Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home জৈবসার যেভাবে তৈরি হয়
    অর্থনীতি-ব্যবসা কৃষি জাতীয়

    জৈবসার যেভাবে তৈরি হয়

    protikNovember 1, 2019Updated:November 1, 20197 Mins Read
    Advertisement

    plant with roots
    cross section view of a plant with its roots
    জুমবাংলা ডেস্ক : জৈবসার মাটির উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধি করে। ফলে ফসল উৎপাদন হয় কাক্সিক্ষত পর্যায়ে। পরিবেশের পক্ষে উপকারী এ সার নিয়ে আজকের আয়োজন

    আদিম যুগে যে সনাতন পদ্ধতিতে চাষ করা হতো, তা সম্পূর্ণ জৈব উপাদাননির্ভর ছিল। বর্তমানে অতিরিক্ত রাসায়নিক ব্যবহারের ফলে মাটির উর্বরতা ও উৎপাদনশীলতা ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে। ফলে রোগ ও পোকার আক্রমণ যেমন বাড়ছে, তেমনই ফসল তার নিজস্ব স্বাদ-গন্ধ হারাচ্ছে। তাই জৈব কৃষির লক্ষ্য হলো মাটির জৈব পদার্থ বাড়ানো, উৎপাদিত ফসলের উৎকর্ষ ও খাদ্যগুণ ধরে রাখা। পাশাপাশি কৃষকের সম্পদের যথাযথ ব্যবহার ও কৃষি খরচ কমানো সম্ভব।

    সারের প্রকারভেদ ও প্রস্তুত প্রণালি খামারজাত সার

    কৃষি খামারে পশুপাখির মলমূত্র ও অন্যান্য বর্জ্য পদার্থ একসঙ্গে মিশিয়ে এবং পচিয়ে যে সার প্রস্তুত করা হয়Ñসেটাই খামারজাতের জৈবসার।

    প্রস্তুত প্রণালি: গোয়ালঘরের কাছাকাছি একটি উঁচু স্থানে তিন মিটার ী এক দশমিক পাঁচ মিটার ী এক মিটার আয়তনের গর্ত খুঁড়তে হবে। এরপর গর্তটিকে সমান চার ভাগে ভাগ করে দিতে হবে। সমান চার ভাগে ভাগ করে খামারের আবর্জনা ও পশুপাখির মলমূত্র ফেলতে হবে। মাঝে মাঝে গোমূত্র ও পানি ছিটিয়ে ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ আর্দ্রতা বজায় রাখতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় খামারজাত সার তৈরি করতে প্রায় তিন মাস লাগে। এ সারের সঙ্গে ৩০ থেকে ৪০ কিলোগ্রাম এসএসপি সার মেশালে সারের গুণ ও সংরক্ষণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

    কম্পোস্ট বা আবর্জনা সার

    বিভিন্ন ধরনের নরম ও সবুজ আগাছা, ফসলের অবশিষ্ট অংশ, গাছের ঝরা পাতা, তরিতরকারি, খড়কুটো, কচুরিপানা প্রভৃতি একসঙ্গে মিশিয়ে পচিয়ে যে ধূসর বর্ণের সার তৈরি হয়, তা-ই কম্পোস্ট সার। কম্পোস্ট সার তৈরির সময় সারের মান উন্নত করার জন্য সাধারণত এসএসপি সার মিশিয়ে দিতে হয়।

    কেঁচো সার

    একটি বড় কেঁচো তার শরীরের ওজনের সমপরিমাণ জৈব পদার্থ খেয়ে থাকে। কেঁচোর পৌষ্টিক নালির মধ্যে বসবাসকারী অসংখ্য ব্যাকটেরিয়া ও অ্যাকটিনোমাইসিটিস জৈব পদার্থকে দ্রুত ভেঙে উদ্ভিদের গ্রহণযোগ্য অবস্থায় নিয়ে আসে।

    প্রস্তুত প্রণালি: কেঁচোসার তৈরির জন্য ছায়াযুক্ত উঁচু স্থান প্রয়োজন। এজন্য প্রয়োজন সাধারণত দুই মিটার এক মিটার এক মিটার গভীর গর্ত। একে ভার্মিবেড বলে। গর্তের তলায় পাথরকুঁচি, ভাঙা ইটের টুকরো বা বালি বিছিয়ে দিতে হবে। এরপর ১৫ থেকে ২০ সেন্টিমিটার দোঁআশ মাটির আস্তরণ দিয়ে ১০০ থেকে ১৫০টির মতো কেঁচো ছেড়ে দেওয়া হয়। এর ওপর গোবর ছড়িয়ে তার ওপর শুকনো পাতা, ফসলের অবশিষ্ট অংশ, খড় প্রভৃতি দিয়ে গর্ত ভরাট করা হয়। ভার্মিবেডের ওপর পুরোনো চটের বস্তা চাপা দিয়ে প্রতিদিন মাঝেমধ্যে পানিও ছিটিয়ে দিতে হয়। ভার্মিবেডের সারের রঙ কালচে বাদামি হলে ছিটানো বন্ধ করতে হবে। কেঁচোসার তৈরি হতে প্রায় ছয় সপ্তাহ লাগে। সাধারণত এ ধরনের ভার্মিবেডে ১০ থেকে ৮০ হাজার কেঁচো দিয়ে মাসে ১০ কুইন্টাল কেঁচোসার তৈরি করা যেতে পারে।

    সবুজ সার

    জমিতে সবুজ সার ব্যবহারের ফলে জমির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়। এ সবুজ সার হিসেবে ধঞ্চে প্রধান। অনেক চাষি ধঞ্চের মাধ্যমে সবুজ সার তৈরি করে। যে জমিতে ফসল উৎপাদন করা হবে, সে জমিতেই ধঞ্চে চাষ করে সবুজ সার তৈরি করে নেওয়া যায়।

    প্রস্তুত প্রণালি: ধঞ্চে দ্রুত বর্ধনশীল উদ্ভিদ। পরিচর্যা ছাড়াই সব আবহাওয়ায় ভালো জন্মে। শুধু জমিতে দুই থেকে তিনবার চাষ করে নিলেই হয়। ধঞ্চে গাছ একটু বড় হলেই একটা চাষ দিয়ে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে। জমিতে পানি থাকলে গাছ ভালোভাবে মাটির সঙ্গে মিশে যায় ও দ্রুত পচে। তাই এ সময় একবার সেচ দেওয়া উত্তম। ধঞ্চে মাটির সঙ্গে মেশানোর ১০ থেকে ১৫ দিন পর আবারও একটা চাষ দিতে হবে। এ গাছ পচতে ২০ থেকে ২৫ দিন লাগে।

    খাদ্য উপাদান সরবরাহ করে

    জৈবসার মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি ছাড়াও মাটির গুণগত মান বজায় রাখে। মাটির ভৌত, রাসায়নিক ও জৈবিক ধর্মাবলির ওপর প্রভাব বিস্তার করে। এ সার ব্যবহারের ফলে কৃষিতে উল্লেখযোগ্যভাবে উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। জৈবসারের বিভিন্ন উপকারিতা দেখে নিতে পারেন:

    # জৈবসার জমিতে নাইট্রোজেন, ফসফরাস ও সালফার সরবরাহ করে। মাটির এ তিনটি গুণের প্রধান উৎস জৈবসার। এ সার মাটিতে অন্যান্য খাদ্যোৎপাদনও সরবরাহ করে

    # মাটিতে নিয়মিত জৈবসার ব্যবহার করার ফলে মাটির বাফার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং রাসায়নিক সার ব্যবহার করার ফলে তাৎক্ষণিক অম্লমানের যে পরিবর্তন হয়Ñতা রোধ হয়। এভাবে মাটির অম্লত্ব নিয়ন্ত্রণ করে উদ্ভিদের উপযুক্ত পুষ্টির নিশ্চয়তা দেয়

    # এ সার ব্যবহারে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। এমনকি মাটিতে কোনো বিষাক্ততাও সৃষ্টি করে না। বরং অনবরত রাসায়নিক সার ব্যবহার করার ফলে মাটি বিষাক্ত হয়। এ সময় জমিতে জৈবসার ব্যবহার করলে তা দূরীভূত হয়

    # সারটি জমিতে ব্যবহার করলে রাসায়নিক সার ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা অনেকটা কমে যায়। জৈবসার পরিবেশ সংরক্ষণে সহায়তা করে

    # যেসব জমিতে জলাবদ্ধতা দেখা যায়, সেসব জমিতে জৈবসার ব্যবহার করলে জলাবদ্ধতা অনেকটা কমে যায়

    # এ সার ভূমিক্ষয় রোধ করে

    # জমিতে ব্যবহার করার পর মাটিতে দীর্ঘদিন এ সারের প্রভাব থাকে। এছাড়া মাটির উর্বরতা রক্ষা করে

    # জৈবসার ব্যবহারের ফলে জমিতে ফসলের ফলন বৃদ্ধি পায়। পাশাপাশি গুণগত মানও বাড়ায়

    # এটি মাটির তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক

    # জৈবসার মাটির পানি ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ফলে জমিতে বেশি সেচের প্রয়োজন হয় না

    # এ সার ব্যবহৃত মাটিতে বায়ু চলাচলের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় বলে গাছের শিকড়ের শ্বসন ক্রিয়ার কোনো অসুবিধা হয় না

    # সারটি মাটির দলা বন্ধনে সহায়তা করার মাধ্যমে মাটির গঠনকে উন্নত করে

    # এ সার ব্যবহারের ফলে মাটির ক্যাটায়ন বিনিময় ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়

    # লবণাক্ত মাটিতে জৈবসার ব্যবহার করলে মাটির লবণাক্ততা কমে যায়। অনেক দেশে লবণাক্ত মৃত্তিকা সংশোধনের কাজে জৈবসার ব্যবহার করা হয়

    # জৈবসার বিয়োজনের ফলে জৈব এসিড নির্গত হয় ও মাটির ক্ষারত্ব কমে যায়

    সংরক্ষণ পদ্ধতি

    জৈবসার সঠিকভাবে পচানো ও সংরক্ষণের ওপর এর গুণাগুণ নির্ভর করে। জৈবসার সংরক্ষণের জন্য যে বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখতে হবে, তা হলো স্থানীয় বৃষ্টির অবস্থা, পানির স্তর, আবর্জনার ধরন, সার তৈরির স্থান, শ্রমিকের প্রাপ্যতা, অর্থনৈতিক অবস্থা প্রভৃতি। এ কয়েকটি বিষয় ঠিক রাখতে পারলে জৈবসারের গুণ বজায় রাখা সম্ভব।

    পদ্ধতি

    # সূর্যের আলো ও বৃষ্টির পানি থেকে রক্ষার জন্য জৈবসার তৈরি করতে যেখানে গর্ত করা হবে, সেখানে চালা বা ছাউনির ব্যবস্থা করতে হবে। চালা বা ছাউনির ব্যবস্থা করা সম্ভব না হলে বড় গাছের নিচেও এ সার তৈরি করা যেতে পারে। গাছের ছায়া রোদ-বৃষ্টি থেকে সারকে কিছুটা রক্ষা করে এবং যে তাপ থাকে, তা পচনক্রিয়ার জন্য সহায়ক হয়

    # সার তৈরির গর্ত বা গাদার জন্য একটু উঁচু স্থান নির্বাচন করা প্রয়োজন। সমতল স্থানে গাদা বা গর্ত করলে বৃষ্টির পানি সহজে প্রবেশ করে। তবে গর্তে যাতে পানি প্রবেশ করতে না পারে, সেজন্য গর্তের চারপাশ সামান্য উঁচু করে বাঁধ বা আইলের মতো তৈরি করে নিতে হবে

    # জৈবসার তৈরি হওয়ার পর নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে। গর্তে পরিমিত রস আছে, না কি খুব বেশি বা খুব কমÑতা পরীক্ষা করতে হবে। পরীক্ষা করার জন্য গাদার ভেতর একটি শক্ত কাঠি ঢুকিয়ে তা বুঝতে হবে। কম-বেশি হলে সারের গুণাগুণ নষ্ট হতে থাকবে

    # যদি গাদায় অতিরিক্ত রস থাকে, তাহলে শক্ত কাঠি দিয়ে গাদার ওপর কয়েকটি ছিদ্র করে দু-তিন দিনের জন্য রেখে দিন। এ ছিদ্র দিয়ে বায়ু প্রবেশ করলে অতিরিক্ত রস শুকিয়ে যাবে। এরপর মাটির প্রলেপ দিয়ে ছিদ্রগুলো বন্ধ করে দিতে হবে

    # যদি গাদা অতিরিক্ত শুকনো থাকে বা রস খুবই কম থাকে, তাহলে একইভাবে ছিদ্র করে

    # ছিদ্রের মধ্য দিয়ে পানি বা গবাদিপশুর মূত্র ঢেলে কাদা মাটির প্রলেপ দিয়ে ছিদ্রগুলো বন্ধ করে দিতে হবে

    # জৈবসারে গন্ধ থাকলে বা মশামাছি থাকলে সারের গন্ধ কমানো বা মাছি দমনের জন্য সারের সঙ্গে পানিযুক্ত চুন, চুনাপাথর ও বোরাক্স যোগ করতে হবে।

    জমিতে ব্যবহারের নিয়ম

    আবাদি ফসলে জৈবসারের তুলনায় রাসায়নিক সারের ব্যবহার বেশি হয়। অথচ রাসায়নিক সার ফলন বাড়ালেও ধীরে ধীরে মাটির গুণাগুণ নষ্ট করে দেয়। এছাড়া মানবদেহের পাশাপাশি প্রাণিবৈচিত্র্য ও পরিবেশেরও ক্ষতি করে। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য জৈবসারের ব্যবহার বাড়ানো উচিত। তাহলে এসব নেতিবাচক প্রভাব দূর করা সম্ভব হবে। কৃষি অর্থনীতিতে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। অন্য সারের মতো কয়েকটি পদ্ধতি অনুসরণ করে জৈবসার ব্যবহার করতে হয়।

    # নানা ধরনের জৈবসার রয়েছে। তাই একেক সময় একেকভাবে জমিতে ব্যবহার করতে হয়। যেমন, জমিতে চাষ দেওয়ার আগে সবুজ সার হিসেবে ধঞ্চে ব্যবহার করা হয় প্রথম দিকে। অর্থাৎ, যে জমিতে ব্যবহার করা হবে, সেই জমিতে ধঞ্চে উৎপাদন করে সেখানেই চাষ দিয়ে মাটির সঙ্গে মেশাতে হবে। সবুজ সার ব্যবহারের ফলে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়

    # চাষ হয়ে গেলে গাদায় তৈরি করে রাখা জৈবসার জমিতে ছিটিয়ে আরও একবার চাষ দিতে হবে। জৈবসার দেওয়ার সাত থেকে ১০ দিন পর জমিতে ফসল উৎপাদনের কাজ শুরু করতে হবে

    # ফসল উৎপাদনের পর সেচের সঙ্গে জৈবসারও ব্যবহার করতে হবে। তবে এ সময় জৈবসারের পরিমাণ কম রাখা উত্তম

    # সেচের পানি শুকিয়ে যাওয়ার পর গাছের গোড়া (যেমন মরিচ, টমেটো, বেগুন প্রভৃতি গাছে) হাত দিয়ে গোলাকার করে নিয়ে সেখানে জৈবসার মিশিয়ে আবার সমান করে দিতে হবে

    # গাছ কিছুটা বড় হলে জৈবসারের সঙ্গে গুটি ইউরিয়া সার মিশিয়ে পুরো জমিতে হাত দিয়ে ছিটিয়ে দিতে হবে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় অর্থনীতি-ব্যবসা কৃষি জৈবসার তৈরি যেভাবে হয়,
    Related Posts
    এমপিওভুক্ত শিক্ষক

    লাঠিচার্জ-টিয়ারশেলেও অনড় এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা, শহীদ মিনারে রাতযাপন

    October 13, 2025
    Army

    অভিযুক্তদের বিচার সামরিক নাকি আইসিটি আইনে হবে—ব্যাখ্যা চাইবে সেনাবাহিনী

    October 13, 2025
    তাপমাত্রা - আবহাওয়া অফিস

    তাপমাত্রা নিয়ে দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অফিস

    October 12, 2025
    সর্বশেষ খবর
    আরাত্তাই

    হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিচ্ছে ভারতীয় অ্যাপ ‘আরাত্তাই’

    Fred Warner injury update

    Fred Warner Injury Update: 49ers Star Out for Season After Dislocated Ankle vs. Buccaneers

    এমপিওভুক্ত শিক্ষক

    লাঠিচার্জ-টিয়ারশেলেও অনড় এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা, শহীদ মিনারে রাতযাপন

    মুহাম্মদ (সা.)

    মুহাম্মদ (সা.)-এর রাজনৈতিক দর্শন ও রাষ্ট্র পরিচালনার নীতি

    wordle hint

    Wordle Hints for Today (Oct. 13, 2025): Puzzle #1577 Answer and Clues

    meet Joe Flacco's wife

    Meet Joe Flacco’s Wife: All About Dana Flacco and Their Life Together

    What Is Taylor Swift Announcing on GMA

    What Is Taylor Swift Announcing on ‘GMA’? Everything We Know So Far

    Columbus Day

    What’s Open or Closed on Columbus Day 2025 in the USA

    are schools closed on Columbus Day

    Are Schools Closed on Columbus Day? What to Know About Indigenous Peoples’ Day 2025

    Canadian Snowbirds

    Video: Canadian Snowbirds Steal the Show at San Francisco Fleet Week 2025 Amid U.S. Shutdown

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.