Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় যেভাবে জমি আর টাকার ব্যবস্থা হয়েছিল
    ক্যাম্পাস স্লাইডার

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় যেভাবে জমি আর টাকার ব্যবস্থা হয়েছিল

    Soumo SakibJuly 1, 20247 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক : ১৯১১ সালে বঙ্গভঙ্গ রদের ঘটনার মধ্য দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বীজ বপন হয়েছিল। পূর্ববঙ্গের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের জন্য সে সময় নয়টি কলেজ থাকলেও উচ্চশিক্ষার জন্য ছিল না কোনও বিশ্ববিদ্যালয়। বিবিসি বাংলার করা প্রতিবেদন থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যায় প্রতিষ্ঠার ইতিহাস তুলে ধরা হলো-

    ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় শতাব্দীপ্রাচীন এই বিশ্ববিদ্যালয়টি। সে সময় সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

    Advertisement

    শতবর্ষ পার করে এখন ১০৩ বছরে পা দিয়েছে এই ঐতিহ্যবাহী বিশ্ববিদ্যালয়। তবে এর জমির মালিকানা নিয়ে এখনও রয়েছে নানা মতবিরোধ।

    বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পটভূমি
    ১৯১২ সালের ২রা ফেব্রুয়ারি ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দেন তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জ।

    এর মাত্র তিন দিন আগে ভাইসরয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আবেদন জানিয়েছিলেন ঢাকার নবাব স্যার খাজা সলিমুল্লাহ, ধনবাড়ির নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী, শের-এ-বাংলা হিসেবে পরিচিত রাজনীতিবিদ এ কে ফজলুল হক এবং অন্যান্য কয়েকজন নেতা।

    ইতিহাসবিদরা বলছেন বঙ্গভঙ্গ রদ করার ‘ক্ষতিপূরণ’ হিসাবেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করে তখনকার ব্রিটিশ সরকার।

    ‘ঢাকা স্মৃতি বিস্মৃতির নগরী’ বইতে ইতিহাসবিদ মুনতাসীর মামুন লিখেছেন, ”বঙ্গভঙ্গ রদের ক্ষতিপূরণ হিসাবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। লর্ড লিটন যাকে বলেছিলেন, ‘স্প্লেনডিড ইম্পেরিয়াল কমপেনসেশন’।”

    তিনি আরও লেখেন, ”পূর্ববঙ্গ শিক্ষাদীক্ষা, অর্থনীতি সব ক্ষেত্রেই পিছিয়ে ছিল। বঙ্গভঙ্গ হওয়ার পর এ অবস্থার খানিকটা পরিবর্তন হয়েছিল, বিশেষ করে শিক্ষার ক্ষেত্রে।” এর পরে ব্রিটিশ সরকারের পক্ষ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের প্রস্তাব করা হয়।

    বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় অর্থ যেভাবে এল
    বাংলাদেশের জাতীয় জ্ঞানকোষ বাংলাপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে লন্ডনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের পর ভারত সরকার ১৯১২ সালের ৪ঠা এপ্রিল এক চিঠির মাধ্যমে বাংলার সরকারকে বিশদ পরিকল্পনা এবং এর আর্থিক খরচ সংক্রান্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেয়।

    ২৭শে মে লন্ডনের ব্যারিস্টার রবার্ট নাথানকে প্রধান করে ১৩ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। নাথান কমিটি নামে পরিচিত এই কমিটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একটি প্রকল্প প্রণয়ন করে।

    প্রতিবেদনে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবিত অবকাঠামোর ইমারতের নকশা-সহ ৫৩ লাখ টাকা মূল ব্যয় ধরা হয়। পরবর্তীকালে গণপূর্ত বিভাগ এটিকে ৬৭ লাখ টাকায় উন্নীত করে। এছাড়া ১২ লাখ টাকা বাৎসরিক ব্যয় ধরা হয়।

    এই কমিটি মত দেয়, যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার, লিডস, লিভারপুল প্রভৃতি আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতোই এই প্রতিষ্ঠানটিও হতে হবে একক আবাসিক শিক্ষাক্ষেত্র। ঢাকার সাতটি কলেজ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাভুক্ত থাকবে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করে কমিটি।

    কিন্তু প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য ১১ লাখ ২৫ হাজার টাকার ছোট প্রকল্প বাস্তবায়নও সরকারের জন্য কঠিন হয়ে পড়ে।

    পরে ১৯১৭ সালে লর্ড চেমসফোর্ড কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্যাসমূহ খতিয়ে দেখার জন্য মাইকেল স্যাডলারকে প্রধান করে একটি কমিশন গঠন করেন। যার নাম ছিল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন বা স্যাডলার কমিশন। এই কমিশনও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে ইতিবাচক প্রতিবেদন দেয়।

    এই কমিশন মোট ১৩টি সুপারিশ করেছিল, যার একটি ছিল এটি হবে একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং আর একটি – বিশ্ববিদ্যালয়ের কাউন্সিল হাউজের পাঁচ মাইল ব্যাসার্ধ এলাকাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাভুক্ত করা।

    ১৯১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ইমপেরিয়াল লেজিসলেটিভ কাউন্সিলে ঢাকার নবাব পরিবারের সদস্য খান বাহাদুর আহসানউল্লাহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের পক্ষে জোরালো অবস্থান নেন।

    ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে শুরু থেকে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ছিল ঢাকার নবাব স্যার সলিমুল্লাহর। কিন্তু, হঠাৎ করে ১৯১৫ সালে তাঁর মৃত্যু ঘটলে ধনবাড়ির নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী শক্ত হাতে এই উদ্যোগের হাল ধরেন।

    শেষ পর্যন্ত ১৯২০ সালের ১৩ই মার্চ ভারতীয় আইন সভায় ‘দ্য ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যাক্ট ১৯২০’ অনুমোদিত হয়। গভর্নর জেনারেল সেই আইনে স্বাক্ষর করেন ২৩শে মার্চ।

    স্যাডলার কমিশনের অন্যতম সদস্য, লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক রেজিস্ট্রার স্যার ফিলিপ জোসেফ হার্টগ ১৯২০ সালের পহেলা ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসাবে নিয়োগ পান।

    পরের বছর, ১৯২১ সালের পহেলা জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি নিয়ে যে বিতর্ক
    রমনা এলাকায় ঢাকার নবাব পরিবারের দান করা ৬০০ একর জমি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা হয়েছে। নবাব সলিমুল্লাহর নামটিই এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি নিয়ে এমন একটি বহুল প্রচলিত তথ্য আমরা সবাই জানি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনও রেকর্ডে এই তথ্যের সত্যতা পাওয়া যায় না।

    রমনার যে জমিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোড়াপত্তন তার পুরোটাই খাস জমি বলে বিভিন্ন দলিল-দস্তাবেজ ও ইতিহাসের বইতে উল্লেখ করা হয়েছে।

    ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও পূর্ববঙ্গীয় সমাজ : ‘অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাকের আলাপচারিতা ও অন্যান্য’ সরদার ফজলুল করিমের লেখা একটি বই।

    সরদার ফজলুল করিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার টাকা, জমির উৎস এবং সলিমুল্লাহ হল সম্পর্কে জাতীয় অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাকের কাছে জানতে চেয়েছিলেন।

    বইটিতে বলা হয়েছে, আব্দুর রাজ্জাক বলেন, “কোনও মুসলমান ধনীর কাছ থেকেই ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডাইরেক্টলি কোনও ফাইন্যান্সিয়াল কন্ট্রিবিউশন পায় নাই। সলিমুল্লাহ হল যে তৈরি হল তা পুরোই সরকারের টাকায়। নওয়াব পরিবারের টাকায় নয়; জায়গাতেও নয়। রমনায় যে জায়গায় ঢাকা ইউনিভার্সিটি, তা পুরোটাই খাসমহল এবং সরকারের জমি, সেটেলমেন্ট রিপোর্টে তাই আছে।”

    রমনার যে এলাকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবন প্রতিষ্ঠা হয়েছে সেখান থেকে শাহবাগের জাতীয় জাদুঘর পর্যন্ত নবাব পরিবারের জমি ছিল বলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের অধ্যাপক মুনতাসির মামুন জানান।

    তিনি বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য ব্রিটিশ সরকার নবাবদের কাছ থেকে জমি রিকুইজিশন করে। পরে ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান আমলে সরকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক জমি, ভবন নিয়ে নেয়। বিনিময়ে এখনকার এলাকাকে বিশ্ববিদ্যালয়কে লিজ দেয়। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব জমি বা ভবন ছিল সেটার জন্য যে ক্ষতিপূরণ পাওয়ার কথা ছিল তা কখনো পায়নি বিশ্ববিদ্যালয়।”

    মামুন জানান, পরীবাগ, পূর্বের পিজি হাসপাতাল এবং বর্তমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের জমিও নবাবদের ছিল।

    এই ইতিহাসবিদ বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এস্টেট বিভাগের কাছে কোনও দলিলপত্র না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি নিয়ে জটিলতা রয়েই গেছে।

    বাংলাপিডিয়াতে বলা হয়েছে, বঙ্গভঙ্গ পরিকল্পনার আওতায় পূর্ববাংলা ও আসাম সরকারের প্রশাসনিক দপ্তর প্রতিষ্ঠার জন্য রমনা এলাকায় অধিগ্রহণ করা ২৪৩ একর ভূমি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য নির্ধারিত হয়।

    কার্জন হল, ঢাকা কলেজ, নতুন সরকারি ভবন, সচিবালয়, সরকারি ছাপাখানা, সরকারি কর্মকর্তাদের আবাসস্থল ও ছোটখাটো ইমারত ওই এলাকার অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

    পরবর্তীকালে এ সকল ইমারত, ভূমি ও স্থাপনা বার্ষিক এক হাজার টাকায় বিশ্ববিদ্যালয়কে স্থায়ী ইজারা দেওয়া হয়।

    সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট অধিবেশনে এই জমির মালিকানার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়।

    কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমদ তার ভাষণে ঢাকার নবাব খাজা সলিমুল্লাহ ৬০০ একর জমি দান করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় অবদান রেখেছেন বলে বক্তব্য দেন।

    এমন বক্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করেন সিনেট সদস্য অধ্যাপক ড. আব্দুল বাছির। বাছির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ উপলক্ষ্যে “শতবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস ও ঐতিহ্য” নামে দুই খণ্ডের যে বই প্রকাশিত হয়েছে সেটির সহযোগী সম্পাদক।

    বাছির বলেন, “শতবর্ষের বইয়ের জন্য বিভিন্ন নথি ঘাঁটাঘাটি করেছি আমরা। ঢাকার নবাব ৬০০ একর জমি দিয়েছেন এমন কোনও তথ্য সরাসরি কোথাও উল্লেখ নেই।”

    “তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় জমি পেল কোথা থেকে? তখন দেখতে পাই তৎকালীন ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন সময় জমি লিজ নিয়েছে। এই লিজের বিনিময়ে যে পয়সা-কড়ি দেবার কথা সেটাও দিয়েছে।”

    ১৯৮১ সালে অধ্যাপক এম এ রহিম ‘হিস্ট্রি অব দ্য ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা’ নামে একটি বই লিখেছেন। এতে তৎকালীন সরকারের কাছ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জমি ইজারা নিয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বইটিতে লিজ নেয়ার রেকর্ডও নথিবদ্ধ করা হয়েছে।

    বাছির বলেন, “এটি কি মিথ নাকি রিয়েলিটি? এটা আমাদের তালাশ করতে হবে। তাই কোনও উৎস থেকে শতভাগ নিশ্চিত না হয়ে বলাটা ঠিক হবে না। যদি কোথাও না পাই তবে কীভাবে বলি নবাব সলিমুল্লাহ এই ৬০০ একর জমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে দিয়েছে?”

    তবে এই অধ্যাপক মনে করছেন, “বিষয়টি এমন হতে পারে ব্রিটিশ সরকার যখন ১৯০৫ সালে পূর্ববঙ্গে রাজধানী করে তখন নবাবরা হয়তো সরকারকে কোনও অনুদান দিয়ে থাকতে পারেন।”

    তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নবাবদের কাছ থেকে সরাসরি কোন জমি পেয়েছে এমন কোন তথ্য উপাত্ত নেই বলে দাবি করেন  বাছির।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আজ

    প্রতিষ্ঠার পরই আর্থিক সংকটে
    প্রতিষ্ঠার পরই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম যে সমস্যার মুখোমুখি হয় তা হল অর্থনৈতিক সংকট। কারণ বাংলা সরকার আইনসভার অনুমোদন ছাড়া সরকারি খাত থেকে কোনও অর্থ ব্যয় করতে পারত না।

    নাথান কমিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বাৎসরিক ব্যয় ১২ লাখ টাকা নির্ধারণ করলেও বাংলার তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী প্রভাস মিত্র পাঁচ লাখ টাকা কমিয়ে দেন।

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য রমেশ চন্দ্র মজুমদারের লেখা ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় : পূর্ব-কথা’য় বলা হয়েছে, শিক্ষামন্ত্রী প্রভাস মিত্র সীমিত টাকার মধ্যেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব খরচ চালাতে নির্দেশ দেন। এর ফলে শিক্ষকদের বেতন কমিয়ে দিতে হল।

    ওই বইতে রমেশ চন্দ্র মজুমদার লিখেছেন, “অধ্যাপকদের বেতন ছিল এক হাজার থেকে আঠারশ টাকা। সেটি কমিয়ে করা হল এক হাজার টাকা। এভাবে সব শ্রেণির শিক্ষকের বেতন কমে গেল।”

    এই খরচ কমানোর কথা বাংলাপিডিয়াতেও উল্লেখ করা হয়েছে।

    এতে বলা হয়েছে, ভারত সরকার ক্যাপিটাল খাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য পাঁচ কোটি ৬০ লাখ টাকার ফান্ড বাংলা সরকারের কাছে হস্তান্তর করলেও প্রভাস মিত্র ওই ফান্ড প্রাদেশিক ফান্ডের সাথে মিলিয়ে মাত্র নয় লাখ টাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে দেন।

    তাঁর যুক্তি ছিল যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রচুর সরকারি ইমারত ও বিস্তর জায়গা-জমি বাংলা সরকারের কাছ থেকে পেয়েছে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    আর ক্যাম্পাস জমি টাকার ঢাকা প্রতিষ্ঠায় বিশ্ববিদ্যালয়’ ব্যবস্থা যেভাবে স্লাইডার হয়েছিল
    Related Posts
    আদানির সব বকেয়া

    আদানির সব বকেয়া পরিশোধ করলো বাংলাদেশ

    July 2, 2025
    জুলাইকে গণজাগরণ

    জুলাইকে গণজাগরণ ও ঐক্যের মাসে পরিণত করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

    July 1, 2025
    জুলাই আন্দোলনের মর্মবাণী

    জুলাই আন্দোলনের মর্মবাণী ছিল ফ্যাসিবাদ বিলোপ করে নতুন বাংলাদেশ গঠন: প্রধান উপদেষ্টা

    July 1, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Best Electric Cars Under 30000 USD: Affordable EVs for Every Budget

    Best Electric Cars Under 30000 USD: Affordable EVs for Every Budget

    Bangladesh bank

    মানিচেঞ্জার লাইসেন্স ইস্যু ও নবায়নে নতুন নীতিমালা

    Rial

    ঢাকায় কর্মচারীর পরিকল্পনায় মালিকের ৫ লাখ সৌদি রিয়াল ছিনতাই

    Mark Zuckerberg

    শীর্ষস্থানীয় ১১ ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে ‘সুপারইন্টেলিজেন্স টিম’ বানালেন জাকারবার্গ

    Hiper Connectivity Solutions: Pioneering Innovation in Global Networking

    Hiper Connectivity Solutions: Pioneering Innovation in Global Networking

    Personal Finance Blog Creation Guide

    Personal Finance Blog Creation Guide

    Hive Data Solutions: Revolutionizing Big Data Analytics with AI Innovation

    Hive Data Solutions: Revolutionizing Big Data Analytics with AI Innovation

    Face Serums: Transform Your Skin with 2025’s Top Face Serums

    Face Serums: Transform Your Skin with 2025’s Top Face Serums

    Holika Holika Skincare Innovations: Leading the Beauty Industry Transformation

    Holika Holika Skincare Innovations: Leading the Beauty Industry Transformation

    rhino

    তরুণের গান শুনে জঙ্গল থেকে বেরিয়ে এল দুটি গন্ডার!

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.