জুমবাংলা ডেস্ক : বাংলাদেশে উৎপাদিত বেভারেজ পণ্যে নেশাজাতীয় দ্রব্যের উপস্থিতি পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।
বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সংসদে সরকারি দলের সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরীর তারকা চিহ্নিত এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান তিনি।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, সরকার এ পর্যন্ত ২৭৩টি পণ্যকে বিএসটিআইয়ের আওতাভুক্ত করেছে। এনার্জি ড্রিংকস দেশের বাধ্যতামূলক পণ্যের আওতাভুক্ত নয়। তবে, দেশে উৎপাদিত টাইগার, স্পিড, গুরু ইত্যাদি নামে যেসব ড্রিংকস বাজারজাত করা হচ্ছে সেগুলো বিএসটিআই থেকে কার্বোনেটেড বেভারেজ হিসেবে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে লাইসেন্স নিয়েছে। বিগত এক বছরে সার্ভিলেন্সের মাধ্যমে বাজারে প্রচলিত ২৩৭টি নমুনা সংগ্রহ করে ল্যাবে পরীক্ষা করা হয়েছে। বাংলাদেশের মান অনুযায়ী সব নমুনাই কৃতকার্য হয়েছে।
তিনি বলেন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এবং ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর থেকে বেভারেজ জাতীয় পণ্যের (স্পিড, রয়েল টাইগার, ব্লাক হর্স, বুলডোজার, পাওয়ার, হাহু, পুরু, গিয়ার, স্ট্রং এবং রেডবুল) নমুনা পরীক্ষা করে নেশাজাতীয় দ্রব্যের উপস্থিতি পাওয়া যায়নি। তবে, এনার্জি ড্রিংকস নামে বাজারে বিক্রিত পানীয়তে নেশাজাতীয় দ্রব্যের মিশ্রণ ও বাজারজাত রোধে মনিটরিং করা হচ্ছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।