Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ডাক্তার হতে এসে পথে বসলেন ২১৮ শিক্ষার্থী
    জাতীয় শিক্ষা

    ডাক্তার হতে এসে পথে বসলেন ২১৮ শিক্ষার্থী

    Saiful IslamSeptember 4, 20224 Mins Read
    Advertisement

    আবুল খায়ের : ডাক্তার হতে এসে পথে বসলেন ২১৮ শিক্ষার্থী। অনুমোদন ছাড়াই রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বেসরকারি কেয়ার মেডিক্যাল কলেজে এমবিবিএস কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তি করে কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) অনুমোদন না থাকায় এখন ইন্টার্নশিপ করতে পারছেন না শিক্ষার্থীরা। ফলে সনদ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন তারা। ২১৮ শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ এখন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। তারা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। ভুক্তভোগী ছাত্রছাত্রীরা তাদের মাইগ্রেশন প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে লিখিতভাবে আবেদন করে বলেছেন, মাইগ্রেশনই তাদের একমাত্র সমাধান। তারা মেডিক্যাল কলেজের নির্ধারিত ১৫ লাখ ৭০ হাজার টাকা দিয়ে ভর্তি হয়েছেন। মাসিক বেতন ৮ হাজার টাকা করে দিয়েছেন।

    নীতিমালা অনুসারে পর্যাপ্ত ফ্লোরপ্লেস, শিক্ষক, শিক্ষা উপকরণ ও অবকাঠামো না থাকার পরও এই মেডিক্যালে শিক্ষার্থীদের ভর্তি করানো হয়েছে। ২০১৩ সালে কেয়ার মেডিক্যাল কলেজ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে চূড়ান্তভাবে অনুমোদন পায়। ২০১৫-১৬ ও ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন নবায়ন করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ও অনুমোদন দেয়। এর ধারাবাহিকতায় ২০১৪-১৫, ২০১৫-১৬, ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করায় বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজটি। তবে বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ স্থাপন ও পরিচালনা নীতিমালা-২০১১-এর বাস্তবায়নের শর্ত পূরণ না হওয়ায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় কেয়ার মেডিক্যাল কলেজসহ চারটি বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজে ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়। বাতিল হয় কলেজের সনদও। পরে কলেজ কর্তৃপক্ষ হাইকোর্টে রিট আবেদন করে। এতে সাময়িক বন্ধের ওপর স্থগিতাদেশ দেয়। এর ভিত্তিতে ২০১৭-১৮ থেকে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। এসব শিক্ষার্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রেজিস্ট্রেশন পেয়ে এমবিবিএস কোর্সে পড়াশুনা করছেন। কিন্তু বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) কর্তৃক রেজিস্ট্রেশন না পাওয়া ও তালিকাভুক্ত না হওয়ায় শিক্ষার্থীরা ইন্টার্নশিপ করতে পারছেন না। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, কলেজটিতে শিক্ষার কোনো ধরনের পরিবেশ নেই। শ্রেণিকক্ষ, ল্যাবসহ নানা প্রয়োজনীয় জিনিসের সংকট প্রকট। শিক্ষাদান ও প্রশিক্ষণের জন্য পর্যাপ্ত শিক্ষকও নেই। তাদের ভর্তি করার সময় বলা হয়েছিল, মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষ দ্রুত বিএমডিসির অনুমোদন করিয়ে আনবে। হাইকোর্টের রায়ও দেখানো হয়েছিল। অন্যদিকে কেয়ার মেডিক্যাল কলেজের গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান এবং মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ গত ২৮ আগস্ট স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর চিঠি দিয়েছেন। সেখানে বলা হয়েছে, কর্তৃপক্ষের ব্যর্থতার দায়ে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি কোনোভাবেই কাম্য নয়। শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের কথা বিবেচনা করে কেয়ার মেডিক্যাল কলেজে অনিয়মিত ২০১৪-২০১৫, ২০১৫-২০১৬, নিয়মিত ২০১৭-২০১৮, ২০১৮-২০১৯, ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস কোর্সে অধ্যয়নরত ছাত্রছাত্রীদের অন্যত্র অনুমোদিত মেডিক্যাল কলেজে মাইগ্রেশনের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে অনুরোধ জানাচ্ছি।

    অন্যদিকে কেয়ার মেডিক্যাল কলেজের শিক্ষার্থীরা মাইগ্রেশন চাওয়ার পক্ষে যৌক্তিক কারণসমূহ তুলে বলেন, বিএমডিসির রেজিস্ট্রেশন নেই। ভর্তির পর থেকে বিভিন্ন ধরনের নাজুক ও চিকিৎসা শিক্ষার অনুপযোগী পরিবেশের মধ্য দিয়ে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে। বিএমডিসির নীতিমালা অনুযায়ী কেয়ার মেডিক্যাল কলেজে কোনো নিয়মিত অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ নেই। এই মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পর্যাপ্ত পরিমাণে বেড নেই, কোনো রোগী নেই। কলেজ ভবন ও হাসপাতাল ভবন একই ক্যাম্পাসে না হওয়ায় ছাত্রছাত্রীদের বিভিন্ন সময় ভোগান্তিতে পড়তে হয়। কলেজ ভিজিটের সময় কর্তৃপক্ষ রোগী ভাড়া করে আনে এবং কেয়ার নার্সিং কলেজের ছাত্রছাত্রীদের রোগী সাজিয়ে দেখানো হয়। হাসপাতালের ইনডোরে পর্যাপ্তসংখ্যক চিকিত্সক ও রোগী নেই এবং আউটডোরে কোনো চিকিৎসক থাকেন না। এতে হাতে কলমে শিক্ষাব্যবস্থা ব্যাহত করে। ইমার্জেন্সি পরিস্থিতিতেও তাৎক্ষণিক কোনো চিকিৎসক পাওয়া যায় না। হাসপাতালে উন্নত চিকিত্সাসামগ্রীর মধ্যে যেমন অপারেশন থিয়েটার, অ্যাম্বুলেন্স, উন্নত অপারেশন থিয়েটার, ল্যাপারোস্কপি, এনডোস্কোপি, সিটি স্ক্যান, এমআরআইসহ অন্যান্য পরীক্ষানিরীক্ষার ব্যবস্থা নেই। কলেজে কক্ষ স্বল্পতার কারণে ছাত্রছাত্রীদের ক্লাস, আইটেম পরীক্ষা, লাইব্রেরি ও কনফারেন্স রুমে গাদাগাদি করে নেওয়া হয়ে থাকে। শিক্ষার্থীদের সুষ্ঠু একাডেমিক কার্যক্রম চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী যেমন আলাদা রিডিং রুম, ল্যাব ফ্যাসিলিটি, ল্যাব পরিচালনার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ মাইক্রোস্কোপ, এনাটমিক্যাল, প্যাথলজিক্যাল, ল্যাবরেটরি সামগ্রী ও পূর্ণাঙ্গ ডিসেকশন রুম নেই। স্থায়ী কোনো ল্যাব টেকনিশিয়ান নেই। প্রফেশনাল পরীক্ষার সময় ভাড়া করে লোক আনা হয়।

    বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) সভাপতি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ডা. মাহমুদ হাসান বলেন, বিএমডিসির অনুমোদন না থাকায় তাদের মাইগ্রেশন ও ইন্টার্নশিপ করতে পারছেন না শিক্ষার্থীরা। মেডিক্যাল কলেজ পরিচালনায় সরকারি যে নিয়মনীতি রয়েছে তার ঘাটতি ছিল এই মেডিক্যালে। এসব ঘাটতি পূরণ না করে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো উচিত হয়নি। অনেকে ডাক্তার হওয়ার পথে। তারা আবেদন করেছেন। সম্মিলিত বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে, শিক্ষার্থীরা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হন। শিগিগরই পরবর্তী বৈঠকে সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে তিনি জানান।

    স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (মেডিক্যাল এডুকেশন) অধ্যাপক ডা. আহছান হাবিব বলেন, অবকাঠামোসহ মেডিক্যাল শিক্ষার উপকরণ না থাকায় কেয়ারসহ চারটি বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে শিক্ষার্থী ভর্তি বাতিল করা হয়। কিন্তু রিট সরকারের সেই সিদ্ধান্ত স্থগিত করে। এ কারণে তারা শিক্ষার্থী ভর্তি করিয়েছে। এটা অন্যায়। তাদের এটা করা উচিত হয়নি। পূর্ণাঙ্গ শিক্ষা উপকরণ যদি না থাকে, তাহলে তারা ডাক্তার বানাবে কীভাবে? শিক্ষার্থীরাও জেনেশুনে কেন সেখানে ভর্তি হয়েছেন? অভিভাবকরাও কেন ভর্তি করালেন তা বোধগম্য নয়। দেশের ৭২টি বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ আছে, চারটি ছাড়া সবগুলো অনুমোদিত। যারা ভর্তি হয়েছেন, তাদের মেডিক্যালে ভর্তি হওয়ার স্কোর আছে কিনা দেখতে হবে। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের যাতে ক্ষতি না হয় সেজন্য মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তর বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেবে। তবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, তাদের ভবিষ্যৎ কী হবে তা আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না। সূত্র : দৈনিক ইত্তেফাক।

    প্রেমের টানে বরিশাল থেকে রাজশাহী এসে হাসপাতালে ইডেন ছাত্রী

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ২১৮ এসে জাতীয় ডাক্তার পথে বসলেন শিক্ষা শিক্ষার্থী হতে
    Related Posts
    Rajshahi

    ডিসি-এসপিরা চিপায় পড়ে আমাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছেন: হাসনাত

    July 7, 2025
    national university

    পরীক্ষায় নকল করলেই ৪ বছর নিষিদ্ধ

    July 6, 2025
    Gas

    সোমবার ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না ঢাকার যেসব এলাকায়

    July 6, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Akhtar

    হাসিনা টুপ করে ঢুকে পড়লে আম গাছে বেঁধে বিচার করবে মানুষ: আখতার

    Rajshahi

    ডিসি-এসপিরা চিপায় পড়ে আমাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছেন: হাসনাত

    Sneha Paul

    Sneha Paul: The Chawl Sensation Who Set ULLU on Fire

    Lava Blaze AMOLED 5G

    Lava Blaze AMOLED 5G: বাজারে এলো ১৬ জিবি র‌্যামের সেরা স্মার্টফোন

    Tekka

    ছোটপর্দা থেকে দেবের নায়িকা হলেন জ্যোতির্ময়ী

    Apple iPhone 17 Pro Max

    Apple iPhone 17 Pro Max: Major Upgrade Confirmed Ahead of Launch

    Italy Visa

    শ্রমিক সংকট কমাতে ৫ লাখ কর্ম ভিসা দিচ্ছে ইতালি

    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি: ৭ জুলাই, ২০২৫

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট: ৭ জুলাই, ২০২৫

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম

    ২২ ক্যারেট সেনার দাম: বাংলাদেশে আজকে স্বর্ণের মূল্য কত?

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.