝড়ের চোখ বলে। এই ঘূর্ণি উত্তর গোলার্ধে ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে ঘড়ির কাঁটার দিকে ঘুরতে থাকে।

    চারদিকের বাতাসে যত মেঘ, যত আর্দ্রতা আছে সব এসে, পড়িমরি করে জড়ো হতে শুরু করে আর তৈরি হতে থাকে ভয়ংকর এক ঝড়- ঘূর্ণিঝড়।

    পানির তাপমাত্রা যত বেশি হয় এবং এই নিম্নচাপ এলাকায় চাপ যত কম থাকে, ততই সম্ভাবনা বাড়তে থাকে আরো শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির।

    ট্রপিক্যাল অঞ্চলের সমুদ্রে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়ের ব্যাস সাধারণত একশ’ থেকে এক হাজার কিলোমিটার হয়ে থাকে। যা ঘূর্ণিঝড়গুলোর মধ্যে সবচেয়ে ছোট আকারের হয়ে থাকে।।

    আর নন-ট্রপিক্যাল অঞ্চলের ঘূর্ণিঝড়ের ব্যাস হয়ে থাকে এক হাজার থেকে চার হাজার কিলোমিটার হয়ে থাকে। এটি শুধু অঙ্কে আনা গেলেও ব্যাপকতা বোঝা কঠিন।

    ঘূর্ণিঝড়ের এই ব্যাসের মধ্যে ও আশপাশে থাকা এলাকা বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে গোলোযোগের সৃষ্টি করে। ঘূর্ণাবর্ত ক্রমেই শক্তিশালী হয়ে ছুটতে শুরু করে। এ কারণেই একে ঘূর্ণিঝড় বলে।

    ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্রে যে বৃত্তাকার বলয় দেখা যায়, সেটিকে বলা হয় ‘চোখ’ বা আই। এর চারপাশে যে খুব শক্তিশালী বাতাসের বলয় তাকে বলা হয় ‘আই-ওয়াল’।

    তবে এই চোখ উপকূলের যে অংশ দিয়ে অতিক্রম করে, তাদেরই মুখোমুখি হতে হয় দুর্যোগের। কারণ, সেই এলাকাকে দু’বার করে শক্তিশালী আই-ওয়ালের মুখোমুখি হতে হয়।

    আই-ওয়াল বলয়ের পাশে সর্পিলাকার বিশাল যে কুণ্ডলী থাকে, সেগুলোকে বলে রেইনব্যান্ডস বা বৃষ্টির কুণ্ডলী। যা ঘূর্ণিঝড়ের সময় বৃষ্টির সবচেয়ে বড় কারণ।

    অনেকের ধারণা ঘূর্ণিঝড়ের কেন্দ্রে ভয়ংকর অবস্থা থাকে, আসলে সেটি ঘূর্ণিঝড়ের সবচেয়ে শান্ত অংশ। যেখানে কোনো ঝড়ঝঞ্ঝার চিহ্নই থাকে না।

    বাংলাদেশের বেশিরভাগ ঘূর্ণিঝড়ের উৎপত্তি হয় বঙ্গোপসাগরের আন্দামান দ্বীপপুঞ্জের কাছাকাছি। কোনটি শেষ পর্যন্ত উপকূলে আসবে সেটি নির্ভর করে ঘূর্ণির চরিত্রের উপর।

    উৎপত্তিগতভাবে সব ঘূর্ণিঝড় একই রকমের হলেও পৃথিবীর একেক অঞ্চলের মানুষ এদেরকে একেক নামে ডাকে। আমাদের ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে এদের নাম সাইক্লোন।

    আবার আটলান্টিক মহাসাগরীয় এলাকার ঘূর্ণিঝড়কে বলা হয় হারিকেন। অন্যদিকে প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকার ঘূর্ণিঝড়কে বলা হয়ে থাকে ‘টাইফুন’।

    ভারত মহাসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়গুলো সাধারণত আটলান্টিক বেসিনের হারিকেন বা প্যাসিফিক বেসিনের টাইফুনগুলোর চেয়ে কিছুটা দুর্বল।

    কিন্তু, বাংলাদেশের সমুদ্র তীরের আকৃতি ফানেল বা চোঙের মতো হওয়ায় প্রায়ই বঙ্গোপসাগরের তৈরি ঘূর্ণিঝড়গুলোর শিকার হয় বাংলাদেশ এবং ভারতের উপকূল।

    এন্টার্কটিকায় প্রাচীন সভ্যতার চিহ্ন আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘ঘূর্ণিঝড় অজানা কিছু জানুন তথ্য প্রযুক্তি বিজ্ঞান যেভাবে লাইফস্টাইল সৃষ্টি হয়,
    Related Posts
    গলায় মাছের কাঁটা

    গলায় মাছের কাঁটা বিঁধলে এই নিয়মে দূর হবে মুহূর্তের মধ্যে

    October 1, 2025
    স্মার্টফোন

    স্মার্টফোন দিয়েই তৈরী করুন প্রফেশনাল ভিডিও

    October 1, 2025
    ভালোবাসা

    মেয়েটি কি সত্যিই আপনাকে ভালোবাসে? জেনে নিন কিছু লক্ষণ

    October 1, 2025
    সর্বশেষ খবর
    এমপিওভুক্তদের বেতন নিয়ে সুখবর

    এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন নিয়ে সুখবর

    কানাডার ভিসার প্রলোভন দেখিয়ে উধাও

    কানাডার ভিসা দেওয়ার নামে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে উধাও মিজানুর

    ধনী তারকা শাহরুখ খান

    বিশ্বের সবচেয়ে ধনী তারকা শাহরুখ খান

    Gazipur-Kaliganj

    কালীগঞ্জে খেলাধুলার মাধ্যমে মাদক ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে উদ্যোগ

    আইন উপদেষ্টা

    আ.লীগের কার্যক্রমের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার সম্ভাবনা নেই : আইন উপদেষ্টা

    অপ্টিক্যাল ইলিউশন

    ছবিটি জুম করে খুঁজুন কি লুকিয়ে রয়েছে গাছের ডালে

    জমির দলিলে ভুল

    জমির দলিলে ভুল হলে সহজে সংশোধনের উপায়

    Peloton IQ

    Peloton IQ Launches With AI Coaching and New Cross Training Series

    Bronx high rise collapse

    Bronx high-rise collapse: Update and Key Facts

    অনন্ত জলিল

    জুবিন গার্গ আমাকে ফেমাস করেছেন : অনন্ত জলিল

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.