রোববার পর্যন্ত ১৪ হাজার মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। ইয়ন, টাইমস অব ইন্ডিয়া। চীন ছাড়াও অন্তত ৩০টি দেশে ১৩০ জন এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। তাদের মধ্যে সম্প্রতি চীনের হুবেই ভ্রমণ করা মানুষের সংখ্যা সব চেয়ে বেশি।
করোনো ভাইরাসের কারণে আন্তর্জাতিক অঙ্গ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে চীন। এরই মধ্যে সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে রাশিয়া ও মিয়ানমার। দেশটির সীমান্ত এড়িয়ে চলছে হংকংয়ের জনগণ। এছাড়া জাপানসহ কয়েকটি দেশ সে দেশের সঙ্গে বিমান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে।
বাংলাদেশ ও ভারতসহ কয়েকটি দেশ চীন থেকে তাদের নাগরিক সরিয়ে নিয়েছে।
রোববার এক হাজার শয্যা হাসপাতালের চিকিৎসার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সেনাবাহিনীকে। এক হাজার ৪০০ চিকিৎসক সেখানে পর্যায়ক্রমে দায়িত্ব পালন করবেন।
চীনা কর্তৃপক্ষের পরিপত্রে বলা হয়েছে, করোনো ভাইরাসে মৃতকে অন্যস্থানে নেওয়া যাবে না। তার মরদেহ কবর দেওয়ার জন্য দাফন করা যাবে না।
থাইল্যান্ডে করোনো ভাইরাসের চিকিৎসায় ইনফ্লুয়েঞ্জা ও এইচআইভির ওষুধ ব্যবহার করা হচ্ছে। সফলতারও দাবি করেছেন চিকিৎসকরা।
চীনের উহান শহরে গত ডিসেম্বরে করোনো ভাইরাস উৎপত্তি হয়। এ কারণে হুমকির মুখে পড়েছে দেশটির অর্থনীতি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।