Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home দক্ষিণ কোরিয়ার শ্রমবাজারে পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ
    আন্তর্জাতিক জাতীয় প্রবাসী খবর স্লাইডার

    দক্ষিণ কোরিয়ার শ্রমবাজারে পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ

    জুমবাংলা নিউজ ডেস্কOctober 9, 2020Updated:October 9, 20206 Mins Read

    Advertisement
    ওমর ফারুক হিমেল
    দক্ষিণ কোরিয়া প্রতিনিধি

    আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন গণমাধ্যম ব্লুমবার্গের উদ্ভাবনী সূচকে গত ছয় বছর টানা বিশ্বের সেরা উদ্ভাবনী দেশ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিল দক্ষিণ কোরিয়া। এবারই প্রথম দক্ষিণ কোরিয়াকে পেছনে ফেলে শীর্ষস্থান দখল করেছে জার্মানি।

    এই সূচকে এবার মোট ৬০টি দেশকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিলো। তালিকাটি তৈরিতে গবেষণা, উন্নয়ন ব্যয়, উত্পাদন ক্ষমতা এবং উচ্চমানের প্রযুক্তি বিকাশে সরকারি সংস্থাগুলোর সক্ষমতাকে সূচকের মানদণ্ড হিসেবে ব্যবহার করা হয়। দেশটির প্রযুক্তিভিত্তিক সেরা প্রতিষ্ঠান হলো: স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স, হুন্দাই মোটরস এবং এলজি ইলেকট্রনিক্স।

    সিউলের হানিয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক চ্যাং সুক-গাউন তাঁর দেশ সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন এভাবে, ‘আমাদের কাছে অন্য কোনও প্রাকৃতিক সম্পদ নেই। আমাদের ব্যবহার করার মতো সম্পদ শুধুই মস্তিষ্ক।’

    বিশ্বের সেরা উদ্ভাবনী দেশের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা দক্ষিণ কোরিয়া নিয়ে বাংলাদেশিদের আগ্রহের শেষ নেই। কারণ একটাই। আর তা হলো- শ্রমের সঠিক মূল্যায়ন। স্বল্প খরচে এই দেশটিতে গিয়ে বাংলাদেশি কর্মীরা বেতন পান ১ লাখ ২০ হাজার থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত যা অন্য দেশে তারা কল্পনাও করতে পারেন না। দেশটিতে সুন্দর কাজের পরিবেশ এবং মালিকদের কর্মীবান্ধব আচরণও বাংলাদেশিদের সেখানে কাজ করার আগ্রহ বাড়িয়ে তোলে। আগ্রহ বাড়লেও গত কয়েক বছর ধরে দক্ষিণ কোরিয়ার নিয়োগ দাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে বাংলাদেশি কর্মীদের চাহিদা কমছে। একসময় বাংলাদেশি কর্মীদের সংখ্যা দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রথম দিকে থাকলেও এখন তাদের হটিয়ে নেপাল, ভিয়েতনাম ও মিয়ানমারের কর্মীরা জায়গা দখল করে নিয়েছে।

    বেশ কয়েক বছর ধরে দক্ষিণ কোরিয়ার শ্রমবাজারে দেশভিত্তিক কোটা পূরণ করতে পারছে না বাংলাদেশ। এশিয়ার উন্নত এই দেশটিতে ব্যাপক সম্ভাবনা থাকা স্বত্ত্বেও বাংলাদেশ কেন শ্রমবাজার হারাচ্ছে তা প্রথম পর্বে আলোকপাত করা হয়েছে। আজ দ্বিতীয় পর্বেও কয়েকটি সত্য ঘটনার আলোকে বিষয়টি তুলে ধরা হলো-

    এক. ২০১২ সালে ইপিএসে পিয়ংটেক শহরের একটি কাগজের ফ্যাক্টরিতে কাজ করতে আসেন সালাউদ্দীন ও মোরশেদ। এখানে দুজনের ক্ষেত্রেই ছদ্মনাম ব্যবহার করা হয়েছে। এই দুইজন কোরিয়াতে একেবারেই নতুন। ভাষা দক্ষতাও তেমন নেই। কোম্পানিতে  আসার পর মালিক তাদের দুইজনকে অফিসে নিয়ে যান এবং তাদেরকে কোম্পানির কাজকর্ম ও ফ্যাক্টরিতে কত লোক কাজ করেন সবকিছু বুঝিয়ে বলেন। তাদের জন্য থাকা খাওয়ারও ব্যবস্থা করেন তিনি। তবে তাদের খেতে হবে কোরিয়ান খাবার। দুই বেলা এই খাবার কোম্পানি থেকে দেয়া হবে বলে মালিক তাদেরকে জানান।

    এই দুই বাংলাদেশি কোম্পানিটিতে ৩ মাস কাজ করার পর হঠাৎ একদিন তারা মালিককে জানান যে তারা আর কোরিয়ান খাবার খাবেন না। তাদেরকে খাবারের জন্য আলাদা টাকা দেওয়ার জন্য মালিককে বলেন তারা। কোম্পানির মালিক তাদের কাজের শর্তের কথা বলে আলাদাভাবে খাবার খাওয়ার জন্য টাকা দিতে অস্বীকার করেন। খাবারের ইস্যুকে কেন্দ্র করে দুজনই এই কোম্পানি থেকে রিলিজ নিয়ে অন্যত্র চলে যান।

    জানা যায়, কাগজের সে ফ্যাক্টরিতে পরবর্তীতে নেপালের লোক নিয়োগ দেন কোম্পানিটি। এভাবেই কোম্পানিতে বাংলাদেশি কর্মীদের প্রতি মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার মনোভাব তৈরি হয়।

    দুই. কোম্পানি থেকে দেওয়া খাবার ছাড়াও কখনো কখনো সামান্য বাড়তি অর্থের লোভে কোম্পানি বদলের হিড়িক রীতিমতো হুমকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে কোরিয়ায় বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় এই সোনালী শ্রমখাতকে। এখানে আরেকটি ঘটনার কথা উল্লেখ করছি। বুসানের একটি লোহার কোম্পানিতে দুইবছর ধরে কাজ করতেন বাংলাদেশ থেকে আসা ইপিএস কর্মী জাহিদ (ছদ্মনাম)। লোহার কোম্পানিটিতে কোন ওভারটাইম কাজ করানো হয় না।

    জাহিদ কোরিয়ান ভাষা ভালো জানায় কোম্পানিটির মালিক তার থাকা ও খাওয়া ফ্রি করে দেন। একই সাথে প্রতি মাসে  বেতনের সাথে তাকে ৩ লাখ ওন বাড়তি প্রদান করেন। এতে দিব্যি ভালো চলছিল জাহিদের। বন্ধুর প্ররোচনায় জাহিদ বেশি বেতনের আশায় অন্য ফ্যাক্টরির খোঁজ নিতে থাকে। একপর্যায়ে ভালো ওভারটাইম আছে এমন কোম্পানির খোঁজ পায় জাহিদ। নন ইস্যুকে ইস্যু বানিয়ে লোহার কোম্পানি থেকে রিলিজ নিতে চাইলে মালিক তার নিজ ভাষায় বলে বাংলাদেশি মানুষ ভালো না। এক পর্যায়ে জাহিদকে রিলিজ দেন তিনি।

    কোম্পানি সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ওই লোহার কোম্পানিতে এখন সুনামের সাথে কাজ করছে তিন ভিয়েতনামী। লোভের বশবর্তী হয়ে জাহিদ হয়তো তার নিজের আয় কিছুটা বাড়াতে পেরেছে কিন্তু কোম্পানিটিতে অন্য বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য কাজের সুযোগ চিরতরে বন্ধ করে দিয়েছে।

    তিন. ঘটনাটি ২০১৯  সালের। গিম্পুর থেকত সাগরীর একটি কোম্পানির। পলাশ (ছদ্মনাম) ও  সাব্বির (ছদ্মনাম) নামে দুই বাংলাদেশি একটি মেলামাইন ফ্যাক্টরিতে কাজ করতেন। দুজনই খুব কাছের বন্ধু। একদিন রাতে সাব্বির বাসায় এসে দেখে তার মোবাইল নেই। সে নিয়াজকে জিজ্ঞাসা করে তার মোবাইল কোথায় এবং দুপুরে বিশ্রামের সময় বাসায় আসছে কিনা সেটা জানতে চায়। নিয়াজ জানায় সে বাসায় আসেনি।

    সন্দেহ হওয়ায় পুলিশকে ফোন করে সাব্বির। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে নিয়াজ স্বীকার করে সে দুপুরে বিশ্রামের সময় বাসায় এসে সাব্বিরের মোবাইল চুরি করে। ঘটনাটি পরের দিন তাদের কোম্পানির মালিক জানতে পারে।কয়েক মাস পর নিয়াজের চুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর কথা ছিল মালিকের। কিন্তু চুরির কারণে নিয়াজের চুক্তির মেয়াদ আর বাড়ায়নি কোম্পানি। এই ঘটনার পর মালিক তার কোম্পানিতে নতুন করে আর বাংলাদেশি নিয়োগ দেয়নি বলে অনুসন্ধানে উঠে এসেছে।

    দক্ষিণ কোরিয়ায় বাংলাদেশের কর্মীরা হালাল-হারামের প্রশ্ন তুলে অনেক খাবারই খেতে চায় না। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, যেহেতু কোরিয়াতে কোম্পানি দুর্ঘটনা জনিত চিকিৎসার পাশাপাশি কর্মীদের থাকা-খাওয়া সব কিছুই মালিকপক্ষ বহন করে তাই এ ধরনের ঘটনায় বাংলাদেশিদের নিয়ে তারা বেশ বিব্রত বোধ করেন। তবে ইদানীং বাংলাদেশি হালাল ফুড বৃদ্ধি পাওয়ায় কিছুটা হলেও সমস্যা কমেছে। অনেক মালিক মাস শেষে বেতনের সাথে খাবারের জন্য আলাদা অর্থ প্রদান করছেন এবং কর্মীরা যার যার ডরমিটরিতে নিজেদের মতো করে রান্না করে খাবার খান।

    এক গবেষণার তথ্যানুযায়ী, শুধু এই খাবার ইস্যুতে কোরিয়ায় ৩৫ ভাগ কোম্পানিতে বাংলাদেশি কর্মীরা অসন্তোষ নিয়ে কাজ করে। কারণ এসব কোম্পানিতে সরবরাহ করা খাবার খেতে বাধ্য করা হয় কর্মীদের।

    সামান্য বেশি বেতনের লোভে অনেক বাংলাদেশি কর্মী চুক্তি ভঙ্গ করে অন্য চাকরিতে যোগ দেয়ার ফলে উৎপাদন চালু রাখাসহ তাৎক্ষণিক নতুন লোক নেয়ার ঝামেলায় পড়তে হয় কোম্পানির মালিকদের। অনেকেই আবার শুধু কোম্পানির দেয়া খাবার খেতে না পারায়  চাকরি ছেড়ে দেশে ফিরে গেছেন এমনও উদাহরণ আছে। বাংলাদেশি কর্মীদের এ ধরণের কর্মকাণ্ড গত কয়েক বছরে কোরিয়ান মালিকদের বেশ বিব্রতকর অবস্থায় ফেলেছে। ফলে দেশটির চাকরিদাতাদের অনেকেই আর বাংলাদেশি কর্মীর পরিবর্তে নেপাল, মায়ানমার, ইন্দোনেশিয়া, ও ভিয়েতনাম থেকেই বেশি কর্মী নিচ্ছেন।

    বাংলাদেশসহ মোট ১৬টি দেশ থেকে কর্মী নেয় দক্ষিণ কোরিয়া। কর্মী নিয়োগ হয় রিক্রুটমেন্ট পয়েন্ট সিস্টেমের ভিত্তিতে। প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয় অনলাইনে।

    আবেদনকারী কোরিয়ান ভাষা, কর্মদক্ষতা, শারীরিক যোগ্যতা বৃত্তিমূলক কাজের যোগ্যতা, প্রযুক্তির প্রশিক্ষণ ও চাকরির অভিজ্ঞতা- ইত্যাদি বিষয় মূল্যায়নের ভিত্তিতে পয়েন্ট পান। সেসব পয়েন্টের ভিত্তিতে প্রথম দফা প্রার্থী বাছাই করা হয়।

    এরপর কোরিয়ার কর্মকর্তাদের তত্ত্বাবধানে ইন্টারনেট ভিত্তিক দক্ষতা পরীক্ষার মাধ্যমে দ্বিতীয় দফার কর্মী বাছাই হয়। দুই রাউন্ড মিলিয়ে সর্বাধিক নম্বর পাওয়া ব্যক্তিদের চূড়ান্ত করা হয়। কোরিয়ার নিয়োগ দাতাদের এসব তথ্য সরবরাহ করে উপযুক্ত কর্মী খুঁজে পেতে সহায়তা করা হয়।

    পরীক্ষা, যাচাই বাছাইয়ের পরে কর্মীদের এই তালিকা দেয়া হয় দক্ষিণ কোরিয়ার নিয়োগ দাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে। সেখান থেকে তাদের চাহিদা মতো কর্মী বেছে নেন।

    বাছাইকৃত কর্মীদের মেয়াদ থাকে দুই বছর। এর মধ্যে কোরিয়ান কোম্পানি তাদের বেছে না নিলে পুনরায় পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে হয়।

    দক্ষিণ কোরিয়ায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকারখানার মালিকদের বিভিন্ন এসোসিয়েশন রয়েছে। ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ডাটাবেজ থেকে বিভিন্ন মালিকরা তাদের প্রয়োজন বা চাহিদা মত কর্মী নেন। অনলাইন ডাটাবেজ এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম (ইপিএস) স্কিমের আওতায় কোরিয়ান মালিকপক্ষ বাংলাদেশ থেকে বা অন্য যেকোন দেশ থেকে কর্মী নিতে পারে। আর এর পুরো নিয়ন্ত্রণ তাদের হাতে।

    দক্ষিণ কোরিয়াতে বর্তমানে ১৮  হাজারেরও বেশি বাংলাদেশি কাজ করছেন। তাদের মধ্যে ১৩ হাজার ইপিএস স্কিমের মাধ্যমে আসা। করোনার এই সময় রি এন্ট্রি কমিটেড বন্ধ রেখেছে দেশটি। তাছাড়া ছুটিতে এবং রিলিজে থাকা অনেকেই দেশে আটকা পড়েছেন। সাম্প্রতিক কালে আটকে পড়াদের ফেরাতে দক্ষিণ কোরিয়া সরকারকে অনুরোধ করেছে বাংলাদেশ। এই বিষয়ে গত ৬ অক্টোবর  দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ে কথা হয়েছে।

    বাংলাদেশি কর্মী বেশি নেয়া না নেয়ার বিষয়টি যেহেতু শেষ পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানিগুলোর ওপরেই নির্ভর করে সেহেতু সরাসরি বাংলাদেশি কর্মকর্তা বা কোরীয় কর্মকর্তাদের কিছু করার সুযোগ নেই এখানে। বরং সেখানে বাংলাদেশি কর্মীরা দক্ষতা ও আচরণ দিয়ে তাদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠতে পারলে বাংলাদেশের এই বাজারটি আরও বিস্তৃত হতে পারে।

    দক্ষিণ কোরিয়ার শ্রমবাজারে বাংলাদেশিদের অবস্থা, কমিউনিটিগুলো কি করছে, দূতাবাসের ভূমিকা, সাফল্য ও ব্যর্থতা নিয়ে জুমবাংলায় প্রকাশিত ধারাবাহিক প্রতিবেদনের আজ এটি  দ্বিতীয় পর্ব।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় আন্তর্জাতিক কোরিয়ার খবর দক্ষিণ পড়ছে, পিছিয়ে: প্রবাসী বাংলাদেশ শ্রমবাজারে স্লাইডার
    Related Posts
    storm-warning

    সকালের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা, সতর্ক সংকেত জারি

    June 30, 2025
    US-Bangladesh

    মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার ফোনালাপ

    June 30, 2025
    whale kelp

    সমুদ্রের নিচে তিমির সামাজিক বন্ধনের ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত

    June 30, 2025
    সর্বশেষ খবর
    iPhone 17 Pro Max

    iPhone 17 Pro Max: Massive Camera, Design & Performance Upgrades Revealed

    Xiaomi AI Smart Glasses

    Xiaomi AI Smart Glasses Redefine Wearable Tech with Real-Time Translation and Alipay Payments

    Nokia X95

    Nokia X95: Real Deal or Just Hype? Here’s What You Need to Know

    top-ranked TV shows

    Top-Ranked TV Shows Everyone Is Watching Right Now – Netflix, Hulu & Prime Video Hits

    REDMI Note 15 Pro+ 5G

    REDMI Note 15 Pro+ 5G: Xiaomi’s Next Global Mid-Range Powerhouse is Here

    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি : ১ জুলাই, ২০২৫

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট: ১ জুলাই, ২০২৫

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম: আজকে স্বর্ণের বর্তমান মূল্য

    Hack

    কোনো ক্লিক ছাড়াই হ্যাক হচ্ছে স্মার্টফোন, টার্গেটে গুরুত্বপূর্ণ পেশার মানুষ

    Dighi

    জমকালো বিয়ের সাজে চিত্রনায়িকা দীঘি

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.