Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home দেশের বিভিন্ন স্থানে যেসব কারণে গরমের তারতম্য হয়
    জাতীয়

    দেশের বিভিন্ন স্থানে যেসব কারণে গরমের তারতম্য হয়

    Soumo SakibApril 28, 20245 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : “গরমে প্যাসেঞ্জার কম, ভাড়া মারতে পারি না। সকালে রিকশা নিয়া বাইর হইলে ১১টা পর্যন্ত ভাড়া মারতে পারি। তারপর আর লোক পাওয়া যায় না। লোকজন বিকালের পর আজানের আগে বাইর হয়,” বিসিসি বাংলাকে বলছিলেন রাজশাহীর এক রিকশাচালক মো. জামাল উদ্দিন। তিনি জানান, গরমে রিকশা চালাতে প্রচণ্ড কষ্ট হলেও সংসার চালাতে এর কোনও বিকল্প নেই।

    এদিকে সিলেট বিভাগের একাধিক রিকশাচালকের সঙ্গে কথা হলে তারা জানান, যে গরম পড়ছে সেটা তাদের কাছে অস্বাভাবিক লাগছে না এবং আবহাওয়াও অনেকটা আরামদায়ক।

    আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে বর্তমানে দেশের ২৫ টি জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে অতি তীব্র ধরনের তাপপ্রবাহ অব্যাহত আছে। বাকীগুলোর ওপর নেই।

    এখন প্রশ্ন হল, অঞ্চলভেদে দেশের বিভিন্ন এলাকার তাপমাত্রার এই তারতম্য কেন?

    কিছু এলাকায় ‘অতি’ উষ্ণতা
    বাংলাদেশের উষ্ণতম জেলা হিসেবে পরিচিত রাজশাহীর ওপর দিয়ে বর্তমানে মাঝারি থেকে অতি তীব্র মাত্রার তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।

    তবে রাজশাহীতে তাপমাত্রার পারদ সর্বোচ্চ ৪২ দশমিক চার ডিগ্রিতে উঠলেও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বিরাজ করছে চুয়াডাঙ্গা জেলায়।

    শনিবার চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এপ্রিলের প্রায় পুরোটাজুড়েই চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে। সেইসাথে রাজশাহীও এই তালিকায় আছে।

    মূলত, ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্যের কারণে বছরের এই সময়ে চুয়াডাঙ্গা সহ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে বরাবরই অসহনীয় তাপমাত্রা বিরাজ করে।

    আবহাওয়াবিদরা বলছেন, বাংলাদেশের বেশিরভাগ স্থানেই মার্চ, এপ্রিল ও মে মাসে সূর্যের কিরণ বা রশ্মি লম্বালম্বিভাবে এসে পড়ে। অল্প কিছু এলাকায় বাঁকাভাবে পড়ে।

    আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, “বিশেষ করে এপ্রিলে সূর্য বাংলাদেশের ওপর লম্বভাবে কিরণ দেয়। এসময় আকাশ মেঘমুক্ত থাকে।”

    আরও সহজ করে বলতে গেলে, এপ্রিল মাসে সূর্য থেকে বাংলাদেশের অবস্থান অন্য সময়ের তুলনায় সবচেয়ে কাছাকাছি থাকে। যার কারণে সূর্যের তাপ বেশি পরে এই অঞ্চলে।

    চুয়াডাঙ্গা জেলাসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যশোর, কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, কুষ্টিয়া এবং উত্তরাঞ্চলের রাজশাহী, দিনাজপুর, নওগাঁ এলাকার বাতাস উত্তপ্ত থাকার আরেকটি কারণ হল ‘লু হাওয়া’।

    বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে ভারতের দিল্লি, বিহার, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গের অবস্থান। এসময় ওখানের তাপমাত্রা ৪২ থেকে ৪৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মাঝে ওঠানামা করে।

    চুয়াডাঙ্গাসহ ওইসব জেলা দিয়ে বাংলাদেশের ভেতরে ভারত থেকে যে গরম বাতাস বা লু হাওয়া প্রবেশ করে তা বাংলাদেশের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয় বলে জানান মল্লিক।

    ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে একই প্রসঙ্গে বিবিসি বাংলার সাথে কথা হয়েছিলো আবহাওয়াবিদ একেএম নাজমুল হকের।

    তখন তিনি এই বিষয়টির ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন এভাবে যে চুয়াডাঙ্গা, যশোর, চূয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর, খুলনা এই অঞ্চলে বিস্তৃত সমভূমি রয়েছে। এছাড়া, এই অঞ্চলের পশ্চিমে অবস্থিত পশ্চিমবঙ্গ। সেখানেও বিশাল এলাকা জুড়ে সমভূমি।

    ফলে তাপমাত্রা প্রবাহের যে তিনটি পদ্ধতি রয়েছে- পরিবহন, পরিচলন এবং বিকিরণ- এই তিনটি পদ্ধতির মধ্যে সমভূমি হওয়ার কারণে এই অঞ্চল দিয়ে পরিবহন পদ্ধতিতে তাপ প্রবাহিত হয়। ফলে সরাসরি তাপ লাগার কারণে পুরো অঞ্চলের তাপমাত্রা বেশি থাকে।

    বরিশালে বেশি গরম অনুভূত হয় কেন?
    আবহাওয়া অধিদপ্তরের সর্বশেষ পূর্বাভাস অনুযায়ী, শনিবার খুলনা বা রাজশাহী বিভাগের সবগুলো জেলার ওপর দিয়ে তাপপ্রবাহ বয়ে গেছে।সেখানকার কোনও জেলায় ৩৯ ডিগ্রির কমে কোনও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা নেই।

    কিন্তু বরিশাল বিভাগের জেলাগুলোর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ, ঐসব অঞ্চলের চেয়ে তাপমাত্রা অনেকটাই কম।

    কিন্তু বরিশালের তাপমাত্রা যশোর চুয়াডাঙ্গার চেয়ে একটু কম হলেও গরমের অনুভূতি খুবই বেশি বলে উল্লেখ করেছেন আবহাওয়াবিদ ড. মল্লিক।

    তিনি আরও বলেন, “উপকূলীয় এলাকায় তাপমাত্রা এমনিতেও ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রির বেশি উঠে না। কিন্তু তাপমাত্রা কম থাকলেও গরমে সেখানে নাভিশ্বাস উঠে যায়।”

    কারণ হিসেবে তিনি ব্যাখ্যা করেন, বরিশাল অঞ্চলে প্রচুর নদ-নদী, খাল-বিল, পুকুর থাকার কারণে অনবরত বাষ্পায়ন হয়। তাছাড়া, বঙ্গোপসাগরের নিকটবর্তী হওয়ায় ওখানের বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি।

    মূলত, বাতাসে যখন জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকে, তখন গরমও বেশি অনুভূত হয়।

    এ প্রসঙ্গে ২০২৩ সালে মি. হক ব্যাখ্যা করে বলেছিলেন, “এখন তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আমি যদি বাতাসে আরও ২০ শতাংশ জলীয় বাষ্প ঢুকিয়ে দেই, তাহলে ওই ৪০ ডিগ্রি তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি না থেকে ৪১ বা ৪২ ডিগ্রিতে রূপ নিতে পারে।”

    কিছু এলাকায় তাপমাত্রা সহনীয়
    আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক জানিয়েছেন, বর্তমানে দেশের তিনটি বিভাগ তাপপ্রবাহের বাইরে; রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট।

    সেখানের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কম। যদিও শুক্রবার রংপুর বিভাগেরও বেশিরভাগ জেলার ওপর মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বইছিলো।

    মূলত, যখন কোনও স্থানের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি থেকে ৩৭ দশমিক ৯ ডিগ্রির মাঝে থাকে, তখন সেই স্থানে মৃদু তাপপ্রবাহ বইছে বলে ধরে নেওয়া হয়।

    সেই হিসেবে, ওই তিন বিভাগের অনেক স্থানে কোনও তাপপ্রবাহ বইছে না। বরং সহনীয় মাত্রার গরম পড়ছে। এর বাইরে চট্টগ্রাম বিভাগের কয়েকটি জেলাও তাপপ্রবাহের বাইরে বলে জানিয়েছেন তিনি।

    ওই তিন বিভাগের তাপমাত্রা তুলনামূলক কম হওয়ার কারণও এগুলোর ভৌগোলিক অবস্থান। এইসব অঞ্চলে একদিকে যেমন আছে বিস্তীর্ণ হাওর, অপরদিকে আছে সুউচ্চ পাহাড়।

    ড. মল্লিক বলেন, “ময়মনসিংহ এলাকায় হাওড়ের মতো বিশাল জলাধার আছে। তাছাড়া পাহাড়ের পাদদেশে হওয়ায় ওখানে মাঝে মাঝে বৃষ্টিপাত হয়। তাই তাপমাত্রা কম। চট্টগ্রাম ও সিলেটে নিয়মিত বৃষ্টি হওয়ায় গরম কম অনুভূত হওয়ার এটা প্রধান কারণ। আর যদি বনাঞ্চলের হিসেব করি, ওইসব অঞ্চলে বনায়ন বেশি এবং আশেপাশে জলাধার আছে।”

    তিনি আরো ব্যাখ্যা করে বলেন, “বঙ্গোপসাগর থেকে যে জলীয় বাষ্প বাংলাদেশে প্রবেশ করে, সেটা পাহাড়ি এলাকায় বাধাপ্রাপ্ত হয়। তখন ওই জলীয়বাষ্প সমৃদ্ধ বাতাসের ঊর্ধ্বগমন ঘটে বা উপরের দিকে যায়। তারপর, ওই বাতাসের ভেতরে যে পানির কণা থাকে, তা ঘনীভূত হয়ে মেঘ তৈরি করে। মেঘ তৈরির পর তা পাহাড়ের সম্মুখভাগে বৃষ্টিপাত ঘটায় ও তাপমাত্রা কমায়।”

    তাছাড়া, পাহাড়ি অঞ্চলের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হল, “পাহাড়ের একদিকে সূর্যের আলো পড়লে অন্যদিকে ছায়া পড়ে। আর, পাহাড়ের বাঁকে বাঁকে বাতাস প্রবাহিত হয়। দুই পাশের, মানে উত্তপ্ত বাতাস ও ঠাণ্ডা বাতাস মিশ্রিত হয়ে সেখানকার তাপমাত্রা একটু কম রাখে।”

    হিট স্ট্রোকের শঙ্কায় কমেছে ব্রয়লার মুরগির দাম

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় কারণে গরমের তারতম্য, দেশের বিভিন্ন যেসব স্থানে হয়,
    Related Posts

    মুক্তিযুদ্ধের ‘প্রকৃত ইতিহাস’ তুলে ধরতে জোর দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

    July 7, 2025
    Ali Reaz

    কমিশন কিছুই চাপিয়ে দিচ্ছে না : আলী রীয়াজ

    July 7, 2025
    Govornor

    ৬১টি ব্যাংক ভাগ হবে ১২ গ্রুপে : গভর্নর

    July 7, 2025
    সর্বশেষ খবর

    মুক্তিযুদ্ধের ‘প্রকৃত ইতিহাস’ তুলে ধরতে জোর দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

    গরু-ও-মেয়ে

    কোন জিনিস গরুর পিছনে আর মহিলাদের সামনের দিকে থাকে

    Dell XPS 13 Plus বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Dell XPS 13 Plus বাংলাদেশে ও ভারতে দাম বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনসহ

    Ali Reaz

    কমিশন কিছুই চাপিয়ে দিচ্ছে না : আলী রীয়াজ

    ওয়েব সিরিজ

    ভরপুর রোমান্সের দৃশ্য নিয়ে মুক্তি পেল প্রাইম প্লের নতুন ওয়েব সিরিজ, একা দেখুন!

    বীর্য

    বীর্য দিয়েই হতে পারেন লাখপতি, কোথায় শুক্রাণু দানের ‘রেট’ কত? জেনে নিন

    Shakib Khan

    নতুন সিনেমায় বড় চমক নিয়ে আসছেন শাকিব খান!

    সাই পল্লবী

    ‘আমি এটা কখনোই করব না’, ২ কোটি টাকার অফারে না বলেছিলেন সাই পল্লবী

    Rani Chatterjee

    শাড়ি পড়া রানী চ্যাটার্জীকে কাছে পেয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যা করলেন খেসারী লাল যাদব, একা দেখুন

    ওয়েব সিরিজ

    লজ্জার সীমা অতিক্রম করে করলেন গৃহবধূ, রিলিজ হলো উল্লুর নতুন ওয়েব সিরিজ

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.