Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home টানা আন্দোলন করবেন সরকারি কর্মচারীরা, না মানলে কর্মবিরতি
Bangladesh breaking news জাতীয়

টানা আন্দোলন করবেন সরকারি কর্মচারীরা, না মানলে কর্মবিরতি

Tarek HasanFebruary 8, 20253 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক : ৭ দফা দাবিতে টানা আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন ১১তম থেকে ২০তম গ্রেডের সরকারি কর্মচারীরা। ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তাদের দাবি মানা না হলে ১ মার্চ থেকে সারা দেশে কর্মবিরতি পালন করবেন বলে জানিয়েছেন তারা।

job govt

গতকাল শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সরকারি কর্মচারী দাবি আদায় ঐক্য পরিষদের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এর আগে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সরকারি কর্মচারী দাবি আদায় ঐক্য পরিষদের ব্যানারে আয়োজিত মহাসমাবেশ থেকেও এ কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হয়।

সমাবেশ থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব দাবি-দাওয়া মেনে নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। অন্যথায় সারাদেশের সব অফিসে কর্মবিরতিসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।

ঘোষিত কর্মসূচিগুলো হলো-

আগামী ১৬-২২ ফেব্রুয়ারি সপ্তাহব্যাপী সারা দেশে সরকারি অফিসসমূহে দাবি সংবলিত ব্যানার সাঁটানো, লিফলেট বিতরণ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যমে যোগাযোগের মাধ্যমে দাবির স্বপক্ষে জনমত গঠন।

আগামী ২৩-২৮ ফেব্রুয়ারি সব অফিস প্রধান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), জেলা প্রশাসক (ডিসি), বিভাগীয় কমিশনার ও সচিবালয়ে কর্মসূচির বিষয়ে অবহিত করে স্মারকলিপি প্রদান করা।

এসব কর্মসূচির পরও দাবি বাস্তবায়ন না হলে ১ মার্চ স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত থেকে কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দেওয়া হবে।

কর্মচারীদের সাত দফা দাবিগুলো হলো-

১. বৈষম্যমুক্ত নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পে-কমিশন গঠন ও পে-স্কেল ব্যস্তবায়নের পূর্ব পর্যন্ত অন্তর্বর্তী কালের জন্য ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা (১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য) জানুয়ারি ২০২৫ থেকে কার্যকর করতে হবে।

২. যেসব কর্মচারী মূল বেতনের শেষ ধাপে উন্নীত হয়েছেন, তাদের বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি নিয়মিত করতে হবে। বেতন স্কেলের বৈষম্য নিরসনের জন্য ১০ ধাপে বেতন স্কেলে নির্ধারণসহ পে-কমিশনে কর্মচারী প্রতিনিধি রাখতে হবে।

৩. সচিবালয়ের মতো সব সরকারি, আধাসরকারি দপ্তর, অধিদপ্তর, পরিদপ্তর ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের সমপদগুলোর পদবি ও গ্রেড পরিবর্তন করতে হবে। এক ও অভিন্ন নিয়োগবিধি প্রণয়ন করে কর্মচারীদের মধ্যে সৃষ্ট বৈষম্য দূর করতে হবে।

৪. ২০১৫ সালে পে-স্কেলের গেজেটে প্রত্যাহার করা তিনটি টাইম স্কেল, সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহাল ও সব স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে গ্র্যাচুইটির পাশাপাশি পেনশন প্রবর্তনসহ বিদ্যমান গ্র্যাচুইটি/আনুতোষিকের হার ৯০ শতাংশের স্থলে শতভাগ নির্ধারণ ও পেনশন গ্র্যাচুইটি এক টাকার সমান ৫০০ টাকা নির্ধারণ করতে হবে।

৫. বাজারমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি ও জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি এবং মুল্যস্ফীতি বৃদ্ধির বিষয় বিবেচনা করে প্রদেয় সব ভাতাদি পুনর্নির্ধারণ, ১১-২০ গ্রেডের রেশন ব্যবস্থার প্রবর্তন ও সরকার প্রদত্ত গৃহঋণ সুবিধা সহজ করতে হবে।

৬. ব্লক পোস্টে কর্মরত কর্মচারীসহ সব পদে কর্মরতদের পদোন্নতি বা পাঁচ বছর পর পর উচ্চতর গ্রেড প্রদান করতে হবে। এছাড়া টেকনিক্যাল কাজে নিয়োজিত কর্মচারীদের টেকনিক্যাল পদমর্যাদা দিতে হবে।

৭. উন্নয়ন প্রকল্প থেকে রাজস্বখাতে স্থানান্তরিত পদের পদধারীদের প্রকল্পের চাকরিকাল গণনা করে টাইমস্কেল ও সিলেকশন গ্রেড প্রদান করার অবকাশ নেই মর্মে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে জারিকৃত বৈষম্যমূলক আদেশ ও আউটসোর্সিং পদ্ধতিতে কর্মচারী নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল করতে হবে।

মহাসমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, সরকারি চাকরির সব গ্রেডে চরম বৈষম্য। শতাংশের হারে বেতন বাড়ালে কারও বাড়ে তিন হাজার টাকা, কারও বাড়ে ৩০ হাজার টাকা। তার মানে তেলে মাথায় আরও তেল ঢালা হয়। আর যার মাথায় তেল নেই, তার আরও শুকিয়ে যায়। এ সরকার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে চেয়ারে বসেছে। কিন্তু তারা কোনো বৈষম্য নিয়ে নিজেরা কথা বলে না। কোনো বক্তব্য-বিবৃতিও দেয় না। আপনারা যারা বৈষম্য নিয়ে রাস্তায় আসেন, তাদের কারোটা শোনে, কারও কথা আবার সরকার শোনে না।

সমাবেশে সরকারি কর্মচারীরা বলেন, প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা নিরলস মানুষের সেবা দিয়ে আসছে। তারা যৌক্তিক দাবি নিয়ে রাস্তায় নেমেছেন। অবিলম্বে ৭ দফা দাবি মেনে নিতে হবে। আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তাদের দাবি-দাওয়া মেনে না নেওয়া হলে সারাদেশের সব সরকারি অফিসে ১১তম থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারীরা কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবে।

দেশে চলমান ভাঙচুরের জন্য ভারতও দায়ী: উপপ্রেস সচিব

মহাসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ১১-২০তম গ্রেড সরকারি চাকরিজীবী ফোরামের সমন্বয়ক মো. মাহমুদুল হাসান। সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ ১৭-২০ গ্রেড সরকারি কর্মচারী সমিতির সমন্বয়ক মো. রফিকুল আলম।

সূত্র : বিডি২৪লাইভ

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
‘জাতীয় bangladesh, breaking news আন্দোলন করবেন কর্মচারীরা কর্মবিরতি টানা টানা আন্দোলনের কর্মসূচি না মানলে সরকারি
Related Posts
বাংলাদেশি কূটনীতিক

যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশি কূটনীতিক ফয়সাল আহমেদ গ্রেফতার

December 20, 2025
ট্রেনের

ট্রেনের গুরুত্বপূর্ণ ৬ রুটে ভাড়া বাড়ল

December 20, 2025
এনসিপি নেত্রী রুমি

এনসিপি নেত্রী রুমির মৃত্যু, যা জানালেন তার সাবেক স্বামী

December 20, 2025
Latest News
বাংলাদেশি কূটনীতিক

যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশি কূটনীতিক ফয়সাল আহমেদ গ্রেফতার

ট্রেনের

ট্রেনের গুরুত্বপূর্ণ ৬ রুটে ভাড়া বাড়ল

এনসিপি নেত্রী রুমি

এনসিপি নেত্রী রুমির মৃত্যু, যা জানালেন তার সাবেক স্বামী

হাসনাত আব্দুল্লাহ

হাদির কবরের পাশে কান্নায় ভেঙে পড়লেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

Cold

তাপমাত্রা কমতে পারে ৩ ডিগ্রি

Hadi

ওসমান হাদির কবর দেখতে রাতেও সাধারণ মানুষের ভিড়

Hadi eee

সারাদেশে ওসমান হাদির গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত

শহীদ শরিফ ওসমান হাদি

শহীদ হাদির এপিটাফে যা লেখা আছে

ওসমান হাদি

ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ডে যে বার্তা দিলেন জাতিসংঘ মহাসচিব

Nirbachon

সংসদ নির্বাচনের তফশিল সংশোধন

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Editorial Team Info
  • Funding Information
  • Ethics Policy
  • Fact-Checking Policy
  • Correction Policy
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.