Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home জিওর্দানো ব্রুনো: চিন্তার দাসত্ব থেকে মানুষকে আলোয় নিয়ে আসলেন যিনি
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    জিওর্দানো ব্রুনো: চিন্তার দাসত্ব থেকে মানুষকে আলোয় নিয়ে আসলেন যিনি

    Yousuf ParvezDecember 6, 20247 Mins Read
    Advertisement

    জিওর্দানো ব্রুনো (১৫৪৮-১৬০০ খ্রি.)। মধ্যযুগীয় কুসংস্কার ও পুরোনো চিন্তার দাসত্ব থেকে মানুষকে বিজ্ঞানের আলোয় নিয়ে আসতে সংগ্রাম করেছিলেন। তাঁকে বিজ্ঞানের কবিও বলা হয়। ষষ্ঠদশ শতাব্দীতে তিনি বলেছিলেন, নক্ষত্রগুলো হচ্ছে সূর্যের মতো প্রকাণ্ড, তাদেরও প্রদক্ষিণ করে চলেছে গ্রহগুলো। পৃথিবীর মতো অগণন জগৎ ও গ্রহ আছে, সেই জগতেও প্রাণ আছে। গ্রহ ও নক্ষত্র সবার আক্ষিক ও কাক্ষিক দুরকম ঘূর্ণনগতি আছে। প্রশ্ন হচ্ছে, সেখান থেকে সেই মহাজাগতিক মহাসভ্য প্রাণীরা আসেনি কেন?

    জিওর্দানো ব্রুনো

    পৃথিবীতে যুদ্ধবিগ্রহ, সর্বব্যাপী বিনাশের ঝড় বইতে শুরু করলে অপরাধবৃত্তি, খণ্ড যুদ্ধ ও প্রাণনাশকারী অপরাধবৃত্তি কমে আসে। যুদ্ধ কিংবা নিম্ন মাত্রার সংহার সমাজ ও জীবনে এক স্থায়ী ঘটনা। এই ভ্রাতৃঘাতী, শত্রুঘাতী, পিতৃঘাতী সংহার কিংবা আসুরিক যুদ্ধবৃত্তির দিকে তাকিয়ে অধিকাংশ বিজ্ঞানী বলেছেন, আত্মসংহার বুদ্ধিমান প্রাণীদের অন্তর্গত এক প্রক্রিয়া। একে দমন করা বা রক্ষা করার ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা, শুশ্রূষা করা, নিরাময় করা যেতে পারে।

    যদিও তা দীর্ঘ সময়ের ব্যাপার। তারপরও তা সম্পূর্ণ রোধ করা সম্ভব কি না, মানুষ আজ অবধি নিশ্চিত নয়। হয়তো এগুলোর জাল ভেদ করে কোনো সভ্যতা বের হয়ে আসতে পারে না। পরিবেশ দূষণ ও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ষষ্ঠ গণবিলুপ্তির আশঙ্কায় মানুষের ধ্বংসের যে হুমকি দেখা দিয়েছে, সেটা যেন এ ধারণাকে জোরালো করছে। তাই কি তাদের দেখা আমরা পাইনি?

    কিন্তু লাখ আলোকবর্ষ ব্যাসার্ধ নিয়ে গড়া আমাদের আবাস ‘মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি’। প্রায় ৪০ হাজার কোটি নক্ষত্র এই গ্যালাক্সি ধারণ করে। সত্যিই যদি ড্রেক সমীকরণের মাধ্যমে পাওয়া এই গ্যালাক্সির ভিন্ন নক্ষত্রের গ্রহগুলোতে কোনো নির্দিষ্ট সময়ে, এক কোটি উন্নত সভ্যতা টিকে থাকে, আগে বর্ণিত এসব ভয়াবহ আত্মধ্বংসের প্রবণতা কাটিয়ে ওঠে, তাহলে তারা আসেনি কেন এই শ্যামল পৃথিবীতে?

    ড্রেক সমীকরণের হিসাব মতো এই কোটিখানেক সভ্যতা আমাদের এক লাখ ব্যাসার্ধের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির সর্বত্র ছড়িয়ে থাকে, তাহলে নিকটতম সভ্যতার দূরত্ব হবে ২০০ আলোকবর্ষ। কার্ল সাগান ও সহকর্মী উইলিয়াম নিউম্যান একটা হিসাব দেখালেন। তাঁরা বললেন, ১০ লাখ বছর আগে এবং দুই শ আলোকবর্ষ দূরে অল্প জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারসম্পন্ন নক্ষত্র থেকে নক্ষত্রে ঘুরে বেড়ানো কোনো উন্নত সভ্যতার বিকাশ ঘটতে পারত।

    তাদের যাত্রাপথ বরাবর দুই লাখ সূর্যের অনুকূল গ্রহগুলোতে উপনিবেশ স্থাপন করে বিস্তার ঘটাত। তাদের অনুসন্ধানী নক্ষত্রযান আমাদের সৌরজগতে প্রায় হঠাৎ করে প্রবেশ করত। অতএব তাদের পৌঁছানোর সময় এখনো শেষ হয়ে যায়নি।

    ১০ লাখ বছরের পুরোনো সভ্যতা বলতে আসলে কী বোঝায়? মাত্র ৫–৬ দশক হলো আমরা বেতার, দূরবীক্ষণ যন্ত্র ও মহাকাশযান তৈরি করতে পেরেছি। আমাদের যান্ত্রিক সভ্যতা মাত্র কয়েক শ বছরের প্রাচীন। আধুনিক ধাঁচের বৈজ্ঞানিক ধারণাগুলোর বিকাশ শুরু হয়েছে মাত্র দেড়-দুই হাজার বছর আগে। সাধারণভাবে সভ্যতার বয়স হলো ৩০-৪০ হাজার বছরের। আর এই গ্রহে মানুষের উদ্ভব ঘটেছে মাত্র ২৫ থেকে ৩০ লাখ বছর আগে।

    নিকোলাই কার্দাশেভের স্কেলটি ব্যবহার করে কার্ল সাগান মানবসভ্যতার একটা অবস্থান তৈরি করেছেন। তাঁর মতে, মানবসভ্যতা টাইপ ওয়ানের পথে ৭৩ ভাগ অতিক্রম করেছে। এই সভ্যতা নিজের গ্রহে সহজে লভ্য প্রাকৃতিক উত্স থেকে প্রাপ্ত শক্তিকে ব্যবহার করে তত্ক্ষণাৎ প্রয়োজন মেটায় শুধু।

    ভবিষ্যতে ভয়াবহ বিপর্যয়ের কথা জানলেও সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা করে না। অথচ মাত্র ২৭ ভাগ পথ অতিক্রম করতে পারলে টাইপ ওয়ান সভ্যতায় পৌঁছাতে পারে। তখন তার ওপর সূর্যের বিকিরত সব শক্তি ব্যবহারে সক্ষম হবে। সেই প্রাপ্তিযোগ্য শক্তি হবে ১.৭৪×১০১৭ ওয়াট। উল্লেখ্য, ওয়াট হলো ক্ষমতার একক। এই হিসাবে বর্তমান যদিও মানবসভ্যতা ৭৩ ভাগ পথ অতিক্রম করেছে ঠিকই। কিন্তু বিপদটা হচ্ছে বেশির ভাগ জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহারের মাধ্যমে।

    টাইপ ওয়ানের পরের ধাপ হলো টাইপ টু সভ্যতা। এই সভ্যতা তাদের নিজস্ব নক্ষত্রব্যস্থা বা সূর্যের বিকিরত সব শক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে কাজে লাগাতে পারবে। নিজের নক্ষত্রের জ্বালানিও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। ফলে টাইপ ওয়ান সভ্যতার চেয়ে শতকোটি গুণ বেশি মাত্রায় জ্বালানি ব্যবহারের যোগ্যতা রাখে তারা।

    যেমন ডাইসন গোলক নির্মাণের সক্ষম সভ্যতা। সেখানে আমাদের গ্রহে, সূর্য বিকিরণের যে ক্ষুদ্র অংশ পড়ে, সেই ক্ষুদ্র অংশেরও ক্ষুদ্র অংশ আমরা ব্যবহার করতে পারি না। টাইপ টু সভ্যতা নক্ষত্রের বাইরেও সৌর প্যানেল, উপগ্রহ এবং স্টেশন থেকেও শক্তি সংগ্রহ করতে পারবে। সূর্যকে বিবেচনায় রাখলে পরিমাণটা দাঁড়ায় ৩.৮৬×১০২৬ ওয়াট। এই সভ্যতার অধিবাসীদের কাছে আন্তনাক্ষত্রিক ভ্রমণ তাদের কাছে সোজা হয়ে যাবে। তারা দূরের গ্রহে গিয়েও কলোনি বানাতে পারবে।

    কার্দাশেভ স্কেলে সবচেয়ে এগিয়ে থাকা সভ্যতা হলো টাইপ থ্রি সভ্যতা। এরা নিজস্ব গ্যালাক্সির সম্পূর্ণ শক্তি নিজেদের প্রয়োজনমতো ব্যবহারে সামর্থ্য রাখে। এরা আত্মধ্বংসের প্রবণতা থেকে কাটিয়ে ওঠা এক নাক্ষত্রিক সভ্যতা। আমরা জানি, গ্যালাক্সিগুলো আকার অকল্পনীয় বিশাল। কার্দাশেভের বর্ণনায় আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির প্রাপ্তযোগ্য ক্ষমতার পরিমাণের কাছাকাছি— প্রায় ৪×১০৩৭ ওয়াট।

    টাইপ থ্রি সভ্যতার অধিবাসীরা ট্রান্সগ্যালাকটিক এবং ইন্টারগ্যালাকটিক ভ্রমণে সক্ষম হবে। তারা নিজেদের জন্য গ্যালাক্সির জ্বালানি নিয়েও কাজ করতে পারবে। এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের যেকোনো প্রান্তেই তারা টিকে থাকতে পারবে। এই ধরনের সভ্যতা, টাইপ ওয়ান সভ্যতা থেকে জ্ঞান, বিজ্ঞান ও প্রাযুক্তিকভাবে কোটি কোটি বছর এগিয়ে থাকবে। এর টিকে থাকার সম্ভাবনা অনেক বেশি, প্রায় ৯৯ শতাংশ।

    টাইপ থ্রি সিভিলাইজেশনের পর আর কোনো ধরনের সভ্যতার কথা চিন্তা করেননি কার্দাশেভ। বর্তমানে বিজ্ঞানীরা টাইপ ফোর বা টাইপ ফাইভ সভ্যতার কথা বলেছেন, যারা ১০৪৫ ওয়াট শক্তি ব্যবহার করতে পারে। মিচিও কাকুর মতো কিছু বিজ্ঞানী বলছেন, টাইপ ফোর সভ্যতা ডার্ক এনার্জিকে ব্যবহারে সক্ষম হবে। এই ধরনের একটি সভ্যতার উপস্থিতি বা অবস্থান বর্তমান বৈজ্ঞানিক অনুমানের মধ্য দিয়ে বোঝা প্রায় অসম্ভব, প্রকৃতির কার্যপ্রক্রিয়া থেকে পৃথকভাবে তাদের শনাক্ত করাই হয়তো সম্ভব নয়।

    বর্তমান পৃথিবীতে বসবাস করা অন্য প্রাণীদের সঙ্গে আমাদের আচরণ কেমন? উদাহরণ হিসেবে আমরা নিতে পারি কঙ্গোর শিম্পাঞ্জিদের। ডিএনএগতভাবে মানুষের সঙ্গে তার সাদৃশ্য ৯৯ শতাংশ। অথচ মোবাইলের মতো ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি অতিরিক্ত উত্পাদনে এমন সব ধাতু ও খনিজ ব্যবহার করা হচ্ছে, যা তাদের বিনাশ করছে। এই ধাতু বিষাক্ত গ্যাস নির্গত করে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ফথেলেটস। এসব ভারী ধাতু ও খনিজ দ্রব্য আসে কঙ্গো অববাহিকা থেকে, যেখানে সংকটাপন্ন এই শিম্পাঞ্জির বসবাস।

    ফলে বিষাক্ত পদার্থ নিষ্কাশনে, গ্যাস নির্গমনে তাদের বিনাশ ঘটছে। নৃতত্ত্ববিদেরা তাদের সাংস্কৃতিক বিকাশের সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করেছেন। শুধু তা–ই নয়, এসব খনিজ নিয়ন্ত্রণ না করার ফলে বছরে মৃত্যু ঘটছে ৫০ লাখ মানুষের। সম্প্রতি আমাজনের শিম্পাঞ্জিদের পুরাতন পাথর যুগে প্রবেশের প্রমাণ মিলেছে। উন্নত প্রাযুক্তিক ক্ষমতাসম্পন্ন বহির্জাগতিকেরা আমাদের প্রতি কেমন আচরণ করতে পারে? তা এসব প্রাণীর প্রতি আমাদের আচরণ থেকে সে ব্যাপারে চিন্তিত করে তোলে।

    এখন পর্যন্ত মানব প্রযুক্তিজাত কোনো কিছু, এমনকি আলোর গতিবেগে পরিভ্রমণরত বেতার সংকেতও ২০০ আলোকবর্ষ দূরে পৌঁছানোর সময় পায়নি। ফলে আমরা তেমন কিছুই জানি না। তবে নক্ষত্রসভ্যতার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখলে সব নিকটবর্তী নক্ষত্র মোটামুটিভাবে আকর্ষণীয় হবে। একটি সদ্য উদ্ভূত ও বিকশিত প্রাযুক্তিক সভ্যতা তাদের নিজস্ব গ্রহমণ্ডলের সব গ্রহকে নিয়ে অনুপুঙ্খ পর্যবেক্ষণ চালাবে, যেমন আমরা করছি। আন্তনাক্ষত্রিক মহাকাশ অভিযানের প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি করায়ত্ত করার পর এভাবে একটি সভ্যতা ধীরে ধীরে বিভিন্ন গ্রহে দ্রাক্ষালতাকুঞ্জের মতো সুবিন্যস্তভাবে ছড়িয়ে পড়বে।

    এমনও হতে পারে, তৃতীয় ও তার পরের প্রজন্ম যখন নতুন জগৎ তৈরি করবে, তখন হয়তো আরেকটা স্বাধীন ও বিকাশমান সভ্যতা আবিষ্কৃত হবে। বেতার অথবা দূরনিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা দ্বারা পারস্পরিক যোগাযোগ ইতিমধ্যে হয়ে যাওয়াটা স্বাভাবিক। এই নতুন আগন্তুকেরা হয়তো হবে একটি ভিন্ন ধরনের ঔপনিবেশিক দল। এমন ধারণা করা যায়, দুটি পৃথক গ্রহে বিকশিত সভ্যতার নিজস্ব প্রয়োজনাদি ভিন্ন হবে। তারা পরস্পরের কাজে হস্তক্ষেপ করবে না। এমনকি এ–ও হতে পারে, কাছাকাছি অবস্থানরত সভ্যতাগুলো ‌অমন কোনো উপনিবেশ স্থাপনে আলাদা অথবা যৌথ উদ্যোগে লাখ লাখ বছর কাটিয়ে দেবে আমাদের এই ক্ষুদ্র অদৃশ্যপ্রায় সৌরজগৎটির অস্তিত্ব সম্পর্কে অজ্ঞাত থেকেই।

    এটা কি হতে পারে, সভ্যতাগুলোর উন্নতির কোনো বিশেষ স্তরে নক্ষত্র অভিযানের আকাঙ্ক্ষা ও প্রয়োজন ফুরিয়ে যায়? আমাদের চেয়ে ১০ লাখ বছর এগিয়ে থাকা সভ্যতা কি উপনিবেশ স্থাপন অথবা আন্তনাক্ষত্রিক অভিযানে আগ্রহী হবে? মানুষের জীবনকালের বিস্তৃতির সীমাবদ্ধতাও এর পেছনে একটি কারণ হতে পারে। জীববিজ্ঞান ও চিকিত্সাবিদ্যার অগ্রগতি হয়তো এই কারণটিকে সমাধান করতে পারবে। এমনকি হতে পারে, আমরা মহাজাগতিক অভিযানে আগ্রহী হওয়ার প্রধান কারণ সীমাবদ্ধ জীবনকালকে দীর্ঘস্থায়ী করার একটি পন্থা মনে করছি? তবে কি অমর বৈশিষ্ট্যের প্রাণীরা আন্তনাক্ষত্রিক অভিযানকে মৌলিকভাবে শিশুসুলভ হিসেবে বিবেচনা করছে?

    আর্থার সি ক্লার্ক তাঁর স্পেস ওডেসিতে এক নাক্ষত্রিক সভ্যতা সম্পর্কে বলেছেন, ‘জ্ঞান তাদের ক্ষমতাবান করল, ক্ষমতা তাদের উত্সাহ জোগাল নক্ষত্র অভিযানে। বেরিয়ে পড়ল তারা ভিন্ন নক্ষত্রের উদ্দেশে। সেই শ্রান্তিহীন অভিযাত্রায় প্রাণের সন্ধান পাওয়া গেল অনেক গ্রহ-নক্ষত্রে।

    তারা লক্ষ করল কীভাবে সময়, পরিবেশ প্রাণের ওপর ক্রিয়াশীল হয়। কোথাও মিলল ভবিষ্যতে বিকশিত হবে এমন বুদ্ধিবৃত্তির অঙ্গিকার। তারা গ্যালাক্সির সর্বত্র ঘুরে বেড়াল। কিন্তু মনের চেয়ে অধিক মূল্যবান কিছু খুঁজে পেল না। মনই শ্রেষ্ঠতম সৃষ্টি এই বিশ্বাসে উপনীত হলো। তারা যেখানে এর বিন্দুমাত্র সম্ভাবনা দেখল, সেখানেই এর আগমনকে উত্সাহিত করল। তারা পরিণত হয়েছিল নক্ষত্রভূমির নক্ষত্রকৃষকে।’

    সেই নক্ষত্র কৃষকদের মতো কেউ কি আমাদের পৃথিবীতে আসেনি?

    এমনও হতে পারে যে মহাশূন্যের বিশাল বিস্তৃতিতে ছড়ানো-ছিটানো নক্ষত্রগুলোর একটির থেকে নিকটবর্তী আরেকটি সভ্যতায় তাদের পৌঁছানোর আগে সভ্যতাগুলো তাদের পর্যবেক্ষণের উদ্দেশ্য পরিবর্তন করেছে। অথবা তারা এমন এক অবস্থায় পৌঁছেছে, যা তাদের অস্তিত্বকে আমাদের কাছে বোধগম্য করছে না। অথবা এমনও হতে পারে তারা আমাদের পাশে এবং অন্তরালে আছে, অনেকটা টাইপ ফোর সভ্যতার মতো। কিন্তু বিকাশ উন্মুখ সভ্যতার আপন গতিকে বিঘ্নিত না করার কোনো গ্যালাকটিক বিধি অর্থাৎ লেক্স গ্যালাক্টিকা মেনে চলে। অথবা তারা প্রাযুক্তিক বয়ঃসন্ধিকাল, সাংস্কৃতিক দণ্ড থেকে বের হয়ে আসতে পারেনি।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘ও ‘দাসত্ব’ আলোয় আসলেন চিন্তার জিওর্দানো জিওর্দানো ব্রুনো থেকে নিয়ে, প্রযুক্তি বিজ্ঞান ব্রুনো মানুষকে যিনি
    Related Posts
    Zelio Gracy Plus

    Zelio নিয়ে এল নতুন ই-স্কুটার, এক চার্জেই চলবে ১৩০ কিমি!

    July 26, 2025
    realme C75 5G

    লঞ্চ হতে চলেছে সস্তা Realme C85 5G স্মার্টফোন, প্রকাশ্যে এল ডিটেইলস

    July 26, 2025
    মহাকাশে মানুষের ভবিষ্যৎ

    মহাকাশে মানুষের ভবিষ্যৎ: অন্বেষণের নতুন দিগন্ত

    July 25, 2025
    সর্বশেষ খবর
    নাহিদ

    ‘বিচার, সংস্কার এবং নতুন সংবিধান প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা রাজপথে নেমেছি’

    Samsung Galaxy Tab S10

    Samsung Galaxy Tab S10: বাংলাদেশ ও ভারতে দাম, স্পেসিফিকেশন এবং কেন এটি সেরা ট্যাবলেট

    Sony WH-1000XM6

    Sony WH-1000XM6 বাংলাদেশে ও ভারতে দাম, স্পেসিফিকেশনসহ বিস্তারিত গাইড

    শাবনূর

    নিজের ভুয়া ভেরিফায়েড আইডি নিয়ে আইনি পদক্ষেপ নেবেন শাবনূর

    অল্টম্যান

    ভবিষ্যতে এআইয়ের প্রভাবে কিছু পেশা একেবারেই বিলুপ্ত হতে পারে: অল্টম্যান

    Apple Watch Series 9

    Apple Watch Series 9 বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    distracted driving

    Mercedes Teams Driving Safety Concerns as In-Car Meetings Roll Out

    This Is What They Took From Us" meme dissected: Jordan McDonald

    Viral “This Is What They Took From Us” Meme Explodes: The Jordan McDonald Story Behind the Right-Wing Honkers Trend

    Trump AI Plan

    Trump’s AI Action Plan: Open Source Boost vs. ‘Woke AI’ Mandates Stir Controversy

    our generation episode 21

    Our Generation Episode 21 Release Date & Streaming Guide: Hong Kong Reunion Sparks Drama

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.