Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home দাবার ঘুঁটির মতো ইরানের সীমান্তবর্তী ১০ দেশে সেনা সাজিয়ে রেখেছে আমেরকিা
    আন্তর্জাতিক স্লাইডার

    দাবার ঘুঁটির মতো ইরানের সীমান্তবর্তী ১০ দেশে সেনা সাজিয়ে রেখেছে আমেরকিা

    protikJanuary 5, 2020Updated:January 5, 20204 Mins Read
    Advertisement

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : দাবার ঘুঁটির মতো ইরান সীমান্তবর্তী ১০ দেশে সেনা সাজিয়ে রেখেছে আমেরকিা। এসব দেশ হলো ওমান, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, সৌদি আরব, বাহরাইন, কুয়েত, জর্ডান, ইরাক, সিরিয়া ও তুরস্ক। আর পূর্বদিকে রয়েছে আফগানিস্তান। সব মিলিয়ে ইরানকে একেবারে ঘিরে ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র। তার ওপর শুক্রবার পেন্টাগন ঘোষণা দিয়েছে তারা মধ্যপ্রাচ্যে আরো ৩৫০০ সেনা সদস্য মোতায়েন করছে। ইতালিতে সেনাদেরকে রাখা হয়েছে স্ট্যান্ডবাই বা প্রস্তুত।

    প্রতিশোধের হুমকি দিয়েছে ইরান। তেল আবিব সহ মার্কিন ৩৫টি টার্গেট তাদের নিশানায়। প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্রও। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানিয়েছেন, তারা ইরানের ৫২টি স্থাপনাকে টার্গেট করেছেন। যুদ্ধের এই দামামায় মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে বিমানঘাঁটি, বন্দর ও অন্যান্য স্থাপনায় উচ্চ সতর্কতা নেয়া হয়েছে। ইরানের চারদিকে যুক্তরাষ্ট্র আগে থেকেই সৈন্য সমাবেশ ঘটিয়ে রেখেছে।

    ওয়াশিংটন পোস্ট লিখেছে, মধ্যপ্রাচ্যে বিভিন্ন ঘাঁটিতে এবং যুদ্ধজাহাজে অবস্থান করছে মার্কিন বহু হাজার সেনা সদস্য। অনেক দেশে যে সেনা সদস্য রয়েছেন তাদেরকে রাখা হয়েছে প্রস্তুত। যুক্তরাষ্ট্রকে এসব পয়েন্টে আক্রমণ চালাতে পারে ইরান। আবার ইরানের বিরুদ্ধেও এসব স্থান থেকে হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র।

    ইরাকে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ৬০০০ সেনা সদস্য। মার্কিন কর্মকর্তারা সঠিক করে বলেন না যে, ইরাকে তাদের কি পরিমাণ সেনা সদস্য রয়েছেন। তবে ধরে নেয়া হয় যে, ইরাকের বিভিন্ন স্থানে মোতায়েন রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ৬০০০ সেনা সদস্য। এর মধ্যে রয়েছে গ্রিন জোন, আল আসাদ বিমান ঘাঁটি। ইরাকজুড়ে এখন উত্তেজনা চরম পর্যায়ে। এর ফলে সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক ও স্থাপনার দিকে দৃষ্টি দেয়া হয়েছে। শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মার্কিন সব নাগরিককে ইরাক ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে। এরপর শনিবার গ্রিন জোনে এবং বালাদ বিমান ঘাঁটিতে রকেট হামলা হয়েছে। এ দুটি স্থানেই মার্কিন সেনাদের মোতায়েন করা আছে। তবে রকেট হামলায় কেউ আহত হয় নি।

    সিরিয়ায় মোতায়েন রয়েছে প্রায় ৮০০ মার্কিন সেনা। তবে কি পরিমাণে সেনা সেখানে রয়েছে সে বিষয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন মার্কিন কর্মকর্তারা। অক্টোবরে প্রেসিডেস্ট ট্রাম্প আকস্মিকভাবে সেনা প্রত্যাহার করে নেয়ার পরও সেখানে ৮০০ সেনা রয়েছেন। অক্টোবরে সেনা সংখ্যা ছিল ২০০০। সিরিয়া-জর্ডান সীমান্তে তানফ গ্যারিসন হলো যুক্তরাষ্ট্রের এখন একমাত্র অবস্থানস্থল। ব্রাসেলসভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ সতর্ক করেছে এটা হতে পারে আক্রমণের বড় কেন্দ্র। কারণ, এর কাছাকাছি মোতায়েন রয়েছে ইরানি অথবা ইরান সমর্থিত বাহিনী।

    আফগানিস্তানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ১৪০০০ সেনা সদস্য। ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের সতর্কতা, এই স্থানটি যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র হতে পারে। নভেম্বরে আফগানিস্তানের বাগরাম বিমান ঘাঁটি আকস্মিক সফরে এসেছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।

    কুয়েতে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ১৩০০০ সেনা। কংগ্রেশনাল রিসার্স সার্ভিসের মতে, কুয়েতের বিভিন্ন ঘাঁটিতে মোতায়েন রয়েছে তারা। ১৯৯১ সালের পারস্য উপসাগরীয় যুদ্ধের পর থেকে এই দুটি দেশের মধ্যে রয়েছে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বিষয়ক চুক্তি।

    জর্ডানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০০০ সেনা সদস্য। জর্ডানকে ঘিরে রেখেছে ইরাক, সিরিয়া, ইসরাইল, দখলীকৃত ফিলিস্তিনি ভূখন্ড এবং সৌদি আরব। এই দেশটিকে যুক্তরাষ্ট্রের বড় একটি মিত্র হিসেবে দেখা হয়। জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের বিরুদ্ধে যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হিসেবে কাজ করে এখানকার মুওয়াফফাক সালতি বিমান ঘাঁটি। এখন সেটার আধুনিকায়নের পরিকল্পনা চলছে। ২০১৬ সালের নভেম্বরে জর্ডানের বিমান বাহিনীর একজন সার্জেন্ট কিং ফয়সাল বিমান ঘাঁটিতে গুলি করে হত্যা করেন যুক্তরাষ্ট্রের তিন সেনা সদস্যকে। এ ঘটনাটি বিরল।

    ৩০০০ সেনা মোতায়েন রয়েছে সৌদি আরবে। অক্টোবরে ইরানের সঙ্গে যখন সৌদি আরবের উত্তেজনা তুঙ্গে ওঠে তখন সেখানে অতিরিক্ত সেনা পাঠায় যুক্তরাষ্ট্র। সৌদি আরব ও ইরান দীর্ঘদিন আঞ্চলিক প্রতিপক্ষ। এ দুটি দেশ ইয়েমেনে প্রক্সি যুদ্ধে লিপ্ত। সৌদি আরবে তেল ও গ্যাস স্থাপনায় হামলার জন্য ইরানকে দায়ী করে যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু এ অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে ইরান।

    বাহরাইনে মোতায়েন আছে যুক্তরাষ্ট্রের ৭০০০ সেনা সদস্য। যুক্তরাষ্ট্রের একটি নৌঘাঁটি স্থাপনের হোস্ট হলো বাহরাইন। সেখানে কয়েক হাজার সেনা সদস্য অবস্থান করছেন অথবা আসা যাওয়া করে। এই দ্বীপরাষ্ট্রটি সৌদি আরবের ঘনিষ্ঠ মিত্র। ইরানের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের কট্টর অবস্থানের সমর্থক তারা। ২০১১ সালে শিয়াদের এক উত্থান দমন করে বাহরাইন। এর ফলে ইরান সরকারের সঙ্গে তাদের দ্বন্দ্ব আরো প্রকট হয়।

    ওমানে রয়েছে মার্কিন ৬০০ সেনা সদস্য। এ দেশটি মাত্র কয়েক শত মার্কিন সেনাকে অবস্থানের অনুমতি দিযেছে। ওমানের কয়েকটি বিমান ও স্থল বন্দর ব্যবহারে মার্কিন বিমান ও যুদ্ধজাহাজকে অনুমতি দিয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ওমান। আরব উপদ্বীপ অঞ্চলে ওমানের অবস্থান গুরুত্বপূর্ণ স্থানে। একেবারে সেই হরমুজ প্রণালীর পাশেই এর অবস্থান। ফলে কোনো কারণে ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ বেধে গেলে প্রথমেই ইরান এই হরমুজ প্রণালীতে পশ্চিমা স্বার্থে আঘাত করার চেষ্টা করবে। ইরানের সেই চেষ্টাকে প্রতিহত করতে ওমান যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ও কৌশলগত একটি অংশীদার। গত কয়েক মাসে তেলের ট্যাঙ্কার নিয়ে এই হরমুজ প্রণালীতেই যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল।

    সংযুক্ত আরব আমিরাতে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ৫০০০ সেনা সদস্য। এ দেশটিও হরমুজ প্রণালির পাড়ে। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কৌশলগত একটি গুরুত্বপূর্ণ মিত্র এ দেশটিও। সাম্প্রতিক সময়ে এ দেশে ৫০০০ মার্কিন সেনা অবস্থানের অনুমতি পেয়েছে। এর মধ্য দিয়ে তারা সৌদি আরব ও যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্র হয়ে উঠেছে।

    কাতারে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ১৩০০০ সেনা। মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় সামরিক ঘাঁটি হলো কাতারের আল উদেইদ। ২০১৮ সালে এই ঘাঁটিটি আধুনিকায়নে ১৮০ কোটি ডলারের পরিকল্পনা ঘোষণা করে কাতার। সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাদের দ্বারা অবরোধের বিরুদ্ধে যখন কাতার লড়াই করছিল তখনই এমন পদক্ষেপ নেয়া হয়।

    তুরস্কে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫০০ সেনা সদস্য। এর ইনসিরলিক বিমান ঘাঁটিতে অবস্থান করছে এসব সেনা। যদি ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধ বেধে যায় তাহলে চারদিকে থেকে এসব সেনা ও সামরিক সরঞ্জাম একসঙ্গে ব্যবহার করতে পারেন ট্রাম্প।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    Novel

    নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পকে মনোয়ন দিলেন নেতানিয়াহু

    July 8, 2025
    Bonna

    তলিয়ে গেল ফেনী, মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত

    July 8, 2025
    শপথ করেছি

    শপথ করেছি, কখনোই ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে দেব না: নেতানিয়াহু

    July 8, 2025
    সর্বশেষ খবর
    অপটিক্যাল ইলিউশন

    ছবিটির প্রথমে কী দেখতে পেয়েছেন তার উপরেই নির্ভর করবে আপনার ব্যক্তিত্ব

    Novel

    নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পকে মনোয়ন দিলেন নেতানিয়াহু

    Bonna

    তলিয়ে গেল ফেনী, মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত

    সিইসি

    বিগত ৩ নির্বাচনকে ভালো বলা বিদেশি পর্যবেক্ষকদের রাখা হবে না: সিইসি

    প্রেস সচিব

    ঢাকা-ওয়াশিংটন ‘উইন-উইন’ শুল্কচুক্তির পথে, বললেন প্রেস সচিব

    বাণিজ্য উপদেষ্টা

    শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা বুধবার: বাণিজ্য উপদেষ্টা

    অ্যাসিড নিক্ষেপ

    অ্যাসিড নিক্ষেপ ও মারধরের অভিযোগে ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

    নেহা কক্কর

    অন্তর্বাস পরে মঞ্চে নেহা কক্কর, ছবি ভাইরাল হতেই যা হলো…

    প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা প্রস্তুতি

    প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি: সফলতার সেই গোপন সিঁড়ি যা কেউ বলে না!

    increase sales

    How to Increase Sales on Amazon FBA: Ultimate Strategies

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.