Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home দ্রুত নির্বাচনে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর চাপ ঘনীভূত হচ্ছে
    Bangladesh breaking news জাতীয়

    দ্রুত নির্বাচনে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর চাপ ঘনীভূত হচ্ছে

    Tarek HasanOctober 26, 20247 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর চাপ ঘনীভূত হচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলো থেকে ক্রমে এই বক্তব্য জোরদার হচ্ছে যে এই সরকারের প্রধান কাজ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন। সে ক্ষেত্রে দ্রুত প্রয়োজনীয় সংস্কারকাজ শেষ করে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে।

    পতিত স্বৈরাচার সরকারের সুবিধাভোগীদের অপতৎপরতা, নানামুখী সংকট, ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ নিয়ে রাষ্ট্রপতির বিতর্কিত মন্তব্য এবং সে কারণে রাষ্ট্রপতির অপসারণ দাবিসংক্রান্ত পরিস্থিতি দলগুলোর মধ্যে দ্রুত নির্বাচনের তাগিদ বাড়িয়েছে বলে অনেকে মনে করছেন।

    চাপ আসছে আন্তর্জাতিক পর্যায় থেকেও। অন্যদিকে সংস্কারের দায়িত্বপ্রাপ্তরা মনে করছেন, দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করলে রাষ্ট্রের ও রাজনীতির প্রয়োজনীয় সংস্কারের কাজগুলো সম্পন্ন হবে না। এতে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যে প্রত্যাশা তা অপূর্ণই থেকে যাবে।

    এ বিষয়ে সাবেক নির্বাচন কমিশনার ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন গতকাল শুক্রবার বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচন করার চাপ দেবে—এটাই স্বাভাবিক।

    নির্বাচনের মাধ্যমেই আমাদের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফিরতে হবে। এ নিয়ে চিন্তার কোনো কারণ নেই। নির্বাচনের ব্যবস্থা করেই বিদায় নিতে হবে আমাদের। তবে ভবিষ্যতে নির্বাচনের নিরপেক্ষতা ও গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে যাতে কোনো প্রশ্ন না ওঠে সে ব্যবস্থাও করা দরকার।

    রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য যেসব কমিশন গঠন করা হয়েছে, সেসব কমিশন আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সুপারিশ করবে। সেগুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ হতে পারে। একটা পর্যায়ে পৌঁছানোর পর নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করতে হবে।’

    রাজনৈতিক দলগুলো যা বলছে

    গত বৃহস্পতিবার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘নির্বাচন যৌক্তিক সময়ে হতে হবে। নির্বাচন করার জন্য কত সময় দরকার তা আমরা জানি, বুঝি।

    সেই সময়টুকু আমরা দেব। সেই সময়টা অতিক্রান্ত হলে আমরা তারেক রহমানের নেতৃত্বে অবশ্যই ঘরে বসে চিনাবাদাম খাব না। বাস্তবতার নিরিখে যেটা করার ভবিষ্যতে সেটাই করব।’
    জামায়াতের মুখপাত্র দলের কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ বলেন, ‘আমরা চাই অতি দ্রুত রাষ্ট্র সংস্কারের কাজ শেষ হোক। প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষ করতে বেশি সময় লাগার কথা না। এরপর দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে।’

    বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) সভাপতি ও বাম গণতান্ত্রিক জোটের অন্যতম নেতা মো. শাহ আলম বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা পূরণে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের বিকল্প নেই। তাই গণতান্ত্রিক সংস্কার শেষে দ্রুততম সময়ের মধ্যেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে হবে। দীর্ঘ দিন ভোটাধিকার বঞ্চিত দেশের জনগণ নির্বাচনের অপেক্ষায় আছে। আমরাও সরকারকে অনেক দিন ধরে নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণার কথা বলছি। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপেও এ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে আমরা এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট ঘোষণা চাই।’

    বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম সংগঠক সাইফুল হক মনে করেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান কাজ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন। এ জন্য সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনসহ প্রয়োজনীয় সংস্কার দ্রুত শেষ করতে হবে। সেটা না করতে পারলে সরকারের কোনো সংস্কার বা এজেন্ডা আলোর মুখ দেখবে না। তাই রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করতে হবে।

    গত ১৮ অক্টোবর জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের (জেডআরএফ) ২৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক আলোচনাসভায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, ‘স্বৈরাচার সরকারের সুবিধাভোগীরা ঘরে-বাইরে, প্রশাসনে মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। অন্যদিকে গণ-অভ্যুত্থান সফলকারী জনগণের সামনে অন্তর্বর্তী সরকারের সমন্বয়হীনতা স্পষ্ট হয়ে উঠতে শুরু করেছে। জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময় নিয়ে সরকারের বিভিন্ন পর্যায় থেকে বিভিন্ন সময় ভিন্ন রকম বক্তব্য এসেছে। এমন একটি কাঙ্ক্ষিত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে সরকারের বক্তব্যের গরমিল জনগণের মনে নানা ধরনের সন্দেহ-সংশয়ের উদ্রেক করে।’

    গত ২৭ সেপ্টেম্বর গাজীপুরের কাপাসিয়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত এক স্মরণসভায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘সংস্কার আমরাও চাই। যত দ্রুত নির্বাচন করা যাবে ততই দেশের জন্য কল্যাণকর হবে। নির্বাচনের যৌক্তিক সময় আমরা দেব। কোনো রকম টালবাহানা আমরা সহ্য করব না।’

    শুরু থেকেই দ্রুত নির্বাচনের দাবি

    অন্তুর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পর থেকেই কবে নাগাদ নির্বাচন হবে তা জানতে উদগ্রীব রাজনৈতিক দলগুলো। দায়িত্ব গ্রহণের পর গত ২৫ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের জাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রথম ভাষণে নির্বাচনের রোডম্যাপ না থাকায় বিএনপিসহ বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল অসন্তুষ্টি প্রকাশ করে। দলগুলোর পক্ষ থেকে এ বিষয়ে দ্রুত সংলাপের আহ্বানও জানানো হয়। এরপর গত ২৯ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি নেতারা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সংস্কার এবং নির্বাচনের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ব্যাপকভিত্তিক সংলাপ শুরুর অনুরোধ জানান। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৩১ আগস্টের বৈঠকে সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরতে বিভিন্ন ধরনের সংস্কার ও নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আহ্বান জানায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোট। তবে এ জন্য সরকারকে কোনো সময় বেঁধে দেওয়া হয়নি বলেও দলগুলোর পক্ষ থেকে জানানো হয়। গত ৫ অক্টোবর প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে দ্রুত রাষ্ট্র সংস্কার, নির্বাচন কমিশন গঠন এবং নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে প্রস্তাব দেয় বিএনপিসহ বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল। প্রধান উপদেষ্টাও রাজনৈতিক দলগুলোকে জানান, নির্বাচন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের এক নম্বর অগ্রাধিকার।

    ওই দিন সংলাপ শেষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা বলেছি, নির্বাচন কমিশন নিয়োগ আইন স্থগিত করে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে অনতিবিলম্বে নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। নির্বাচন কবে হবে, সে বিষয়ে রোডম্যাপ দিতে।’

    জামায়াতে ইসলামীর পক্ষে বলা হয়, ‘আমরা দুটি বিষয় চেয়েছি, একটি রোডম্যাপ হবে সংস্কারের, আরেকটি নির্বাচনের। সংস্কার সফল হলে নির্বাচন সফল হবে।’

    বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ‘সব সংস্কারের দায়িত্ব এই সরকারের না। গুরুত্ব দিতে হবে নির্বাচনব্যবস্থার সংস্কারকে। রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে সংস্কার সম্পন্ন করে নির্বাচন কবে হবে সেটার রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে।’

    নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের সম্মান সফল নির্বাচনের ওপর নির্ভর করছে। প্রধান উপদেষ্টাকে আমরা বলেছি যত দূর পর্যন্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে সংস্কার সম্ভব, তত দূর পর্যন্ত সংস্কার করতে হবে। বাকি যেসব সংস্কার দরকার, তা পরের নির্বাচিত সরকার এসে করবে।’

    আগামী বছর নির্বাচনের আভাস

    গত ২৪ সেপ্টেম্বর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের ওয়েবসাইটে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের একটি বিশেষ সাক্ষাৎকার প্রতিবেদন আকারে প্রকাশ হয়। তাতে বলা হয়, গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার সম্পন্ন করে ১৮ মাস বা দেড় বছরের মধ্যে নির্বাচনের লক্ষ্যে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে যেকোনো পরিস্থিতিতে পূর্ণ সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

    এরপর গত ১৭ অক্টোবর চ্যানেল আইয়ের ‘আজকের পত্রিকা’ অনুষ্ঠানে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয়, আগামী বছরের মধ্যে নির্বাচন করাটা হয়তো সম্ভব হতে পারে। অনেক ফ্যাক্টর রয়েছে। এটা প্রাইমারি অ্যাজাম্পশন (প্রাথমিক অনুমান)।’ এই বক্তব্য পরদিনের সংবাদপত্রগুলোতে গুরুত্বের সঙ্গে প্রকাশ হলে তিনি তাঁর ফেসবুক পেজে লেখেন, ‘নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পলিসি ডিসিশন। এর সময় সরকারের প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে ঠিক হবে। তিনিই একমাত্র এটা ঘোষণার এখতিয়ার রাখেন।’ এরপর গত বৃহস্পতিবার বিকেলে বাংলা একাডেমিতে ‘গণতন্ত্রের অভিযাত্রা, আসন্ন চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক আলোচনাসভায় আসিফ নজরুল রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে বলেন, ‘১৬ বছর ধৈর্য রেখেছেন এখন ধৈর্যহারা হলে হবে না। আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর দিনের পর দিন ভরসা রেখেছি, কিন্তু তারা করেনি। হাজার হাজার মানুষ নিকৃষ্ট গণতন্ত্রের জন্য প্রাণ দেয়নি, উত্কৃষ্ট গণতন্ত্রের জন্য প্রাণ দিয়েছে। সে জন্য শুধু নির্বাচন দিলে হবে না। আমাদের সংস্কারও করতে হবে।’

    ইসি পুনর্গঠনের পর নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ!

    এদিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকে এমন আভাস মিলেছে যে, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের পর নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা হতে পারে। গত ১৯ অক্টোবর সংলাপে অংশ নেওয়া রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানান, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের লক্ষ্যে সরকার শিগগিরই একটি সার্চ কমিটি গঠন করবে। দলনিরপেক্ষ অবস্থানে থেকে ছয় সদস্যের সার্চ কমিটি গঠন করা হবে। প্রধান উপদেষ্টার এই বক্তব্য সংবাদ সম্মেলনে জানান তাঁর বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম।

    মাহফুজ আলম ওই দিন আরো জানান, পরবর্তী সময়ে ভোটারতালিকা হালনাগাদ থেকে শুরু করে, কবে নির্বাচন হবে—এসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলসহ অন্য স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তখন আপনারা দেখতে পাবেন রোডম্যাপ কিভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে।

    এদিকে দ্রুততম সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি সম্পর্কে একটি সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেন, সংস্কারের কাজ শেষ না করে নির্বাচন দিলে তা হবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা।

    দ্রুত নির্বাচনে জোর যুক্তরাষ্ট্রের

    বাংলাদেশে যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন ও রাজনৈতিক সরকারকে দায়িত্ব দেওয়ার ওপর জোর দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানায়, সম্প্রতি বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কূটনৈতিক পর্যায়ে আলোচনাগুলোতে আগামী নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার কবে নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে, তা নিয়ে বন্ধু রাষ্ট্রগুলোরও আগ্রহ রয়েছে।

    যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিরা বাংলাদেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সম্প্রতি একাধিক আলোচনায় নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভাবনা জানতে চেয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র মনে করে, যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দিয়ে রাজনৈতিক সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরই বাংলাদেশের জন্য মঙ্গলজনক হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, একের পর এক সংকট সৃষ্টি হচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকেও বিভিন্ন মহলের ষড়যন্ত্রের কথা বলা হচ্ছে।

    ঢাকার সড়কে দুই দিনে কোটি টাকা জরিমানা আদায় ডিএমপির

    অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সাময়িক হিসেবে সবাই বিবেচনা করছে। নির্বাচন দিতে দেরি হলে বিভিন্ন বিষয়ে সমালোচনা বাড়বে এবং বর্তমান সরকারের প্রতি সমর্থনও কমতে পারে। যুক্তরাষ্ট্র মনে করে, সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। তাই এটি অব্যাহত থাকার পাশাপাশি নির্বাচনকেন্দ্রিক প্রস্তুতিও চলতে পারে। সূত্র : কালের কণ্ঠ

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় bangladesh, breaking news অন্তর্বর্তী ওপর ঘনীভূত চাপ দ্রুত নির্বাচন নির্বাচনে সরকারের হচ্ছে
    Related Posts
    sada pathor

    সাদা পাথর লুটের ঘটনায় কঠোর হুঁশিয়ারি বিজিবির

    August 22, 2025
    Press Secretary

    পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে কয়েক বছর লাগবে : প্রেস সচিব

    August 22, 2025
    Saydi-Sukhronjon

    শেখ হাসিনার বিচার চাইলেন সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালি

    August 21, 2025
    সর্বশেষ খবর
    craig kimbrel

    Veteran Closer Craig Kimbrel Joins Astros: 9‑Time All‑Star Adds Experience to Houston Bullpen

    Pickett Fire

    Pickett Fire Near Calistoga Burns 60 Acres, Evacuations Ordered for Multiple Zones

    Aryna Sabalenka

    Sabalenka’s US Open Quest for Redemption

    How to Use Elden Ring's Ashes of War Effectively

    How to Use Elden Ring’s Ashes of War Effectively

    Norwegian Royal Stepson Faces Decade in Prison Over Allegations

    Norwegian Royal Stepson Faces Decade in Prison Over Allegations

    iPhone Fold

    Apple’s Foldable iPhone: The iPhone 18 Might Be Skipped for a Revolutionary 2026 Launch

    Frank Caprio's Wife Joyce: 60 Years Supporting 'America's Nicest Judge'

    Frank Caprio’s Wife Joyce: 60 Years Supporting ‘America’s Nicest Judge’

    obstinate witness

    Why Lawyers Let Uncooperative Witnesses Testify

    hurricane erin puerto rico

    New Jersey Declares State of Emergency as Hurricane Erin Nears

    millie bobby brown baby

    Millie Bobby Brown Hints at Growing Family Plans

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.