লাইফস্টাইল ডেস্ক : শীতের আমেজ পড়তে না পড়তেই ধুম লেগেছে বিয়ের। নতুন জীবনে পদার্পণের সময় হিসেবে অনেকেই বেছে নেন শীতকালকে। এ সময়কে বলা হয় বিয়ের মৌসুম। আর বিয়ে মানেই কনেকে পরতে হবে লাল টুকটুকে শাড়ি। উপমহাদেশীয় অঞ্চলে যুগ যুগ ধরেই এই রংটিকেই বিয়ের শাড়ির ক্ষেত্রে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়। বিয়ের দিনে লাল রঙের শাড়িতে মোহনীয় ও সবার চেয়ে আলাদা করে তোলে কনেকে।
তবে অন্য রঙের শাড়ি যে বিয়েতে একেবারেই ব্যবহার হয় না তা নয়, তবে সংখ্যায় খুব কম। কনে থেকে শুরু করে কনের বাড়ির লোকজনেরাও এই রংটিকেই প্রথম পছন্দের তালিকায় রাখেন। বিয়ের অন্য রীতিগুলিতে অন্য রঙের শাড়ি পরানো হয় কনেকে, কিন্তু বিয়ের পিঁড়িতে বসার সময় লাল শাড়ি যেন অপরিহার্য।
প্রথমেই বলা যায় যে লাল রঙের মধ্যে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করার ক্ষমতা থাকে প্রবল। যেকোনও রঙের তুলনায় লাল রঙে একটু বেশি চমক থাকে।
পুরোনো হিন্দি গানে উদ্দাম ড্যান্স দিয়ে ঝড় তুললেন সুন্দরী যুবতী
এ ছাড়া শুভ হিসেবে লাল রংকে বেশ কিছু জিনিসের প্রতীকও হিসেবে মানা হয়।
১) শক্তির প্রতীক— লাল রঙের মধ্যে একটা বিশেষ শক্তি অন্তর্নিহিত থাকে। লাল রং আমাদের ইচ্ছাশক্তি বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে।
২) ক্রোধ ও বিপ্লবের প্রতীক— আবার লাল রংকে আর এক দিকে ক্রোধ ও বিপ্লবের প্রতীক হিসেবেও মানা হয়।
৩) ভালবাসা ও যৌবনের প্রতীক— এছাড়া লাল রংকে ভালবাসা ও যৌবনের প্রতীক হিসেবেও মানা হয়। তাই যেকোনও শুভ কাজে লাল রং ব্যবহার করা হয়।
যেহেতু বিয়ের সঙ্গে ভালবাসার সম্পর্কটা ওতপ্রোত ভাবে জড়িত রয়েছে, তাই বিয়ের কনেকে লাল শাড়ি পরানো হয়। এতে নববধূকে অত্যন্ত সুন্দরী ও মোহময়ী লাগে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।