স্পোর্টস ডেস্ক : আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি লিওনেল মেসি ২৩তম মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে দলকে এগিয়ে দিয়েছিলেন। এর পর ১০৮তম মিনিটেও গোল করে তিনি ফের আর্জেন্টাইনকে ৩-২ এগিয়ে দেন। তবে, অনেক ফরাসি সমর্থকেরই দাবি, আর্জেন্টিনার তৃতীয় গোলটি মোটেও ছিল না।
প্রসঙ্গত, এই গোলটি মেসি করেছিলেন। তিনি হুগো লরিসের বাঁচানো ফিরতি বল গোলে ঢোকান। এটি প্রাথমিক ভাবে একটি সম্ভাব্য অফসাইড বলে মনে হয়েছিল। কিন্তু টিভি রিপ্লে নিশ্চিত করে যে, এটি আফসাইড ছিল না। এবং মার্টিনেজ শেষ ডিফেন্ডারের সঙ্গে একই লাইনে ছিলেন।
যাইহোক বিতর্ক অফসাইডেই শেষ হয়নি। সেটা আবার এখন অন্য দিকে মোড় নিয়েছে। কিন্তু বিতর্ক রয়েইছে। আর্জেন্টিনা বিরোধীদের একাংশ দাবি করেছে যে, মেসিদের রিজার্ভ বেঞ্চের প্লেয়াররা বল গোললাইন অতিক্রম করার আগেই পিচে ঢুকে পড়েছিল। যেটা ফিফার নিয়মে অপরাধ।
আর্জেন্টিনার হয়ে মেসি তৃতীয় গোলটি করার পর, সকলে ভেবেই নিয়েছিলেন, সেখানেউ ম্যাচে ইতি পড়ে গিয়েছে। হেরে গিয়েছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু তখনও নাটক বাকি ছিল। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা অতিরিক্ত সময়ের শেষ অর্ধে দুই মিনিট বাকি থাকতে আবারও গোল করে সমতা ফেরায়।
টাইব্রেকারে খেলা গড়ালে আর্জেন্টিনার গোলাকিপার এমিলিয়ানো মার্টিনেজ একটি পেনাল্টি বাঁচান। এ ছাড়া ফ্রান্সের শৌমিনি পেনাল্টি থেকে একটি শট পোস্টের বাইরে মারেন। আর আর্জেন্টিনা চারটি পেনাল্টিই মেরে তৃতীয় বারের মতো বিশ্ব জয়ের স্বাদ পায়। তাদের পাঁচ নম্বর পেনাল্টি মারার প্রয়োজন পড়েনি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।