জুমবাংলা ডেস্ক : নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় ধলেশ্বরীতে লঞ্চের ধাক্কায় ট্রলারডুবির ঘটনায় মা-মেয়েসহ চার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে এখনও নিখোঁজ রয়েছেন ১০ জন।
রবিবার ফতুল্লার ধর্মগঞ্জ এলাকায় ধলেশ্বরী নদী থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এর আগে ৫ জানুয়ারি সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের নারায়ণগঞ্জ অফিসের উপসহকারী পরিচালক আবদুল্লাহ আল আরেফিন জানান, অন্য নিখোঁজদের খোঁজে আমাদের ফায়ার সার্ভিস সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছে। পাশাপাশি কোস্টগার্ড, নৌপুলিশও চেষ্টা চালাচ্ছে। যতক্ষণ ট্রলার ও নিখোঁজদের সন্ধান পাওয়া না যাবে ততক্ষণ আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
এদিকে বুধবার রাতে নারায়ণগঞ্জ নদীবন্দর নৌ নিরাপত্তা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত উপপরিচালক বাবু লাল বৈদ্য বাদী হয়ে লঞ্চ এমভি ফারহান ৬-এর মাস্টার, চালক ও সুকানিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগে ফতুল্লা মডেল থানায় মামলা করেছেন।
এদিকে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন জেলা প্রশাসক মোস্তাইন বিল্লাহ। আগামী ১০ কার্যদিবসের মধ্যে এ ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তদন্ত কমিটিকে।
প্রসঙ্গত ৫ জানুয়ারি বুধবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ফতুল্লার ধর্মগঞ্জ এলাকায় ধলেশ্বরী নদীতে ঢাকাগামী এমভি ফারহান-৬ নামে লঞ্চ বেপরোয়া গতিতে এসে ৪০-৫০ যাত্রীসহ খেয়া পারাপারের একটি ট্রলারকে চাপা দেয়।
এতে ঘটনাস্থলেই ট্রলারটি ডুবে যায়। এ সময় কয়েকজন যাত্রী নিখোঁজ হয় বলে দাবি করেন তাদের স্বজনরা।
টাকার গায়ে ‘চাহিবামাত্র ইহার বাহককে দিতে বাধ্য থাকিবে’ লেখা থাকে কেন?
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।