Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home জাতিসংঘে মিয়ানমারের বিকৃত তথ্য প্রচারে বাংলাদেশের ‘ক্ষোভ’
    আন্তর্জাতিক জাতীয় স্লাইডার

    জাতিসংঘে মিয়ানমারের বিকৃত তথ্য প্রচারে বাংলাদেশের ‘ক্ষোভ’

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কSeptember 30, 20204 Mins Read
    রোহিঙ্গা
    ফাইল ছবি
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক: জাতিসংঘের চলমান সাধারণ অধিবেশনে (ইউএনজিএ) আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামনে মিয়ানমার ‘মিথ্যাচার এবং বিকৃত তথ্য’ উপস্থাপন করায় ‘ক্ষোভ’ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ। খবর ইউএনবি’র।

    মিয়ানমারের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ঠিক কী প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে তা উল্লেখ করে ঢাকার এক সিনিয়র কর্মকর্তা ইউএনবিকে বলেন, ‘জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে মিয়ানমার যে মিথ্যাচার এবং অপপ্রচার করেছে, ভিত্তিহীন সেসব অভিযোগ কঠোরভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ।’

    তিনি বলেন, বাংলাদেশ জাতিসংঘের মাধ্যমে মিয়ানমার সরকারকে তাদের মিথ্যা ও অপপ্রচারের নীতি ছেড়ে এবং তাদের নাগরিকদের নিরাপত্তা, সুরক্ষা ও মর্যাদার সাথে ফিরিয়ে নিতে সত্যিকারের রাজনৈতিক ইচ্ছা প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে।

    মিয়ানমার ইউএনজিএ-তে দাবি করেছে, বাংলাদেশ কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরগুলোতে সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দিচ্ছে। তবে এ ধরনের ‘ভিত্তিহীন’ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ।

    আরেক কর্মকর্তা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সন্ত্রাসবাদ, সন্ত্রাসীদের অর্থায়ন ও সন্ত্রাসবাদের অন্য চালকদের প্রতি বাংলাদেশ জিরো-টলারেন্স নীতি বজায় রেখেছে।

    ইউএনজিএ-তে সাধারণ বিতর্কের সময় মিয়ানমারের প্রতি বাংলাদেশ এ জবাব দিয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমাদের অঞ্চলটিকে আমরা কোনো সন্ত্রাসী দ্বারা ব্যবহার হতে দিচ্ছি না। মিয়ানমারের নিজেদের দিকে নজর দেয়া দরকার।’

    রাখাইন রাজ্যের উন্নয়ন সম্পর্কিত, বিশেষ করে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া নিয়ে মিয়ানমারের ‘সাজানো ও বিভ্রান্তিমূলক’ বক্তব্যের প্রতিও ইঙ্গিত দিয়েছে বাংলাদেশ।

    দ্বিপক্ষীয় ইস্যু নয়

    মঙ্গলবার ইউএনজিএ’র ভাষণে মিয়ানমারের মন্ত্রী কিয়াও তিন্ত সোয়ে বলেন, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে প্রত্যাবাসন সমস্যা কার্যকরভাবে সমাধানের একমাত্র উপায় দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা।

    তবে এ মন্তব্যে দ্বিমত পোষণ করে বাংলাদেশ মিয়ানমারকে মনে করিয়ে দিয়েছে যে রোহিঙ্গা ইস্যু দ্বিপক্ষীয় নয়, এটি মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সমস্যা।

    মিয়ানমারে রোহিঙ্গাসহ জাতিগত সংখ্যালঘুদের সাথে অমানবিক আচরণের বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরে বাংলাদেশ বলেছে, মিয়ানমারের পক্ষে এটি নতুন কিছু নয়।

    বাংলাদেশ বলছে, নিজেদের জনগণের ওপর মিয়ানমারের ইচ্ছাকৃত নিপীড়নের রাষ্ট্রীয় নীতি বিদ্রোহকে উদ্বুদ্ধ করেছিল এবং মিয়ানমারকে সংগঠিত অপরাধের প্রজনন ভূমিতে পরিণত করেছে।

    ঢাকার ওই কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশ মিয়ানমারের ‘অপপ্রচারের’ জবাব দিতে তৎপর ছিল এবং বলেছে যে জাতিসংঘের যুদ্ধবিরতির আহ্বান উপেক্ষা করে নিজ সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে ‘গণহত্যা অভিযান’ বাস্তবায়ন করতে রাখাইন রাজ্যে ভয়াবহ সংঘাত অব্যাহত রেখেছে মিয়ানমার।

    জোর করে বাস্তুচ্যুত করা মিয়ানমারের ১১ লাখের বেশি নাগরিককে অস্থায়ী আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ। তিন বছরেরও বেশি সময় অতিবাহিত হলেও এখন পর্যন্ত একজন রোহিঙ্গাকেও প্রত্যাবাসন করা সম্ভব হয়নি।

    জাতিসংঘের ৭৫তম সাধারণ অধিবেশনের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘সমস্যাটি মিয়ানমার তৈরি করেছে এবং এর সমাধান অবশ্যই মিয়ানমারকেই খুঁজে বের করতে হবে। এ সংকট সমাধানের জন্য আরও কার্যকর ভূমিকা নিতে আমি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি অনুরোধ করছি।’

    সাধারণ বিতর্ক চলাকালীন বাংলাদেশ উল্লেখ করে, রাখাইন রাজ্যের পরিস্থিতি এতটাই খারাপ যে কোনো রোহিঙ্গা স্বেচ্ছায় মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায় না।

    সরেজমিনে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থা, জাতিসংঘ ও গণমাধ্যমের জন্য রাখাইন উন্মুক্ত করে দিতে মিয়ানমারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ।

    কর্মকর্তারা বলছেন, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ‘অপ্রমাণিত দাবি ও অযৌক্তিক অভিযোগ’ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের দায়বদ্ধতা এড়াতে মিয়ানমারের প্রচেষ্টারই অংশ।

    বাংলাদেশ সাধারণ বিতর্কে স্পষ্ট জানিয়েছে যে বাংলাদেশের সাথে স্বাক্ষরিত প্রত্যাবাসন চুক্তি বাস্তবায়নের কোনো ইচ্ছা মিয়ানমারের নেই।

    ৩৫০ রোহিঙ্গার বিষয়টি কী?

    প্রত্যাবাসন এখনও শুরু না হলেও, কক্সবাজারের ক্যাম্প থেকে ৩৫০ জনের বেশি রোহিঙ্গা মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ফিরে এসেছে বলে জাতিসংঘে দাবি করে মিয়ানমার।

    মিয়ানমারের এমন দাবি নিয়ে প্রশ্ন তুল ওই প্রত্যাবর্তনকারীদের অবস্থান জানতে চেয়েছে বাংলাদেশ।

    ‘এ ৩৫০ জন লোক কারা? তারা এখন কোথায়? তারা কি তাদের বাড়িতে নিরাপদে বাস করছে,’ মিয়ানমারের কাছে প্রশ্ন রাখে বাংলাদেশ।

    দৃশ্যমান পদক্ষেপের আহ্বান

    নিজ নাগরিকদের ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমার সরকারকে দৃশ্যমান পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ।

    একজন কর্মকর্তা জানান, ‘কেবল আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টি আকর্ষণ না করে মিয়ানমারের উচিত সংকট সমাধানে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেয়া।’

    এ কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশ জাতিসংঘকে জানিয়েছে যে মিয়ানমারকে অবশ্যই প্রকৃত সমস্যা খুঁজে বের করতে হবে এবং বার বার মিয়ানমারের বোঝা বহন করার দায়িত্ব বাংলাদেশের নয়।

    ‘সমস্যা সমাধানের জন্য মিয়ানমারের স্বদিচ্ছা এবং রাজনৈতিক ইচ্ছা থাকা দরকার,’ বলেন তিনি।

    সাধারণ বিতর্ক চলাকালীন বাংলাদেশ জাতিসংঘকে জানিয়েছে, রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ফিরে যেতে চায় না কারণ মিয়ানমার সরকারের ওপর তাদের বিশ্বাস নেই।

    ২০১৮ সালের নভেম্বরে এবং ২০১৯ সালের আগস্টে প্রত্যাবাসনের দুটি প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়।

    জবাবদিহি

    জবাবদিহির বিষয়টি তুলে ধরে আন্তর্জাতিক বিচারিক আদালতে (আইসিজে) সাম্প্রতিক ঘটনাবলির উল্লেখ করেছে বাংলাদেশ।

    পুরো বিশ্ব রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর বর্বরতা দেখেছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।

    সাধারণ অধিবেশনে বাংলাদেশের এক কূটনীতিকের বরাত দিয়ে একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা সীমান্ত খুলে দিয়ে জীবন বাঁচিয়েছিলাম এবং সৎ বিশ্বাস রেখে পদক্ষেপ নিয়েছি।’

    তবে রাখাইনে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নেয়ার কথা জানিয়েছে মিয়ানমার।

    ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সিলর অং সান সু চি আইসিজে’র এক শুনানিতে বলেন, রাখাইনে যদি যুদ্ধাপরাধ বা মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়ে থাকে তবে মিয়ানমারের ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থায় তা তদন্ত ও বিচার করা হবে।

    তবে এ বিষয়ে মিয়ানমারের বিশেষ কোনো প্রচেষ্টা দেখা যায়নি বলে জানায় বাংলাদেশ।

    বাংলাদেশ বলছে, রাখাইন রাজ্যে সহিংসতার কারণে এখনও রোহিঙ্গারা পালিয়ে বাংলাদেশে আসছে এবং মিয়ানমার তার গণহত্যামূলক কাজের ন্যায্যতা প্রমাণের জন্য তথ্য বিকৃত করে চলেছে।

    রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের প্রতি সহিংসতায় জড়িত অপরাধীদের জবাবদিহির আওতায় আনা গেলে, সেখানে ফিরে যাওয়ার ক্ষেত্রে তা রোহিঙ্গাদের আত্মবিশ্বাস জোগাতে ভূমিকা রাখবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় অবস্থানরত কূটনীতিকরা।

    প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে ২৩ নভেম্বর প্রত্যাবাসন চুক্তিতে স্বাক্ষর করে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    chinese population policy

    চীনে জন্মহার বাড়াতে নতুন উদ্যোগ, সন্তান জন্ম দিলেই মিলবে টাকা!

    July 5, 2025
    Soudi

    এক সপ্তাহে সৌদি আরবে প্রায় ১৮ হাজার প্রবাসী গ্রেফতার

    July 5, 2025
    Bangladesh Team

    রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের জয়

    July 5, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Salman Khan

    নতুন ঘোষণা দিলেন বিধ্বস্ত সালমান খান!

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট: ৬ জুলাই, ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি: ৬ জুলাই, ২০২৫

    taniya

    জয়দেবপুর থানায় ভুয়া নারী পুলিশ আটক, রিমান্ড আবেদন

    rhng_Z8gEENb

    টঙ্গীতে চাকরির খোঁজে আসা রোহিঙ্গা কিশোর আটক

    chinese population policy

    চীনে জন্মহার বাড়াতে নতুন উদ্যোগ, সন্তান জন্ম দিলেই মিলবে টাকা!

    br-mktyddh

    টঙ্গীতে মুক্তিযোদ্ধাকে মারধরের অভিযোগ

    jhdl-islm

    চাঁদাবাজির টাকার ভাগ-বাটোয়ারা দ্বন্ধ, যুবককে কুপিয়ে হত্যা

    Soudi

    এক সপ্তাহে সৌদি আরবে প্রায় ১৮ হাজার প্রবাসী গ্রেফতার

    Hilsa

    বাজারে ইলিশের সংকট, দাম আকাশচুম্বী

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.