Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home চীন থেকে ২০টি জে-১০ সিই যুদ্ধবিমান কেন কিনতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার?
    জাতীয় ডেস্ক
    জাতীয়

    চীন থেকে ২০টি জে-১০ সিই যুদ্ধবিমান কেন কিনতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার?

    জাতীয় ডেস্কArif ArifArmanOctober 9, 20255 Mins Read
    Advertisement

    যুদ্ধবিমানচীনের তৈরি ২০টি যুদ্ধবিমান কেনার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার যার জন্য ১৫ হাজার কোটি টাকার বেশি খরচ হবে। এই সরকারের আমলে এত বড় একটি ক্রয় চুক্তি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা তৈরি হয়েছে।

    অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের ফেসবুক প্রোফাইলে এক স্ট্যাটাসেও সম্প্রতি এ বিষয়ে জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, চীনের তৈরি ২০টি জে -১০ সিই মাল্টিরোল যুদ্ধবিমান কেনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

    চলতি ২০২৫-২৬ এবং ২০২৬-২৭ অর্থবছরে এই চুক্তিটি বাস্তবায়নের আশা করা হচ্ছে বলেও এই স্ট্যাটাসে উল্লেখ করা হয়েছে।

    একইসাথে যুদ্ধবিমান ক্রয়ের প্রক্রিয়া সম্পর্কে বলা হয়েছে, সরাসরি ক্রয় অথবা জিটুজি পদ্ধতিতে চীন সরকারের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে এগুলো কেনা হবে।

    তবে প্রশ্ন উঠেছে, প্রতিরক্ষার মতো এত গুরুত্বপূর্ণ খাতের কেনাকাটার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকার কেন সিদ্ধান্ত নিয়েছে?

    নির্বাচনের মাত্র পাঁচ মাস আগে অন্তর্বর্তী সরকারের নেওয়া প্রতিরক্ষা খাতের এই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন সামরিক খাতের বিশেষজ্ঞরাও।

    তারা মনে করছেন, ২০টি যুদ্ধবিমান কিনতে দুই দশমিক দুই বিলিয়ন ডলার, অর্থাৎ প্রায় সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকার প্রয়োজন পড়বে।

    ফলে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিরক্ষা খাতের এতো বড় ক্রয়ের ক্ষেত্রে হস্তক্ষেপ করা উচিত হলো কি না তারা সেই প্রশ্নও করেছেন।

    স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া স্ট্যাটাসে অবশ্য যুদ্ধবিমান কেনার কারণ ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে একটি লাইন উল্লেখ করা হয়েছে।

    এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আধুনিকায়ন এবং জাতীয় আকাশ প্রতিরক্ষাকে শক্তিশালী করতেই সরকার ২০টি যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

    তবে সরাসরি কেনা হবে, নাকি জিটুজি পদ্ধতিতে যুদ্ধবিমান ক্রয়ের চুক্তি হবে- সেটি পরিষ্কার করা হয়নি।

    গত বছর অগাস্টে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার।

    দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম বিদেশ সফর হিসেবে গত মার্চে চীন সফর করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এছাড়া বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারাও চীন সফর করেছেন।

    এরই মধ্যে আগামী বছর ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। ঘোষণা অনুযায়ী ভোটের আগে এই সরকারের হাতে আছে চার মাসের মতো।

    ফলে নির্বাচনের পূর্বমুহূর্তে প্রতিরক্ষা খাতে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার ক্রয়চুক্তি করা এই সরকারের জন্য কতটা যৌক্তিক তা নিয়ে সন্দিহান সামরিক খাতের বিশেষজ্ঞরা।

    তবে প্রতিরক্ষা সক্ষমতা ও যুদ্ধের প্রস্তুতি সংক্রান্ত নিরাপত্তা সক্ষমতা (ডেফারেন্স) বজায় রাখতে বাংলাদেশের যুদ্ধবিমান কেনা প্রয়োজন বলে মনে করেন তারা।

    এর কারণ হিসেবে তারা বলছেন, বাংলাদেশের বর্তমানে যেসব যুদ্ধবিমান রয়েছে সেগুলো বেশ পুরোনো মডেলের।

    নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) আ.ন.ম মুনীরুজ্জামান বলেন, যে কোনো দেশকে হুমকি মোকাবিলায় প্রতিরক্ষার জন্য যুদ্ধবিমানসহ সব ধরনের প্রস্তুতি রাখতে হয়।

    তবে তিনি মনে করেন, অন্তর্বর্তী সরকার নয়, বরং নির্বাচিত সরকারের ওপর এই ক্রয় সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত দেওয়া উচিত।

    বিবিসি বাংলাকে তিনি বলেন, “কোনো অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, যারা সাময়িকভাবে দেশের শাসনভার নিয়েছেন এবং তারা তাদের তাদের মেয়াদের শেষ প্রান্তে চলে আসছেন, বলতে গেলে ইলেকশনের থেকে খুব কাছাকাছি সময় এরকম বড় ধরনের কোনো কেনাকাটার দিকে সেই সরকারের হস্তক্ষেপ করা উচিত না বলে আমি মনে করি।”

    এর কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেন, এই যুদ্ধবিমানগুলো কিনতে প্রায় দুই দশমিক দুই বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন হবে, অর্থাৎ প্রায় সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকা লাগবে।

    “কাজেই এতো বড় একটা ক্রয় যেটা তারা করার সিদ্ধান্ত নেয়, সেটা পরবর্তী যে নির্বাচিত সরকার আসবে তাদের ঘাড়ে গিয়ে পড়বে। কাজেই এই ধরনের সিদ্ধান্তটা সাধারণত এই শেষ মুহূর্তে এসে কোনো সরকারের নেওয়া উচিত হবে না,” বলেন এই নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

    তিনি মনে করেন, যেহেতু একটা নির্বাচিত সরকারের দিকে যাচ্ছে বাংলাদেশ, সেক্ষেত্রে তাদের ওপরই এই সিদ্ধান্তের ভার দেওয়া উচিত।

    যুদ্ধবিমান কেনার আলোচনা চলছে কবে থেকে?
    ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার সরকারের আমলেও যুদ্ধবিমান কেনা নিয়ে বেশ তোড়জোড় ও আলোচনা হতে দেখা গিয়েছিল।

    ২০১৬ সাল থেকে বাংলাদেশের যুদ্ধবিমান ক্রয় সংক্রান্ত আলোচনা শুরু হয় বলে জানান সামরিক খাতের বিশেষজ্ঞরা।

    সেসময় বাংলাদেশ ফ্রান্সের তৈরি রাফাল, ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ইউরো ফাইটার টাইফুন এবং যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি এফ-১৬–– এই তিনটি থেকে কোন যুদ্ধবিমান কেনা হবে সেটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

    পরে, ২০২৩ সালের ১০ই সেপ্টেম্বর দুইদিনের সফরে ঢাকায় এসেছিলেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রো। সেসময় ফ্রান্সের তৈরি রাফাল যুদ্ধবিমান কেনার প্রস্তাব দেওয়া হয় বলে জানান বিশেষজ্ঞরা।

    তবে, করোনা মহামারীর সময় আর্থিক সংকটে এসব আলোচনা থমকে গিয়েছিল।

    অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে আবার যুদ্ধবিমান কেনার আলোচনা সামনে এলো।

    ‘জে-১০ সিই মাল্টিরোল যুদ্ধবিমান’ সম্পর্কে যা জানা যাচ্ছে
    নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, একটি দেশের প্রতিরক্ষা খাতের দুই ধরনের কাজে মূলত যুদ্ধবিমান ব্যবহৃত হয়ে থাকে। একটি হলো ডিফেনসিভ বা প্রতিরক্ষামূলক, আর অপরটি অফেনসিভ বা আক্রমণাত্মক।

    শত্রুপক্ষ হামলা করলে সেটি মোকাবিলা করায় কাজে লাগে ডিফেনসিভ। আর শত্রুর ওপর হামলা করায় লাগে অফেনসিভ।

    ডিফেনসিভ যুদ্ধবিমানগুলো সাধারণত দুই কাজেই, যেমন–– প্রতিরক্ষা ও হামলা দুই কাজেই ব্যবহৃত করা যায়। সামরিক খাত সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা জানান, বাংলাদেশের অধিকাংশ যুদ্ধবিমানই ছিল ডিফেনসিভ বা প্রতিরক্ষামূলক, যার কারণ বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি।

    তারা জানান, চীনের ‘জে-১০’ সিরিজের যুদ্ধবিমান মূলত ব্যবহার করে তাদের অ্যারোবেটিক টিম।

    গত মে মাসে ভারত-পাকিস্তান সংঘাতের সময়ও চীনের এই যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা হয়েছিল।

    ওই সময় মার্কিন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছিলো, পাকিস্তান চীনের তৈরি জে-১০ বিমান ব্যবহার করে ভারতীয় যুদ্ধবিমানে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে – যার ফলে কমপক্ষে দুটি ভূপাতিত হয়।

    চীন ২০০৯ সালে তাদের প্রদর্শনীতে আনা বিমানের তালিকায় ‘জে-১০এ’ ও ‘জে-১০এস’ যুক্ত করে। এরপর ২০২৩ সালে উন্নত সংস্করণ ‘জে-১০সি’তে আপগ্রেড করে দেশটি।

    নিরাপত্তা খাত সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে জে-১০সিই যুদ্ধবিমানের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এটি অনেক কম জায়গায় ‘টেক অফ’ করতে পারে।

    অর্থাৎ শত্রুপক্ষ হামলা করলে জে-১০সিই যুদ্ধবিমান অনেক কম সময়ে (রিঅ্যাকশন টাইম) স্বল্প স্থানে ‘টেক অফ’ করতে পারে।

    রানওয়ের একটি অংশে শত্রুপক্ষ বোমা হামলা করলেও এই যুদ্ধবিমান অন্য অংশ থেকেই টেক অফ করতে পারবে।

    এছাড়া, এই যুদ্ধবিমান সিঙ্গেল ইঞ্চিন ফাইটার। এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো ম্যানুভারিং, অর্থাৎ ‘টপ ফাইট’ বা উঁচুতে যুদ্ধ করা যায়।

    সামরিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, টপ ফাইটের সময় দ্রুতগতিতে প্রচুর টার্নিং নিতে হয়। দ্রুত আকাশে ওঠার ক্ষমতা এই টপ ফাইটে প্রয়োজন।

    এই যুদ্ধ বিমান এমনভাবে ডিজাইন করা যাতে বিশ্বের প্রায় অধিকাংশ ম্যানুভারিং করা সম্ভব। অর্থাৎ শত্রুপক্ষের বিমানকে সহজে ফাঁকি দেওয়া যায় এই বিমানে।

    আকাশ থেকে আকাশে ছোঁড়া ক্ষেপণাস্ত্র এবং ভূমি থেকে আকাশে ছোঁড়া উভয় ধরনের ক্ষেপণাস্ত্রকেই এই জে-১০সিই যুদ্ধবিমানের অ্যারো ডায়নামিকস ডিজাইনের কারণেই সহজে ফাঁকি দেওয়া সক্ষম বলে জানান সামরিক বিশেষজ্ঞরা।

    এই যুদ্ধবিমান ‘মাল্টিরোল’ ভূমিকাও পালন করে, অর্থাৎ ডিফেনসিভ এবং অফেনসিভ দুই ধরনের কাজই এই যুদ্ধবিমানের মাধ্যমে করা যাবে।

    এছাড়া এই যুদ্ধবিমানের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো শব্দের চেয়ে দ্বিগুণ এর গতিবেগ। অর্থাৎ এই বিমানটির সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় প্রায় দুই হাজার ৪১৫ কিলোমিটার।

    রাফাল এবং জে-১০সি দুটোই চার দশমিক পাঁচ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান, কিন্তু রাডারের ক্ষেত্রে জে-১০সি বিমান রাফালের চেয়ে শক্তিশালী বলে ধারণা করা হয়।

    এটি বিমানবাহী রণতরী এবং ভূমিতে থাকা ঘাঁটি থেকে পরিচালনা করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে বলেও জানান নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় ২০টি অন্তর্বর্তী কিনতে কেন চীন জে-১০ থেকে যাচ্ছে যুদ্ধবিমান সরকার সিই
    Related Posts
    Asif

    ‘সেফ এক্সিট’ নিয়ে যা বললেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

    October 9, 2025
    আজকের আবহাওয়ার খবর

    আজকের আবহাওয়ার খবর: ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

    October 9, 2025
    ফাওজুল কবির

    এ বয়সে সেফ এক্সিট নিয়ে ভাবতে হলে তা হবে দুঃখের বিষয়: ফাওজুল কবির

    October 9, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Timothée Chalamet buzzcut

    Timothée Chalamet Debuts Shaved Head Look

    Survivor medical evacuation

    Jeff Probst on the Injury That Prompted Survivor Medical Evacuation

    Murder in a Small Town Season 2

    What Happened to Maria Bannister in Murder In A Small Town S2E3?

    রাশমিকা

    কন্নড় ইন্ডাস্ট্রিতে নিষিদ্ধ হওয়ার গুঞ্জনে মুখ খুললেন রাশমিকা মান্দানা

    IRS relief payments

    Fact-Checking the $1390 IRS Relief Payment Claims for October

    Pope Leo immigration

    Why Pope Leo Is Calling on US Bishops to Act on Immigration Crackdown

    AI chip startup

    Why Samsung Is Backing a Korean AI Chip Startup

    শেখ হাসিনা

    শেখ হাসিনাসহ ৩০ জনের গ্রেফতারি পরোয়ানা গেল ১২ দফতরে

    James Comey trial

    James Comey Enters Not Guilty Plea in Court Case

    October Prime Day fashion deals

    October Prime Day Fashion Frenzy: Y2K Going-Out Tops Dominate Sales

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.