Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home দিনের যে সময় থেকে কফি পান করা উচিত না
    লাইফস্টাইল

    দিনের যে সময় থেকে কফি পান করা উচিত না

    July 9, 20243 Mins Read

    লাইফস্টাইল ডেস্ক : সকালে এক কাপ কফি ঘুমের রেশ কাটিয়ে তরতাজা অনুভব করাতে পারে। তবে গবেষণায় দেখা গেছে ক্যাফিনের প্রভাব দীর্ঘ সময় ধরে দেহে থাকে। এমনকি রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত।

    Coffe

    যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা’তে অবস্থিত ‘নোভা সাউদার্ন ইউনিভার্সি’সহ বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ে পরিচালিত গবেষণার ফলাফলে জানানো হয়, গ্রহণ করার ৪৫ মিনিটের মধ্যে ৯৯ শতাংশ ক্যাফিন দেহে শোষিত হয়। তবে ক্যাফিনের অর্ধেক জীবন, অর্থাৎ যে সময়ে যে পরিমাণ ক্যাফিন গ্রহণ করা হয়েছে, সেই পরিমাণের অর্ধেকের প্রভাব থেকে যায় পরবর্তী দীর্ঘ সময় পর্যন্ত।

    কারও কারও ক্ষেত্রে ক্যাফিনের এই অর্ধেক প্রভাব চলতে পারে দেড় থেকে সাড়ে নয় ঘণ্টা।

    তাই দুপুরের পর কফি পান করলে রাতে ঘুমাতে সমস্যা হতে পারে।

    এই বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দি স্লিপ’ ডাক্তার হিসেবে খ্যাত মনোবিজ্ঞানি মাইকেল ব্রুস ওয়েলঅ্যান্ডগুড ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেন, “রাতে ভালো ঘুম দিতে চাইলে দুপুরের পর নিয়মিত কফি পান করার মতো ভুল এড়াতে হবে।”

    যে কারণে দিনের প্রথমভাগে কফি পান বন্ধ করা গুরুত্বপূর্ণ

    কফির বেশ কিছু স্বাস্থ্যোপকারিতা রয়েছে। যেমন- প্রদাহরোধী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তবে বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে ঘুমের ওপর সম্ভাব্য নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে কফি।

    কারণ ক্যাফিন ‘অ্যাডেনোসিন’য়ে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। এই ‘নিউরোট্রান্সমিটার’ ঘুম-জাগরণ চক্র নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা রাখে।

    ডা. ব্রুস বলেন, “ক্যাফিন একটি উদ্দিপক উপাদান যা ঘুম হওয়ার ক্ষেত্রে ‘অ্যাডেনোসিন’য়ের প্রভাবে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে।”

    সাধারণভাবে ‘অ্যাডেনোসিন’ সারাদিন ধরে দেহে সঞ্চিত হয়। যা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার সংকেত প্রদান করে। তবে ক্যাফিন এই প্রক্রিয়াতে বিঘ্ন ঘটায়।

    তাই ভালো ঘুমের জন্য কফি এবং ক্যাফিন আছে এরকম পানীয়, যেমন- চা বা এনার্জি ড্রিংকস গ্রহণের পরিমাণ কমানোর পাশাপাশি দিনের প্রথমভাগেই পানের অভ্যাস গড়া উপকারী।

    ডা. ব্রুসের ভাষায়, “কফি প্রেমিরা যে ভুলটা করেন তা হল দুপুরের পর কফি গ্রহণ। যদি সঠিক সময়টা বলি, সেটা হল দুপুর দুটার পর আর কফি পান করা উচিত না।”

    তিনি আরও জানান, ঘুমের সমস্যা তৈরি করে বলে ‘ইনসমনিয়া’ বা অনিদ্রা রোগের ঝুঁকি বাড়ে।

    ক্যাফিনের অবশিষ্টাংশের প্রভাব যেহেতু ছয় থেকে আট ঘণ্টা পর্যন্ত থাকে সেই হিসাব করে, কফি পান করা থামালে ঘুমের সমস্যা অনেকটাই দূর হবে।

    এছাড়া কয়েকটি উপায়ে কফি পান করলে ঘুমের উন্নতিও হয়।

    কফি পান বন্ধ করার সময় ঠিক করা: “প্রতিদিন দুপুরের পর কফি পান করবো না- এমন প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হতে হবে”- পরামর্শ দেন ডা. ব্রুস।

    সাধারণত ঘুমানোর সময়ের আট ঘণ্টা আগে থেকে কফি পান থেকে বিরত থাকতে বলা হয়।

    এই নির্দেশনার ওপর ভিত্তি করে নিজের ওপর ক্যাফিনের প্রভাব কী রকম সেটা বের করে দিনের কোন সময়ে কফি পান বন্ধ করতে হবে সেটা বের করা যায়।

    পরিমাণে দিকে নজর রাখা: দেখা গেছে দুপুরের আগেই হয়ত তিন কাপ কফি পান করা হয়েছে।

    তাই ডা. ব্রুস বলেন, “এই কারণে ক্যাফিন গ্রহণের পরিমাণের দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। কারণ শুধু কফি নয়, সারাদিনে আরও ক্যাফিন সমৃদ্ধ পানীয় পান করা হচ্ছে কিনা সেদিকেও নজর দেওয়া প্রয়োজন।”

    মনে রাখতে হবে কফি ছাড়াও নানান খাবার ও পানীয়তে ক্যাফিন থাকে। আর যত বেশি ক্যাফিন গ্রহণ করা হবে ততই এর প্রভাব হবে দীর্ঘস্থায়ী।

    ঘুম থেকে ওঠার ৯০ মিনিট পর কফি পান: যদিও ঘুম থেকে ওঠার পরপরই চা বা কফির জন্য মন আনচান করে।

    তবে ডা. ব্রুসের পরামর্শ হল, অন্তত ৯০ মিনিট অপেক্ষা করা। কারণ সকালে দেরি করে কফি পান করলে হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।

    দিনের প্রথমভাগে কর্টিসল হরমোনের ওঠা নামা চলে। যাকে বলে ‘কর্টিসল অ্যাওয়েকিং রেসপন্স (সিএআর)’

    “এই ওঠা-নামার মানে হল স্বাস্থ্যকর স্নায়ুতন্ত্র। আর এটা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় এবং ‘অটোইমিউন’ রোগের ঝুঁকি কমাতে প্রভাব রাখে। ৯০ মিনিট পর কফি পান করলে সিএআর’য়ের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে এমনকি সারাদিন ধরে শক্তিও দেয়।” একই প্রতিবেদনে ব্যাখ্যা করেন বস্টন নিবাসী পুষ্টিবিদ অ্যাবিগেইল হুবের।

    কফির সাথে অন্য কিছু না মেশানো: স্বাদ বৃদ্ধিতে কফির সাথে নানান কিছু মেশানো হয়। তবে ডা. ব্রুস এর ঘোর বিরোধী, বিশেষ করে মিষ্টি ধরনের কিছু মেশানো স্বাস্থ্যকর অভ্যাস নয়।

    এমনকি এগুলো ঘুমের ওপরেও বাজে প্রভাব ফেলে। পাশাপাশি চিনি দেহে প্রদাহ তৈরি করে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    উচিত কফি করা থেকে দিনের না পান লাইফস্টাইল সময়’:
    Related Posts
    Red Meat

    লাল মাংস খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন

    June 7, 2025
    Buy

    অনলাইন কেনাকাটায় ভুলেও যা করবেন না

    June 7, 2025
    লাইফস্টাইল ডেস্ক : পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হয়ে যাওয়াকে গাইনেকোমাস্টিয়া বলে। এটি এমন একটি অবস্থা, যখন পুরুষদের স্তনের কোষ ফুলে যায়। শরীরের বিশেষ দুটি হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেলে এ অবস্থা হতে পারে। তবে যদি শুধু চর্বি জমার কারণে স্তন বড় হয়ে থাকে, তা হলে তা গাইনেকোমাস্টিয়া নয়। তখন তা পরিচিত হয় সিউডোগাইনেকোমাস্টিয়া নামে। গাইনেকোমাস্টিয়া নবজাতক, বয়ঃসন্ধিকাল ও বয়স্ক পুরুষের মধ্যে বেশি দেখা যায়। এর মধ্যে বয়ঃসন্ধিকালীন গাইনেকোমাস্টিয়া বেশি উদ্বেগের কারণ। সাধারণভাবে ৭৫ শতাংশ পুরুষের বয়ঃসন্ধিকালে খুব অল্প সময়ের জন্য স্তন বড় হওয়ার মতো পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে ১০ বছর বয়সে দেখা গেলেও মূলত ১৩ থেকে ১৪ বছর বয়সে এটি বেশিসংখ্যক ছেলের মধ্যে দেখা যায়। বয়ঃসন্ধিকালীন হরমোনজনিত পরিবর্তনের কারণে এমনটা হয়। এ অবস্থা সাধারণত দুই বছরের মধ্যে কমে যায়। কারণ জন্মগত ও পারিবারিক কিছু কারণও গাইনেকোমাস্টিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি করে। পাশাপাশি যেসব রোগ শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় বা অ্যান্ড্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দেয়, বিশেষ করে অণ্ডকোষ, অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি, ফুসফুস বা লিভারের রোগে আক্রান্ত হলে এবং কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় গাইনেকোমাস্টিয়া দেখা দিতে পারে। পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হওয়ার পেছনে ইস্ট্রোজেন নামক মেয়েলি হরমোনের আধিক্যকে বড় কারণ হিসেবে ধরা হয়। কিছু ওষুধ খেলেও গাইনেকোমাস্টিয়া হতে পারে, যেমন কেটকেনাজোল, সিমেটিডিন। এ ছাড়া কুষ্ঠ রোগ, লিভারের সমস্যা, কিডনির সমস্যা, ফাস্ট ফুড, অতিরিক্ত ওজন, হরমোনের সমস্যা বয়ঃসন্ধি গাইনেকোমাস্টিয়ার উল্লেখযোগ্য কারণ হিসেবে ধরা হয়। চিকিৎসা হরমোনের সমস্যা থাকলে হরমোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অনেকে বলেন ওষুধের মাধ্যমে স্তন ছোট করা যায়। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো রোগীর স্তন ওষুধের মাধ্যমে ছোট হতে দেখা যায়নি। স্তন ছোট করতে চাইলে অপারেশন ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। নিয়মিত ফাস্ট ফুড খাবার কারণে চর্বি জমে যাদের স্তন বড় হয়েছে, তারা ফাস্ট ফুড খাওয়া বন্ধ করলে এবং ওজন কমালে স্তন কিছুটা ছোট হয়। নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমেও বড় স্তন কিছুটা ছোট করা সম্ভব কিছু রোগীর ক্ষেত্রে। কিন্তু পুরোপুরি তা কমবে না। পুরুষালি বুক চাইলে অপারেশন প্রয়োজন। ডা. এস এম বখতিয়ার কামাল, সহকারী অধ্যাপক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ

    কিছু পুরুষদের বুক মেয়েদের মত কেন বড় হয়? অনেকেই জানেন না

    June 7, 2025
    সর্বশেষ খবর
    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি : ৮ জুন, ২০২৫

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট : ৮ জুন, ২০২৫

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম : আজকে বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম কত?

    খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন দলের শীর্ষ নেতারা

    বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সস্ত্রীক ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

    BGB

    চামড়া পাচার রোধে সীমান্তে কঠোর অবস্থানে বিজিবি

    Lather

    নির্ধারিত দামে চামড়া কিনছে না সাভারের আড়তদাররা

    Rain

    টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

    DMC

    ঢাকায় কোরবানি করতে গিয়ে আহত শতাধিক

    Deepika

    মুম্বাইয়ের বৃষ্টিতে ভিজে দীপিকার প্রথম প্রেম, কে সেই প্রেমিক?

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.