Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ঢাকার উড়ালসড়ক : যানজট নিরসনের কোনও সমাধান আছে কী?
    অর্থনীতি-ব্যবসা জাতীয় স্লাইডার

    ঢাকার উড়ালসড়ক : যানজট নিরসনের কোনও সমাধান আছে কী?

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কDecember 9, 2019Updated:December 9, 20195 Mins Read
    উড়ালসড়ক
    ফাইল ছবি
    Advertisement

    সৈকত কবির শায়ক, ইউএনবি: গত ১৫ বছরে রাজধানীতে যানজট সমস্যার সমাধান করতে সাতটি উড়ালসড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। অধিক ব্যয়ে নির্মিত এসব বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়নের পরেও নগরীর যানজট নিরসনে দৃশ্যমান কোনো পরিবর্তন চোখে পড়েছে না। যানজট সমস্যার সমাধানে উড়ালসড়ক কতটুকু কার্যকর তা নিয়েও ভিন্ন মত রয়েছে।

    ইউএনবির সাথে আলাপকালে বেশ কয়েকজন বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন, যানজটের কারণে নগরীর স্থবিরতা সমাধান শুধু উড়ালসড়ক তৈরি নয়। বরং গণপরিবহণের সংখ্যা বৃদ্ধি ও সর্বস্তরের মানুষের জন্য গণপরিবহনের ব্যবস্থা এবং দ্রুত বিকেন্দ্রীকরণের মধ্যেই এর সমাধান হতে পারে।

    চার হাজার কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে নগরীর প্রায় ২৯ কিলোমিটার জুড়ে সাতটি উড়ালসড়ক মহাখালী, খিলগাঁও, তেজগাঁও, বনানী, কুড়িল, যাত্রাবাড়ী এবং মগবাজার নির্মাণ করা হয়েছে।

    ২০১৩ সালে চলাচলের জন্য খুলে দেয়া মেয়র মোহাম্মদ হানিফ উড়ালসড়কটি প্রায় ২ হাজার ৪শ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। একই বছরে প্রায় ৩শ ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ৩.১ কিলোমিটার দীর্ঘ কুড়িল বহুমুখী উড়ালসড়ক (কেএমএফ) প্রকল্পটি চালু করা হয়েছিল।

       

    উড়ালসড়কের তালিকার সর্বশেষ সংযোজন হলো মগবাজার-মালিবাগ উড়ালসড়ক। যা দুবার বাজেট বৃদ্ধির পরে এক হাজার দুইশ ১৯ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। এ উড়ালসড়কটি ২০১৭ সালে জনসাধারণের জন্য খুলে দেয় হয়।

    ইউএনবির সাথে আলাপকালে, বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক এবং সড়ক ও পরিবহন অবকাঠামোগত বিশেষজ্ঞ ড. শামসুল হক পুরো শহর জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা উড়ালসড়কের উপযোগিতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।

    তিনি বলেন, প্রথমে আপনাকে যে বিষয়টি জানতে হবে তা হলো, শহরের মধ্যে নির্মাণ করা উড়ালসড়কগুলো কোন সুবিধা যোগ করতে পেরেছে এমন কোনো প্রমাণ নেই।

    অতিরিক্ত আন্তনগর উড়ালসড়কের খারাপ দিকগুলোর বর্ণনা করে ড. হক বলেন, ‘শহরের প্রাণকেন্দ্রের মধ্যে দিয়ে উড়ালসড়ক কেবলমাত্র যানজটের চাপ বাড়াবে। কেননা উড়ালসড়কের উভয় প্রান্তই আবার মূল রাস্তাগুলোর সাথে দ্রুত মিলে যাচ্ছে।’

    তিনি আরও বলেন, ‘মগবাজার-মালিবাগ উড়ালসড়কটি উদাহরণ হিসেবে বিবেচনায় করা যেতে পারে। এটি যেভাবে নির্মাণ করা হয়েছে, তাতে একই রাস্তায় দ্বিগুণ যানবাহনকে একত্রিত করে যার ফলে ওই এলাকায় যানজট ব্যবস্থার আরও অবনতি হয়েছে।’

    বিশেষ করে তিনি বলেন, আমরা সড়কের ওপর সড়ক নির্মাণ করেছি। এটা যানজট সমস্যার সমাধান করতে পারবে না। যার ফলে, আমরা একই সড়কে দ্বিগুণ যানবাহনের ব্যবহারকে উৎসাহিত করছি।

    সরকারকে গণপরিবহনের সংখ্যা আরও বাড়ানোর ইঙ্গিত করেন তিনি।

    তিনি যোগ করেন, যেহেতু জনগনের চাহিদার বিপরীতে গণপরিবহনের বিশাল সংকট রয়েছে, তাই এ চাহিদা পূরণ করতে উড়ালসড়ক নির্মাণ না করে গণপরিবহনে বিনিয়োগ করা উচিত।

    এ পরিবহন বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, ‘বিভিন্ন কারণে ঢাকা শহরে উড়ালসড়ক নির্মাণ করার ব্যয় অনেক বেশি। অনেক সময় নির্মাণ কাজে বিলম্বের কারনে সরকারকে এর বাজেট বাড়াতে হয়। আমাদের একটি বাস্তববাদী সমাধানের খোঁজার সুযোগ ছিল তবে আমরা ভুল থেকে শিক্ষা নিতে ব্যর্থ হয়েছি।… দীর্ঘ মেয়াদে এই সংকট আমাদের দেশের মতো ধারাবাহিকভাবে ক্ষমতায় থাকা সরকারকে সমস্যায় ফেলবে।’

    পরিবহন পরিকল্পনাকারী এবং দক্ষিণ এশিয়ার বিশেষজ্ঞ রবার্ট গ্যালাগারের গবেষণায় ঢাকার বর্তমান যানজটের পেছনে দুটি প্রধান কারণের কথা উল্লেখ করেছেন- বিগত দশকগুলোর তুলনায় পরিকল্পনা ও প্রস্তুতির অভাব এবং বাসের মতো গণপরিবহনের পরিবর্তে গাড়ির ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা।

    তার সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ব্যক্তিগত মালিকানাধীন যানবাহনের বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে বর্তমানে ঢাকা যেখানে যানবাহনের গড় গতি ঘণ্টায় ৬.৪ কিলোমিটার, ২০৩৫ সালের মধ্যে তা ঘণ্টায় ৪.৭ কিলোমিটারে নেমে যেতে পারে। উড়ালসড়কের সংখ্যা বাড়ার পরেও এ পরিস্থিতির কোনও উন্নতি হবে না।

    এদিকে, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও আঞ্চলিক পরিকল্পনা বিভাগের শিক্ষক ড. আদিল মোহাম্মদ খান ইউএনবির সাথে আলাপকালে পরিবহন অবকাঠামোর পরিশীলিত পরিকল্পনার গুরুত্বের ওপর আলোকপাত করেছেন।

    তিনি বলেন, ‘পরিকল্পনা একটি সার্বিক ব্যাপার; এতে জড়িত প্রায় সব স্টেকহোল্ডারের সাথেই অনেকগুলো উপাদান জড়িয়ে আছে… একটি শহরের অভ্যন্তরীণ উড়ালসড়ক নির্মাণই এক্ষেত্রে কোনও সমাধান দিতে পারে না। এর মাধ্যমে উপশহরগুলো কিছুটা সুবিধা পেলেও মূল শহরের বাসিন্দারা তেমন কোনো সুবিধা পায় না।’

    বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সাধারণ সম্পাদক ড. খান বলেন, উড়ালসড়কগুলোর সুযোগ ব্যয় অসীম। “সব ধরনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য নির্দিস্ট সুযোগ ব্যয় থাকে। …ঢাকায় বর্তমানে সাতটি উড়ালসড়ক রয়েছে। যার জন্য সরকারের ব্যয় চার হাজার কোটি টাকারও বেশি। এতো পরিমাণে টাকা যানজট কমানোর জন্য অন্য কোথাও ব্যবহার করা যেতো।’

    ড. খান বলেন এই টাকায় যদি আরও বেশি বাস কেনা যেত, বিকল্প পরিবহন ব্যবস্থার প্রবর্তন করা যেত, যা সাতটি উড়ালসড়কের সামগ্রিক প্রভাবের চেয়ে নাগরিকদের বেশি কাজে লাগতো। ‘গণপরিবহন বৃদ্ধির আর একটি ইতিবাচক ফল হলো ব্যক্তিগত গাড়ির সংখা কমতো।‘

    তিনি বলেন, ঢাকা শহরে উড়ালসড়ক করার এই প্রবণতা চট্টোগ্রামের মতো মতো অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোতেও দেখা গেছে, যা সেখানে তেমন কোনো কাজেই আসবে না…. বরং, সেখানেও যানজট আরও বাড়বে।’

    ড. খান বলেন, ‘উড়ালসড়ক নির্মাণ করার মাধ্যমে আরও জটিল যানজটের ঝুঁকি কমানোর ক্ষেত্রে গণপরিবহনের সংখ্যা বাড়ানোর কোনো বিকল্প হতে পার না।’

    তিনি বলেন, ‘আমাদের গণপরিবহনের সংখ্যা বাড়াতে হবে। বিশেষ করে বাসের সংখ্যা। বিভিন্ন এলাকার মানুষের চাহিদা অনুযায়ী এ বাসগুলোকে এগুলোকে বহুমুখী করা যেতে পারে . . . আমি মনে করি ‘ঢাকার চাকা’ মতো পরিবহনের চাহিদা মেটাতে শ্রেনীভিত্তিক গতিশীল পরিকল্পনা অনুসরণ করা যেতে পারে।’

    বহুল প্রত্যাশিত ‘রুট ফ্র্যাঞ্চাইজি’ পদ্ধতি দ্রুত প্রবর্তনের ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, এ পদ্ধতিতে একটি কোম্পানির বাস একটি এলাকায় চলবে এবং এ থেকে যা আয় হবে তা তাদের মধ্যে ভাগ করে দেয়া হবে। ‘এটা সড়ককে নিরাপদ করার সাথে সাথে অধিক যাত্রী উঠানোর প্রতিযোগিতা কমাতে সহায়তা করবে।‘

    দ্রুত বিকেন্দ্রীকরণের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে এ দুই বিশেষজ্ঞ বলেন, যানজট নিরসনে অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য যথাযথ পরিকল্পনা, ট্র্যাফিক ব্যবস্থাপনা করা এবং ব্যক্তিগত গাড়ির সংখ্যা কমাতে হবে। সূত্র: ইউএনবি

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় অর্থনীতি-ব্যবসা আছে, উড়ালসড়ক কী? কোনও ঢাকার নিরসনের যানজট সমাধান স্লাইডার
    Related Posts
    ইলিশ মাছ

    আখাউড়া বন্দরে অপেক্ষায় ২ হাজার কেজি ইলিশ

    September 18, 2025

    ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা বৃদ্ধি করতে ট্রাস্ট ব্যাংকের সঙ্গে মেঘনা ব্যাংকের চুক্তি সই

    September 18, 2025
    গ্রেফতার

    বিদেশি আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিন যুবক গ্রেফতার

    September 18, 2025
    সর্বশেষ খবর
    আওয়ামী লীগ নেতার তিনতলা ভবন

    স্কুলের মাঠে আওয়ামী লীগ নেতার তিনতলা ভবন

    দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি

    দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ফিলিপাইনে আন্দোলন

    বহিস্কার

    ছাত্রদলের ৭ নেতাকে বহিষ্কার

    ইলিশ মাছ

    আখাউড়া বন্দরে অপেক্ষায় ২ হাজার কেজি ইলিশ

    EasySMX S10 Switch 2 Controller

    EasySMX S10 Debuts as First Dedicated Third-Party Switch 2 Controller

    Trump Bitcoin statue

    Trump Bitcoin Statue Erected Near US Capitol as Fed Cuts Rates

    NYT Connections answers today

    NYT Connections Answers Today: September 18 Solution Revealed

    Samsung Galaxy S24 Ultra

    Samsung Galaxy S24 Ultra Hits Record Low Price in Amazon India Sale

    MSI B850MPOWER

    MSI B850MPOWER Motherboard Review: AMD’s New Budget Gaming Powerhouse

    Amanda Seyfried Charlie Kirk

    Amanda Seyfried Faces Backlash Over Charlie Kirk Comments Following Assassination

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.