Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home জিপিএর পরিবর্তে ফলাফল হবে তিন স্তরে
    শিক্ষা

    জিপিএর পরিবর্তে ফলাফল হবে তিন স্তরে

    Saiful IslamJune 23, 20234 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : বিদ্যালয়ে ঢুকতেই দেখা গেল বিদ্যালয়ের নির্ধারিত পোশাক পরা কয়েকজন কিশোর ঝাড়ু হাতে মাঠের একপাশ পরিষ্কার করছে। আরেক দল কিশোর তখন বিদ্যালয়ের বারান্দার ওপরের ও নিচের অংশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজে ব্যস্ত। তারা পড়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে।

    দোতলায় গিয়ে দেখা গেল কয়েকজন শিক্ষার্থীর একটি ল্যাপটপ ঘিরে ব্যস্ততা। আরও কয়েকটি উপদল তখন অন্য কাজে ব্যস্ত। এই শিক্ষার্থীরা পড়ে সপ্তম শ্রেণিতে।

    ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের (আগে নাম ছিল অর্ধবার্ষিকী পরীক্ষা) অংশ হিসেবে গত রোববার এমন আয়োজন দেখা গেল রাজধানীর সেগুনবাগিচা হাইস্কুলে। সেদিন ছিল ষষ্ঠ শ্রেণির ‘জীবন ও জীবিকা’ এবং সপ্তম শ্রেণির ‘ডিজিটাল প্রযুক্তি’ বিষয়ের মূল্যায়ন কার্যক্রম।

    নতুন ধরনের এই মূল্যায়ন কার্যক্রম শুধু সেগুনবাগিচা হাইস্কুলেই নয়, সারা দেশের বিদ্যালয়গুলোতেই হচ্ছে বা হয়েছে। এত দিন প্রথাগত নিয়মে অর্ধবার্ষিকী পরীক্ষা হলেও নতুন শিক্ষাক্রমে নতুন নিয়মে তা হচ্ছে। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘মূল্যায়ন উৎসব’।

    নতুন শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের বড় অংশ হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধারাবাহিকভাবে (শিখনকালীন)। তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পুরোটাই মূল্যায়ন হবে সারা বছর ধরে চলা বিভিন্ন ধরনের শিখন কার্যক্রমের ভিত্তিতে। চতুর্থ শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পাঁচটি বিষয়ে কিছু অংশের মূল্যায়ন হবে শিখনকালীন। বাকি অংশের মূল্যায়ন হবে সামষ্টিকভাবে, মানে পরীক্ষার ভিত্তিতে।

    এ বছর প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম চালু হয়েছে। আগামী বছর দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে তা শুরু হবে। এরপর ২০২৫ সালে চতুর্থ, পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে চালু হবে। উচ্চমাধ্যমিকে একাদশ শ্রেণিতে ২০২৬ সালে এবং দ্বাদশ শ্রেণিতে ২০২৭ সালে নতুন শিক্ষাক্রম চালু হবে। নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে আগামী বছর থেকে শিক্ষাপদ্ধতিতে বড় একটি পরিবর্তন আসছে। তখন নবম শ্রেণিতে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষার মতো বিভাগ বিভাজন থাকবে না। সব শিক্ষার্থীকেই মাধ্যমিক পর্যন্ত অভিন্ন বিষয় পড়তে হবে। বিভাগ বিভাজন হবে উচ্চমাধ্যমিকে গিয়ে। এ বছর পর্যন্ত নবম শ্রেণিতে গিয়ে ঠিক হয়েছে কারা বিজ্ঞানে, মানবিকে বা ব্যবসায় শিক্ষায় পড়বে।

    হাতে-কলমে শিক্ষায় জোর, লিখতেও হচ্ছে
    নতুন শিক্ষাক্রমে প্রথাগত পরীক্ষা কমে যাচ্ছে। জিপিএর পরিবর্তে ফলাফল হবে তিন স্তরে। এর মধ্যে প্রথম স্তরকে বলা হবে পারদর্শিতার প্রারম্ভিক স্তর। দ্বিতীয় স্তরকে বলা হবে অন্তর্বর্তী বা মাধ্যমিক স্তর। আর সর্বশেষ, অর্থাৎ সবচেয়ে ভালো স্তরটিকে বলা হবে পারদর্শী স্তর। ষাণ্মাসিক মূল্যায়ন কার্যক্রমে তিন ধরনের চিহ্ন দিয়ে এগুলোকে চিহ্নিত করা হচ্ছে।

    সেগুনবাগিচা হাইস্কুলে গেলে একজন শিক্ষক জানালেন, মূল্যায়ন কার্যক্রমে অংশ নিলেই বর্গাকৃতির চিহ্ন দিয়ে চিহ্নিত করা হচ্ছে। আর বৃত্ত দিয়ে বোঝানো হচ্ছে একজন শিক্ষার্থী শিখেছে। আর ত্রিভুজ দিয়ে বোঝানো হচ্ছে সর্বোচ্চ ভালো, মানে ওই শিক্ষার্থীরা সব কাজে পারদর্শী।

    খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সামষ্টিক এই মূল্যায়ন শুধু কাগজ-কলমনির্ভর পরীক্ষা হচ্ছে না। অ্যাসাইনমেন্ট, উপস্থাপন, যোগাযোগ, হাতে-কলমের কাজ ইত্যাদি বহুমুখী পদ্ধতি ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হচ্ছে।

    তেমনটাই দেখা গেল সেগুনবাগিচা হাইস্কুলে। ‘জীবন ও জীবিকা’ বিষয়ে মূল্যায়নে ঝাড়ু হাতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজে অংশ নিয়েছিল ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী রাফায়েত দেওয়ান। সে জানাল, নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে এই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজে অংশ নিয়েছে। এর মাধ্যমে তাঁর যে অভিজ্ঞতা হচ্ছে, সেটি ভবিষ্যতেও কাজে দেবে। এমন ব্যবস্থায় সে খুশি। রায়হান হোসেন নামের আরেক শিক্ষার্থীও তার ভালো লাগার কথা জানাল।

    ‘জীবন-জীবিকা’ বিষয়ের শিক্ষক জিশান আহমেদ। তিনি জানালেন, শুধু পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজই নয়, এসব কাজের ওপর শিক্ষার্থীদের ১০০ থেকে ১৫০ শব্দের অভিজ্ঞতাও লিখতে হচ্ছে, যেটি মূল্যায়নের অংশ।

    সেদিনই (গত রোববার) দোতলার একটি বড় কক্ষে শিক্ষার্থীদের এই অভিজ্ঞতা লিখতে হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীরা বাড়িতে পূর্বনির্ধারিত যেসব কাজ (পারিবারিক কাজ) করেছিল, সেগুলোরও ছবি তুলে বড় কাগজের ওপর লাগিয়ে শিক্ষককে দেখাতে হয়েছে। যেমন মো. তৌহিদ নামের এক শিক্ষার্থী বাড়িতে বিছানা ও ঘর ঝাড়ু দেওয়া, থালা ধোয়ার কাজের ছবি তুলে সেগুলো কাগজের ওপর লাগিয়ে নিয়ে জমা দিয়েছে।

    নতুন শিক্ষাক্রমে মূল্যায়ন কার্যক্রমে পরিবারেরও অংশ রয়েছে। এগুলো মূলত তারই উদাহরণ। এ ছাড়া সমাজ সম্পর্কেও জানতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের।

    নতুন মূল্যায়নে চ্যালেঞ্জও আছে
    নতুন শিক্ষাক্রমে মূল্যায়নের ক্ষেত্রে শিক্ষকদের ভূমিকাটিই বড়। কিন্তু বর্তমানে শিক্ষকদের বড় অংশই কোচিং-প্রাইভেটের দিকে ঝোঁক আছেন। কোচিং-প্রাইভেট বহাল রেখে সঠিকভাবে মূল্যায়ন কঠিন হবে। এ ছাড়া এখন পর্যন্ত শিক্ষকদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণেরও ঘাটতি আছে। ধারাবাহিক মূল্যায়নের জন্য শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের রেকর্ড সংরক্ষণ করা অপরিহার্য। সারা দেশের সব বিদ্যালয় এ ক্ষেত্রে কতটা দক্ষ, সে বিষয়ে প্রশ্ন আছে।

    এ ছাড়া নতুন শিক্ষাক্রমে উপকরণের বেশি প্রয়োজন হচ্ছে। এতে খরচও বেশি হবে। এ বিষয়ে সরকারকে বাড়তি নজর দিতে হবে। যেমন গত রোববার সেগুনবাগিচা হাইস্কুলে ডিজিটাল প্রযুক্তি বিষয়ের মূল্যায়ন কার্যক্রমে একটি ল্যাপটপে কয়েকজন শিক্ষার্থী সুযোগ পেয়েছিল। এ জন্য বিকল্প হিসেবে অনেকেই পোস্টারে কাজটি করেছে। যা ডিজিটাল প্রযুক্তির ধারণার সঙ্গে কিছুটা বেমানান।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঢাকার একটি বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক জানালেন, তাঁর অভিজ্ঞতা হলো এখনো ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী নতুন ব্যবস্থায় অভ্যস্ত হয়নি।

    তাই এ বিষয়ে জোর দিতে হবে। এ ছাড়া নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষা বিভাগের মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের নজরদারি কার্যক্রম জোরদার করা দরকার, বর্তমানে এর ঘাটতি আছে।

    জানতে চাইলে জাতীয় শিক্ষাক্রম উন্নয়ন ও পরিমার্জন কোর কমিটির সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইআর) অধ্যাপক এম তারিক আহসান বলেন, ষাণ্মাসিক মূল্যায়নে যে চ্যালেঞ্জগুলো আসছে, সেগুলো সমাধানের উদ্যোগ নিতে হবে। শিক্ষকেরা পরস্পরের সঙ্গে মতবিনিময় করেও কিছু বিষয়ে সমাধান করতে পারবেন। আর এবার অনেকেই অতি উৎসাহী হয়ে বেশি উপকরণ ব্যবহার করেছে, যা আসলে প্রয়োজন নেই। আর সার্বিক নজরদারি কার্যক্রমও শক্তিশালী করতে হবে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    জিপিএর তিন পরিবর্তে ফলাফল শিক্ষা স্তরে হবে
    Related Posts
    স্কলারশিপ এসে রিকমেন্ডেশন লেটার

    স্কলারশিপ এসে রিকমেন্ডেশন লেটার: প্রয়োজনীয় টিপস!

    July 30, 2025
    সাইকোমেট্রিক টেস্ট প্র্যাকটিসে দক্ষতা বাড়ান সহজে

    সাইকোমেট্রিক টেস্ট প্র্যাকটিসে দক্ষতা বাড়ান সহজে

    July 30, 2025
    উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তির আবেদন

    উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তির আবেদন শুরু আজ

    July 30, 2025
    সর্বশেষ খবর
    শিক্ষিকা মাহরিন চৌধুরীর

    শিক্ষিকা মাহরিন চৌধুরীর কবর জিয়ারত করলেন বিএনপি নেতারা

    ওয়েব সিরিজ

    নির্লজ্জের চূড়ান্ত সীমা পৌছাল এই ওয়েব সিরিজ, ভুলেও বাচ্চাদের সামনে দেখবেন না

    vivo X Fold5

    vivo X Fold5 Launch: Snapdragon 8 Gen 3, 6000mAh Battery, ₹159K Price

    Rain

    সন্ধ্যার মধ্যে যেসব অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির শঙ্কা

    Sony Bravia XR A80L

    Sony Bravia XR A80L: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    Tsunami Reaches Hawaii and California After Russia Earthquake Triggers Pacific-Wide Alerts

    Huawei Watch GT 4

    Huawei Watch GT 4: Price in Bangladesh & India with Full Specifications

    YouTube age estimation

    YouTube’s AI Age Detection Restricts Under-18 Accounts August 13

    iOS 26 Public Beta

    iOS 26 Public Beta: Performance and Stability on iPhone Tested

    Amazon Great Freedom Festival Sale 2025

    iPhone 15, 16 Deals at Amazon Freedom Festival Sale from July 31

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.