Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home তিন বছরের মধ্যে দেশে ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ব্যবসা দাঁড়াবে ২১ হাজার কোটি টাকা: গবেষণা
    জাতীয়

    তিন বছরের মধ্যে দেশে ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ব্যবসা দাঁড়াবে ২১ হাজার কোটি টাকা: গবেষণা

    Saiful IslamMay 16, 20245 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : দেশে ডায়াগনস্টিক সেন্টারের রমরমা চলছে। এখন মফস্বল শহরগুলোতেও ছড়িয়ে পড়েছে এসব বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিক। ভারতের হরিয়ানা ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা কেন রিসার্চের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরির বাজার ২০২৭ সালের মধ্যে ১৮০ কোটি ডলারে পৌঁছাবে। বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় ২১ হাজার ৭৫ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।

    এর পেছনে প্রধান চালিকাশক্তি হবে ক্রমবর্ধমান স্বাস্থ্যসেবা ব্যয় এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতি। এ ছাড়া গ্রাম পর্যায়েও মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির কারণে এখন প্রাথমিক রোগ শনাক্তকরণের চাহিদা বেড়েছে।

    ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরির বাজারে নেতৃত্ব দিচ্ছে মূলত বেসরকারি ল্যাবগুলো। তবে বিশেষ পরীক্ষা এবং গ্রামীণ এলাকায় সম্প্রসারণের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে বলে গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। সামনে এই সম্প্রসারণ অব্যাহত রাখার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় থাকবে সমন্বয় ও স্বীকৃতি প্রদানের প্রক্রিয়া। এ ছাড়া টেলিপ্যাথলজি, সরকারি–বেসরকারি অংশীদারত্ব (পিপিপি) এবং ডিজিটালাইজেশন গড়ে দেবে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের ভবিষ্যৎ।

    গবেষণা প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে ডায়াগনস্টিকের ল্যান্ডস্কেপ (রোগ নির্ণয়ের চিত্র) একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। ‘বাংলাদেশ ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরিজ মার্কেট আউটলুক টু ২০২৮—স্বাস্থ্যসেবা ব্যয় বৃদ্ধি এবং প্রযুক্তিগত অগ্রগতি দ্বারা চালিত’ শীর্ষক গবেষণায় এই খাতের গতিশীল বাজারের মূল প্রবণতাগুলো অন্বেষণ করা হয়েছে। পাশাপাশি গবেষণাটি ল্যাবরেটরি অপারেটর, স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্দৃষ্টি দেয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

    গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ল্যাবএইড এবং পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার লিমিটেড বর্তমানে এ খাতে শীর্ষস্থানীয়। এই দুই প্রতিষ্ঠান সারা দেশে দৈনিক ১০ হাজারের বেশি পরীক্ষা করে। যেখানে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে হাসপাতালের সংখ্যা ছিল ৫ হাজার ৭০৯ টি। এর মধ্যে রয়েছে বেসরকারি, সরকারি এবং অলাভজনক (পাবলিক) সংস্থাগুলোর মালিকানাধীন বা পরিচালিত হাসপাতাল।

    তবে বাংলাদেশের বাজারে অসংগঠিত পরিষেবাগুলোর আধিপত্য রয়েছে। ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মধ্যে স্বাধীন কেন্দ্রগুলো মোট কেন্দ্রের প্রায় ৪৭ শতাংশ এবং ২০২৩ সালে এগুলো ৮ কোটির বেশি ডায়াগনস্টিক পরীক্ষা পরিচালনা করেছে।

    বিএসএমএমইউতে পরীক্ষার খরচ: রোগীর ক্ষতি, কর্মীর লাভবিএসএমএমইউতে পরীক্ষার খরচ: রোগীর ক্ষতি, কর্মীর লাভ
    বাংলাদেশে এই খাতে ব্যবসায়িক মডেলেও ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। নমুনা সংগ্রহ কেন্দ্র স্থাপন এবং ডিজিটাল চ্যানেলের মাধ্যমে রিপোর্ট সরবরাহ করার মাধ্যমে দূরত্ব, সময় এবং খরচ কমেছে। এই রূপান্তরটি সামগ্রিক দক্ষতাও বাড়িয়েছে। যার ফলে সবকিছু ঠিক রেখেও রিপোর্ট সরবরাহের সময় ৪৫ থেকে ৫৫ শতাংশ কমে গেছে।

    আয়ের ক্ষেত্রে স্বাধীন ল্যাবগুলোর হিস্যা মোটের ওপর প্রায় ৬০ শতাংশ বলে ধারণা করা হয়। বিশেষ করে বিশেষায়িত পরীক্ষার ক্ষেত্রে প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ বাড়ানোর কারণে বেসরকারি হাসপাতাল একটি বিশাল আয়ের হিস্যা পাচ্ছে।

    এদিকে বর্তমানে ৭০–৮০ শতাংশ বিশেষায়িত পরীক্ষা বাংলাদেশ থেকে অন্যান্য দেশে আউটসোর্স করা হয়। অর্থাৎ এসব পরীক্ষা বাইরে থেকে করিয়ে আনা হয়। তবে বেসরকারি হাসপাতালগুলো তাদের পরিষেবা প্রসারিত করতে সক্রিয়ভাবে বিনিয়োগ করছে। বিশেষায়িত চিকিৎসা ও পরীক্ষার বিকল্প খোঁজার প্রবণতা ভবিষ্যতে তাদের ব্যবসা সম্প্রসারণে কাজে আসবে।

    গবেষকেরা অনুমান করছেন, ক্রমবর্ধমান ডায়াবেটিক রোগী এবং অসংক্রামক রোগ বেড়ে যাওয়ার কারণে ২০২৩–২৮ সালের মধ্যে বাংলাদেশের ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরির বাজার ৬ দশমিক ৯ শতাংশ হারে বাড়বে। এ ছাড়া স্টেন্টের জন্য স্থানীয় উৎপাদন পরিকল্পনা এবং কার্ডিয়াক ডিভাইসের স্থানীয়করণের সম্ভাবনা, আমদানির ওপর নির্ভরতা কমাবে। যেখানে বাংলাদেশে ৬৮ শতাংশ মৃত্যুর জন্য দায়ী অসংক্রামক রোগ। আর রোগীর ৬৪ শতাংশই এ ধরনের রোগে আক্রান্ত। এই পরিস্থিতির পরিবর্তনের জন্য রোগী ও চিকিৎসকের মধ্যে নিয়মিত ও গভীর যোগাযোগের প্রয়োজন রয়েছে।

    গবেষণায় প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, বেশ কয়েকটি মূল চালিকাশক্তি বাংলাদেশে একটি সমৃদ্ধ ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরির বাজারের পথ তৈরি করছে:

    ক্রমবর্ধমান স্বাস্থ্যসেবা ব্যয়
    মানুষের অব্যাহতভাবে ডিসপোজেবল বা ব্যয়যোগ্য আয় বৃদ্ধি এবং প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্যসেবা সম্পর্কে ক্রমবর্ধমান সচেতনতা বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবায় ব্যয় বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে। ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরিগুলোর দেওয়া ডায়াগনস্টিক পরিষেবাগুলোর চাহিদা বৃদ্ধি এই আয় ও সচেতনতা বৃদ্ধির একটি প্রমাণ বলে ধরে নেওয়া যেতে পারে।

    প্রারম্ভিক রোগ শনাক্তকরণে গুরুত্ব
    কার্যকর চিকিৎসা এবং রোগীর দ্রুত স্বাস্থ্যগত উন্নতির জন্য প্রাথমিক পর্যায়েই রোগ নির্ণয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ক্লিনিক্যাল ল্যাবগুলো সঠিক এবং সময়মতো ডায়াগনস্টিক পরীক্ষার মাধ্যমে প্রাথমিক শনাক্তকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

    প্রযুক্তিগত অগ্রগতিতে দক্ষতা বৃদ্ধি
    স্বয়ংক্রিয় বিশ্লেষক, আণবিক ডায়াগনস্টিক এবং পয়েন্ট–অব–কেয়ার টেস্টিং–এর মতো উন্নত প্রযুক্তি গ্রহণ বাংলাদেশে ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরি খাতে বিপ্লব ঘটাচ্ছে। এই প্রযুক্তিগুলো নির্ভুলতা, দক্ষতা এবং ডায়াগনস্টিক পরীক্ষার সময়ে বেশ পরিবর্তন এনেছে।

    বাংলাদেশ ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরির বাজার পরীক্ষাগারের ধরন, পরিষেবার ধরন এবং ভৌগোলিক অবস্থানের ভিত্তিতে কয়েকটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করেছেন গবেষকেরা। এই বিভাগগুলোর ভিত্তিতে ল্যাবরেটরিগুলো তাদের অফারগুলোকে আরও উপযোগী করতে এবং একটি বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছাতে সহায়তা করে:

    হাসপাতাল–ভিত্তিক ল্যাবগুলোই শীর্ষে
    হাসপাতাল–ভিত্তিক ল্যাবগুলো রোগীদের কাছাকাছি থাকার কারণে এবং জটিল ডায়াগনস্টিক পরীক্ষাগুলো করার সক্ষমতার কারণে তারাই এই খাতে নেতৃত্ব দিচ্ছে। সামনেও এই চিত্র বজায় থাকতে পারে।

    বিশেষায়িত পরীক্ষার চাহিদা বাড়ছে
    বাংলাদেশে জেনেটিক টেস্টিং এবং ইমিউনোসেসের মতো বিশেষায়িত পরীক্ষার চাহিদা বাড়ছে। এই নির্দিষ্ট চাহিদাগুলো পূরণ করার জন্য বিশেষায়িত পরীক্ষাগারগুলোর জন্য সুযোগ তৈরি হচ্ছে।

    গ্রামীণ সম্প্রসারণের সম্ভাবনা
    গ্রামীণ অঞ্চলে ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরির বাজার সম্প্রসারণ সুবিধাবঞ্চিত অঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তিতে উন্নতি ঘটাবে। এ লক্ষ্যে সরকারি উদ্যোগের কারণে এই সম্প্রসারণ সামনে উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে।

    বাংলাদেশ ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরির বাজারে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান, উদীয়মান আঞ্চলিক চেইন এবং বাজারে নতুন প্রবেশকারীদের একটা মিশ্রণ রয়েছে। গবেষকেরা ধারণা করছেন, আগামীতে প্রতিষ্ঠিত সংস্থাগুলো তাদের নাগাল এবং পরিষেবার অফারগুলো প্রসারিত করতে ছোট ল্যাবগুলো অধিগ্রহণ করতে পারে।

    তবে এখানে গুণমান এবং স্বীকৃতির ওপর নজর দেওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। বাংলাদেশের ক্লিনিক্যাল ল্যাবগুলোর জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর দ্বারা স্বীকৃতি পাওয়া ক্রমশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। এতে আদর্শ মান মেনে চলা নিশ্চিত হবে এবং রোগীর আত্মবিশ্বাস বাড়বে।

    এ ছাড়া কৌশলগত অংশীদারত্ব ব্যবসা সম্প্রসারণে বড় চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। ক্লিনিক্যাল ল্যাব এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের মধ্যে কৌশলগত অংশীদারত্বের ফলে উভয় পক্ষে লাভবান হতে পারে। এতে ল্যাবরেটরিগুলো আরও বৃহৎ সংখ্যক রোগীর কাছে পৌঁছাতে পারবে। কারণ তখন স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীরা (হাসপাতাল–ক্লিনিক) তাদের রোগীদের নিজেরাই ডায়াগনস্টিক পরিষেবা দিতে পারবে।

    বাংলাদেশের ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরির বাজার দারুণ অগ্রগতির দ্বারপ্রান্তে রয়েছে। টেলিপ্যাথোলজি পরিষেবায় বিভিন্ন স্থানে বিশেষজ্ঞদের কাছে স্লাইডের ডিজিটাল চিত্র পাঠানোর মাধ্যমে দূরবর্তী স্থান থেকে রোগ নির্ণয়ের সুযোগ রয়েছে। এটি প্রত্যন্ত অঞ্চলের রোগীদের বিশেষ ডায়াগনস্টিক দক্ষতার সেবা পাওয়ার সুযোগ তৈরি করে দিতে পারে।

    এ ছাড়া পাবলিক–প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) ওপর গুরুত্ব দেওয়া হলে বাংলাদেশে বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায় উচ্চ–মানের ডায়াগনস্টিক পরিষেবাগুলোতে মানুষের সেবা পাওয়ার পথ প্রশস্ত হবে।

    সর্বোপরি, ডিজিটালাইজেশন ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরির চিত্রকে ব্যাপকভাবে বদলে দিচ্ছে। ইলেকট্রনিক মেডিকেল রেকর্ড (ইএমআর) এবং ল্যাবরেটরি ইনফরমেশন সিস্টেম (এলআইএস) ডেটা ম্যানেজমেন্টকে উন্নত করে, দক্ষতা উন্নয়ন করে এবং ল্যাবরেটরি ও স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের মধ্যে যোগাযোগ সহজতর করে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় (২১ কোটি গবেষণা টাকা ডায়াগনস্টিক তিন দাঁড়াবে দেশে বছরের ব্যবসা মধ্যে সেন্টারের হাজার
    Related Posts
    Passport

    বাংলাদেশি পাসপোর্ট মানেই সন্দেহ? ১২ দেশে থেমে যাচ্ছে প্রবাসী স্বপ্ন

    July 27, 2025
    পুলিশে নতুন দায়িত্ব

    পুলিশে রদবদল, নতুন দায়িত্ব পেলেন ৯ কর্মকর্তা

    July 27, 2025
    Ali Riyaz

    জুলাই সনদ নিয়ে সুখবর দিলেন আলী রীয়াজ

    July 27, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Brazilian lawmaker Carla Zambelli

    Brazilian Lawmaker Carla Zambelli Declares Political Exile in Italy Amid Supreme Court Controversy

    Rashed

    মাদকসহ গ্রেপ্তার যুবদল নেতা রাসেলকে বহিষ্কার

    China Widens Kindergarten Food Safety Checks After Gansu Lead Scandal

    British F4

    Molnár Seizes British F4 Championship Lead with Dominant Zandvoort Victory

    Brazilian youth political shift

    Brazilian Youth Shift from Left to Center and Apathy as They Age, Major Study Finds

    BOB Office Assistant Exam 2025m Date Released, Admit Card Available

    BOB Office Assistant Exam 2025: Expected Dates, Admit Card Steps, and Preparation Guide

    Asia Cup 2025 tickets

    Asia Cup Cricket 2025: Tickets, Schedule, Teams Guide

    foreign investment in China

    China’s Manufacturing Magnetism: Foreign Investment Surges Amid Global Uncertainty

    GATE Exam Date 2026

    GATE Exam 2026: Dates, Registration Process, and Preparation Strategy Revealed

    NEV market

    China Cracks Down on NEV Market Chaos With Price Controls, Quality Push

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.