Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home জিয়া পরিবার ‘খুনি পরিবার’, বাংলাদেশে তাদের রাজত্ব আর চলবে না
    জাতীয় স্লাইডার

    জিয়া পরিবার ‘খুনি পরিবার’, বাংলাদেশে তাদের রাজত্ব আর চলবে না

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কAugust 21, 20237 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: ’৭৫ এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ হত্যা এবং ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সন্ত্রাস বিরোধী শান্তি সমাবেশে গ্রেনেড হামলা চালিয়ে মানুষ হত্যায় জড়িত থাকায় জিয়া পরিবারকে ‘খুনী পরিবার’ আখ্যায়িত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘এদেশে খুনীদের রাজত্ব আর চলবে না।’

    তিনি বলেন, ‘জিয়া পরিবার মানে হচ্ছে খুনি পরিবার। এই বাংলাদেশে খুনীদের রাজত্ব আর চলবেনা।’

    শেখ হাসিনা আজ ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ১৯তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির ভাষণে এই মন্তব্য করেন।

    পাশাপাশি গ্রেনেড হামলা মামলার রায় দ্রুত কার্যকরেরও দাবি জানান তিনি।

    রাজধানীর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সমানে যেখানে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলা চালিয়ে তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা এবং বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার প্রচেষ্টা চালানো হয় সেখানেই সে দিনের স্মরণে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এই আলোচনা সভার আয়োজন করে।

    সে দিনের হামলায় শেখ হাসিনা প্রাণে বেঁচে গেলেও তাঁর শ্রবনেন্দ্রিয় মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। নেতা-কর্মীদের মানব ঢাল প্রাণে বাঁচায় তাঁকে। কিন্তু নারী নেত্রী আইভি রহমানসহ আওয়ামী লীগের ২২ নেতা-কর্মী নিহত এবং প্রায় এক হাজার জন আহত হন। যার মধ্যে ৫ শতাধিক গুরুতর আহত হন।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, এদেশে মানবাধিকার লংঘন বারবার হয়েছে, যার মুল হোতাই হচ্ছে জিয়াউর রহমান। আর খালেদা জিয়া তারেক রহমানসহ তাদের দোসর জামায়াতে ইসলামী এবং ’৭১ এর যুদ্ধাপরাধীরা এখনও তারা সে কাজই করে যাচ্ছে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর থেকে মানবাধিকার সংরক্ষণ করেছে। মানুষ ন্যায় বিচার পায়, কেউ অপরাধ করলে তার বিচার হচ্ছে।

    তিনি বলেন, এই বাংলাদেশে খুনীদের রাজত্ব আর চলবে না। আর জিয়া পরিবার মানে হচ্ছে খুনি পরিবার। যারা এখনও শরীরে গ্রেনেডের স্পিøন্টার বয়ে নিয়ে বেদনাময় জীবন যাপন করছেন তাদেরকে তিনি বাংলাদেশের মানুষের কাছে গিয়ে জিয়া পরিবারের এই অপকর্ম তুলে ধরতে বলেন, যে কীভাবে এরা তাদের জীবনকে ধ্বংস করেছে। কীভাবে দেশে লুটপাট করেছে, কীভাবে দেশের স্বাধীনতার চেতনাকে ধ্বংস করেছে। কীভাবে এদেশের মানুষের মুখের অন্ন কেড়ে নিয়ে তাদের ক্ষুধার্ত রেখে আর্থ-সামাজিক উন্নতি হতে দেয়নি। অথচ নিজেরা অর্থ সম্পদের মালিক হয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই অন্যায় অবিচার আল্লাহ তা’আলাও সহ্য করবেন না। তারা চেষ্টা করেছে হত্যা করতে কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ বার বার ভোট দিয়ে আমাদেরকে নির্বাচিত করেছে। ঐ ছোট্ট রাসেলকে পর্যন্ত হত্যা করেছিল তারা এবং তাদের চেষ্টা ছিল বঙ্গবন্ধুর রক্তের কেউ যেন আর ক্ষমতায় আসতে না পারে। কিন্তু ‘আল্লাহর মার দুনিয়ার মার’-এটাই সত্যি কথা। আল্লাহ আমাকে বার বার রক্ষা করে সুযোগ দিয়েছেন এদেশের মানুষের সেবা করার। তাই ঐ তৃণমুল পর্যায়ের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনেও আওয়ামী লীগ সরকার কাজ করে যাচ্ছে।

    সরকার প্রধান বলেন, জিয়াউর রহমান ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স জারির মাধ্যমে জাতির পিতাকে পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ হত্যার পরও নিহতের স্বজনদের বিচার চাওয়ার কোন অধিকার ছিলনা, কোন মামলা পর্যন্ত করা যায়নি। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে বিচারের পথ রুদ্ধ করে দিয়েছিল। সে দিনের ভুক্তভোগী আজকের প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন তোলেন, তাহলে তাদের মানবাধিকার কোথায় ছিল ?

    তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা দেখি মাঝে মাঝে বাংলাদেশে মানবাধিকারের কথা বলে, তাদের কাছে আমার প্রশ্ন, কাদের শেখানো বুলি তারা বলেন?

    জাতির পিতা হত্যাকান্ডের বিচার পেতে তাদের দীর্ঘ ৩৩টি বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

    শেখ হাসিনা বলেন, ২১ আগস্ট প্রকাশ্য দিবালোকে গ্রেনেড হামলা করে আইভি রহমান সহ আমাদের যেসব নেতা-কর্মীকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে তার বিচার ও বিচারের রায় হয়েছে। এই রায় দ্রুত কার্যকর করা উচিত।

    সভায় আরো বক্তৃতা করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

    আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ সভা সঞ্চালনা করেন।

    এরআগে প্রধানমন্ত্রী ২১ আগষ্ট শহীদদের স্মরণে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রিয় কার্যালয়ের সামনে নির্মিত শহীদ বেদিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। তিনি আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে পরে দলের পক্ষ থেকেও আরেকবার সেখানে শ্রদ্ধাঞ্জলী অর্পণ করেন। এরপরই সেদিনে নিহতের স্বজন এবং আহতদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন প্রধানমন্ত্রী।

    ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় অভিযুক্তদের কিছু কারাগারে থাকলেও মূল হোতা তারেক রহমানের প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বলেন, এর মূল হোতাতো বাইরে (বিদেশে পলাতক)। সে তো মুচলেখা দিয়ে বাইরে চলে গেছে (তত্বাবধায়ক সরকারের সময় আর রাজনীতি করবেনা মর্মে)।

    তিনি তারেক রহমানের সততার প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে বলেন তার সাহস থাকলে আসে না কেন বাংলাদেশে। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ করে দিয়েছি তার সুযোগ নিয়ে (ইউটিউব/সোশাল মিডিয়ায়) লম্বা লম্বা কথা বলে। আর কত হাজার হাজার কোটি টাকা চুরি করে নিয়ে গেছে সেই টাকা খরচ করে। সাহস থাকে তো বাংলাদেশে আসুক, বাংলাদেশের মানুষ ঐ খুনীকে ছাড়বে না, ওদেরকে ছাড়বে না।

    তিনি এ সময় ’৭৫ এ জাতির পিতাকে হত্যা এবং এরপর জয় বাংলা শ্লোগান এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে মুছে ফেলার ব্যর্থ প্রচেষ্টার প্রসঙ্গ টেনে বলেন, ওরা কিছু লোক দেখে লম্ফঝম্ফ করে কিন্তু বাংলাদেশের মানুষকে চেনে নাই।

    ঘরে ঘরে বিদ্যুতের সেবা পৌঁছে দেয়া, কর্মসংস্থান, গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত ব্রডব্যান্ড ও ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে দেয়াসহ দেশের সার্বিক অবকাঠামো উন্নয়নের খন্ড চিত্র তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার জনগণের কল্যাণেই কাজ করে যাচ্ছে। কারণ আওয়ামী লীগ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনেই কাজ করে এবং জাতির পিতা এদেশ স্বাধীন করে গেছেন।

    তিনি বলেন, ‘শুধু এটুকুই চাই এদেশের মানুষ সজাগ থাকবে। ঐ খুনীদের হাতে যেন এদেশের মানুষকে আর নিগৃহীত হতে না হয়। আর অগ্নিসন্ত্রাস ও জুলুমবাজি করে যেন এদেশের মানুষকে হত্যা করতে না পারে, এদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে না পারে সেটাই আজকের দিনে আমাদের প্রতিজ্ঞা।’
    ‘আল্লাহ যখন বাঁচিয়েই রেখেছেন, বার বার মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করেছেন তাই যতক্ষণ বেঁচে আছি এদেশের মানুষের সেবা করে তাদেরকে উন্নত জীবন দিয়ে যাব,’ যোগ করেন তিনি।

    শেখ হাসিনা বলেন, এই বাংলাদেশ আজকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে, বিশে^ মর্যাদা পেয়েছে। এই মর্যাদা নিয়েই বাংলাদেশ এগিযে যাবে এবং সেভাবেই বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। ঐ খুনী, দুস্কৃতিকারি, চোর, অস্ত্র চোরাকারবারি, মানিলন্ডারিং, ঘুষখোর আর বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে না পারে। তাদের প্রতি ঘৃণা বাংলাদেশের জনগণের। আমি চাই দেশের প্রত্যেকটা মানুষ তাদের ঘৃণা জানাক, সেটাই আমি আজ বলবো।

    তিনি বলেন, যে গ্রেনেড যুদ্ধে ব্যবহার হয়, সেই আর্জেস গ্রেনেড মারা হয়েছে আওয়ামী লীগের ওপর। তাও একটার পর একটা। তারপর গুলি। সেদিন আহত এক নারী কর্মীকে তার স্বামী ভ্যানে তুলে নিতে চান, কিন্তু এক পুলিশ সদস্য তাকে লাথি মেরে ফেলে দেয়। পুলিশতো নাগরিকদের জন্য হয়। কিন্তু তাদের আচরণ দেখে তখনই সন্দেহ হয়। তারা উল্টো উদ্ধারে এগিয়ে আসা জনগণের ওপর লাঠিচার্জ করে ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেদিনকার সব আলামত নষ্ট করা হয়েছে। কোনো আলামত রাখতে দেয়নি। একজন সেনা অফিসার আলামত রাখতে চেষ্টা করলেও তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়। একজন ডিজিএফআই কর্মকর্তা ফোন করে হেড কোয়ার্টারে এখানকার অবস্থা জানালে তাকে সরে যেতে বলা হয়। সিটি কর্পোরেশন থেকে পানির গাড়ি এনে সঙ্গে সঙ্গে আলামত ধুয়ে মুছে নিঃশেষ করা হয়।

    সরকার প্রধান বলেন, তখন তো খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী, তার কি ভূমিকা ছিল? আহতদের চিকিৎসায়ও বাধা দেয়া হয়েছে। এতে প্রমাণ হয় এই হামলার সঙ্গে খালেদা তারেক গং জড়িত।এতে কোন সন্দেহ নেই। মামলার তদন্তেও বেরিয়েছে। ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধু হত্যাকা-ে জিয়াউর রহমান জড়িত। খুনিদের জবানবন্দিতে ফুটে উঠেছে। আর ২১ আগস্টে খালেদা-তারেক জড়িত, এটাও প্রমাণ হয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জামায়াত ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে এত অর্থ কামায় যে এফবিআই অফিসার হায়ার করে জয়কে (সজীব ওয়াজেদ) অপহরণ করার জন্য। আমরা তো বুঝিনি। পরে মার্কিন সরকার দুর্নীতির অভিযোগে ওই এফবিআই অফিসারের বিরুদ্ধে মামলা করলে তদন্তে সব ষড়যন্ত্র বেরিয়ে আসে। তদন্তে বেরিয়ে আসে শফিক রেহমান ও মাহমুদুর রহমানের নাম।

    তিনি বলেন, খুনের রাজনীতি বিএনপি ও খালেদা জিয়া করে, এটা তো মানুষের কাছে স্পষ্ট। কারণ তাদের হাতে রক্ত। আর এ দলের উত্থানই হয়েছে হত্যা ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতির জন্য।

    বাংলাদেশে আসার পর থেকেই তাঁর ওপর বার বার হামলা হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোটালিপাড়ায় সেই ৭৬ কেজি ও ৮৪ কেজি ওজনের বোমা পুঁতে রাখা হয়েছিল। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন জানেন- কেন বার বার তিনি মৃত্যুর হাত থেকে আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন।

    তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী তো দূরের কথা বিরোধী দলীয় নেতাও হতে পারবেন না।’ এটা খালেদা জিয়া কীভাবে বলেছিলেন? এই হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল, আর ধারণা করেছিল, আমি মারা যাব। খালেদা জিয়া আরও বলেছিলেন, ‘আওয়ামী লীগ একশ’ বছরেও ক্ষমতায় আসতে পারবে না।’

    ২০১৩, ১৪ ও ১৫ সালে বিএনপি-জামাতের অগ্নি সন্ত্রাস ও আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মানুষ হত্যাকে জনগণের বিরুদ্ধে তাদের যুদ্ধ ঘোষণা বলেও উল্লেখ করেন তিনি। –বাসস

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় আর খুনি চলবে জিয়া, তাদের না পরিবার বাংলাদেশে রাজত্ব স্লাইডার
    Related Posts
    E-Rickshaw

    রিকশাচালকদের প্রশিক্ষণে ল্যাপটপ ব্যবহারে ৬ কোটি টাকার প্রকল্প

    August 4, 2025
    Train

    ছাত্র-জনতাকে ঢাকায় আনতে আট জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

    August 4, 2025
    AG

    শেখ হাসিনা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মিথ্যাবাদী: অ্যাটর্নি জেনারেল

    August 4, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Rajosso Bhaban

    অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক, ছাড় পাবেন যারা

    oldest frozen embryo

    Record-Breaking Birth: World’s Oldest Frozen Embryo Results in Healthy Baby Boy

    Shine Episode 2

    Shine Episode 2 Release: Date, Time, Preview & English Sub Streaming Guide

    Jinx Chapter 74

    Jinx Chapter 74 Release Date Confirmed for August 12 with Global Time Zones

    taushree

    ‘চকোলেট’ সিনেমার শুটিং ঘিরে বিস্ফোরক অভিযোগ তনুশ্রীর

    Brazil Protests

    Brazil Protests Deepen Divide: Bolsonaro Supporters Rally as Lula Pushes Party Renewal

    Brazil

    Brazil’s Inflation Data Headlines Critical August 4-8 Economic Calendar

    Brake Light Trick May Dramatically Reduce Car Crashes
(Note: 54 characters—concise, keyword-rich ("Brake Light," "Car Crashes"), factual yet intriguing. Mirrors example structures like "Crashes Could Be Cut..." while optimizing for Google Discover engagement. Avoids sensationalism/clickbait per guidelines.)

    Front Brake Lights Could Slash Car Crashes By 17%, Study Finds

    E-Rickshaw

    রিকশাচালকদের প্রশিক্ষণে ল্যাপটপ ব্যবহারে ৬ কোটি টাকার প্রকল্প

    2028 presidential election candidates

    2028 Presidential Election Candidates: Kamala Harris, Gavin Newsom, and the Democrats’ High-Stakes Pre-Primary Battle

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.