বন বিভাগের কর্মকর্তারা জানায়, বিষাক্ত প্রজাতির সাপগুলোর মধ্যে অন্যতম এই জাতের গোখরা। আমরা খবর পাওয়ার পর সাপটিকে উদ্ধারের জন্য যাই। কিন্তু এখনও সাপটি উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত কাস্তভ চক্রবর্তী বলেন, গ্রামবাসীরা এই সাপের জন্মের সঙ্গে দেব-দেবতাদের সম্পর্কের কথা ভাবছে। কিন্তু এটি প্রকৃতির কারণে হয়েছে। অনেক শিশু বিকলাঙ্গ হয়ে জন্মাচ্ছে। অনেক প্রাণীর ক্ষেত্রেই এমনটা ঘটছে। এটি কোন ব্যতিক্রমী ঘটনা নয়।
তিনি আরও বলেন, এ ধরণের পরিস্থিতিতে প্রাণীগুলো বেশ অনিরাপদ থাকে। তাদের আয়ু বাড়াতে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখতে হয়।
পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে বিশ্বের বিভিন্নস্থানেই শোনা যাচ্ছে বিকলাঙ্গ প্রাণী জন্মের কথা। ধারণা করা হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে প্রাণীদের খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপনে বড় পরিবর্তন হচ্ছে যার প্রভাবে বিকলাঙ্গ হয়ে জন্ম নিচ্ছে তাদের পরবর্তী প্রজন্ম। ইউপিআই।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।