Zoom Bangla news
    Facebook Twitter Instagram
    Zoom Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Zoom Bangla news
    Home » জাপানের আইটিতে বাংলাদেশি তরুণদের ব্যাপক সুযোগ রয়েছে: জাপানী প্রযুক্তিবিদ
    জাতীয়

    জাপানের আইটিতে বাংলাদেশি তরুণদের ব্যাপক সুযোগ রয়েছে: জাপানী প্রযুক্তিবিদ

    September 13, 20225 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক : জাপানের তথ্যপ্রযুক্তিবিদ অধ্যাপক সুয়োশি কানো বলেছেন, তথ্যপ্রযুক্তি (আইটি) খাতের বাংলাদেশি তরুণদের জন্য জাপানে ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। জাপানে বয়স্ক লোকের সংখ্যা বেড়ে গেছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে চাহিদা মেটানোর জন্য আইটি খাতের তরুণদের খুব প্রয়োজন। বাংলাদেশে বিপুলসংখ্যক তরুণ আইটি গ্র্যাজুয়েট আছেন। তাদের অর্ধেকই পাশ করার ছয় মাসের মধ্যে কোনো চাকরি পান না। তাই এক্ষেত্রে জাপান ও বাংলাদেশের মধ্যে সহযোগিতা গড়ে তোলার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।

    সুয়োশি কানো সোমবার সাংবাদিকদের সঙ্গে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই অভিমত ব্যক্ত করেন। তিনি জাপানের কানাজাওয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির সহযোগী অধ্যাপক এবং আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট জাপানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং ঢাকায় জাপানি দূতাবাসের আমন্ত্রণে তিনি এবার বাংলাদেশ সফর করেছেন। তার এবারের সফরের উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে আইটি খাতে সেতুবন্ধ রচনার বিষয়ে বিভিন্ন স্থানে বক্তব্য ও প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করা। বিশেষ করে ডিজিটাল মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে আলোকপাত করা অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য। পাশাপাশি ব্যবসাসংক্রান্ত সম্পর্কও সফরের উপজীব্য।

    তিনি ২০১২ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত জাপানি সাহায্য সংস্থা জাইকার একজন কর্মকর্তা হিসাবে ঢাকায় কর্মরত ছিলেন। ফলে বাংলাদেশ সম্পর্কে তার ধারণা স্পষ্ট। রোববার তিনি সরকারের আইসিটি বিভাগে একটি উপস্থাপনা পেশ করেছেন। সেখানে শতাধিক ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন। তার মধ্যে ৩০ জন ছিলেন সরকারি কর্মকর্তা, প্রায় ২০ জন বেসরকারি খাতের লোক, ৪০/৫০ জন ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। তিনি বলেন, ডিজিটাল মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বাংলাদেশে আইসিটি খাতে উন্নয়নে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর।

    এই ক্ষেত্রে জাপান ২০০৮ সাল থেকে সহায়তা দিয়ে আসছে। বিজে প্রকল্পের মাধ্যমে জাপান ও বাংলাদেশ পরস্পরের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধিতে কাজ করেছে। জাপানের সমাজে বয়স্ক লোকের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। জাপানে চাহিদা মেটানোর মতো পর্যাপ্তসংখ্যক তরুণ নেই। অন্যদিকে বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েশন নিয়ে চাকরি পায় না। এডিবির জরিপ মোতাবেক, অর্ধেকের বেশি তরুণ পাশ করার ছয় মাসের মধ্যে কোনো চাকরি পান না। এ দুটি চ্যালেঞ্জ তথা জাপানে আইসিটি ইঞ্জিনিয়ারের ঘাটতি এবং বাংলাদেশে ভালো কাজের ঘাটতি। এই দুটির মধ্যে সেতুবন্ধ রচনা করতে হবে। এক্ষেত্রে ২০১৭ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত জাইকার উদ্যোগে বাংলাদেশ-জাপান আইসিটি ইঞ্জিনিয়ার্স ট্রেনিং প্রোগ্রাম বি-জেট প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। প্রকল্পটির মাধ্যমে বাংলাদেশি ইঞ্জিনিয়ারদের ঢাকায় জাপানি ভাষা শেখানোর পর জাপান পাঠিয়ে আইসিটি চাকরি দেওয়া হয়। ওই প্রশিক্ষণ খুব সফল ছিল। প্রকল্পের দুই বছর মেয়াদে ২৫৫ জন ইঞ্জিনিয়ারকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। তাদের মধ্যে ৭০ ভাগ জাপানে গিয়ে চাকরি পেয়েছেন। জাপান ও বাংলাদেশের মধ্যে বেশি করে এই ধরনের সহযোগিতা প্রত্যাশা করি। কারণ, এটা পারস্পরিক স্বার্থকে সুরক্ষিত করে। এটা এক পক্ষকে সহযোগিতা নয়। বরং উভয়ে উপকৃত হয়েছে। বাংলাদেশকে সমর্থন দিয়েছে জাপান। জাপানকে সমর্থন দিয়েছে বাংলাদেশ। এই বছর থেকে নতুন বি-জেট কর্মসূচি শুরু হয়েছে। আগের বি-জেট প্রকল্প ছিল জাইকার তহবিলে; কিন্তু এবার তাতে বেসরকারি খাত যুক্ত হয়েছে। মিয়া জাকি বিশ্ববিদ্যালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি চুক্তি হয়েছে। স্থানীয় প্রশিক্ষণ নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে হবে। আরেকটি প্রশিক্ষণ হবে জাপানে মিয়া জাকি ইউনিভার্সিটিতে। এভাবে প্রকল্পটি অগ্রসর হবে। দুটি বিশ্ববিদ্যালয় এর আয়োজন করলেও অংশগ্রহণকারীরা শুধু নর্থ সাউথের নয়; বরং অংশগ্রহণ উন্মুক্ত থাকবে। এই প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষণার্থীকে কোনো অর্থ দিতে হবে না। বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারবে। প্রকল্পটির জন্য তহবিল দেবে কয়েকটি জাপানি কোম্পানি।

    সুয়োশি কানো বলেন, আইটি খাতে জাপানি কোম্পানি এবং বাংলাদেশি কোম্পানি মিলে ব্যবসা করতে পারে। জাপানি কোম্পানি বাংলাদেশে আসতে চায়। তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে-এটা একটা বিষয়। আরেকটি বিষয় হলো-একে অন্যের কালচার সম্পর্কে অবহিত হওয়া প্রয়োজন। জাপান ও বাংলাদেশের বিজনেস কালচার ভিন্ন। আমি বলছি না, কোনোটা ভালো আর কোনোটা মন্দ, বরং আমি বলছি, কালচারে ভিন্নতা রয়েছে। বাংলাদেশের কোম্পানির দক্ষতা রয়েছে, কারও আছে সফটওয়্যার দক্ষতা, কারও আছে কমিউনিকেশন দক্ষতা, কারও রয়েছে লিডারশিপ দক্ষতা-এগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখন এগুলোর মধ্যে ম্যাচ করাতে হবে। এজন্যে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার পাশাপাশি বড় ধরনের প্রশিক্ষণের দরকার। জাপানি কোম্পানি কোনো ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ করলে বেশির ভাগ কোম্পানির অগ্রসর প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে। ভাষা ও সংস্কৃতির প্রশিক্ষণও প্রয়োজন হবে।

    বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে যৌথ উদ্যোগে আইটি শিল্প প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা কতটুকু জানতে চাইলে তিনি বলেন, যৌথ উদ্যোগের বিষয়টা আমি জানি না। আপনি কি বিজে আইটি কোম্পানি সম্পর্কে জানেন? এই কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা একজন বাংলাদেশি। তিনি ২০ বছর আগে জাপানে এসে কাজ শুরু করেন। ১৭ বছর কাজ করার পর তার কোম্পানিতে সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট কাজের সুযোগ সৃষ্টি করেন। তিনি ৮০০ বাংলাদেশি আইসিটি কর্মী নিয়োগ করেন। এটা কোনো জয়েন্ট কোম্পানি নয়। তবে এক অর্থে এটা দুই দেশের কোম্পানি। আমি চাই, অধিক হারে বাংলাদেশি তরুণ আইটি খাতে কাজ করতে জাপান যান। জাপানে ১০/২০ বছর কাজ করার পর অভিজ্ঞতা নিয়ে বাংলাদেশে ফিরে সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগাবেন। এটাই আমি চাই। আইটি খাতে সহযোগিতায় কোনো চ্যালেঞ্জ দেখতে পাচ্ছেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাংলাদেশিদের জন্য দুটি চ্যালেঞ্জ রয়েছে। জাপানের সাংস্কৃতিক দিকটা বোঝা জরুরি। কাজের প্রতি খুবই প্রতিশ্রুতিশীল হওয়া জরুরি। জাপানি কোম্পানিরও চ্যালেঞ্জ আছে। জাপানিদের চ্যালেঞ্জ হলো ভাষা। জাপানিরা জাপানি ভাষাকে প্রাধান্য দেয়। এটা আন্তর্জাতিক ব্যবসাকে সীমিত করে ফেলে। এখন অবশ্য অনেক জাপানি কোম্পানি ইংরেজি ভাষায় কথা বলা লোকও নিয়োগ করছে। বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার জন্য এক্ষেত্রে আরও পরিবর্তন সাধন করতে হবে। বাংলাদেশে এবার এসে আইসিটি খাতে কী পার্থক্য দেখতে পেয়েছেন-জানতে চাইলে সুয়োশি কানো বলেন, অবশ্যই অনেককিছু বদলে গেছে। আমি ২০১৫ সালে আমি বাংলাদেশ ছেড়ে যাওয়ার সময় বাংলাদেশে কোনো উবার ছিল না। পরে ২০১৯ সালে বাংলাদেশে এসে দেখি বাংলাদেশে উবার এসে গেছে। মোবাইল ফোন থেকে গাড়ি ডাকতে পারি। আরও তিন বছর পর এবার এসে মোবাইল খুলেও দেখি উবার আছে। এখন সিএনজি চালকের হাতে স্মার্টফোন। তারা এগুলো উবারে চালাতে পারেন। ২০১৫ সালে এসব ছিল না। আরেকটি বিষয় হলো-ইন্টারনেটের গতি বেড়েছে। ২০১৫ সালে ঢাকায় সবে থ্রিজি ইন্টারনেট ঢুকেছে। ইন্টারনেটের গতি ছিল খুবই কম। কিন্তু গতবার ও এবার বাংলাদেশে দেখলাম, মোবাইল নেটওয়ার্ক স্থিতিশীল আছে। মোবাইলের গতি অনেক বেড়েছে। আমি কোনো সমস্যায় পড়িনি। এই দুটি উদাহরণ দিলাম। আরও অনেক পরিবর্তন হয়েছে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।


    bedbug killer
    আইটিতে জাতীয় জাপানী জাপানের তরুণদের প্রযুক্তিবিদ বাংলাদেশি ব্যাপক রয়েছে সুযোগ

    Related Posts

    গ্যাসের দাম

    বুধবার রাজধানীর যেসব এলাকায় গ্যাস থাকবে না

    February 7, 2023

    তেজগাঁওয়ে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হলো নাগরিক ভূমিসেবা কেন্দ্র

    February 7, 2023
    ভয়াবহ ভূমিকম্পে তুরস্ক

    তুরস্কে ভয়াবহ ভূমিকম্প: উদ্ধারকারী ও জরুরি চিকিৎসা দল পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ

    February 7, 2023
    ksrm
    সর্বশেষ খবর
    Triples

    সুপারহিট ৫টি ওয়েব সিরিজ, যা নেট দুনিয়ায় তুমুল ঝড় তুলেছে

    শ্রীদেবী

    ৪ জন বিবাহিত তারকার সঙ্গে গোপনে রাত কাটাতেন শ্রীদেবী

    জীবনসঙ্গী

    জীবনসঙ্গী হিসেবে এই ধরণের নারীকে বাছাই করবেন না

    সারিকা সাবরিন

    বিয়ে ভাঙা ভালো কিছু নয় : সারিকা

    অপু বিশ্বাস

    কখনও আমি জয়কে স্কুলে পৌঁছে দেই, শাকিব নিয়ে আসে : অপু বিশ্বাস

    প্রাণহানি প্রায় ৫০০০

    চারদিকে শুধু লাশ আর লাশ, প্রাণহানি প্রায় ৫০০০

    ডিম

    অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, প্রতিদিন কালো ডিম দিচ্ছে পাতিহাঁস

    শরীরের-এই-অঙ্গগুলো

    শরীরের এই অঙ্গগুলো স্পর্শ না করাই ভালো

    গ্যাসের দাম

    বুধবার রাজধানীর যেসব এলাকায় গ্যাস থাকবে না

    প্রেমিক

    ১৮ বছর বয়সি প্রেমিককে বিয়ে করছেন ৬৪ বছরের ফিটনেস প্রশিক্ষক






    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2023 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.