Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home ট্রাম্প বিতর্কিত আদেশ দিলে কী করবে পেন্টাগন
আন্তর্জাতিক

ট্রাম্প বিতর্কিত আদেশ দিলে কী করবে পেন্টাগন

Soumo SakibNovember 11, 20247 Mins Read
Advertisement

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দায়িত্ব গ্রহণের পর অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সেনাসদস্য মোতায়েন এবং অনেক সরকারি কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করার আদেশ দিতে পারেন। ট্রাম্পের সম্ভাব্য এমন আদেশ মোকাবিলার কৌশল কী হবে তা নিয়ে আলোচনা করছেন দেশটির সেনা সদর দপ্তর পেন্টাগনের কর্মকর্তারা।

প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা সিএনএনকে বলেছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প অভ্যন্তরীণভাবে সেনা মোতায়েনের আদেশ জারি করলে এবং অরাজনৈতিক কর্মীদের একটি বড় অংশকে বরখাস্ত করলে প্রতিরক্ষা বিভাগ কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে সে সম্পর্কে পেন্টাগনের কর্মকর্তারা অনানুষ্ঠানিক আলোচনা করছেন।

নির্বাচনের আগে ট্রাম্প বলেছিলেন, অভ্যন্তরীণ আইন প্রয়োগ এবং অভিবাসীদের গণ নির্বাসন কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য তিনি দরকার হলে সেনা​​বাহিনীকে ব্যবহার করবেন। ট্রাম্প আরও ইঙ্গিত দেন যে, ফেডারেল সরকারে তিনি তার অনুগতদের ব্যাপকহারে নিয়োগ দেবেন এবং জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা থেকে ‘দুর্নীতিবাজ’দের সরিয়ে দেবেন।

ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে ঊর্ধ্বতন সামরিক নেতৃত্বের অনেকের সঙ্গেই তার সম্পর্ক ভালো ছিল না। অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল মার্ক মিলিও তেমনই একজন, যিনি জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যান থাকাকালে ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের ক্ষমতা সীমিত করার পদক্ষেপ নিয়েছিলেন।

   

ট্রাম্প এবার নির্বাচনের আগে বারবার যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক জেনারেলদের ‘অতি সমাজ সচেতন’ বলে কটাক্ষ করেন এবং ‘দুর্বল’ ও ‘অকার্যকর নেতা’ বলেও ব্যঙ্গ করেন।

ফলে সামরিক কর্মকর্তারা এখন পেন্টাগনে ব্যাপক রদবদলের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নেওয়ার পাশাপাশি কী কী পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটতে পারে তা নিয়ে ভাবছেন।

একজন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা বলেছেন, “আমরা সবাই সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি এবং পরিকল্পনা করছি। কিন্তু বাস্তবতা হল আমরা জানি না, তা কীভাবে কার্যকর হবে।”

ট্রাম্প নির্বাচিত হওয়ার পর পেন্টাগনের অভ্যন্তরে এই প্রশ্নও উঠেছে, যদি প্রেসিডন্ট কোনও বেআইনি আদেশ জারি করেন, বিশেষ করে তার নিয়োগ দেওয়া রাজনৈতিক নেতারা যদি পিছু না হটেন, তখন কী হবে?

আরেকজন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা বলেন, “সেনাদের বেআইনি আদেশ অমান্য করার অধিকার আইনেই রয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হল এরপর কী হবে— আমরা কি সিনিয়র সামরিক নেতাদের পদত্যাগ করতে দেখতে পাব? নাকি তারা এটাকে তাদের জনগণকে পরিত্যাগ করা হিসাবে দেখবে?”

অবশ্য ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদ সম্পর্কে জানেন এমন একজন সাবেক প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা বলেন, এই মুহূর্তে এটাও স্পষ্ট নয় যে, ট্রাম্প পেন্টাগনের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য ঠিক কাকে বেছে নেবেন। যদিও অনেক কর্মকর্তা বিশ্বাস করেন, ট্রাম্প ও তার দল আগেরবার সেনাবাহিনীর সঙ্গে তাদের যে ধরনের ‘প্রতিকূল’ সম্পর্ক ছিল এবার তা এড়ানোর চেষ্টা করবেন।

তিনি বলেন, “ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে হোয়াইট হাউস এবং প্রতিরক্ষা বিভাগের মধ্যে সম্পর্ক সত্যিই খারাপ ছিল। তাই আমি জানি যে, এবার তাদের ভাবনার শীর্ষে থাকবে কীভাবে প্রতিরক্ষা বিভাগে নিজেদের লোকদের নিয়োগ দেওয়া যায়।”

প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা সেসব বেসামরিক কর্মীদেরও চিহ্নিত করার চেষ্টা করছেন, যারা ট্রাম্প শিডিউল এফ পুনঃস্থাপন করলে প্রভাবিত হতে পারেন। শিডিউল এফ হল একটি নির্বাহী আদেশ যা ট্রাম্প ২০২০ সালে প্রথম জারি করেছিলেন। এটি কার্যকর করা হলে যুক্তরাষ্ট্র সরকারজুড়ে অরাজনৈতিক, ক্যারিয়ার ফেডারেল কর্মীদের বিপুল সংখ্যককে পুনরায় শ্রেণীবদ্ধ করা হবে, যাতে তাদের আরো সহজে বরখাস্ত করা যায়।

প্রতিরক্ষা মন্ত্রী লয়েড অস্টিন মঙ্গলবার বলেছেন, “আমি সম্পূর্ণভাবে বিশ্বাস করি যে, আমাদের নেতারা যাই হোক না কেন সঠিক কাজটি চালিয়ে যাবেন। আমি এটাও বিশ্বাস করি যে, আমাদের কংগ্রেস আমাদের সামরিক বাহিনীকে সমর্থন করার জন্য সঠিক কাজগুলো চালিয়ে যাবে।”

‘ঘরের শত্রু’

যুক্তরাষ্ট্রের অনেক প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারই ভাবনার বড় বিষয় এখন, ট্রাম্প কীভাবে আমেরিকান সামরিক শক্তিকে দেশের ভেতরে ব্যবহারের পরিকল্পনা করছেন।

ট্রাম্প গত মাসে বলেছিলেন, ‘ঘরের শত্রু’ এবং ‘উগ্রবাদী বাম’দের দমনে সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করা উচিৎ।

এমনকি নির্বাচনের দিন তার বিরুদ্ধে সম্ভাব্য বিক্ষোভের দিকে ইঙ্গিত করেও ট্রাম্প বলেছিলেন, “প্রয়োজনে ন্যাশনাল গার্ড দিয়ে বা সত্যিই প্রয়োজন হলে সামরিক বাহিনীকে দিয়ে বিক্ষোভ ঠেকানো হবে।”

ট্রাম্পের অধীনে কাজ করা বেশ কয়েকজন সাবেক সিনিয়র সামরিক কর্মকর্তা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তার কর্তৃত্ববাদী প্রবণতা সম্পর্কে সতর্ক করে আসছিলেন। তাদের মধ্যে জেনারেল মার্ক মিলি এবং ট্রাম্পের সাবেক হোয়াইট হাউস চিফ অব স্টাফ জেনারেল জন কেলিও রয়েছেন।

জন কেলি নির্বাচনের আগে বলেছিলেন, ট্রাম্পের চরিত্র ‘ফ্যাসিস্টের সাধারণ সংজ্ঞার সঙ্গে বেশ খাপ খায়’ এবং তিনি হিটলারের নাৎসি জেনারেলদের মতো আনুগত্যের কথাও বলেছিলেন।

তবে একজন কমান্ডার ইন চিফের ক্ষমতার সম্ভাব্য অপব্যবহার থেকে সামরিক বাহিনীকে রক্ষা করার জন্য পেন্টাগন আগেভাগেই কিছু করতে পারবে না। ট্রাম্প আদেশ দেওয়ার পর এর বৈধতা নিয়ে প্রতিরক্ষা বিভাগের আইনজীবীরা সামরিক নেতাদের সুপারিশ করতে পারেন।

তবে সত্যিকার অর্থে এমন কোনও আইনী সুরক্ষা নেই যা দিয়ে ট্রাম্পকে সেনাদের রাস্তায় মোতায়েনে বাধা দেওয়া যেতে পারে।

ট্রাম্পের অধীনে দায়িত্ব পালন করা প্রতিরক্ষা বিভাগের একজন সাবেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, তার বিশ্বাস দক্ষিণ সীমান্তে কাস্টমস এবং সীমান্ত সুরক্ষায় সহায়তার জন্য অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করা হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তে অনেক আগে থেকেই সক্রিয় সেনা সদস্য সহ ন্যাশনাল গার্ড ও রিজার্ভ বাহিনীর কয়েক হাজার সদস্য মোতায়েন রয়েছে। বাইডেন প্রশাসন গত বছর সীমান্তে আরও প্রায় ১ হাজার ৫০০ জন সক্রিয় সেনা সদস্য পাঠায়। পরে তাদের সঙ্গে যোগ দেয় আরও কয়েক শ সেনা সদস্য।

সাবেক ওই প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা বলেন, ট্রাম্পের গণহারে অভিবাসী তাড়ানোর পরিকল্পনা কার্যকর করতেও ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শহরে সেনা মোতায়েনের সম্ভাবনা রয়েছে।

তিনি বলেন, অভ্যন্তরীণ আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর ‘জনবল নেই, তাদের কাছে হেলিকপ্টার, ট্রাক, অভিযানের ক্ষমতা নেই’, সামরিক বাহিনীর কাছে যেসব রয়েছে। তবে তিনি জোর দেন যে, দেশের রাস্তায় সক্রিয় সেনা সদস্যদের পাঠানোর সিদ্ধান্তকে হালকাভাবে নেওয়া যায় না।

আরেকজন সেনা কর্মকর্তা সিএনএনকে বলেছেন, তারাও মনে করেন ট্রাম্প প্রশাসন সীমান্ত মিশনে আরও কয়েক হাজার সেনা পাঠানোর আদেশ দিতে পারে। তবে তিনি সতর্ক করে দেন যে, এতে বিদেশি হুমকি মোকাবেলায় সেনাবাহিনীর নিজস্ব প্রস্তুতির ওপর আঘাত পড়তে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্রোহ আইনে বলা আছে, নাগরিকদের সাংবিধানিক অধিকার রক্ষা সংশ্লিষ্ট কিছু পরিস্থিতিতে একজন প্রেসিডেন্ট চাইলে অভ্যন্তরীণভাবে সেনা মোতায়েন করতে পারেন।

পোসে কমিটাস অ্যাক্ট নামের আরেকটি আইন পার্লামেন্টের অনুমোদন ছাড়া আইন প্রয়োগের জন্য সেনাবাহিনীর ব্যবহার রোধ করতে চায়। তবে আইনটিতে বিদ্রোহ এবং সন্ত্রাসবাদের জন্য ব্যতিক্রম রয়েছে, যা শেষ পর্যন্ত প্রেসিডেন্টকেই বিদ্রোহ আইন ব্যবহার করতে হবে কিনা সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা দেয়।

২০২০ সালে কৃষ্ণাঙ্গ নাগরিক জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর পরে ট্রাম্প বিক্ষোভ দমনে আইনটি চালু করার কথা বিবেচনা করেছিলেন বলে জানা যায়।

ট্রাম্প সেসময় বলেছিলেন, “শহর বা রাজ্য কর্তৃপক্ষগুলো যদি তাদের বাসস্থান, জীবন ও সম্পত্তি রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে অস্বীকার করে, তাহলে আমি সামরিক বাহিনীকে মোতায়েন করব এবং তাদের জন্য দ্রুত সমস্যার সমাধান করব।”

ঝুঁকিতে বেসামরিক কর্মীরা

গত বছর পোস্ট করা একটি ভিডিওতে ট্রাম্প বলেন, নির্বাচিত হলে তিনি অবিলম্বে তার কার্যনির্বাহী আদেশ ২০২০ পুনরায় জারি করবেন, যাতে দুর্বৃত্ত আমলাদের অপসারণের জন্য প্রেসিডেন্টের কর্তৃত্ব পুনরুদ্ধার করা যায়।

তিনি বলেন, “আমরা আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা এবং গোয়েন্দা সংস্থার সমস্ত দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের সরিয়ে দেব এবং সেখানে এমন কর্মকর্তা প্রচুর আছে।”

পেন্টাগনও নীতিগত পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। একজন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা শিডিউল এফ সম্পর্কে বলেছেন, “আমার ইমেইল এই বিষয়ে রীতিমতো প্লাবিত হয়ে গেছে। অবশ্যই আগামি কয়েকটি মাস ব্যাপক ব্যস্ততায় কাটবে।”

ট্রাম্প প্রথমবার তফসিল এফ জারি করার পরে, তার প্রথম মেয়াদের শেষের দিকে পেন্টাগন এবং অন্যান্য ফেডারেল সংস্থাগুলোকে তালিকা তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল কোন কোন কর্মচারীদের সেই বিভাগে স্থানান্তরিত করা হবে।

সূত্র জানিয়েছে, সেই সময়ে প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা কর্মশক্তিতে প্রভাব সীমিত করতে যতটা সম্ভব কম বেসামরিক কর্মচারীকে অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করেছিলেন। প্রতিরক্ষা বিভাগ এখন একই ধরনের তালিকা তৈরি করছে।

অফিস অব পার্সোনেল অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট এপ্রিল মাসে একটি নিয়ম জারি করে, যার লক্ষ্য ছিল ফেডারেল কর্মচারীদের রক্ষাকবচ শক্তিশালী করা। তবে একজন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা বলেছেন, “এখনও একটি নতুন প্রশাসন এই সুরক্ষাগুলোকে ঘিরে কাজ করতে পারে এমন উপায় রয়েছে। এমনকি এটি করতে কয়েক মাস সময় লাগতে পারে।”

সামরিক বাহিনীর রাজনৈতিক অপব্যবহারের ঝুঁকি সম্পর্কে অস্টিন বারবার সতর্ক করেছেন।

জুলাই মাসে তিনি একটি মেমোতে বলেছিলেন, “বেসামরিক কর্মীবাহিনীর সংহতি এবং ধারাবাহিকতা সুরক্ষিত করার জন্য প্রতিরক্ষা দপ্তরকে তার বেসামরিক কর্মচারীদেরও সামরিক সহকর্মীদের মতো, বেআইনি এবং অন্যান্য অনুপযুক্ত রাজনৈতিক অবিচার থেকে রক্ষা করতে হবে।”

তিনি আরও বলেন যে, বেসামরিক কর্মচারীদের ‘যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান এবং আইনের প্রতি আনুগত্যের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে কঠোর রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা বজায় রাখার’ দায়িত্ব দেওয়া হয়।

বুধবার তিনি সামরিক বাহিনীকে এক বার্তায় লিখেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী কেবল আইনানুগ আদেশ মেনে চলবে।

তিনি লিখেছেন, “সবসময়ের মতো যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী তার পরবর্তী প্রধান কমান্ডারের নীতি পছন্দ করা এবং তার বেসামরিক চেইন অব কমান্ডের সমস্ত আইনানুগ আদেশ মেনে চলার জন্য প্রস্তুত থাকবে।”

“তোমরা যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী, যেটি পৃথিবীর সেরা যোদ্ধা বাহিনী এবং তোমরা আমাদের দেশ, আমাদের সংবিধান এবং আমাদের সকল নাগরিকের অধিকার রক্ষায় নিয়োজিত থাকবে।”

পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেনও শুক্রবার তার দপ্তরের কর্মীবাহিনীর সদস্যদের একটি ইমেইলে বলেছেন, তিনি আগত ট্রাম্প প্রশাসনকে স্পষ্ট করে দেবেন, “আমরা সবাই দেশপ্রেমিক।”

বার্তায় আরও বলা হয়, “ক্ষমতার পরিবর্তনের কালটি একটি অনিশ্চয়তার কাল হতে পারে, যা বিশ্বজুড়ে আমাদের কাজের জন্য, খোদ পররাষ্ট্র দপ্তরের জন্য এবং এর জনগণের জন্য পরবর্তীতে কী হবে সে সম্পর্কে প্রশ্ন তোলে।”

এটিকে একটি নির্দেশিত বার্তা মনে হচ্ছে। পররাষ্ট্র দপ্তর দেখেছে তার কিছু উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে ট্রাম্পের প্রথম অভিশংসনের অংশ হিসেবে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে এবং প্রথম ট্রাম্প প্রশাসনের সময় পেশাদার কূটনীতিকরা উল্লেখযোগ্য হারে প্রস্থান করেছে।

যেভাবে ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চুরি করছে স্টিলফক্স ম্যালওয়্যার!

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
আদেশ আন্তর্জাতিক করবে: কী? ট্রাম্প দিলে পেন্টাগন বিতর্কিত
Related Posts
Girls

১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষকে খুশি করে রেকর্ড গড়লেন যুবতী

November 19, 2025
স্বর্ণের চেয়ে দামি ধাতু

স্বর্ণের চেয়ে দামি ধাতু উৎপাদনে শীর্ষে যেসব দেশ

November 18, 2025
ট্রুডোর প্রেম নিয়ে যা বললেন সোফি

জাস্টিন ট্রুডোর সাথে কেটি পেরির প্রেম, অবশেষে মুখ খুললেন সাবেক স্ত্রী সোফি

November 18, 2025
Latest News
Girls

১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষকে খুশি করে রেকর্ড গড়লেন যুবতী

স্বর্ণের চেয়ে দামি ধাতু

স্বর্ণের চেয়ে দামি ধাতু উৎপাদনে শীর্ষে যেসব দেশ

ট্রুডোর প্রেম নিয়ে যা বললেন সোফি

জাস্টিন ট্রুডোর সাথে কেটি পেরির প্রেম, অবশেষে মুখ খুললেন সাবেক স্ত্রী সোফি

Jontro

সারাবিশ্বে ব্যাপকহারে বিক্রি হচ্ছে এই যন্ত্র

কাডল থেরাপি

‘কাডল থেরাপি’, ১ ঘণ্টা জড়িয়ে ধরে ইনকাম ৭ হাজার টাকা

লি‌বিয়া

লি‌বিয়া থেকে ফিরেছেন ১৭০ বাংলাদে‌শি

ইরানে ভারতীয় নাগরিকদের ভিসা-মুক্ত প্রবেশ স্থগিত, নিরাপত্তা সতর্কতা জারি

যুক্তরাষ্ট্র সফর

জামাল খাশোগি হত্যাকাণ্ডের পর যুবরাজ সালমানের প্রথম যুক্তরাষ্ট্র সফর

রাফাল এফ-৪

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল এফ-৪ যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

জাতিসংঘ

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশে দুঃখ প্রকাশ করল জাতিসংঘ

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.