Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home বিক্রি করা যাবে না মিনিকেট, নাজিরশাইল নামে চাল ; নতুন খাদ্য আইনে যা থাকছে
    আইন-আদালত জাতীয়

    বিক্রি করা যাবে না মিনিকেট, নাজিরশাইল নামে চাল ; নতুন খাদ্য আইনে যা থাকছে

    September 22, 20223 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক : চাল বিক্রিতে প্রতারণাসহ বিভিন্ন অপরাধ ঠেকাতে আইন প্রণয়ন করতে যাচ্ছে সরকার। এরইমধ্যে আইনটির খসড়া তৈরি হয়েছে। এটি মন্ত্রিসভায় নীতিগত অনুমোদনের পর বর্তমানে আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য রয়েছে। অর্থাৎ বিদ্যমান অন্য কোনো আইনের সঙ্গে এটি সাংঘর্ষিক কিনা; তা পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।

    বিক্রি করা যাবে না মিনিকেট, নাজিরশাইল নামে চাল ; নতুন খাদ্য আইনে যা থাকছে
    ফাইল ছবি

    আইনটি পাস হলে মিনিকেট, নাজিরশাইল ও লতা—এমন সব কৃত্রিম নামে চাল বিক্রি করা যাবে না। কারণ বাস্তবে চালের এমন কোনো জাত নেই।

    খাদ্যদ্রব্যের উৎপাদন, মজুত, স্থানাস্তর, পরিবহন, বিতরণ ও বিপণনের সঙ্গে অপরাধের বিবরণ দেয়া হয়েছে নতুন আইনে। এটির বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করে বলা হয়েছে, এর মাধ্যমে বাজারে খাদ্যদ্রব্যের সরবরাহ স্বাভাবিক ও পণ্যমূল্য স্থিতিশীল রাখা সম্ভব হবে। আর অপরাধীদের শনাক্ত করে শাস্তির মুখোমুখি করা যাবে।

    ‘খাদ্যদ্রব্যের উৎপাদন, মজুত, স্থানাস্তর, পরিবহন, সরবরাহ, বিতরণ ও বিপণন (ক্ষতিকর কার্যক্রম প্রতিরোধ) আইন, ২০২২’ শিরোনামের এই আইন কেউ লঙ্ঘন করলে তাকে অনূর্ধ্ব পাঁচ বছর কারাদণ্ড কিংবা ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত অর্থদণ্ড কিংবা উভয় ধরনের সাজা ভোগ করতে হতে পারে।

    আইনের অধীন অপরাধের বিচার হবে ‘খাদ্যদ্রব্য বিশেষ আদালতে’। এ জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক আদালতের ব্যবস্থা করা হবে। এতে উৎপাদন বলতে বোঝানো হয়েছে, যান্ত্রিক কিংবা কায়িক উপায়ে গুণগতমান অপরিবর্তিত রেখে উৎপাদিত খাদ্যদ্রব্য।

    সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, বেসরকারি ব্যক্তি, সংস্থা ও ব্যবসায়ীরা গুদাম, দোকান, ঘর, লাইটার, কোস্টার, যে কোনো যানে কিংবা স্থানে খাদ্যদ্রব্য জমিয়ে কিংবা স্তূপ করে রাখলে তাকে খাদ্যদ্রব্যের মজুত বলা হবে।

    আইনে অপরাধ সম্পর্কে বলা হয়েছে তৃতীয় ধারায়। এতে বলা হয়, খাদ্যদ্রব্যের উৎপাদন, মজুত, স্থানাস্তর, পরিবহন, সরবরাহ, বিতরণ, বিপণন ও এ সংক্রান্ত অন্য কাজে আইন লঙ্ঘন করলে সাজা পেতে হবে।

    তৃতীয় ধারার ক (১) বলছে, খাদ্যদ্রব্যের মধ্য থেকে কোনো স্বাভাবিক উপাদানকে সম্পূর্ণ কিংবা আংশিকভাবে অপসারণ করে তা আকর্ষণীয় করে ক্রেতার কাছে বিক্রি করে তার আর্থিক বা স্বাস্থ্যগত ক্ষতি করা অথবা এমন কোনো ক্ষতি করার চেষ্টা করা হলেও তা অপরাধ বলে বিবেচনা করা হবে।
    ক (২) উপধারায় বলা হয়েছে, কোনো স্বীকৃত জাতের খাদ্যশস্য থেকে উৎপাদিত খাদ্যদ্রব্য স্বীকৃত জাতের উপজাত পণ্য হিসেবে উল্লেখ না করে ভিন্ন কিংবা কাল্পনিক নামে বাজারজাত করে ক্রেতাকে প্রতারিত ও আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করলে তা অপরাধ। এভাবে প্রতারিত কিংবা ক্ষতির চেষ্টা করা হলেও এ আইন অনুসারে সাজা পেতে হবে।
    উপধারা (খ)-এ বলা আছে, নিজেদের খাওয়ার উদ্দেশ্য ছাড়া পরিবহন যান কিংবা গুদামে বা যে কোনো স্থানে সরকারঘোষিত পরিমাণের চেয়ে বেশি খাদ্যশস্য মজুত রাখা বা মজুত করা খাদ্যশস্যের হিসাব কর্তৃপক্ষকে দেখাতে ব্যর্থ হলে তা অপরাধ হিসেবে দেখা হবে।

    উপধারা খ (২)-এ বলা আছে, মজুত করা খাদ্যশস্যের উৎস সম্পর্কে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে না-জানানো ও গোপন রাখাও শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

    পরের ধারায় বলা হয়েছে, অত্যাবশ্যকীয় পণ্য আইন, ১৯৫৬ ও প্রচলিত অন্য আইনের আওতায় প্রয়োজনীয় লাইসেন্স না নিয়ে খাদ্যদ্রব্য মজুত ও ক্রয়-বিক্রয় করলে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।

    উপধারা (৪)-এ পুরোনো চাল পলিশ করে অসৎ উদ্দেশ্যে সরকারি গুদামে সরবরাহ করা, সরকারি গুদামের খাদ্যশস্য অবৈধভাবে সংগ্রহ করে অথবা দেশীয় চালের পরিবর্তে আমদানি করা চাল সরকারি গুদামে সরবরাহ করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

    আইনে আরও বলা রয়েছে, সরকারি গুদামের খাদ্যশস্যভর্তি বস্তা পুনরায় সরকারের কাছে বিক্রি করা, সরকারি গুদামের সিলযুক্ত চাল বিক্রির প্রমাণ পাওয়া গেলে শাস্তি হবে। প্রকল্পে বিতরণকৃত চাল পরিমাণে কম দেয়া, উপকারভোগী ছাড়া অন্য কাউকে দিলে শাস্তি হবে।

    এছাড়া খাদ্যশস্য বিক্রি-বিতরণকালে বিএসটিআই অনুমোদিত বাটখারা ব্যবহার না করা, লেনদেনের হিসাব সংরক্ষিত না রাখা, খাদ্যশস্যের মজুতসংক্রান্ত মিথ্যা তথ্য বা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা হলে শাস্তি ভোগ করতে হবে। এসব আইনের ব্যত্যয় হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা ব্যবসায়ীকে ৫ বছরের কারাদণ্ড বা অনধিক ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘মিনিকেট আইন-আদালত আইনে করা খাদ্য চাল জাতীয় থাকছে নতুন না নাজিরশাইল নামে প্রভা বিক্রি যাবে
    Related Posts

    খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন দলের শীর্ষ নেতারা

    June 7, 2025

    বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সস্ত্রীক ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

    June 7, 2025
    BGB

    চামড়া পাচার রোধে সীমান্তে কঠোর অবস্থানে বিজিবি

    June 7, 2025
    সর্বশেষ খবর
    নামাজের সময়সূচি ২০২৫

    নামাজের সময়সূচি : ৮ জুন, ২০২৫

    আজকের টাকার রেট

    আজকের টাকার রেট : ৮ জুন, ২০২৫

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম

    ২২ ক্যারেট সোনার দাম : আজকে বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম কত?

    খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন দলের শীর্ষ নেতারা

    বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সস্ত্রীক ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

    BGB

    চামড়া পাচার রোধে সীমান্তে কঠোর অবস্থানে বিজিবি

    Lather

    নির্ধারিত দামে চামড়া কিনছে না সাভারের আড়তদাররা

    Rain

    টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

    DMC

    ঢাকায় কোরবানি করতে গিয়ে আহত শতাধিক

    Deepika

    মুম্বাইয়ের বৃষ্টিতে ভিজে দীপিকার প্রথম প্রেম, কে সেই প্রেমিক?

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.