Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ট্রাম্প-নেতানিয়াহুকে কাঁপিয়ে দিচ্ছেন যে দুই মুসলিম নারী
    আন্তর্জাতিক

    ট্রাম্প-নেতানিয়াহুকে কাঁপিয়ে দিচ্ছেন যে দুই মুসলিম নারী

    SazzadAugust 20, 20194 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্রের দুই নারী কংগ্রেস সদস্য রাশিদা তালেব ও ইলহান ওমরের সফর বাতিল করে ইসরাইল । কিন্তু ইসরাইল প্রসঙ্গে এই দুই নারী কী বলেছেন যার ফলে তাদের প্রবেশাধিকার বাতিল করলো দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু?
    ২০১৮ সালের নভেম্বরের নির্বাচনে মার্কিন কংগ্রেসে বিজয়ী হওয়ার মধ্য দিয়ে রাশিদা তালেব ও ইলহান ওমর আমেরিকার ইতিহাসে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে আসন জয়ের ইতিহাস রচনা করেন।

    দুইজনই ডেমোক্রেট দলের সদস্য এবং তারা এই রাজনৈতিক দলটির প্রগতিশীল ধারার রাজনীতির সাথে দারুণভাবে মানানসই।

    তাদের অবস্থান এলজিবিটি সম্প্রদায়ের মানুষদের অধিকারের পক্ষে, গর্ভপাত বৈধ করার আইন রক্ষায় এবং তারা অভিবাসনের সমর্থনে উচ্চকণ্ঠ।
    কিন্তু একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে তাদের অবস্থান কংগ্রেসে তাদের নিজ দল এবং রিপাবলিকান সদস্য সবার থেকে ভিন্ন, আর তা হলো : ইসরাইল।
    ইসরাইল বর্জন বিতর্ক

    এই দুজন নারীই ফিলিস্তিন ইস্যুতে ইসরাইলে ভূমিকার কড়া সমালোচক। এবং কংগ্রেসে কেবলমাত্র এই দুইজন রাজনীতিবিদই জনসম্মুখে ফিলিস্তিন-নেতৃত্বাধীন ‘ইসরাইল বয়কট মুভমেন্ট’কে সমর্থন দিয়েছেন।

    আর এটাই এখন তালেব এবং ওমরকে পরিণত করেছে আমেরিকার ইতিহাসে প্রথম কোনো নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে যাদের ইসরাইলে প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা দেয়া হল।
    এই বিষয়টি তাদের কংগ্রেসরে অন্য ৭২ জন সহকর্মীর বিপরীতে দাড় করিয়েছে যারা এই মাসের শুরুতে ইসরাইলে সেদেশ সফর করে এসেছে- লবিস্টদের পৃষ্ঠপোষকতায় বার্ষিক অনুষ্ঠানে অংশ নিতে।

    ইলহান ওমর ও রাশিদা তালেব ফিলিস্তিন ভূ-খণ্ডে পূর্ব জেরুসালেম এবং পশ্চিম তীর সফরে যাওয়ার পরিকল্পনা করছিলেন। প্রকৃতপক্ষে কংগ্রেস সদস্য রাশিদা তালেবের জন্য এই সফর একটা পারিবারিক ভ্রমণও ছিল।

    ৪২ বছর বয়সী এই নারী একজন ফিলিস্তিন-আমেরিকান আইনজীবী যিনি মিশিগান থেকে এসেছেন, তার দাদি এবং অন্যান্য আত্মীয়-স্বজন পশ্চিম তীরে বসবাস করছেন।

    ইসরাল তার প্রবেশাধিকার প্রত্যাখ্যান করার পর, রাশিদা তালেব টুইটারে তার দাদির একটি ছবি পোস্ট করেন এবং সেখানে লেখেন, “তার নাতনিকে যিনি একজন মার্কিন কংগ্রেস সদস্য তাকে নিষেধাজ্ঞা দেয়ার ইসরাইলের সিদ্ধান্ত একটি দুর্বলতার লক্ষ্মণ কারণ প্রকৃত সত্য হচ্ছে ফিলিস্তিনে যা ঘটছে তা ভয়ানক”।

    নাগরিক অধিকারের লড়াই
    রাশিদা তালেব একটি পোস্ট রি-টুইটও করেন যেখানে যে বিষয়টি উঠে আসে, দক্ষিণ আফ্রিকার অ্যাপার্থিড বা বর্ণবাদী সরকারের পক্ষ থেকে সুপরিচিত আফ্রিকান-আমেরিকান অধিকার কর্মী এবং রাজনীতিবিদ জেসি জ্যাকসনের প্রবেশাধিকার নাকচ করার বিষয়টি।

    রাশিদা তালেবকে একজন এন্টি-সেমেটিক বা ইহুদি-বিদ্বেষী হিসেবে তার বিরুদ্ধে সমালোচনা করায় ইসরাইলকে একটি “বর্ণবাদী” দেশ হিসেবে অভিহিত করেন।

    এই বিতর্কে তার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ সহচর মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের কংগ্রেসওম্যান ইলহান ওমর, যিনি ৩৮ বছর বয়সী একজন সোমালি বংশোদ্ভূত আমেরিকান এবং হিজাব পরেন। ১৯৯৫ সালে একজন শিশু শরণার্থী হিসেবে আমেরিকায় প্রবেশ করেন ইলহান।

    তার নিজের এবং রাশিদা তালেবের ওপর ইসরাইলে ঢোকার বিষয়ে এই নিষেধাজ্ঞাকে তিনি দেখছেন “একটি অপমান” হিসেবে। তিনি বলেন, এটা বিদ্রূপাত্মক যে ইসরাইল, যে দেশটি মধ্যপ্রাচ্যে নিজেকে “একমাত্র গণতান্ত্রিক” হিসেবে দাবি করে, তারাই এমন একটি সিদ্ধান্ত নিল যা কিনা “গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের অপমান”।

    ইলহান ওমর কংগ্রেসে যোগ দেয়ার পর থেকেই ইসরাইল প্রসঙ্গে তার মতামত আলোচনা আসেন। এই বছরের শুরুর দিকে, তিনি ইসরাইল-পন্থী লবি গ্রুপ আইপ্যাককে (দি আমেরিকান ইসরায়েল পাবলিক অ্যাফেয়ার্স কমিটি) ইঙ্গিত করে একটি পোস্ট টুইট করে লেখেন যে, তারা ইসরাইলপন্থী এজেন্ডা বাস্তবায়নে আর্থিক প্রণোদনা কাজে লাগাচ্ছিল।

    তার মন্তব্যকে ঘিরে তার সমর্থক এবং সমালোচকদের মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় বাকযুদ্ধ শুরু হয়ে যায় মার্কিন রাজনীতিতে আইপ্যাকের ভূমিকা নিয়ে ও ইলহান ওমর ইহুদিদের প্রতি বিদ্বেষী ছিলেন কি-না তা নিয়ে।

    ইহুদি বিদ্বেষী অভিযোগ
    তিনি পরে অবশ্য “দ্ব্যর্থহীণভাবে ক্ষমা” প্রার্থনা করে টুইট করেন, ইহুদি-বিদ্বেষী বেদনাদায়ক ইতিহাস সম্পর্কে তাকে অবহিত করার জন্য সহকর্মীদের প্রতি ধন্যবাদ জানান এবং বলেন যে, তার উদ্দেশ্য ছিল লবিস্টদের সমালোচনা করা, ইহুদিদের নয়।

    ইহুদি-বিদ্বেষী টুইট করার অভিযোগে তীব্র সমালোচনার তোপের মুখে পড়ে সোমালিয়-আমেরিকান এই রাজনীতিবিদের জন্য এটা ছিল দ্বিতীয়বারের মত ক্ষমা চাওয়ার ঘটনা।

    কংগ্রেসে যোগ দেয়ার পর তার ২০১২ সালে করা একটি পোস্ট আবার সামনে চলে আসে যেখানে তিনি লিখেছিলেন, “ইসরাইল বিশ্বকে সম্মোহিত করে রেখেছে, আল্লাহ মানুষকে জাগ্রত করুন এবং তাদের সাহায্য করুন ইসরাইলের সমস্ত মন্দ-কাজ যেন তারা দেখতে পারে”।

    এই টুইটে গাযার বিরুদ্ধে ইসরাইলের অপারেশন পিলার অব ডিফেন্স অভিযানের সাথে মিলে যায় যে অভিযানে জাতিসঙ্ঘের হিসেবে ছয়জন ইসরাইলি এবং ১৫৮ জন ফিলিস্তিন মারা যায়। এর মধ্যে ৩০ জন শিশু ১৩ জন নারী।

    এই দুজন নারী কংগ্রেস সদস্যের সবচেয়ে শক্তিশালী এবং সরব সমালোচক হলেন স্বয়ং প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, যিনি তাদের প্রবেশাধিকার নাকচ করার জন্য ইসরাইলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন।

    এই দুজন নারীকে তিনি “একটি কলঙ্ক” বলে আখ্যা দেন এবং বলেন, ” ইসরাইল যদি ওমর এবং তালেবকে সফরের অনুমোদন দেয় তাহলে তা হবে বিশাল দুর্বলতার প্রদর্শন”।

    টুইটারে ট্রাম্প লেখেন, “তারা ইসরায়েল এবং সকল ইহুদির ঘৃণা করে এবং তাদের মানসিকতা পরিবর্তনের জন্য কিছুই বলার বা করার নেই”।

    বয়কট-বিরোধী আইন
    ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, মার্কিন নারী কংগ্রেস সদস্য দুজনের সফর বাতিলের ক্ষেত্রে বয়কট বিরোধী আইনের ব্যবহার করা হয়েছে।

    ২০১৭ সালে নেতানিয়াহু সরকারের পাশ করা এই আইনের অধীনে , কোনো বিদেশী ইসরাইলকে কেন্দ্র করে যে কোনো ধরনের বয়কটের আহবান জানালে -সেটা অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক কিংবা শিক্ষাগত- যেমনই হোক না কেন-তাহলে তার এন্ট্রি ভিসা নাকচ করা হবে।

    ইসরাইলের অস্তিত্বের জন্য এই বয়কট মুভমেন্টকে একটি হুমকি হিসেবে অভিযোগ করে দেশটি, কংগ্রেসের উভয় শিবিরের মার্কিন রাজনীতিবিদরাও এই মতকে ব্যাপকভাবে ধারণ করেন।

    নারী কংগ্রেস সদস্য দুজনই ইসরাইল বয়কটের বা বর্জনের আহ্বানকে তাদের বিরুদ্ধে ‘ইহুদি-বিদ্বেষী’ হিসেবে দেখিয়ে যে অভিযোগ তোলা হচ্ছে তা নাকচ করেছেন। সূত্র: বিবিসি

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘যে আন্তর্জাতিক কাঁপিয়ে ট্রাম্প-নেতানিয়াহুকে দিচ্ছেন দুই নারী মুসলিম
    Related Posts
    Fish

    জেলের জালে বিরল প্রজাতির গিনি অ্যাঞ্জেল ফিশ

    September 10, 2025
    Napal

    নেপালে জেল ভেঙে পালাচ্ছেন বন্দিরা!

    September 9, 2025
    Napal

    হেলিকপ্টারে পালালেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

    September 9, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Pedro Pascal Sabrina Carpenter

    Pedro Pascal Hails Sabrina Carpenter as a ‘Queen’ After VMAs 2025 ‘Tears’ Performance

    Tigers vs. Yankees

    How and Where to Watch Tigers vs. Yankees: TV Channel, Live Stream, and Game Preview

    Mets vs. Phillies

    Mets vs. Phillies Live: How and Where to Watch the NL East Clash

    iPhone 17 Pro Max

    iPhone 17 Pro Max: Apple’s Most Powerful Pro iPhone Arrives with A19 Pro, Longer Battery Life, and Big Camera Gains

    NYT Connections Hints

    Today’s NYT Connections Hints and Answers for September 10, 2025 (#822)

    wordle hint

    Today’s Wordle Hints and Answer for September 10 (#1544)

    চরিত্রহীন নারী

    চরিত্রহীন নারী চিনে নিন ৮টি লক্ষণে

    Nationals vs Marlins

    Nationals vs Marlins Live: How and Where to Watch the Game Tonight

    Royals vs. Guardians

    How and Where to Watch Royals vs Guardians Live Today

    Pirates vs. Orioles

    How and Where to Watch Pirates vs. Orioles Live on September 9

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.