Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ঢাকা, না.গঞ্জ, গাজীপুরে কারফিউ জারি করার দাবি বিশেষজ্ঞদের
    Coronavirus (করোনাভাইরাস) জাতীয় স্লাইডার

    ঢাকা, না.গঞ্জ, গাজীপুরে কারফিউ জারি করার দাবি বিশেষজ্ঞদের

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কApril 23, 20205 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : করোনাভাইরাসের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর এলাকায়। সারাদেশে ৩ হাজার ৭৭২ জন মোট আক্রান্তের মধ্যে প্রায় ৮৩ শতাংশই ঢাকা বিভাগের। এর মধ্যে ৪১ শতাংশ ঢাকার, ৪২ শতাংশ ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন জেলার। ঢাকা বিভাগে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ৫১০ জন।

    এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১ হাজার ২৭৭ জন ঢাকায় আক্রান্ত এবং মারা যায় তিন জন। নারায়ণগঞ্জে ৪৯৯ জন আক্রান্ত ও মারা গেছে ৩৫ জন এবং গাজীপুরে ২৬৯ জন আক্রান্ত এবং মারা গেছেন দুই জন। আক্রান্তদের মধ্যে তরুণদের সংখ্যা ২৫ থেকে ৩০ ভাগ। কিন্তু এই তিন এলাকায় লকডাউন মানছেন না কেউই। প্রধান সড়ক কিছুটা ফাঁকা থাকলেও অলিগলির চিত্র পুরোপুরি ভিন্ন। সেখানে মানা হচ্ছে না ‘সামাজিক দূরত্ব’ বজায়ের কোনো পরামর্শ-নির্দেশনা।

    কিশোর ও উঠতি বয়সি তরুণরা আড্ডা দিচ্ছেন যত্রতত্র। কোথাও কোথাও আবার যানবাহনের চাপ তো আছেই, জ্যামও পড়ছে। এর সঙ্গে রিকশা ও অটোরিকশা চলছে দেদারসে। এমন অবস্থার মধ্যে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর জেলায় কারফিউ জারি করার দাবি জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেন, দীর্ঘ সময়ের দুর্ভোগের চেয়ে স্বল্পসময়ের কষ্ট সহনশীল। তাই এখনো সময় আছে।

       

    করোনা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে করোনার খনি হিসেবে চিহ্নিত ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরের দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। কারফিউ জারি বা ফিলিপাইনের মতো ব্যবস্থা চালু করতে হবে। এতে দেশ ও জাতি রক্ষা পাবে। প্রসঙ্গত, ফিলিপাইনে মানুষকে ঘরে রাখতে কঠোর হয়েছে দেশটির সরকার। দেখামাত্র গুলি করা হচ্ছে সেখানে।

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মুখ্য চিকিত্সক অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ বলেন, দেশ ও জনগণের বৃহত্তর স্বার্থে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর এলাকায় মানুষকে ঘরে রাখতে কঠোর থেকে কঠোরতর হতে হবে। সার্বিক ব্যবস্থাপনার স্বার্থে এটা প্রয়োজন। এতে মানুষ বাঁচবে, দেশ বাঁচবে। ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. খান মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর হলো করোনার খনি।

    সেখান থেকে কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, মানিকগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ছে। প্রয়োজনে ইনস্টিটিউশনাল কোয়ারেন্টাইনের ব্যবস্থা করতে হবে। তিনি বলেন, দুই সপ্তাহ ঘরে থাকলে কিছুই হবে না। কিন্তু ঘরে না থাকলে চিকিত্সা ব্যবস্থা, অর্থনীতিসহ সব কিছু ভেঙে পড়বে। তাই এখন থেকেই সতর্ক থাকতে হবে।

    দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে বুধবার পর্যন্ত ৫৮টিতে মানুষ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। আক্রান্ত জেলাগুলোর মধ্যে অন্তত ২১টিতে সংক্রমণ হয়েছে নারায়ণগঞ্জ থেকে যাওয়া লোকজনের মাধ্যমে। আর নারায়ণগঞ্জে সংক্রমণ হয়েছে ইতালিফেরত প্রবাসীর মাধ্যমে। এদিকে আক্রান্ত অন্য জেলার মধ্যে কয়েকটিতে সংক্রমণ হয়েছে ঢাকা ও গাজীপুর থেকে যাওয়া করোনা রোগীর মাধ্যমে। বেশ কয়েকটি জেলার সংক্রমণের কারণ স্পষ্ট হওয়া যায়নি।

    সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নির্ণয় ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) এবং সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন ও জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। বাংলাদেশে ৮ মার্চ প্রথম তিন করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এই তিন জনের দুজন ইতালি থেকে দেশে এসেছিলেন। তাদের মাধ্যমেই তৃতীয় ব্যক্তির সংক্রমণ হয়। এই তিন জনই নারায়ণগঞ্জের।

    এরপরই ঢাকা মহানগরীতে কোভিড-১৯ শনাক্ত হয়। টাঙ্গাইলে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় ৮ এপ্রিল। ৪৭ বছর বয়সি ঐ ব্যক্তির বাড়ি মির্জাপুর উপজেলা বৈরাগী ভাওড়া পশ্চিমপাড়া এলাকায়। শনাক্ত হওয়ার তিন দিন আগে তিনি নারায়ণগঞ্জ থেকে মির্জাপুরের বাড়িতে যান। লোকটি নারায়ণগঞ্জে একটি ক্লিনিকে চাকরি করতেন। বুধবার পর্যন্ত এ জেলার করোনা পজিটিভ রোগীর সংখ্যা ১৩ জন। গত ১৯ এপ্রিল সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে জেলার প্রথম করোনা ভাইরাস আক্রান্ত শনাক্ত হয়। তিনি নারায়ণগঞ্জ থেকে উপসর্গ নিয়ে নিজের এলাকায় যান।

    পরে তার নমুনা সংগ্রহ করে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজে পাঠানো হলে করোনা পজিটিভ পাওয়া যায়। নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা ব্যক্তির মাধ্যমে হবিগঞ্জ জেলায় সংক্রমণ হয়। ১১ এপ্রিল তার করোনা পজিটিভ হওয়ার তথ্য পাওয়া যায়। লালমনিরহাটে প্রথম করোনা পজিটিভ হয় সদর উপজেলায় গোকুণ্ডা ইউনিয়নের গুড়িয়া দহগ্রামের এক বাসিন্দার। তিনি নারায়ণগঞ্জে রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন। দিনাজপুর জেলায় প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় ১৪ এপ্রিল। একই দিনে জেলার তিনটি উপজেলার সাত জন করোনা শনাক্ত হয় বলে জানান দিনাজপুরের সিভিল সার্জন ডা. আব্দুল কুদ্দুছ। আক্রান্তদের মধ্যে দুজন হলেন নারায়ণগঞ্জ ফেরত। দুজন গাজীপুরের একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন। তারা স্বামী-স্ত্রী। বাকিদের সংক্রমণের কারণ চিহ্নিত করা যায়নি। চাঁদপুরে প্রথম করোনা আক্রান্ত ব্যক্তিটি নারায়ণগঞ্জ থেকে যাওয়া। ঐ ব্যক্তি করোনা উপসর্গ নিয়ে লকডাউনের মধ্যে ৫ এপ্রিল নৌপথে চাঁদপুরের মতলব উত্তর থানায় শ্বশুরবাড়িতে যান। পরে শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হলে ৯ এপ্রিল তার করোনা শনাক্ত হয়। পিরোজপুরে প্রথম করোনা পজিটিভ হয় মঠবাড়িয়ার এক ব্যক্তির। লকডাউনের মধ্যে তিনি ১০ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ থেকে পিরোজপুর যান। পরে তার নমুনা পরীক্ষা করলে ১৩ এপ্রিল করোনা পজিটিভ হয়। ফরিদপুর প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় ১২ এপ্রিল।

    আক্রান্ত ব্যক্তি নারায়ণগঞ্জ থেকে যাওয়া। তিনি নারায়ণগঞ্জ থেকে ফরিদপুরের নগরকান্দা গেলে তার করোনা উপসর্গ দেখা দেয়। পরে পরীক্ষার পজিটিভ আসে। পাবনায় প্রথম করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় ১৬ এপ্রিল। ৩২ বছর বয়সি ঐ ব্যক্তি চাটমোহর উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের বাসিন্দা। তিনি নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় টাইলস মিস্ত্রির কাজ করতেন। ঐ ব্যক্তি ৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ থেকে পাবনায় গ্রামের বাড়িতে এসে জ্বর, ঠান্ডায় আক্রান্ত হন। পরে তার নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করলে করোনা ধরা পড়ে।

    নরসিংদীতে প্রথম করোনা চিহ্নিত ব্যক্তির বাড়ি জেলার পলাশ উপজেলার ইসলামপাড়া গ্রামে। মুফতি শামীম মিয়া নারায়ণগঞ্জের একটি গার্মেন্টে চাকরি করতেন। তিনি ওই গার্মেন্টের মসজিদে ইমামতিও করতেন। চাঁপাইনবাবগঞ্জে প্রথম করোনা ভাইরাসে সংক্রমিত ব্যক্তি শনাক্ত হয় ২০ এপ্রিল। জেলা শহরের পৌর এলাকার দক্ষিণ চরমোহনপুর এলাকার ঐ ব্যক্তি ১৫ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ থেকে এলাকায় যান। পটুয়াখালীতে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় ৯ এপ্রিল। বরিশাল বিভাগের মধ্যেও এটি প্রথম শনাক্ত হওয়া করোনা রোগী।

    তিনি নারায়ণগঞ্জে গার্মেন্ট কারখানায় চাকরি করতেন। করোনা পরীক্ষার ফলাফল পাওয়ার আগে তিনি মারা যান। গাজীপুর জেলার প্রথম করোনা রোগীও নারায়ণগঞ্জ থেকে সংক্রমণ হয়েছে। অন্যান্য জেলার প্রথম আক্রান্তের মধ্যে পঞ্চগড়, জামালপুর, লক্ষ্মীপুর, কুড়িগ্রাম ও ফেনীতে ঢাকা থেকে যাওয়া লোকজনের মাধ্যমে ছড়িয়েছে। এছাড়া কয়েকটি জেলায় আক্রান্ত হয়েছে প্রবাসীদের মাধ্যমে। কয়েকটি হয়েছে গাজীপুর থেকে। এর বাইরে কয়েকটি জেলার সংক্রমণের উত্স নিশ্চিত হওয়া যায়নি।  সূত্র : ইত্তেফাক

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    Mahbub

    চুল ও জটা কেটে দেওয়া, যে ব্যাখ্যা দিলেন মাহবুব

    September 26, 2025
    মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েনের কাছ থেকে শুনেছি, বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চীনে তুলনামূলকভাবে কম

    বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চীনে কম খরচে চিকিৎসার সুযোগ তৈরি হয়েছে

    September 26, 2025
    যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়

    যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়: প্রধান উপদেষ্টা

    September 26, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Tyler Robinson political shift

    Fact Check: Tyler Robinson made contact with police after shooting Charlie Kirk — what’s true and what’s not

    Mahbub

    চুল ও জটা কেটে দেওয়া, যে ব্যাখ্যা দিলেন মাহবুব

    Shaun Alexander Wife & Kids: Inside the Former NFL Star’s Family Life

    Shaun Alexander Wife & Kids: Inside the Former NFL Star’s Family Life

    স্মার্টফোন

    স্মার্টফোন সম্পর্কে আপনার যা জেনে রাখা উচিত

    NYT Connections Answers And Hints

    NYT Connections Hints Today (Sept. 26, #838): All Answers and Group Clues

    House

    বাড়ি বানাতে ২৭ লাখ টাকার ঋণ পাবেন যারা — জেনে নিন বিস্তারিত

    Cow Beef

    গর্ভবতী গরুর মাংস বিক্রির সময় হাতেনাতে ধরা

    টাকার বিনিময়ে জন্ম

    টাকার বিনিময়ে জন্ম, দম্পতিদের জন্য ‘সন্তান তৈরির কারখানা’

    Mobile

    নতুন মোবাইলের সত্যতা যাচাইয়ের ১০টি কার্যকর পদ্ধতি

    মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েনের কাছ থেকে শুনেছি, বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চীনে তুলনামূলকভাবে কম

    বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চীনে কম খরচে চিকিৎসার সুযোগ তৈরি হয়েছে

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.